শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

২০২৩-এ নতুন স্বপ্ন-আশা, নতুন চ্যালেঞ্জ

সময় চলে যায়। সেই হিসাবে ২০২২ সাল শেষ হতে চলেছে। নতুন ২০২৩ সমাগত। নতুন আশা-আকাঙ্ক্ষা আর চ্যালেঞ্জ নিয়ে হাজির ২০২৩। নতুন বছর কেমন যাবে— তার আগাম পূর্বাভাস ইতোমধ্যে বিভিন্নভাবে আমরা জেনেছি। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় নেতিবাচক হলো— রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির জন্য সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা আরও খারাপ হওয়া। এই দু’টি বিষয়ের সঙ্গে রাজনীতি, অর্থনীতি, দুর্নীতিসহ আরও অনেক উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো বিষয় জড়িয়ে আছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, উন্নত অনুন্নত সব দেশই পুড়ছে এই সংকটে।

ফ্রান্সের বিখ্যাত ভবিষ্যৎ দ্রষ্টা নস্ট্রাডামাস ২০২৩ সালে চরম অর্থনৈতিক সংকট, গৃহযুদ্ধ, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা বলেছেন। এমনকি পৃথিবীর শেষও দেখেছেন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে তা অবশ্যম্ভাবী কি না ভবিষ্যৎ তা বলতে পারে! একই সঙ্গে তিনি মঙ্গলগ্রহে মানুষ বসবাস করবে বলেও জানিয়েছেন। আমেরিকা ও চীনের মঙ্গল যাত্রা সে দিকেই যাচ্ছে। নস্ট্রাডামাস ৫০০ বছর আগে ৬৩৩৮টি ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। যার অনেকগুলোই সত্য প্রমাণিত হয়েছে। তবে আমরা চাই, মঙ্গলে মানুষের অভিযান ছাড়া নস্ট্রাডামাসের অন্য ভবিষ্যদ্বাণী যেন সত্যি না হয়। তাহলে মানুষ বেঁচে থাকবে, পৃথিবী রক্ষা পাবে!

২০২৩ সাল কি শুধুই দুর্দশাগ্রস্ত হবে, নাকি আশার আলোও কিছু আছে— তা খুঁজে দেখা যেতে পারে।

বলা হচ্ছে, নতুন বছরে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বিশাল অগ্রগতি হবে। কোভিড মহামারির সময় থেকে প্রযুক্তির উন্নতির গতি ত্বরান্বিত হয়েছিল। নতুন বছরে তা আরও বেগবান হবে। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ জীবনযাত্রার বিভিন্ন ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অনেকটা বাস্তব হয়ে উঠবে। বিশেষ করে, ২০২৩ সাল হবে ভার্চ্যুয়াল জগৎ ‘মেটাভার্স’-এর সামাজিকীকরণ ও দিক নির্দেশনার বছর। কারণ এই প্ল্যাটফর্ম ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্ব অর্থনীতিতে পাঁচ ট্রিলিয়ন ডলার যোগ করবে।

প্রকৃতিকে নিজেদের মতো করে সাজাতে এবং মানুষের শরীরের স্ব-নিরাময় ক্ষমতা বাড়াতে নতুন বছরে ব্যাপক সাফল্য আসতে পারে। ন্যানোটেকনোলজি এবং জিন ও ডিএনএ পরিবর্তন করে গাছপালা এমনকি মানুষের শরীরেও পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে। এতে ফসলের পুষ্টি উপাদান ও উৎপাদন আরও বাড়বে। মানুষের শারীরবৃত্তীয় বৈশিষ্ট্য, যেমন— চোখ, চুলের রংসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিবর্তন করা যাবে। যেমন, আমরা কোনো একটি লেখা লিখলে সম্পাদনা করে কোনো বাক্য বা শব্দ যেভাবে পরিবর্তন করি অনেকটা সেভাবে এ সব ঘটবে।

২০২৩ সালে রোবট চেহারা ও সক্ষমতায় আরও বেশি মানুষ হয়ে উঠবে। কারখানা বা গুদামে জটিল কাজ ছাড়াও এ সব রোবট মানুষের পাশাপাশি গৃহস্থালির সাধারণ কাজও করবে। এক্ষেত্রে ‘রোবট বাটলার’ বা ঘরের কাজের সহযোগী কিনতে পাওয়া যেতে পারে!

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ২০২৩ সালে ‘গ্রিন এনার্জি’ বা ‘সবুজ শক্তি’ তথা বায়ু ও সৌর শক্তির উপর মানুষ আরও বেশি আগ্রহী হয়ে উঠবে। এক্ষেত্রে বিনিয়োগ ও ব্যবহার অনেক বাড়বে। দেশে দেশে বৈদ্যুতিক গাড়ি ব্যবহারের প্রচলন শুরু হবে। এ ছাড়াও আরও নানা ক্ষেত্রে উন্নতির আশা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ২০২৩ সালে কি আশা করা যেতে পারে? সবচেয়ে বেশি আলোচিত হচ্ছে সংসদ নির্বাচন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে বা ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে হতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তীব্র মতবিরোধ সত্ত্বেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার জন্য এই নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ। তাই আশা সুষ্ঠু নির্বাচন, আর সবার অংশগ্রহণ। এ ছাড়া ডলার সংকটসহ যে অর্থনৈতিক সংকটে সাধারণ মানুষ নিষ্পেষিত হচ্ছে তার থেকে কিছুটা মুক্ত হওয়ার আশা করা হচ্ছে। এ বছর একাধিক মেগা প্রকল্পের উদ্বোধন হতে পারে। এতে উন্মোচিত হবে দেশের চলমান উন্নয়নের নতুন রূপ ।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ২০২৩ সাল নিয়ে নানা নেতিবাচক খবরে এমনিতে মানুষ আতঙ্কিত। কোনো আশা-ভরশা ভাবায় না। কীভাবে দু’মুঠো খেয়ে বছরটা কাটিয়ে দিতে পারবে তারই চিন্তায় যেন সবাই অস্থির। তবুও নতুন দিনে, নতুন স্বপ্ন, নতুন কিছু প্রত্যাশা করা, শুভ কিছু কামনা করা হয়। এটাই চিরাচরিত নিয়ম। অবশ্য বেশিরভাগ মানুষের কাছে স্বপ্ন আর বাস্তবতা দুরতিক্রম্য। পূর্ণেন্দু পত্রী যেমন বলেছেন—

মানুষের ভাঙা-চোরা ভুরুর উপরে
চাঁদের ফালির মত
আজ কোনো স্থির আলো নেই।
ছাতার দোকানে ছাতা যেরকম ঝোলে
সেভাবে মানুষের রক্ত ও চন্দনমাখা স্বপ্নগুলো
হ্যাঙ্গারে রয়েছে।

(স্বপ্নগুলো হ্যাঙ্গারে রয়েছে, প্রিয় পাঠক), তারপরও নতুন বছর সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে, সব মানুষের জন্য কল্যাণময় হয়ে উঠুক— এই আশা বুকে বাঁধতে পারি।

ইব্রাহিম আজাদ: লেখক ও সাংবাদিক

আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত