রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

উপমহাদেশে শান্তি ফিরবে কীভাবে সেটাই বড় প্রশ্ন

যারা দেশে যখন সন্ত্রাসবাদ, হাতাহাতি, খুন, মানুষের জীবন কেড়ে নিচ্ছে। তখন আবার প্রমাণ হল ভারতের গান্ধী পরিবার মানবতার দিকেই। তার উপরেই এখনো ভরসা করছে। স্বয়ং সোনিয়া গান্ধী তার স্বামী প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর ঘাতকদের ক্ষমা করে দিয়েছেন। আজ থেকে একত্রিশ বছর আগে ২১ মে রাজীব গান্ধী যখন নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছিলেন তখন ফুলের তোড়ার গোপনে বোমা রাখা ছিল। তখন গোটা বিশ্ব এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার নিন্দা জানিয়েছিল। তার আগে ১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকেও আততায়ীরা গুলি করে হত্যা করেছিল। এই দুটি ঘটনার সঙ্গে আরেকটি ঘটনা জড়িয়ে আছে। বাংলাদেশের জন্মদাতা শেখ মুজিবকে পরিবারসহ হত্যা করা।

ভারতের অপরাধ তথ্যে অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা বিভিন্ন আলোচনায় বলছেন, এই তিনটি হত্যাই একই সূত্রে গাঁথা। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তৎকালীন বিদেশ সচিব হেনরি কিসিঞ্জারের একটি উক্তি আজও আমাদের মনে আছে। তিনি বলেছিলেন, এই প্রথম আমেরিকার কূটনীতি দিল্লির এক মহিলার হাতে পরাজিত হয়েছে। আমরা এর প্রতিশোধ নেব। এই নিয়ে কূটনীতিকরা গবেষণা করছেন। তাদের মন্তব্য, এই হত্যাগুলোর সঙ্গে জড়িত আছে এমন সব দেশ যারা সেদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল।

সেদিন রাজীবের হাতে ফুলের তোড়া তুলে দেওয়া মাত্র ভয়ংকর বিস্ফোরণে কেপে উঠে সারা এলাকা। রাজীবের সঙ্গে ছিন্ন বিচ্ছিন হয়ে যায় ধান্নুও।পরে এই ঘটনার সহযোগি হিসেবে সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত হয়ে উঠে ধান্নুকে আশ্রয় দেওয়া নলিনী মুরুগণ ও তার স্বামী মুরুগণ ওরফে শ্রীহরণ। বাকিদের ভূমিকা ছিল বিস্ফোরক ভরা ফুলের তোড়াটি তৈরি করতে সাহায্য করা।

আদালত রাজীব গান্ধী ও সাত আসামিকে হত্যাকাণ্ডের অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেয়। উচ্চ আদালতে তা বহাল থাকে। রাষ্ট্রপতি প্রাণ ভিক্ষার আর্জি খারিজ করে দেওয়ার পর ২০১১সালে তাদের ফাঁসি কার্যকর করার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছিল। পরবর্তীতে ফাঁসি কার্যকরে স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়। ২০১৪ সালে সব আসামীর সাজা কমিয়ে আজীবন কারাভোগ করা হয়।

২০১৪ সালেই নলিনীদের মুক্ত করতে তৎপরতা শুরু করে দেয় তখনকার শ্রীলংকার মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতা। প্রচার করা হয় যে, আসামিদের কেউই রাজীব গান্ধীর হত্যাকান্ড সম্পর্কে জানতো না। তাদের ব্যবহার করা হয়েছে।

এখনো দেখা যাচ্ছে, বিশ্বের তাবর নেতারা সাম্রাজ্যবাদী নির্মূল করার ব্যাপারে নানামুখি কর্মসূচি গ্রহণ করছে। মানবতা অহিংসা মুক্ত রাজনীতি এগুলোই ছিল স্বাধীন ভারতের অগ্রাধিকার। তারা এখন হিংস্বা ও ক্ষমতার লোভ করে চারদিকে চেপে বসেছে। এর থেকে মুক্তির উপায় কী? তা নিয়ে নানা জল্পনা থাকলেও সন্ত্রাসবাদ কমার কোন লক্ষণই নেই। রাজীব অথবা ইন্দিরা গান্ধী আর ফিরে আসবেন না। উপমহাদেশে শান্তি ফিরে আসবে কীভাবে সেটিই এখন বড় প্রশ্ন।

লেখক: ভারতের সিনিয়র সাংবাদিক

Header Ad
Header Ad

ভাতা ও চিকিৎসার দাবিতে গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের রাস্তায় ব্যারিকেড

ভাতা ও চিকিৎসার দাবিতে গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের রাস্তায় ব্যারিকেড। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আহতরা রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালের সামনের সড়ক অবরোধ করেছেন। আজ রোববার সকাল পৌনে ১০টার দিকে তাঁরা পঙ্গু হাসপাতালের সামনের দুই পাশের সড়কে ব্যারিকেড দেন। আহত বেশ কয়েকজন সড়কের ওপর শুয়ে পড়েন।

সড়ক অবরোধের কারণে পঙ্গু হাসপাতালের সামনের উভয় পাশের রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে অফিস শুরুর মুহূর্তে ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়েছেন মানুষেরা।

রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে অ্যাম্বুলেন্সও পার হতে দিচ্ছেন না তাঁরা। গতকাল শনিবার দিবাগত মধ্যরাতেও পঙ্গু হাসপাতালের সামনের সড়কে ব্যারিকেড দিয়েছিলেন আহতরা।

 পঙ্গু হাসপাতালের সামনের উভয় পাশের রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। ছবি: সংগৃহীত

আহতরা জানান, গত তিন মাস আগেও জুলাই আন্দোলনে আহতরা পঙ্গু হাসপাতালের সামনে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন। তখন মধ্যরাতে হাসপাতালের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও উপদেষ্টাসহ চারজন উপদেষ্টা তাদের দাবি–দাওয়া পূরণের আশ্বাস দিলে আন্দোলনকারীরা সরে যায়। পরে তাঁদের সঙ্গে একটি বৈঠকে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে আহতদের স্বীকৃতি এবং পুনর্বাসন, চাকরির ব্যবস্থা, চিকিৎসা ও ভাতা ব্যবস্থার বাস্তবায়ন করার কথা ছিল। এরপর এত দিন তাদের কোনো একটি দাবিও সরকার পূরণ করেনি বলে আন্দোলনকারীরা দাবি করেন।

আহত আন্দোলনকারীদের দাবি, জরুরি ভিত্তিতে তাঁদের তিনটি দাবি না মানা পর্যন্ত তাঁরা সড়কে থেকে সরবেন না। জরুরি ভিত্তিতে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি চান তাঁরা। এ ছাড়া প্রত্যেক আহতদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা এবং সুচিকিৎসার জন্য প্রয়োজন ভিত্তিতে বিদেশে পাঠানোর দাবি জানান।

আহতরা বলেন, আমরা স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতন ঘটানোর আন্দোলনে আহতরা টাকা-পয়সা কিছুই চাই না, শুধু সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন চাই। শেখ হাসিনার পতনের পর যে সরকার আমাদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে পারেনি তাদের কাছে আমাদের আর কোনো আস্থা নাই। উপদেষ্টাদের প্রতিও আমাদের কোনো আস্থা নাই। যে কারণে আজকে আমরা রাস্তায় নেমেছি।

Header Ad
Header Ad

আখেরি মোনাজাতে শেষ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

আখেরি মোনাজাতে শেষ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। ছবি: সংগৃহীত

টঙ্গীর তুরাগতীরে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শেষ হয়েছে । রোববার (০২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা ১২ মিনিটে শুরু হয় এ মোনাজাত এবং শেষ হয় ৯টা ৩৫ মিনিটে।

মোনাজাত পরিচালনা করেন তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের শীর্ষ মুরব্বি ও কাকরাইল জামে মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব মাওলানা জুবায়ের আহমেদ।

মোনাজাতে দেশ-বিদেশ থেকে আসা লাখো মুসল্লি অংশ নেন। এ সময় আল্লাহর দরবারে রহমত, মাগফিরাত ও কল্যাণ কামনা করেন তারা।

আখেরি মোনাজাতে শেষ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। ছবি: সংগৃহীত

ইজতেমা ময়দানে আসা মুসল্লিরা চোখের জল ফেলে হাত তুলে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। তারা নিজেরা যেন সঠিক পথে চলতে পারেন, মুসলিম উম্মাহর ঐক্য অটুট থাকে এবং বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয় এসব কামনা করেন।

এদিকে আখেরি মোনাজাত নির্বিঘ্ন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা নেয়। শনিবার রাত ১২টা থেকে ইজতেমা ময়দানের আশপাশে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়।

৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হয়েছিল ৩০ জানুয়ারি বাদ মাগরিব। আজ আখেরি মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে শেষ হলো প্রথম পর্ব। ৩ ফেব্রুয়ারি বাদ মাগরিব আমবয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হবে দ্বিতীয় পর্ব। এরপর ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে মাওলানা সাদ কান্ধালভীর অনুসারীদের তত্ত্বাবধানে শুরু হবে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব।

Header Ad
Header Ad

লিবিয়ার সৈকতে ২০ জনের গলিত লাশ, সবাই বাংলাদেশি

লিবিয়ার সৈকতে ২০ জনের গলিত লাশ। ছবি: সংগৃহীত

লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী ব্রেগার পশ্চিমে আল-আকিলা এলাকা থেকে অন্তত ২০ জনের গলিত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতরা সবাই বাংলাদেশের নাগরিক বলে লিবিয়ার রেড ক্রিসেন্ট কর্তৃপক্ষের ধারণা।

গত বৃহস্পতিবার দূতাবাসের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে দেখা যায়, সাগরপাড়ো লাশ পড়ে আছে। কয়েকটি লাশ সৈকতে দাঁড়ানো একটি ট্রাকে তোলা হয়েছে। ঘটনাস্থল লিবিয়ার বেনগাজির ব্রেগা (আল বুরিকা) শহরের পশ্চিমে সৈকত।

ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী ব্রেগা তীর থেকে গত দুদিনে বেশ কয়েকজন অভিবাসীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে বাংলাদেশ দূতাবাস বিভিন্ন সূত্রে জানতে পেরেছে। স্থানীয় উদ্ধারকারী কর্তৃপক্ষের মতে, অভিবাসনপ্রত্যাশীদের একটি নৌকা ভূমধ্যসাগরে ডুবে যাওয়ার পর এসব মৃতদেহ ব্রেগা তীরে ভেসে এসেছে। নৌকাডুবির ঘটনায় মৃতদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ দূতাবাস ইতিমধ্যে একটি টিম ঘটনাস্থলে পাঠানোর ব্যবস্থা নিয়েছে।

অভিবাসী উদ্ধার তৎপরতা নজরদারি সংগঠন অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক মাইগ্র্যান্ট রেসকিউ ওয়াচের রব গোয়ানস ২৯ জানুয়ারি এক্স পোস্টে জানান, লিবিয়ার সিআইডি ও অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস মিলে আল-উকাইলা এলাকার সৈকতে ভেসে আসা আরও দুটি লাশ উদ্ধার করেছে। সব মিলিয়ে উদ্ধার হওয়া লাশের সংখ্যা ২০।

আগের দিন এক পোস্টে তিনি আরও ১১ লাশ উদ্ধারের তথ্য দিয়ে বলেন, নথি পর্যালোচনা করে তাঁদের মধ্যে কয়েকজনকে বাংলাদেশি হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। এর আগে ২৭ জানুয়ারি প্রথম পোস্টে ৭ লাশ উদ্ধারের তথ্য দেন তিনি।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি বিভাগের পরিচালক এ এইচ এম মাসুম বিল্লাহ বলেন, ‘২০ মরদেহের সব কটি লিবিয়ার ব্রেগা থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে আজদাদিয়া নামক স্থানে প্রায় গলিত অবস্থায় পাওয়া গেছে। তাঁদের পরিচয় নিশ্চিত করা যায়নি। তাঁদের সঙ্গে কোনো ভ্রমণ দলিলও মেলেনি। ঠিক কবে ভুক্তভোগীরা নৌকাডুবির শিকার হয়েছেন, তা কোনো কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করতে পারেনি।

এদিকে গত ২৯ জানুয়ারি (বুধবার) লিবিয়ার স্থানীয় গণমাধ্যম আশ-শামস লিবিয়ার অনলাইন পোর্টালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্রেগার পশ্চিমে আল-আকিলা এলাকার সমুদ্রতীরে একটি নৌকা এবং বাংলাদেশি অবৈধ অভিবাসীদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রথমে ৭টি এবং আজ আরও ১১টি মরদেহ পাওয়া গেছে। আরও মরদেহ মিলতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভাতা ও চিকিৎসার দাবিতে গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের রাস্তায় ব্যারিকেড
আখেরি মোনাজাতে শেষ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব
লিবিয়ার সৈকতে ২০ জনের গলিত লাশ, সবাই বাংলাদেশি
সরকারে থেকে দল গঠন করলে জনগণ মেনে নেবে না: মির্জা ফখরুল
বাংলাদেশের ‘দারিদ্র্য’ নিয়ে প্রতিবেদনে নিজ দেশেরই ছবি প্রকাশ করল ভারতীয় গণমাধ্যম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো ‘হিজাব র‍্যালি’
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
প্রতিটি ডলারের পাল্টা জবাব দেওয়া হবে: ট্রাম্প শুল্ক নিয়ে কানাডার প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী  
সেই ইমনের ব্যাটে চড়েই কোয়ালিফায়ারে চিটাগাং
সুুষ্ঠু নির্বাচনে বাঁধা দিলে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে: জামায়াতের নায়েবে আমির
নওগাঁয় বাড়ি ফেরার পথে সড়কে প্রাণ গেল ২ বন্ধুর
বই ছাপানোর আগে বাংলা একাডেমি পড়তে দেয়া হাস্যকর : ফারুকী    
ঈদ পর্যন্ত মাকে নিজের কাছে রাখতে চান তারেক রহমান  
মোটরসাইকেলে ওড়না পেঁচিয়ে প্রাণ গেল এক তরুনীর দুলাভাই হাসপাতালে  
বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা নেই, জানালো বিসিবি  
ইজতেমায় গেলেন হাসনাত আবদুল্লাহ, কুশল বিনিময় করলেন মামুনুল হকের সাথে  
ট্রাম্পের প্রেয়ার ব্রেকফাস্টে যোগ দিতে কাল যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ফখরুল-খসরু  
সাবিনা ইয়াসমীন আইসিইউতে    
ডাস্টবিনে শেখ হাসিনার ‘ঘৃণা স্তম্ভে’র ছবি, ময়লা ফেললেন প্রেসসচিব  
দেশের পুনর্গঠনে একমাত্র বিএনপি সক্ষম: তারেক রহমান