রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সব বাধা পেরিয়ে এগিয়ে যাবে নারী

৯ ডিসেম্বর ২০২২ ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে একজন নারী রাজনৈতিক দার্শনিকের বক্তব্য শুনছিলাম। তিনি নারীদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির জন্য এই দেশের মাটিতে কী কী সংগ্রাম করেছেন বা করছেন তার কিছু নির্যাস তুলে ধরার চেষ্টা করলাম-

তিনি ক্ষমতায় এসে দেখলেন নারীদের বিভিন্ন দপ্তরে নিয়োগবঞ্চিত করে রাখা হয়েছে বিশেষ করে বিচার বিভাগে নারী বিচারক ছিল না। তিনি এটা দেখে বিস্মিত হলেন। তিনি অনুধাবন করলেন নারীরা বিচারক হবে, জজ হবে, প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার হবে এবং রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করবে। তিনি প্রথম নারী পুলিশ সুপার নিয়োগ দিলেন। এ পর্যায়ে নারী পুলিশ সুপার তার বিচক্ষণতা দিয়ে ভালো ভালো কাজ উপহার দিলেন। এটা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ব্যাপকভাবে আপ্লুত করল। আমি ও অন্য দর্শক এ রকম বক্তব্য শুনছিলাম আর জোড়তালে হাততালি দিলাম। ভাবছিলাম এই আমরাই তো, নারী করে দেখিয়েছি ডাকাত ধরার গল্প, শেখ হাসিনা হাসছিলেন, এই হাসি আমাদের নারীদের চরম তৃপ্তির হাসি।

জাতির পিতা জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য আসন সংরক্ষিত রাখার বিধান করেন; চাকরি ক্ষেত্রে নারীদের জন্য শতকরা ১০ ভাগ কোটা সংরক্ষণ করেন এবং ১৯৭৩ সালে তার গৃহীত প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় নারীর জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা ও কল্যাণমূলক কর্মসূচি গ্রহণ করেন। কিন্তু একটা সময় এই কোটা সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা হতো না। নারীদের রাখা হয়েছিল অন্ধকারে।

কয়দিন ধরে গণমাধ্যমে একটা বিষয় লক্ষ্য করেছি তা হলো আফগানিস্তানে নারীদের উচ্চশিক্ষা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্রথমত, মনটা আঁতকে উঠল। এমন একটা আধুনিক বিশ্বে আমরা যখন নারী শিক্ষা নিয়ে কলরব সৃষ্টি করছি ঠিক সে সময়ে এমনই এক শিক্ষার বলিদান আমাকে চরমভাবে মর্মাহত করল। আমি মনে করি, আমার মতো অনেক মা-বোনেরাও বিষয়টি নিয়ে বিস্মিত। পর্দাপ্রথা আছে ও থাকবে পৃথিবীতে, কিন্তু সেটাকে পুঁজি করে শিক্ষার মূলে কুঠারাঘাত কতটা যুক্তিসঙ্গত সেটা অনেকটা দূরুহ মনে হলো। যুগে যুগে নারী জাগরণে অনেক মহিয়সী নারীর পদচারণা হয়েছে এই পৃথিবীতে। কেউ শিকল ছেঁড়ার অভিলাষ নিয়ে এক শ্রেণির মানুষের অন্তরচক্ষু খুলে দিয়েছেন। নারী শিক্ষাকে অবলুপ্ত করে বন্দি আত্মাকে কীভাবে ইহকাল ও পরকালের যাতনা লাঘবের শিক্ষা দেবে তা ভেবে দেখা দরকার। যে শিক্ষা মানুষের মনকে অবমুক্ত করে দেয় তা কখনো আড়াল করে রাখা যায় না। রাষ্ট্র সমাজকে আলোকিত করতে হলে পুরুষের পাশাপাশি নারীর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে।

সব বাধা পেরিয়ে এগিয়ে যাবে নারী। আশার কথা বাংলার নারীরা আকাশ ছুঁয়েছে পাইলট হয়ে। বর্তমানে শেখ হাসিনার বিস্ময় প্রকল্প মেট্রোরেল, তার ‍স্টিয়ারিং ঘোরাবে বাংলার নারী। একবার ভেবে দেখুন, বাংলার নারী মরিয়ম আফিজা কী সাহসী পদক্ষেপটা নিয়েছেন! নারী তোমায় জানাই স্যালুট। নারীরা আজ লাল-সবুজের পতাকার মর্যাদা রক্ষা করেছে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে। বাংলাদেশ আজ নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে বিশ্বের কাছে অনুকরণীয়। আমরা দেখতে পাচ্ছি বদলে যাওয়া এক বাংলাদেশ; যেখানে নারীরা দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় শরিক হয়েছে বিভিন্নভাবে। নারীরা সমাজের অবরোধ প্রথা ভেঙে বেরিয়ে এসেছে। পুরুষের সঙ্গে সমানতালে অগ্রযাত্রায় শরিক হতে পারছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন মাস্তুলের বড় অংশ জুড়ে রয়েছে নারী মুক্তি ও নারীর ক্ষমতায়ন। অর্থনৈতিক, সামাজিক মুক্তির জন্য নারীর দরকার উদারমুখী শিক্ষা। সেই শিক্ষায় সুবাতাস আমাদের সমাজে বইয়ে দিতে পারছেন বর্তমান সরকার। আর তাই নারী মুক্তি সর্বোপরি মানবমুক্তি ঘটানোর লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত শেখ হাসিনা।

শিক্ষা ও অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য জরুরি, আজ থেকে একশ বছর আগে বেগম রোকেয়া যে নিজস্ব চিন্তার আলো জ্বালিয়েছেন তা আজকের পৃথিবীতে জেন্ডার সমতা অর্জনের এক গুরুত্বপূর্ণ অনুশীলন। আমরা যতই টেকসই উন্নয়ন বলে চিৎকার করি না কেন, এর জন্য প্রয়োজন নারী-পুরুষের সমান অংশীদারিত্ব। তবে কিছু আশার কথাও বলতে চাই সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট (কেআইবি) মিলনায়তনে ৬৪ জেলা থেকে চার শতাধিক যুব ও নারীর অংশগ্রহণে এসডিজি প্রচারাভিযান-২০২২ অনুষ্ঠিত হয়ে গেল। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এসডিজির বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্য ও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম। দুই মাসব্যাপী এই প্রচারাভিযানে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ঠের (এসডিজি) সুনির্দিষ্ট ছয়টি লক্ষ্য নিয়ে কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এগুলোর মধ্যে এসডিজি-৫ (জেন্ডার সমতা) একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এসডিজি বাস্তবায়নে তরুণ ও নারীদের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর দেখে মনে হয়েছে এরাই একেকজন এসডিজি চ্যাম্পিয়ন। এগিয়ে যাক এভাবেই দেশের নারীরা। এসডিজিতে তাদের শক্তিশালী হাত একদিন লক্ষ্যপূরণে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে- সেই প্রত্যাশা রাখি।

ড. সারিয়া সুলতানা: সহকারী সম্পাদক, ঢাকা প্রকাশ ও পল্লিউন্নয়ন গবেষক।

এসএন

 

 

 

 

 

 

 

 

Header Ad
Header Ad

কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার

কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মো. জাফর আলম। ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মো. জাফর আলমকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। রাজধানীর ধানমণ্ডি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

রোববার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ শাখার উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান। তিনি জানান, বিশেষ অভিযানের অংশ হিসেবে ধানমণ্ডি এলাকা থেকে মো. জাফর আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

তবে ঠিক কী অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

Header Ad
Header Ad

ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পহেলগামে সশস্ত্র গোষ্ঠীর ভয়াবহ হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের উত্তেজনা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। সীমান্তে প্রতিদিন গোলাগুলির ঘটনা ঘটছে, বাড়ছে সামরিক সংঘাতের আশঙ্কা। এর মধ্যেই পাকিস্তানের রেলমন্ত্রী হানিফ আব্বাসী ভারতে পরমাণু হামলার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে এ তথ্য জানিয়েছে।

শনিবার এক অনুষ্ঠানে হানিফ আব্বাসী বলেন, "শুধুমাত্র ভারতের জন্য ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র তাক করে রাখা হয়েছে। ঘৌরি, শাহিন এবং গজনবির মতো অত্যাধুনিক মিসাইলও প্রস্তুত আছে।" ভারতের প্রতি কঠোর সতর্কবার্তা দিয়ে তিনি বলেন, "তারা যদি সিন্ধু নদীর পানি বন্ধ করার চেষ্টা করে, তাহলে সর্বাত্মক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।"

মন্ত্রী আরও বলেন, "আমরা মিলিটারি সরঞ্জাম ও মিসাইল শুধু প্রদর্শনের জন্য রাখিনি। পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কোথায় রাখা আছে তা কেউ জানে না, তবে এটুকু নিশ্চিত - এগুলো ভারতের দিকেই তাক করে রয়েছে।"

পাকিস্তানের আকাশসীমা ভারতীয় বিমানের জন্য বন্ধ করার সিদ্ধান্তের প্রসঙ্গ টেনে হানিফ আব্বাসী বলেন, "নয়া দিল্লি এখন বুঝতে শুরু করেছে তাদের কর্মকাণ্ডের কঠোর পরিণতি কী হতে পারে। যদি এই পরিস্থিতি ১০ দিন চলতে থাকে, তাহলে ভারতের এয়ারলাইন্সগুলো দেউলিয়া হয়ে যাবে।"

পহেলগাম হামলার জন্য ভারতের নিরাপত্তা ব্যবস্থার ব্যর্থতাকেই দায়ী করেন তিনি। তাঁর ভাষায়, "ভারত কিছু ঘটলেই অকারণে পাকিস্তানকে দোষারোপ করে।"

প্রসঙ্গত, পহেলগামে হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৬০ সালের সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত এবং পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য সমস্ত ভিসা বাতিলের সিদ্ধান্ত।

ভারতীয় অভিযোগ দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে পাকিস্তানও পাল্টা ব্যবস্থা নিয়েছে। ইসলামাবাদ ইতিমধ্যে সিমলা চুক্তি স্থগিত করেছে এবং পাকিস্তানের আকাশসীমা দিয়ে ভারতের বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। পাশাপাশি সিন্ধু নদীর পানি বন্ধ করা হলে যুদ্ধের হুঁশিয়ারিও দিয়েছে পাকিস্তান।

Header Ad
Header Ad

চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বিতর্কিত চরিত্র হয়ে উঠেছেন তাওহিদ হৃদয়। তাঁকে ঘিরে যেন একের পর এক নাটকীয় ঘটনা ঘটছে, আর প্রতিদিনই সেই নাটকে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন পর্ব। এবার ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের আয়োজক ক্রিকেট কমিটি অব মেট্টোপলিস (সিসিডিএম) মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, হৃদয় চার ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন।

সবশেষ গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ম্যাচে আউট হওয়ার পর প্রতিক্রিয়া দেখানোর অভিযোগ ওঠে মোহামেডানের এই অধিনায়কের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে তাঁকে শুনানিতে ডাকা হলেও তিনি হাজির হননি। পরে ম্যাচ রেফারি আখতার আহমেদ তাঁকে লেভেল-১ অপরাধে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন এবং একটি ডিমেরিট পয়েন্ট দেন।

এর আগে হৃদয়ের ডিমেরিট পয়েন্ট ছিল ৭। নতুন করে ১ পয়েন্ট যোগ হওয়ায় তা দাঁড়িয়েছে ৮-এ। বিসিবির আচরণবিধির ৭.৫ ধারা অনুযায়ী, কোনো খেলোয়াড়ের ডিমেরিট পয়েন্ট ৮ ছুঁলে তাকে চার ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। সেই অনুযায়ীই হৃদয়ের ওপর চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে।

ফলে আগামীকাল আবাহনীর বিপক্ষে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ‘অলিখিত ফাইনালে’ মোহামেডানের পক্ষে মাঠে নামতে পারবেন না হৃদয়। এটি মোহামেডানের জন্য বড় ধাক্কা হিসেবেই দেখা হচ্ছে।

 

তাওহিদ হৃদয়। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে, ১২ এপ্রিল আবাহনীর বিপক্ষে ম্যাচে আম্পায়ারদের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন হৃদয়। পরে সংবাদমাধ্যমে এসে আম্পায়ারদের বিরুদ্ধে ‘মুখ খোলার হুমকি’ দেওয়ায় সেই নিষেধাজ্ঞা বাড়িয়ে দুই ম্যাচ করা হয় এবং সঙ্গে যোগ হয় ৭ ডিমেরিট পয়েন্ট।

তবে ওই নিষেধাজ্ঞা নিয়েও কম নাটক হয়নি। দুই দফায় নিষেধাজ্ঞা কমানো ও বাড়ানো নিয়ে বিসিবির ভেতরে জল ঘোলা হয়। শেষ পর্যন্ত জানানো হয়, হৃদয়ের দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে, তবে সেটির কার্যকারিতা এক বছরের জন্য স্থগিত থাকবে। এ সিদ্ধান্তের পরেই দেশের অভিজ্ঞ আম্পায়ার শরফৌদ্দোলা ঘোষণা দেন, তিনি আর ঘরোয়া ক্রিকেটে আম্পায়ারিং করবেন না।

এসব বিতর্কের মধ্যে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ম্যাচে নিজের আউটের প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে আবারও নতুন করে নিষেধাজ্ঞায় পড়লেন হৃদয়। ফলে ঘরোয়া ক্রিকেটের এই নাটকে নতুন মাত্রা যোগ হলো।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক