শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কবি ও কাক সমাচার

 

কাক। কালো কুচকুচে, কুৎচিত। পাখিদের মধ্যে বোধ হয় সবচেয়ে অজনপ্রিয়। কাকের কা কা কর্কশ শব্দ কারো পছন্দ নয়। কাককে দেখতে হয় না। কাকই সবসময় চোখের সামনে চলে আসে। শহরে ময়লা আবর্জনা সহজলভ্য হওয়ায় অলিতে গলিতে কাকের পোয়াবারো। তো, এই হেন কাকের সঙ্গে কবিদের তুলনা? বলা হয়, ‘বাংলাদেশে কাক ও কবির সংখ্যা সমান’। কবে, কখন, কে, কোন পরিস্থিতে এই কথাটি উচ্চারণ করেছিল, তা হন্যে হয়ে খুঁজেও জানা যায়নি। অনুমান করা যায়, কাকের বিরক্তিকর অধিক উপস্থিতির কারণে শ্লেষাত্মকভাবে কবিদের জুড়ে দেওয়া হয়েছে! এ প্রসঙ্গে একটি গল্প মনে পড়ল।

‘একদিন আকবর ও বীরবল বসে গল্প করছিলেন। হঠাৎ আকবর প্রশ্ন করলেন, ‘দিল্লি শহরে কত কাক আছে বলতে পার বীরবল?’ অদ্ভূত প্রশ্নটি শুনে বীরবল বললেন, ‘জাঁহাপনা, বর্তমান শহরে ৯ লাখ ৯ হাজার ৯৯৯টি কাক আছে। আপনার যদি সন্দেহ হয় তাহলে নিজে অথবা অন্য লোক দিয়ে গুণে দেখতে পারেন। যদি দেখেন, এই সংখ্যা থেকে কিছু কম কাক আছে তাহলে বুঝবেন দিল্লির আশপাশে বন্ধুদের সঙ্গে তারা বেড়াতে গেছে। আবার যদি দেখেন ওই সংখ্যা থেকে বেশি কাক আছে, তাহলে বুঝবেন তাদের বন্ধুরা বা আত্মীয়রা অন্য এলাকা থেকে বেড়াতে এসেছে!’

ঢাকা বা বাংলাদেশে কাকের সংখ্যাইবা কতো—জানা থাকলে কবির জনসংখ্যা বোঝা যেত! তবে কবি তারাপদ রায় লিখেছেন,
‘ঢাকা খুব পুরোনো শহর।
সেখানে অনেক কবি, কবিতে কবিতে অন্ধকার ঢাকা।
ছোট কবি, বড় কবি, তত-বড়-নয় কবি
হলেও -বা-হতে পারতো কবি
আগে-পিছে, ডাইনে-বায়ে সেখানে কেবল
কবি আর কবি।
সেখানে কবি ছাড়া আরো যে দু’চারজন আছে
তাদের মধ্যে আবার অধিকাংশই কবির বন্ধু
কিংবা কবির শ্যালক।’

এই চিত্র শুধু ঢাকার নয়, সারা বাংলাদেশের। সব জায়গায় কবিদের নানা গোষ্ঠী, উপগোষ্ঠীও। কে বড় কবি, কে ছোট কবি, কে কবি নয় তা নিয়ে ঝগড়া ফ্যাসাদও আছে। আচ্ছা, কেন কবি হওয়ার সাধ জাগে? কবিতা লেখা কি খুব সহজ? এলোমেলো কিছু লিখে দিলেই কি কবিতা বলে চালিয়ে দেওয়া যায়? প্রকরণগত সুবিধার জন্যই কি কবিতার লেখক বেশি? যেখানে গল্প, উপন্যাস বা অন্য কিছু লিখতে যথেষ্ট ধৈর্য ও সময় লাগে।

আরও একটা কথা বলা হয়, বাঙালি হচ্ছে আবেগপ্রবণ জাতি। তাই প্রায় প্রতিটি বাঙালিই জীবনের কোনো এক সময় কবিতা লেখার চেষ্টা করে। আবার অনেকে বলেন, কবির সংখ্যা বেশি হলে বা সবাই কবিতা লিখলেই বা ক্ষতি কি? তারাতো আর দুর্নীতি, চুরি, ডাকাতি বা অস্থিরতা তৈরি করছে না। স্রেফ কবিতা লিখে নিজের আত্মসুখ বা প্রচারসুখ বা খ্যাতি অনুভব করার চেষ্টা করছে বা শখ পূরণ করছে।

সেজন্যই সারাদেশে একুশে ফেব্রুয়ারিতে সবচে’ বেশি ছাপা হয় কবিতার বই। আর সবচে’ বেশি অবিক্রিত থাকে কবিতার বই-ই। বাংলা একাডেমির বই মেলায়ও অনেক কবিতার বই প্রকাশ পায়। এর মধ্যে বেশিরভাগ কবিতার বই জন্ম নেয় স্বউদ্যোগে বা স্বখরচে। প্রবাসীদের অনেকেও এভাবে কবিতার বই প্রকাশ করে নামিদামি প্রকাশনী থেকে। আর মেলায় এইসব কবিরা প্রতিদিন উপস্থিত থেকে চেষ্টা করে পরিচিতজনদের গছিয়ে দিতে! সেজন্য অনেকে ভয়ে আর মেলামুখোও হন না।

এর বাইরে, কবিতা লিখে প্রাপ্তিযোগেরও সুযোগ আছে। রাষ্ট্রীয়সহ নানা পুরস্কার জুটাতে পারলে সমাজে মান সম্মানের উন্নতি হয়। তাইতো অনেকে এর অপব্যবহার করতেও পিছপা হন না। ২০২২ সালে সাহিত্যে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়ার জন্য উপ সচিব মো. আছাদুজ্জামান তার বাবা আমির হামজাকে বিশিষ্ট ‘কবি’ হিসেবে অভিহিত করে প্রাণান্তকর চেষ্টা করেছিলেন। তবে অখ্যাত এই ব্যক্তিকে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত করায় ব্যাপক সমালোচনার মুখে বাতিল করা হয়। এর আগে ২০২০ সালে সাহিত্যে স্বাধীনতা পদকের জন্য জনৈক রইজ উদ্দিনকে মনোনীত করা হলেও পরে সমালোচনার মুখে প্রত্যাহার করা হয়।

সেনা শাসক এরশাদেরও কবি হওয়ার সাধ জেগেছিল। ক্ষমতায় থাকাকালে তল্পিবাহকদের নিয়ে কবিতাকে প্রায় কুক্ষিগত করে রাখে। সেনা কবির সঙ্গীসাথীদের রাজকীয় কবির অভিধাও জুটেছিল। সেজন্যই কিনা কবি মোহাম্মদ রফিক লিখেছেন,
‘সব শালা কবি হবে;
পিঁপড়ে গোঁ ধরেছে, উড়বেই;
বন থেকে দাঁতাল শুয়োর
রাজাসনে বসবেই;’
(খোলা কবিতা)

গ্রিক দার্শনিক প্লেটো তার আর্দশ রাষ্ট্র বা কল্পিত রাষ্ট্রে কবি-কবিতাকে বাদ দিয়েছিলেন। এ নিয়ে নানা আলোচনা সমালোচনা আছে। তবে এখন তা চিন্তাই করা যায় না। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অভিষেকে ২২ বছর বয়সী কৃষ্ণাঙ্গ তরুণী কবি আমান্ডা গোরম্যান ‘দ্য হিল উই ক্লাইম্ব’ কবিতা পড়ে শুনিয়েছেন। এতেই বুঝা যায় আধুনিক যুগে কবি ও কবিতার গুরুত্ব। আন্দোলন, সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ, প্রেম-ভালোবাসায় কবিতা হয়ে উঠে অন্যতম শক্তি ও প্রেরণার উৎস— এটি আর নতুন করে বলার কিছু নেই।

এক্ষেত্রে কবি ও কাকের সমতুল্যের বিষয়টির কি হবে? তবে কাকের মধ্যে সৌন্দর্য ও ইতিবাচক দিকও আছে। ময়লা আবর্জনা সাবাড় করে কাক মানুষের উপকারই করে। কাকের স্বভাব ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে আছে ১৯টির বেশি বাগধারা। কয়েকটি যেমন, কাকচক্ষ—পরিষ্কার স্বচ্ছ জল, তীর্থের কাক— কোনো কিছু প্রাপ্তির আশায় অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করা, কাকের ভূষণ্ডি—দীর্ঘজীবী ব্যক্তি, কাকনিদ্রা— অগভীর নিদ্রা। আর কোনো পাখি নিয়ে এত বাগধারা আছে কিনা জানা নেই।

হুমায়ুন আজাদ বলেছেন, ‘কাক বেশ চমৎকার পাখি এবং আমার বেশ পছন্দ। অন্য পাখির দিকে তাকালে মনে হয় ওরা নিজেদের ছাড়া আর কিছু বোঝে না, ওরা মনে করে পৃথিবীটা ওদের জন্যই বানানো হয়েছে। কিন্তু কাককে দেখলে তা মনে হয় না। কাকই একমাত্র পাখি যেটি মানুষের সঙ্গে সক্রিয় সম্পর্কে জড়িত। কাক জানে পৃথিবীটা মানুষের অধিকারে। আর কোনো পাখি এসে দরজায় দাঁড়ায়, মানুষের সঙ্গে একটু খাবার ভাগাভাগি করে নিতে চায়?’ জীবনানন্দ দাশ ‘রূপসী বাংলা’ কাব্যগ্রন্থে লিখেছেন,
‘সুন্দর করুন পাখা পড়ে আছে— দেখি আমি; চুপে থেমে থাকি
আকাশে কমলা রঙ উঠে সন্ধ্যায় কাকগুলো নীল মনে হয়’ (একদিন পৃথিবীর পথে)

প্রেমেন্দ্র মিত্রের ‘কাক ডাকে’ কবিতায় আছে কর্কশ স্বরের স্নিগ্ধ রূপ:

‘কোথায় কাদের ছাদে সমস্ত দুপুর
কাক ডাকে শুনি।
বোঝা আর বোঝাবার
প্রাণান্ত ক্লান্তির শেষে
অকস্মাৎ খুলে যায় আশ্চর্য কবাট।
কাক ডাকে, আর
সে শব্দের ধু ধু করা অপার বিস্তার
হৃদয়ে ছড়ায় সব শব্দের অতীত
ধ্যান-গাঢ় প্রশান্তির মত’

মনে হয় বাংলাদেশে কবি ও কাকের প্রসঙ্গটি কখনো মুছে যাবে না। মান সম্পন্ন কবিতার বই প্রকাশই এর একমাত্র সমাধান হতে পারে। এখন কবিরা নিজ খরচে যেভাবে কবিতার বই গণহারে প্রকাশ করে, তাতে শুধু প্রকাশকরাই লাভবান হয়। তবে এই অগণিত কবি কবিতার মধ্যে প্রকৃত কবি ও কবিতার বিষয়ে বহু আগেই জীবনান্দ দাশ রক্ষাকবচ দিয়ে গেছেন। তিনি বলেছেন, ‘সকলেই কবি নয়, কেউ কেউ কবি’। অর্থাৎ কবিতা লিখলেই কেউ কবি হয়ে যায় না!

লেখক: সাংবাদিক, কলামিস্ট ও লেখক

এসএন/আরএ/

 

Header Ad
Header Ad

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ৬৫টি পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করছে। এর ফলে বাজেটের আগেই এসব পণ্যের মূল্য বাড়তে পারে।

এ তালিকায় রয়েছে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, জুস, ফলমূল, সাবান, সিগারেট, টিস্যু পেপার, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, বিমান টিকিট এবং হোটেল-রেস্তোরাঁর খাবারের খরচসহ আরও অনেক পণ্য। বিশ্লেষকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ উদ্যোগ সাধারণ জনগণের ওপর আর্থিক চাপ বাড়াবে এবং মূল্যস্ফীতির বর্তমান পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক কর্মকর্তা জানান, বাজেটের সময় ভ্যাট পরিবর্তন করা হয়, তবে এবারের পরিস্থিতি আলাদা। অর্থ মন্ত্রণালয় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ পেতে কর-জিডিপি অনুপাত ০.২ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই লক্ষ্যে অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে এ পদক্ষেপ মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। চলমান পরিস্থিতিতে চাল, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সাতটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে শুল্কছাড় দিলেও মাঝপথে ভ্যাট বৃদ্ধির এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন ব্যয়কে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য আর্থিক দুশ্চিন্তা বাড়াবে এবং জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত স্থিরচিত্র, ভিডিও ফুটেজ, ডকুমেন্টারি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণে একটি বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল। এসব তথ্য আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংরক্ষণের আহ্বান জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জনসাধারণের কাছে থাকা এসব তথ্য গুগল ড্রাইভে (muspecialcell36@gmail.com) আপলোড করার অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া, একই সময়ের মধ্যে এসব তথ্য পেনড্রাইভে ধারণ করে সরাসরি গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের কার্যালয়ে (২য় তলা, ভবন নং-২, বিএসএল অফিস কমপ্লেক্স, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ১ মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০০) হস্তান্তর করারও সুযোগ রয়েছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত এই উদ্যোগের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র সংরক্ষণ করা হবে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান হবে।

Header Ad
Header Ad

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তার বাসভবনে গিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাত ৮টা ৩০ মিনিটে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের বাসভবনে প্রবেশ করেন তিনি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেন সেই দোয়া করেছেন সেনাপ্রধান। এ সময় সেনাপ্রধানের সাথে ছিলেন তার স্ত্রী। খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান ও তার স্ত্রী প্রায় ৪০ মিনিটের মতো ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক