মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সড়কে যাত্রীদের সুরক্ষা দেবে কে?

সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর হাহাকার নিরসনের দায়িত্ব যাদের, তাদের বাগাড়ম্বর কথামালা ছাড়া বাস্তবে কাজের কাজ কিছুই হয় না। বিশেষ করে যাত্রীদের সুরক্ষার বিষয়টি একেবারেই উপেক্ষিত। সর্বশেষ মাদারীপুরের শিবচরের এক্সপ্রেসওয়েতে ইমাদ পরিবহনের বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে অকালে ঝরেছে ২০ জনের তাজা প্রাণ। অন্তত ৩০ জন আহতের অনেককেই আজীবন পঙ্গুত্বে বিকলাঙ্গ দুর্বিসহ জীবনযাপন করতে হবে। এ দুর্ঘটনার পর যথারীতি গঠন করা হয়েছে কয়েকটি তদন্ত কমিটি। এইসব কমিটির রিপোর্ট দেওয়ার আগেই হয়ত আরেকটি দুর্ঘটনার খবর এসে যাবে। আর তাতেই ওইসব তদন্ত কমিটির রিপোর্ট ধামাচাপা পড়ে যাবে। যারা দায়ী তারাও হাফ ছেড়ে বেঁচে যাবে। নিহত ও আহতদের পরিবারের আর্তনাদ শোনার কারো সময় থাকবে না। এভাবেই চলছে এবং চলবে! কার সাধ্যি গড্ডালিকা প্রবাহের পরিবর্তন আনার?

গণমাধ্যমে শিবচরে এই বাস দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে নানা তথ্য ও বিশ্লেষণ ইতোমধ্যে চলে এসেছে। এতে দেখা যায়, প্রথমত: গাড়িটি ছিল বেপরোয়া গতির। এই এক্সপ্রেসওয়েতে সাধারণত ৮০ কিলোমিটার সীমাবদ্ধ থাকলেও গাড়িটির গতি ছিল নাকি ১২০ কিলোমিটারেরও বেশি। যাত্রীরা আস্তে চালানোর জন্য অনুরোধ করলেও চালক কর্ণপাত করেনি। দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ের মতো ভালোমানের সড়কে উঠলেই চালকরা পঙ্খীরাজ বনে যান। বিদেশে নির্দিষ্ট সীমার অতিরিক্ত গতিতে উঠলেই হাইওয়ে পুলিশ তৎক্ষণাৎ হাজির হয়ে ব্যবস্থা নেয়। আমাদের এই এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ির অতিরিক্তি গতি মনিটরিংয়ের সেই ব্যবস্থা আছে কি না জানা নেই। যদি না থাকে তাহলে অবিলম্বে এই ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে এক্সপ্রেসওয়ের মতো আধুনিক সড়ক নির্মাণে এই ব্যবস্থা না থাকাটা হবে অত্যন্ত খারাপ নজির। এজন্য যারা এর পরিকল্পনাকারী তাদেরও দায় আছে। আর যদি এই ব্যবস্থা থাকে, তাহলে কেন হাইওয়ে পুলিশ সময়মতো দুরন্ত গতির এই গাড়িটির বিরুদ্ধে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নিল না তাও খতিয়ে দেখতে হবে।

দ্বিতীয়ত: আহত যাত্রীদের অনেকে বলেছেন, গাড়িটি চলার সময় চালক ও সহকারীর কথায় বুঝা গেছে, চাকার সমস্যা আছে। তাহলে চালক গাড়িটি থামিয়ে এর সমাধান করল না কেন? এ ছাড়া গাড়িটির ফিটনেসও ছিল না। এর আগেও গাড়িটি দুর্ঘটনায় পড়েছিল। এতে নিহত হয় পুলিশ কর্মকর্তাসহ চার জন। তাহলে ফিটনেস ছাড়া গাড়িটি কীভাবে মহাসড়কে দাপিয়ে বেড়ালে? তার দায় দায়িত্ব কার? ইতোমধ্যে বিআরটিএর গৎবাঁধা বক্তব্য, লোকবলের অভাবে তাদের পক্ষে ফিটনেস ছাড়া গাড়ি চলাচল মনিটরিং করা সম্ভব নয়। পুলিশের জবাব এখনো জানা যায়নি। হয়ত বলা হবে তাদেরও লোকবলের অভাব! তাহলে ফিটনেস ছাড়া গাড়ি চলাচল কি অবাধে চলতে থাকবে? আর এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে থাকবে! ইতোমধ্যে ইমাদ পরিবহনের মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। শেষ পর্যন্ত এই মামলায় ফলপ্রসূ কিছু হয় কি না তা-ই এখন দেখার বিষয়।

তৃতীয়ত: চালক ক্লান্ত ছিল বলে ঘুম চোখে গাড়ি চালানোয় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে— এমনও বলা হচ্ছে। গাড়িটির চালক জাহিদ হাসানও (৪০) নিহতদের তালিকায়। তার ছেলের বক্তব্য, তার বাবা একটানা ৩০ ঘণ্টা গাড়ি চালাচ্ছিলেন। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে পারেননি। এক্ষেত্রে দায় অবশ্যই পরিবহন সংস্থাটির। তাদের জানার কথা, চালককে পর্যাপ্ত বিশ্রাম না দিলে বিপদের আশঙ্কা আছে। তারপরও তারা সেরকম ব্যবস্থা নেয় না কেন? পরিবহন মালিক সমিতি ও চালক সমিতির নেতারা কেন চালকদের পর্যাপ্ত ঘুম বা বিশ্রামের ব্যবস্থা করতে পারে না? অভিযোগ আছে, এই সমিতিগুলোর নেতাদের চাঁদাবাজি ছাড়া সাধারণ চালকদের বা যাত্রীদের সুরক্ষার দিকে কোনো মনোযোগ নেই!

সাধারণত সড়ক পরিবহন আইনের কোনো ধারা উপধারা নিয়ে পরিবহন সমিতিগুলোর নেতারা তাদের স্বার্থরক্ষায় সব সময় সোচ্চার থাকে! কিন্তু এরকম একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর তাদের কোনো বক্তব্য চোখে পড়েনি। চালকদের গাড়ি চালানোর জন্য সময়ে সময়ে সচেতন করার কাজটি তারাই করতে পারে। কিন্তু সেরকম কোনো কর্মসূচি মনে হয় না তাদের আছে। সড়কের কর্তৃপক্ষ বিআরটিএ’রও হয়ত নেই!

চতুর্থত: যাত্রী সুরক্ষার বিষয়টি কে দেখবে বা কারা তদারকি করবে? সাধারণত: এ রকম ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর নিহত ও আহতদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয় বিভিন্ন পর্যায় থেকে। কিন্তু শিবচরের দুর্ঘটনার পর এরকম কোনো সহায়তার ঘোষণা জানা যায়নি। দুর্ঘটনা কবলিত বাসটির মালিকের কাছ থেকেও নিহত ও আহতদের পরিবারের জন্য ক্ষতিপূরণের ঘোষণা আসেনি। তাই নিহত ও আহতদের পরিবার এই বিশাল ক্ষতি নিয়ে কীভাবে দিনযাপন করবে? বিদেশে যাত্রী বিমা বাধ্যতামূলক। কিন্তু বাংলাদেশে কেন এখনো যাত্রীদের সার্বজনীন বিমার আওতায় আনা হলো না? এ নিয়ে যাত্রী সুরক্ষা সমিতিগুলো বারবার আহ্বান জানালেও কারো সাড়া নেই। সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, পরিবহন মালিক, শ্রমিক সমিতিগুলোর উদ্যোগ ছাড়া যা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। তাই আর কতো প্রাণ গেলে তাদের টনক নড়বে—সেটাই এখন প্রশ্ন?

এ ছাড়া পরিবহন সমিতিগুলোর বিরুদ্ধে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা তোলারও অভিযোগ আছে। আর এ চাঁদার ভাগ শুধু নেতাদের পকেটে না দিয়ে নিহত ও আহতদের পরিবারের জন্যও কিছু দিতে পারে বলে অনেকে অভিমত প্রকাশ করেছে। এজন্য সরকারের পক্ষ থেকেও একটি তহবিল গঠন সময়ের দাবি। বিআরটিএ’র বিভিন্ন সেবায় এই তহবিলের জন্য অর্থ নেওয়া যেতে পারে। তাহলে অন্তত: দুর্দশাগ্রস্ত এই পরিবারগুলো চরম সংকটে কিছুটা হলেও বেঁচে থাকার অবলম্বন পেতে পারে।

ইব্রাহিম আজাদ: কবি ও সাংবাদিক

আরএ/

Header Ad

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। সোমবার (৪ নভেম্বর) নিজের ফেসবুক ওয়ালে এ তথ্য জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এই অধ্যাপক।

ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, আজ সকাল ১০ টার দিকে আমাকে দেশে ব্যবহৃত একটি বিদেশি নাম্বার থেকে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কারের উদ্দেশ্যে গতকালের সিন্ডিকেটে কিছু অপ্রিয় সিদ্ধান্ত গ্রহণই এই হুমকির মূল কারণ বলে মনে হচ্ছে। আমরা ইতোমধ্যে সারাদেশের কলেজগুলোকে নিয়ন্ত্রণের ভিতর নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছি। দেশের এলোমেলো হয়ে যাওয়া শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নেও ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। দিনরাত মিলে ১৮ ঘণ্টা কাজ চলছে এখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। এতে অনেকেরই সহজ রোজগারের পথ বন্ধ হতে যাচ্ছে।

তিনি আরও লেখেন, মাত্র দুইমাসে আমরা প্রায় দুই হাজারের অধিক কলেজে ‘পরিচালনা কমিটি’ সফলভাবে করতে সক্ষম হয়েছি। আমার অফিসের কোন কর্মকর্তা কর্মচারী এ কমিটি করতে গিয়ে কারো কাছ থেকে এক কাপ চাও খায় নাই এটি আমি বিশ্বাস করি। এ ব্যাপারে কোন প্রমাণ কেউ হাজির করতে পারলে তাকে সরিয়ে দিয়ে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে।

হত্যার হুমকি দিলেও কোন লাভ নেই জানিয়ে এই অধ্যাপক লেখেন, অতএব এসব হত্যার হুমকি, পত্রিকায়, সোশ্যাল মিডিয়ায় বাজে কিচ্ছা কাহিনি লিখে আমার এবং আমার সহকর্মীদের সম্মান নষ্ট করার হুমকি দিয়ে কোন লাভ হবে না।

অধ্যাপক আমানুল্লাহ লেখেন, হত্যার হুমকি দেওয়ায় তিনি জিডি করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি লেখেন, হত্যার হুমকি নিয়ে জিডি করছি, সম্মানিত উপদেষ্টাদেরকে বিষয়টি জানিয়েছি, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সচিবকেও বিষয়টা জানিয়েছি। এজেন্সিগুলোও জানে ব্যাপারটা। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কারের ৮০ শতাংশই হলো প্রাথমিক শিক্ষা এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কার। দেখি আমরা এর কোন একটা বিহিত করতে পারি কিনা। আপনাদের দোয়া এবং সমর্থন চাই।

তবে এ বিষয়ে কথা বলতে উপাচার্য ড. এ এস এম আমানুল্লাহর সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কোন সাড়া দেননি।

এদিকে এ ঘটনার নিন্দা প্রকাশ করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী, শিক্ষার্থীসহ দেশের অনেক শিক্ষাবিদ। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বার্তায় এ নিন্দা জানানো হয়।

বার্তায় বলা হয়, উপাচার্য যখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংস্কার কার্যক্রমের উদ্যোগ গ্রহণ, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সব বৈষম্য দূরীকরণের পদক্ষেপ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতিরোধ, বিগত সময়ের দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের গভর্নিং বডি গঠনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন এবং অধিভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যখন সুফল পেতে শুরু করেছে ঠিক সেই সময় একটি স্বার্থান্বেষী মহল এ সংস্কার ও সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রমকে ব্যর্থ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে হুমকি দিয়ে দুর্নীতি প্রতিরোধের কার্যক্রমকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

Header Ad

মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গর রাজ্যের ক্লাং সেন্ট্রালে একটি বিশেষ অভিযানে মানবপাচার চক্রের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার করেছে মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট (JIM)। রবিবার পরিচালিত এই অভিযানে অংশ নেয় গোয়েন্দা ও বিশেষ অভিযান বিভাগ এবং ইমিগ্রেশন হেডকোয়ার্টার পুত্রজায়ার কর্মকর্তারা।

দুই সপ্তাহের গোয়েন্দা নজরদারির ভিত্তিতে পরিচালিত অভিযানে এক বাংলাদেশিকে আটক করা হয়, যিনি বন্দিশিবিরের কেয়ারটেকার বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। ৩০ বছর বয়সি এই ব্যক্তি মালয়েশিয়ায় অবস্থানের জন্য কোনো বৈধ নথি বা পাসপোর্ট দেখাতে ব্যর্থ হন। অভিযানে ১৮ থেকে ৪১ বছর বয়সী ছয় বাংলাদেশিকে বন্দিশিবির থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।

অভিযান চলাকালে, কেয়ারটেকার একটি জানালা দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলেও সফল হননি। অভিযানে অংশগ্রহণকারী দল ঘটনাস্থল থেকে বেশ কয়েকটি বাংলাদেশি পাসপোর্ট এবং সাতটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে।

ইমিগ্রেশন বিভাগ জানায়, এই মানবপাচার চক্র ভিকটিমদের কাছ থেকে ১৫ হাজার রিঙ্গিত (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ৪ লাখ টাকা) গ্রহণ করে তাদের ভ্রমণ ভিসায় মালয়েশিয়ায় নিয়ে যায়। পরে, অতিরিক্ত ৫ হাজার রিঙ্গিত দাবি করে তাদের বন্দিশিবিরে আটকে রাখা হয়।

এই অভিযান মালয়েশিয়ায় মানবপাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে, যেখানে পাচারকারীদের দৌরাত্ম্যে অনেক বাংলাদেশি ফাঁদে পড়ে অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করছেন।

Header Ad

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা

ছবি: সংগৃহীত

ভোক্তাপর্যায়ে এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে সরকার। নভেম্বর মাসের জন্য প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৪৫৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) নতুন এ দর ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। যা সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে অক্টোবর মাসে ৩৫ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৫৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা
বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের জাতীয় কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন নয়
বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা
এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী
শাকিব খানের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন পূজা চেরি
মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম শুরু
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলায় ব্যালট পেপার
প্রশ্নবিদ্ধ সাকিবের বোলিং অ্যাকশন, দিতে হবে পরীক্ষা
যেভাবে নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট
এলপি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন সুচরিতা-নাঈম
টাঙ্গাইলে নিজ ঘরে স্কুল শিক্ষকের আত্মহত্যা
ইসলামি মহাসম্মেলন: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলেম-ওলামা ও জনতার ঢল
সাংবাদিক নেতা মোল্লা জালাল গ্রেপ্তার
গাজায় থামছেই না ইসরায়েলি আগ্রাসন, নিহত আরও ৩৩
মোহাম্মদপুরে ডাস্টবিনে মিলল মানুষের খণ্ডিত পা
আজ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন