বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ফুটবল বিশ্বকাপ সমর্থনেই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন, ক্রিকেটে মনোকষ্ট

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ববাসীর দুঃখ কষ্টের শেষ নেই। এর মাঝে সবাই আগামী কিছুদিন খেলার আনন্দে মাতবে। অস্ট্রেলিয়ায় ইতোমধ্যে চলছে টি-টোয়ন্টি বিশ্বকাপ। শেষ হচ্ছে ১৩ নভেম্বর। বিশ্বব্যাপী ক্রিকেটের চেয়ে ফুটবলের উন্মাদনা বেশি। ফুটবল খেলে বিশ্বের সব দেশ। আর ক্রিকেট খেলে গুটিকয়েক দেশ। ফুটবলে না পারলেও ক্রিকেট বিশ্বকাপে বাংলাদেশ খেলতে পারছে—এটাই ভালো লাগার বিষয়!

কাতার ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু হচ্ছে ২০ নভেম্বর। শেষ হবে বা ফাইন্যাল হবে ১৮ ডিসেম্বর। ফুটবল বিশ্বকাপের উত্তাপের আঁচ লেগেছে আমাদের দেশেও। বিভিন্ন জায়গায় ব্রাজিল, আর্জেন্টিনার ভক্তরা চাঙ্গা হতে শুরু করেছে। দলবদ্ধ হয়ে বড় পর্দায় খেলা দেখা, উপাদেয় খানাপিনাসহ নানা আয়োজনের পরিকল্পনায় ব্যস্ত তারা। ইতোমধ্যে বিভিন্ন ভবনে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার পতাকাও উড়ছে। প্রতিযোগিতা শুরু হলে অন্যদেশের সমর্থকরাও মাঠে নামবে। ভবনে ভবনে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোর পতাকায় সয়লাব হবে। পতাকার দৈর্ঘ্যও বড় করে কেউ কেউ তাক লাগিয়ে দেওয়ারও চেষ্টা করবে। ব্রাজিল, আর্জেন্টিনার জার্সি, স্টিকার বেচা কেনার ধুম পরে যাবে। আর ব্যবসায়ীরা এখন তা প্রস্তুত ও মজুত করতে শুরু করেছে।

তবে এতকিছুর মধ্যে শঙ্কা লোডশেডিং নিয়ে। বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রায় সব খেলা হবে রাত ৯টা, ১০টা ও ১টার দিকে। কিছু খেলা আছে বিকাল ৪টা ও সন্ধ্যা ৭টায়। পিক আওয়ারেই খেলা বেশি হওয়ায় সবাই একযোগে খেলা দেখতে পারবে কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। লোডশেডিং কখন কোন এলাকায় হয় তা নিয়ে আছে অনিশ্চয়তা। অনেকে এজন্য জেনারেটারের ব্যবস্থাও করছে।

বিশ্বকাপ নিয়ে এদেশের লোকজনের আনন্দ উচ্ছ্বাসের তুলনা নেই! ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা বা জার্মানির সমর্থকদের আবেগেরও যেন শেষ নেই। ওই সব দেশের সমর্থকদের চেয়ে কম কিছু নয়, এদেশে থাকা তাদের সমর্থকদের। এখানকার কোনো কোনো ভবন ওই সব দেশের পতাকার রঙে সজ্জিত করা হয়ে থাকে। আমাদের ফুটবলাররা বিশ্বকাপে খেলতে না পারুক, মনে হয় এদেশের ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা বা জার্মানির সমর্থকরা সমর্থনের দিক দিয়ে সত্যিকারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন!

কিন্তু আমাদের দেশের ফুটবলের অবস্থা কি? যে তিমিরে ছিল সেই তিমিরেই আছে! ক্লাব ফুটবলে আশির দশকে আবাহনী-মোহামেডানের খেলায় যেরকম উন্মাদনা থাকত— তা কি এখন আছে? বিশ্বকাপ প্রাক বাছাইয়ে অঞ্চলভিত্তিক যে সব দেশের সঙ্গে খেলা হয়ে থাকে, সেসব খেলায় একই ফলাফল চলে আসছে। অর্থাৎ পরাজয়, পরাজয়। উন্নতির কোনো লক্ষণ নেই! এখনও সাফ-এর গন্ডি পেরোতে পারেনি। সেখানেও সাফল্য মাত্র একবার। ১৩টি সাফ চ্যাম্পিয়নশীপ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ ২০০৩ সালে প্রথমবারের মত চ্যাম্পিয়ন হতে পেরেছে! তারপর থেকে নিয়মিত অংশগ্রহণই মুখ্য ঘটনা।

অপরদিকে, মেয়েদের সাফ চ্যাম্পিয়ন প্রতিযোগিতা হয় ৬টি। এর মধ্যে চলতি বছরের (২০২২) ১৯ সেপ্টেম্বর প্রতিযোগিতার ফাইনালে বাংলাদেশ নেপালকে ৩-১ গোলে পরাজিত করে প্রথম শিরোপা অর্জন করে। বাংলাদেশ দলকে বিমানবন্দর থেকে খোলা গাড়িতে করে শহর ঘুরিয়ে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।

এবার ক্রিকেট প্রসঙ্গে। বাংলাদেশসহ গুটিকয়েক দেশের খেলা হলেও সম্প্রতি ক্রিকেটের পরিধি বাড়ছে। নতুন আরও অনেক দেশ যুক্ত হচ্ছে। ক্রিকেটের জনপ্রিয়তাও বাড়ছে। তবে ক্রিকেটের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের সাফল্য নেই বললেই চলে। বিশ্বকাপ দূরে থাক, এখনো টি-টোয়েন্টি বা একদিনের এশিয়া কাপ জিততে পারেনি বাংলাদেশ। ২০১২, ২০১৬ ও ২০১৮ সালে মোট তিনবার রানার্স আপ হয়েই সন্তুষ্ট আছে! তবে মেয়েরা ২০১৮ সালে একবার এশিয়া কাপ ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হতে পেরেছে।

এখন মাঠে, খালি জায়গায় বা গলি পথে ফুটবলের পাশাপাশি ক্রিকেট খেলাও চলে। সুযোগ-সুবিধা পেলে আমাদের তরুণরা একদিন বিশ্বজয় করবে—এমন আশা করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই! আর এখানে বিশ্বকাপ ফুটবল ছাড়া সারা বছরই ক্রিকেটের উন্মাদনাই বেশি। একটু জয় পেলেই মাতোয়ারা হয়ে উঠে। ক্রিকেটে চার, ছক্কা ও উইকেট পরে গেলে মুহূর্তে মুহূর্তে হাততালিতো আছেই। তারকাখ্যাতি, আয় সব মিলিয়ে জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়া প্রায় সব ক্রিকেটারই সেলিব্রেটিতে পরিণত হয়। এখানকার সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে ফুটবলারের চেয়ে ক্রিকেটাররাই বেশি প্রভাব বিস্তারকারী বলা যায়।

ফুটবল-ক্রিকেট প্রসঙ্গে বিখ্যাত ক্রিকেট সাহিত্যিক শঙ্করীপ্রসাদ বসু ‘রমনীয় ক্রিকেট’ উপখ্যানে লিখেছেন,
‘… ফুটবল। ক্রিকেটের একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী। ফুটবল সারা পৃথিবীর। জনপ্রিয়তায় ক্রিকেটেরও অগ্রগণ্য। ফুটবল মাতোয়ারা করে তোলে। ফুটবল আগুন ছোটায়। খেলোয়াড়দের পায়ে আর গায়ে আগুন। সেই আগুন দর্শকদের বদনে ও বপুতে।
পাঠক! এমন অগ্নিকাণ্ড ঘটায় যে খেলা তাকে খেলার রাজা বলবেন?
অন্যের নিন্দে থাক। বিপক্ষের বদগুণ অপেক্ষা স্বপক্ষের সদগুণের আলোচনায় বেশি ফললাভ। ক্রিকেট মহান খেলা কারণ ক্রিকেটের সাহিত্য আছে। সাহিত্যের মূলে থাকে জীবন। খেলার সাহিত্য যদি একমাত্র ক্রিকেটের থাকে, তাহলে বুঝতে হবে ক্রিকেটই সবচেয়ে জীবনময় খেলা।
ফুটবলের চেয়েও? যে ফুটবল দমবন্ধ দৌড়ে প্রতি মুহূর্তে প্রমাণ করছে আমি বেঁচে আছি। হ্যঁ। জীবন বলতে গেলে উত্তেজনা বুঝায় না। জীবন অনেক ব্যাপক। উত্তেজনা, আবেগ ও শান্তির নানারূপী বিন্যাস সেখানে। জীবনের আছে সূচনা ও সমাপ্তি। উভয়ের মধ্যে ক্ষণে ক্ষণে পরিবর্তনের তরঙ্গগতি। ক্রিকেট সেই খেলা। ক্রিকেট জীবনের ক্রীড়া-সংরক্ষণ’।

লেখক: লেখক ও সাংবাদিক

আরএ/

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪