সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সড়কে যাত্রীদের সুরক্ষা দেবে কে?

সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর হাহাকার নিরসনের দায়িত্ব যাদের, তাদের বাগাড়ম্বর কথামালা ছাড়া বাস্তবে কাজের কাজ কিছুই হয় না। বিশেষ করে যাত্রীদের সুরক্ষার বিষয়টি একেবারেই উপেক্ষিত। সর্বশেষ মাদারীপুরের শিবচরের এক্সপ্রেসওয়েতে ইমাদ পরিবহনের বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে অকালে ঝরেছে ২০ জনের তাজা প্রাণ। অন্তত ৩০ জন আহতের অনেককেই আজীবন পঙ্গুত্বে বিকলাঙ্গ দুর্বিসহ জীবনযাপন করতে হবে। এ দুর্ঘটনার পর যথারীতি গঠন করা হয়েছে কয়েকটি তদন্ত কমিটি। এইসব কমিটির রিপোর্ট দেওয়ার আগেই হয়ত আরেকটি দুর্ঘটনার খবর এসে যাবে। আর তাতেই ওইসব তদন্ত কমিটির রিপোর্ট ধামাচাপা পড়ে যাবে। যারা দায়ী তারাও হাফ ছেড়ে বেঁচে যাবে। নিহত ও আহতদের পরিবারের আর্তনাদ শোনার কারো সময় থাকবে না। এভাবেই চলছে এবং চলবে! কার সাধ্যি গড্ডালিকা প্রবাহের পরিবর্তন আনার?

গণমাধ্যমে শিবচরে এই বাস দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে নানা তথ্য ও বিশ্লেষণ ইতোমধ্যে চলে এসেছে। এতে দেখা যায়, প্রথমত: গাড়িটি ছিল বেপরোয়া গতির। এই এক্সপ্রেসওয়েতে সাধারণত ৮০ কিলোমিটার সীমাবদ্ধ থাকলেও গাড়িটির গতি ছিল নাকি ১২০ কিলোমিটারেরও বেশি। যাত্রীরা আস্তে চালানোর জন্য অনুরোধ করলেও চালক কর্ণপাত করেনি। দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ের মতো ভালোমানের সড়কে উঠলেই চালকরা পঙ্খীরাজ বনে যান। বিদেশে নির্দিষ্ট সীমার অতিরিক্ত গতিতে উঠলেই হাইওয়ে পুলিশ তৎক্ষণাৎ হাজির হয়ে ব্যবস্থা নেয়। আমাদের এই এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ির অতিরিক্তি গতি মনিটরিংয়ের সেই ব্যবস্থা আছে কি না জানা নেই। যদি না থাকে তাহলে অবিলম্বে এই ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে এক্সপ্রেসওয়ের মতো আধুনিক সড়ক নির্মাণে এই ব্যবস্থা না থাকাটা হবে অত্যন্ত খারাপ নজির। এজন্য যারা এর পরিকল্পনাকারী তাদেরও দায় আছে। আর যদি এই ব্যবস্থা থাকে, তাহলে কেন হাইওয়ে পুলিশ সময়মতো দুরন্ত গতির এই গাড়িটির বিরুদ্ধে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নিল না তাও খতিয়ে দেখতে হবে।

দ্বিতীয়ত: আহত যাত্রীদের অনেকে বলেছেন, গাড়িটি চলার সময় চালক ও সহকারীর কথায় বুঝা গেছে, চাকার সমস্যা আছে। তাহলে চালক গাড়িটি থামিয়ে এর সমাধান করল না কেন? এ ছাড়া গাড়িটির ফিটনেসও ছিল না। এর আগেও গাড়িটি দুর্ঘটনায় পড়েছিল। এতে নিহত হয় পুলিশ কর্মকর্তাসহ চার জন। তাহলে ফিটনেস ছাড়া গাড়িটি কীভাবে মহাসড়কে দাপিয়ে বেড়ালে? তার দায় দায়িত্ব কার? ইতোমধ্যে বিআরটিএর গৎবাঁধা বক্তব্য, লোকবলের অভাবে তাদের পক্ষে ফিটনেস ছাড়া গাড়ি চলাচল মনিটরিং করা সম্ভব নয়। পুলিশের জবাব এখনো জানা যায়নি। হয়ত বলা হবে তাদেরও লোকবলের অভাব! তাহলে ফিটনেস ছাড়া গাড়ি চলাচল কি অবাধে চলতে থাকবে? আর এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে থাকবে! ইতোমধ্যে ইমাদ পরিবহনের মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। শেষ পর্যন্ত এই মামলায় ফলপ্রসূ কিছু হয় কি না তা-ই এখন দেখার বিষয়।

তৃতীয়ত: চালক ক্লান্ত ছিল বলে ঘুম চোখে গাড়ি চালানোয় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে— এমনও বলা হচ্ছে। গাড়িটির চালক জাহিদ হাসানও (৪০) নিহতদের তালিকায়। তার ছেলের বক্তব্য, তার বাবা একটানা ৩০ ঘণ্টা গাড়ি চালাচ্ছিলেন। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে পারেননি। এক্ষেত্রে দায় অবশ্যই পরিবহন সংস্থাটির। তাদের জানার কথা, চালককে পর্যাপ্ত বিশ্রাম না দিলে বিপদের আশঙ্কা আছে। তারপরও তারা সেরকম ব্যবস্থা নেয় না কেন? পরিবহন মালিক সমিতি ও চালক সমিতির নেতারা কেন চালকদের পর্যাপ্ত ঘুম বা বিশ্রামের ব্যবস্থা করতে পারে না? অভিযোগ আছে, এই সমিতিগুলোর নেতাদের চাঁদাবাজি ছাড়া সাধারণ চালকদের বা যাত্রীদের সুরক্ষার দিকে কোনো মনোযোগ নেই!

সাধারণত সড়ক পরিবহন আইনের কোনো ধারা উপধারা নিয়ে পরিবহন সমিতিগুলোর নেতারা তাদের স্বার্থরক্ষায় সব সময় সোচ্চার থাকে! কিন্তু এরকম একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর তাদের কোনো বক্তব্য চোখে পড়েনি। চালকদের গাড়ি চালানোর জন্য সময়ে সময়ে সচেতন করার কাজটি তারাই করতে পারে। কিন্তু সেরকম কোনো কর্মসূচি মনে হয় না তাদের আছে। সড়কের কর্তৃপক্ষ বিআরটিএ’রও হয়ত নেই!

চতুর্থত: যাত্রী সুরক্ষার বিষয়টি কে দেখবে বা কারা তদারকি করবে? সাধারণত: এ রকম ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর নিহত ও আহতদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয় বিভিন্ন পর্যায় থেকে। কিন্তু শিবচরের দুর্ঘটনার পর এরকম কোনো সহায়তার ঘোষণা জানা যায়নি। দুর্ঘটনা কবলিত বাসটির মালিকের কাছ থেকেও নিহত ও আহতদের পরিবারের জন্য ক্ষতিপূরণের ঘোষণা আসেনি। তাই নিহত ও আহতদের পরিবার এই বিশাল ক্ষতি নিয়ে কীভাবে দিনযাপন করবে? বিদেশে যাত্রী বিমা বাধ্যতামূলক। কিন্তু বাংলাদেশে কেন এখনো যাত্রীদের সার্বজনীন বিমার আওতায় আনা হলো না? এ নিয়ে যাত্রী সুরক্ষা সমিতিগুলো বারবার আহ্বান জানালেও কারো সাড়া নেই। সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, পরিবহন মালিক, শ্রমিক সমিতিগুলোর উদ্যোগ ছাড়া যা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। তাই আর কতো প্রাণ গেলে তাদের টনক নড়বে—সেটাই এখন প্রশ্ন?

এ ছাড়া পরিবহন সমিতিগুলোর বিরুদ্ধে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা তোলারও অভিযোগ আছে। আর এ চাঁদার ভাগ শুধু নেতাদের পকেটে না দিয়ে নিহত ও আহতদের পরিবারের জন্যও কিছু দিতে পারে বলে অনেকে অভিমত প্রকাশ করেছে। এজন্য সরকারের পক্ষ থেকেও একটি তহবিল গঠন সময়ের দাবি। বিআরটিএ’র বিভিন্ন সেবায় এই তহবিলের জন্য অর্থ নেওয়া যেতে পারে। তাহলে অন্তত: দুর্দশাগ্রস্ত এই পরিবারগুলো চরম সংকটে কিছুটা হলেও বেঁচে থাকার অবলম্বন পেতে পারে।

ইব্রাহিম আজাদ: কবি ও সাংবাদিক

আরএ/

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি

ছবি: সংগৃহীত

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।


তিনি বলেন, “৫ আগস্টের পর একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মূল আসামির পাশাপাশি নিরীহ মানুষকেও মামলায় আসামি করছে। এটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এ ধরনের হয়রানি সহ্য করা হবে না। পুলিশ নিরপেক্ষভাবে মামলার তদন্ত করবে এবং নিরীহ কাউকে হয়রানির শিকার হতে দেওয়া হবে না।”

সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে তিন দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ শুরু হচ্ছে। এবার পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, “এবার আমরা অনাড়ম্বরভাবে নয়, বরং বাস্তবসম্মত ও কার্যকরভাবে পুলিশ সপ্তাহ পালন করতে চাই। শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, বাস্তবসম্মত পরিকল্পনার মাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা ও দায়িত্ববোধ বাড়ানো হবে।”

তিনি আরও জানান, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন কার্যকর পরিকল্পনা ও মতামত সংগ্রহ করে সেগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ ছাড়া এবারের পুলিশ সপ্তাহে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তারা সরাসরি পুলিশের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে তাদের মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ প্রদান করবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি