বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সন্তান প্রতিপালনের কৌশল রপ্ত করা বাবা-মায়ের জন্য জরুরি

পৃথিবীর সব বাবা-মায়ের কাছে তাদের সন্তান প্রাণের চেয়ে প্রিয় এতে কোনো সন্দেহ নেই । সন্তান জন্মের পর থেকে প্রত্যেক বাবা -মা স্বপ্ন দেখেন যে, একদিন তাদের সন্তান মানুষের মত মানুষ হবে, সুনামের অধিকারী হবে, দেশ, জাতি এমনকি বিশ্বের জন্য একদিন অনেক কিছু করবে । এ স্বপ্নের বাস্তবায়ন কিন্তু এত সহজ নয়। এটি বাস্তবায়ন করতে হলে অনেকগুলো বিষয়ে পিতা-মাতাতে সচেতন থাকা জরুরি। পাশাপাশি পরিকল্পনা থাকা আরও গুরুত্বপূর্ণ।

সন্তান পরিপালন করার অনেক কৌশল রয়েছে। এসব যে সব বাবা-মা একবার বুঝে ফেলেন তারাই সফল হন। আর যারা সন্তান জন্মের পর তাদের গড়ে তোলার ব্যাপারে খামখেয়ালী করেন কিংবা জাগতিক নানা ভোগ বিলাস কিংবা অর্থের পেছনে ছুটেন, তারা কখনো সন্তানের গর্বিত বাবা-মা হতে পারেন না ।

শিশু স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকা অতীব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। শৈশবে কোনো শিশু প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাচ্ছে কিনা তা অনেক ধনী বাবা-মাও খেয়াল করেন না। যারা বিষয়টা জানেন তারা কিন্তু তাদের শিশু সন্তানের সুষম খাবার প্রদানে অনেক কাজ করে থাকেন। অনেকে মনে করেন যে তাদের সন্তান খেতে চায় না সে জন্য কি আর করবেন ..। আসলে ব্যাপারটা তা নয়। শিশু সন্তানটি কেন খাচ্ছে না, কীভাবে তাকে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো যায়, ভিন্ন কোনো কৌশল অবলম্বন করে শিশুটিকে খাওয়ানো যায় কিনা— এ সব জানার আগ্রহ বাবা-মায়ের থাকতে হবে । অনেকক্ষেত্রে শিশু চিকিৎসক ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করাও দরকার। কারণ, জীবনের প্রথম ১২ বছরে কোনো শিশু প্রয়োজনীয় পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হলে বাকি জীবনে মহামূল্যবান খাবার খেয়েও কোনো লাভ হবে না।

শিশু সন্তানকে শৈশব থেকে আদর যেমন করতে হবে তেমনি খুব সচেতনভাবে শাসনও করতে হবে । মাত্রাতিরিক্ত আদর পেলে শিশু সন্তান বহু ক্ষেত্রে দেখা যায় বাবা -মায়ের অবাধ্য হয়ে যেতে থাকে দিনে দিনে। এক সময় বাবা-মাকে অবজ্ঞা করতেও দেখা যায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে। তাই বলে সবসময় কঠোর অনুশাসন একদমই করা যাবে না। শিশুদের শৈশব থেকে বিনয়ী হতে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। অন্য শিশুদের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা, আত্মীয় স্বজনদের সাথে ভাল ব্যবহার করা, সবাইকে সম্মান করে কথা বলা, এ সব বিষয়গুলো শিশুর মাকে প্রতিনিয়ত শেখাতে হবে। বিদেশে শিশুদের বাবা-মা এবং প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষকরা এ কাজটি খুবই গুরুত্ব দিয়ে করে থাকেন। তারা শিশুর মনোজগৎকে উন্নত করার কাজটি করে থাকেন। শিশুদের অধিক পড়াশুনার চাপে না ফেলে কথার ছলে, গল্প বলতে বলতে অনেক কিছু শিখিয়ে থাকেন।

মা হলো শিশুদের সব চেয়ে বড় শিক্ষক। যেসব মায়েরা বিষয়টা একবার বুঝে যান তাদের সন্তানরা আর সফল না হয়ে পারে না। মায়ের আচরণের ছাপ শিশুদের মধ্যে প্রতিফলিত হয়।

আমরা শিশুদের যতটা অবুঝ মনে করে থাকি আসলে তারা কিন্তু তা নয়। অনেক শিশু শৈশব থেকেই অনেক কিছু খেয়াল করে। সে কারণে যে সব স্বামী-স্ত্রী শিশুদের সামনে ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত হন, তাদের সন্তানরা মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে পারে না। এটি খুবই বড় একটা সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় ভবিষ্যতে। সুতরাং প্রত্যেক বাবা-মাকে এমন কাজ থেকে সচেতনভাবে বিরত থাকতে হবে । সন্তানের অগোচরে অনেক স্বামী-স্ত্রী ঝগড়া করেন। এটি মন্দের ভালো। সন্তান জানতে পারে না বাবা মায়ের মনোমালিন্য।

শিশু সন্তানকে উন্নত মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি করানো খুবই জরুরি। এমনকি উচ্চশিক্ষার জন্যও সন্তানদের বিখ্যাত কলেজ /বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেরণ করতে হবে। অনেক টাকা ছাড়াও এটি করা সম্ভব যদি আপনি আপনার সন্তানদের শৈশব থেকে যত্ন নিয়ে থাকেন। মনে রাখবেন, সন্তান পরিচর্যা কঠিন এক অধ্যবসায়। পৃথিবীর বহু মা -বাবা সন্তানের সফল জীবন গড়ে দিতে গিয়ে আজীবন কঠোর পরিশ্রম করে গেছেন। আর যারা তা করেন নাই তারা নিজেরা ভোগ বিলাস করে গেছেন আর সন্তানদের জীবন নষ্ট করে গেছেন ।

আপনার জীবনের যেসব স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন নাই — সে সব পূরণ করা সম্ভব সন্তানের সফল জীবন গঠনের মাধ্যমে। অনেক বাবা-মা তা করে থাকেন। সুতরাং সন্তান প্রতিপালনের সব কৌশল রপ্ত করা বাবা-মায়ের জন্য অতি জরুরি।

লেখক: সাবেক কর কমিশনার, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও নির্বাহী পরিচালক, সেন্টার ফর ট্যাক্স এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ

আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত