শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মূল্যবৃদ্ধির চাপ ও চিড়ে চ্যাপ্টা জনগণ

নতুন বছর আসে, নানা ধরনের শুভেচ্ছা বিনিময় হয়। কিন্তু শুভেচ্ছা জানিয়ে অর্থনৈতিক চাপ থেকে মুক্তি দেওয়া যায় কি? ধান থেকে চিড়া হয়। চিড়া বানানোর বিশেষ প্রক্রিয়া আছে। এক্ষেত্রে এমনভাবে চাপ দেওয়া হয় যাতে চাল ভেঙে গুড়ো হয় না বরং চ্যাপ্টা হয়ে যায়।

অর্থনীতিতেও এমন কিছু চাপ আছে যাতে ক্রেতা বা ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতা একেবারে নিঃশেষ হবে না কিন্তু এমন পরিস্থিতি দাঁড়াবে যে, সে জীবন্মৃত হয়ে টিকে থাকবে। একে চিড়ে চ্যাপ্টা দশা বলা যেতে পারে। ক্ষমতাসীনরা বলবেন কই, না খেয়ে মানুষ তো মরেনি। আর সাধারণ মানুষ ভাববে এ ভাবে বেঁচে থাকার কষ্ট যদি আপনারা বুঝতেন?

অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে পাল্টা-পাল্টি আলোচনা এখন আর শুধু একাডেমিক আলোচনায় সীমাবদ্ধ থাকছে না। এখন সাধারণ মানুষও জানতে চাইছেন এবং জানতে পারছেন কি হচ্ছে ব্যাংকগুলোতে, ডলার রিজার্ভ কত, খেলাপি ঋণ কত, কে বা কারা ঋণ নিচ্ছে বিপুল পরিমাণে আর তার প্রভাব কি পড়ছে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে। কিন্তু কী করবেন তারা? না জানাটা অজ্ঞতা আর জেনেও কিছু করতে না পারাটা তাদের অসহায়ত্ব। তারপরও জানতে হয় এবং তারা সেটা জানছেন পত্রিকা মারফত। জেনে ভবিষ্যতে আরও কত কি দেখতে হবে বলে দীর্ঘশ্বাস ছাড়ছেন।

দেশের অভ্যন্তরে ব্যাংকগুলোর আমানত কমছে। গত ডিসেম্বরে ব্যাংকগুলোতে আমানতের প্রবৃদ্ধি ছিল ৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ। আর ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ১৩ দশমিক ৮২ শতাংশ। অর্থাৎ দ্বিগুণের বেশি ঋণ বিতরণ করছে ব্যাংকগুলো। এতে ব্যাংকগুলোর তারল্য ব্যবস্থাপনায় অসামঞ্জস্য দেখা দিয়েছে। আমানতের সুদ মূল্যস্ফীতির চেয়ে কম বলে অনেকেই ব্যাংকে টাকা রাখছেন না। আবার অনেকে খরচ মেটাতে সঞ্চয় ভেঙে ফেলছেন। মূল্যস্ফীতির কারণে নতুন করে সঞ্চয়ও কমে এসেছে।

গত অক্টোবরে আমানতের পরিমাণ ছিল ১৪ লাখ ৯০ হাজার ৪৩ কোটি টাকা, নভেম্বরে যা ৩ হাজার ১৫৫ কোটি টাকা কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ লাখ ৮৬ হাজার ৬৮৮ কোটি টাকা। পাশাপাশি বেশি দামে ডলার কেনা, রেমিট্যান্স কেনা, রপ্তানি বিল নগদায়নে গ্রাহকদের বাড়তি টাকা দিতে হচ্ছে ব্যাংকগুলোকে। আবার ব্যবসা মন্দার কথা বলে ব্যবসায়ীরাও ঋণ পরিশোধ করতে গড়িমসি করছেন। ফলে ব্যাংকগুলোর তারল্যের ওপর চাপ তৈরি হয়েছে।

অন্যদিকে, গত ৬ মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৬৫ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা ধার করেছে বাংলাদেশ সরকার। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নেওয়া এ ঋণের টাকার অর্ধেকের মত ব্যয় হয়েছে সরকারের বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছ থেকে নেওয়া ৩৩ হাজার ৩৫৫ কোটি টাকার ঋণ শোধ করতে। এর ফলে বেসরকারি ব্যাংকের কাছে নেওয়া ঋণ কমলেও বেড়ে গেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ঋণের পরিমাণ।

আমদানি, রপ্তানি, ব্যাংকের তারল্য, ঋণ ব্যবস্থাপনা, ব্যাংকের আমানত সব কিছুর প্রভাব পড়ছে অর্থনীতির প্রতিটি ক্ষেত্রে। সামগ্রিক বিবেচনায় বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ২ শতাংশ হতে পারে— এমন পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংকের ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্ট’ প্রতিবেদনে জিডিপি প্রবৃদ্ধির এ পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এই

প্রতিবেদনে শুধু বাংলাদেশ নয় অন্যান্য দেশ সম্পর্কেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। যেমন, ভারতের প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৯ শতাংশ, পাকিস্তানের ২ শতাংশ, নেপালে ৫ দশমিক ১ শতাংশ, ভুটানে ৪ দশমিক ১ শতাংশ, মালদ্বীপে ৮ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলে তারা মনে করছেন।

উপরের স্তরে এইসব আলোচনা মানুষকে স্পর্শ না করলেও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি জনজীবনকে বিপর্যস্ত করে দিচ্ছে বেশ কিছুদিন ধরেই। বিশেষ করে গত এক বছর ধরে মূল্যস্ফীতি লাগামছাড়া। ২০২১ সালের নভেম্বরে জ্বালানি তেলের দাম এক লাফে বিপুল পরিমাণ বাড়ানোর পর থেকে মূল্যস্ফীতি যেন মাত্রা ছাড়িয়েছে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে, ২০২২ সালের আগস্টে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে তা কিছুটা কমে ৯ দশমিক ১ শতাংশ হলেও এই দুই মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের ওপরে ছিল। বিবিএস এর পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২২ সালের আগস্টে গত ১১ বছর ৩ মাসের (১৩৫ মাস) মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি হয়েছিল। এর আগে ২০১১ সালের মে মাসে সর্বোচ্চ ১০ দশমিক ২০ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছিল। ২০১১ সালের মে মাসের পর মূল্যস্ফীতি আর কখনো ৯ শতাংশের বেশি হয়নি। উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন অর্থনীতির বড় চ্যালেঞ্জ হওয়া দরকার। কিন্তু যারা নীতি নির্ধারক তারা কোনো পরামর্শ কানে তুলছেন বলে মনে হচ্ছে না। বরং বিরোধীদের বিরোধিতা করতে তাদের সময় ও শক্তি ব্যয় করছেন।

এর মধ্যেই বছরের শুরুতেই নির্বাহী আদেশে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে সরকার। এরপর বাড়াল গ্যাসের দাম। এতদিন দাম বাড়ানোর জন্য গণশুনানির যে নামকা ওয়াস্তে পদ্ধতি ছিল এবার সেটাও আর রক্ষা করা হলো না। বিদ্যুৎ খাতে কি এমন পরিস্থিতি হয়েছিল যে এতো দ্রুত দাম না বাড়ালে চলতো না?

এর ফলে কী হলো? এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের তো তাহলে আর কিছু করার থাকল না। সঙ্গত কারণে প্রশ্ন উঠতেই পারে, তাহলে এত কষ্টের টাকা খরচ করে কমিশন নামক প্রতিষ্ঠান রাখার কি প্রয়োজন? শুনানি হলে অন্তত কেউ কেউ প্রশ্ন তুলতে পারতেন, দুর্নীতি-অনিয়ম ও কোম্পানির অদক্ষতার বিষয়টা আলোচনা এবং জবাবদিহিতার মধ্যে আসতে পারতো। ফলে এটাকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার মানে একটাই তা হলো যা সিদ্ধান্ত নেব তাই বাস্তবায়ন করব। আর নির্বাহী আদেশে দাম বাড়ানোর পদ্ধতি চালু হলে বাজারে মনোপলি (একচেটিয়া) তৈরি হবে। এতে লাভবান হবে কোম্পানিগুলো তারা অতিরিক্ত মুনাফা তুলে নেবে। আর কোম্পানিগুলোর জবাবদিহিতা ও দায়বদ্ধতা কমবে, অদক্ষতা ও অপচয় বাড়বে। আর মূল্যবৃদ্ধির চাপ বহন করে জনগণ চ্যাপ্টা হতেই থাকবেন। বিদ্যুতের পর গ্যাসের দাম বাড়ানো হলো। গ্যাসের দাম বাড়ল বলে আবার বিদ্যুতের দাম বাড়াতে হবে। বাড়িওয়ালারা বলছেন বাড়ি ভাড়া না বাড়ালে তো আর চলে না। শিশুর খাদ্য থেকে মৃত্যু পথযাত্রী অসুস্থ রোগীর ওষুধের দাম, কোনটা বাড়ছে না? বাড়ছে না শুধু সাধারণ মানুষের আয় রোজগার। মূল্যবৃদ্ধির এই চাপ থেকে মানুষের কি রেহাই মিলবে না?

রাজেকুজ্জামান রতন: সদস্য, কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ)।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা

আজিনুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ফের উত্তেজনা। সীমান্ত এলাকায় ভুট্টাক্ষেতে কাজ করার সময় ভারতের কয়েকজন নাগরিক এক বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গিয়ে সোপর্দ করেছেন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের হাতে। এ ঘটনায় উদ্বেগ ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে পাটগ্রাম উপজেলার বাউড়া ইউনিয়নের জমগ্রাম ডাঙ্গার পার এলাকায় আন্তর্জাতিক সীমান্ত পিলার ৮০১-এর ১০/১১ নম্বর সাব-পিলারের কাছে এই ঘটনা ঘটে।

ধৃত যুবকের নাম আজিনুর রহমান (২৬)। তিনি ওই ইউনিয়নের জমগ্রাম ১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা নুর হোসেনের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রতিদিনের মতো আজিনুর তার মায়ের সঙ্গে ভুট্টা জমিতে পাতা সংগ্রহ করতে গিয়েছিলেন। তখন ভারতের কোচবিহার জেলার ছোট কুচলীবাড়ি এলাকার অন্তত ১০-১২ জন ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশ সীমান্তে অনুপ্রবেশ করে আজিনুরকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে যায়।

এরপর তাকে বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয় বলে দাবি করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

বিজিবির ঠ্যাংঝাড়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার রফিকুল ইসলাম বলেন, "আমাদের প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, আজিনুরকে ভারতীয় নাগরিকরা ধরে নিয়ে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করেছে। আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি এবং বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের চেষ্টা করছি।"

তিনি আরও জানান, ঘটনার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত আজিনুরকে দেশে ফেরত আনার চেষ্টা চলছে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে শনিবার (১৯ এপ্রিল) বৈঠকে বসছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব মুশফিক উস সালেহীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মুশফিক উস সালেহীন জানান, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে এনসিপির প্রতিনিধি দল অংশ নেবে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘদিন পর অনুষ্ঠিত পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ খুলেছে পাকিস্তান। ইসলামাবাদ জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সদ্য অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক পুনরুজ্জীবনের বিষয়ে যৌথ অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এই বৈঠকটি হয়েছে সৌহার্দ্যপূর্ণ ও গঠনমূলক পরিবেশে। আলোচনায় উঠে এসেছে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষাগত এবং কৌশলগত সহযোগিতার নানা দিক।

বৈঠকে দুই দেশ বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষা এবং পারস্পরিক সংযোগ বৃদ্ধিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দ্রুত চূড়ান্ত করা হবে বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক চুক্তিও।

পাকিস্তান তাদের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে, বাংলাদেশ মৎস্য ও সামুদ্রিক খাতে কারিগরি প্রশিক্ষণ দিতে আগ্রহ প্রকাশ করে।

দুই দেশ চট্টগ্রাম-করাচি রুটে সরাসরি নৌ চলাচল চালুর ব্যাপারে একমত হয়েছে। পাশাপাশি ঢাকা-ইসলামাবাদ সরাসরি ফ্লাইট পুনরায় চালুর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। ভ্রমণ ও ভিসা সহজীকরণের ক্ষেত্রেও অগ্রগতির প্রশংসা করে উভয়পক্ষ।

বৈঠকে শিক্ষাখাতে গভীর সহযোগিতা ও পাকিস্তানি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তির প্রস্তাবের জন্য বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। গণমাধ্যম, সংস্কৃতি ও ক্রীড়াক্ষেত্রে পারস্পরিক অংশীদারিত্ব বাড়াতে সম্ভাব্য সমঝোতা স্মারক নিয়েও আলোচনা হয়।

সার্ক বিষয়েও উভয়পক্ষ একমত হয় যে, আঞ্চলিক এই জোটকে পুনরুজ্জীবিত করা দরকার এবং তা যেন রাজনৈতিক বিবেচনার বাইরে থাকে।

বৈঠকে গাজায় ইসরায়েলের হামলা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিন্দা জানায় দুই দেশ। কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান জাতিসংঘ প্রস্তাব অনুযায়ী শান্তিপূর্ণ সমাধানের ওপর জোর দেয়।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশে অবস্থানকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং পররাষ্ট্রসচিব তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, দুই দেশের মধ্যে পরবর্তী পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক ২০২৬ সালে ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল
বেনজীরকে বোট ক্লাব থেকে বহিষ্কার, ৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ঢাকায় আবারও আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, ড. ইউনূসের পদত্যাগ দাবি
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো
পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’: ভারত
দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি