সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ফুটবল বিশ্বকাপ সমর্থনেই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন, ক্রিকেটে মনোকষ্ট

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ববাসীর দুঃখ কষ্টের শেষ নেই। এর মাঝে সবাই আগামী কিছুদিন খেলার আনন্দে মাতবে। অস্ট্রেলিয়ায় ইতোমধ্যে চলছে টি-টোয়ন্টি বিশ্বকাপ। শেষ হচ্ছে ১৩ নভেম্বর। বিশ্বব্যাপী ক্রিকেটের চেয়ে ফুটবলের উন্মাদনা বেশি। ফুটবল খেলে বিশ্বের সব দেশ। আর ক্রিকেট খেলে গুটিকয়েক দেশ। ফুটবলে না পারলেও ক্রিকেট বিশ্বকাপে বাংলাদেশ খেলতে পারছে—এটাই ভালো লাগার বিষয়!

কাতার ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু হচ্ছে ২০ নভেম্বর। শেষ হবে বা ফাইন্যাল হবে ১৮ ডিসেম্বর। ফুটবল বিশ্বকাপের উত্তাপের আঁচ লেগেছে আমাদের দেশেও। বিভিন্ন জায়গায় ব্রাজিল, আর্জেন্টিনার ভক্তরা চাঙ্গা হতে শুরু করেছে। দলবদ্ধ হয়ে বড় পর্দায় খেলা দেখা, উপাদেয় খানাপিনাসহ নানা আয়োজনের পরিকল্পনায় ব্যস্ত তারা। ইতোমধ্যে বিভিন্ন ভবনে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার পতাকাও উড়ছে। প্রতিযোগিতা শুরু হলে অন্যদেশের সমর্থকরাও মাঠে নামবে। ভবনে ভবনে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোর পতাকায় সয়লাব হবে। পতাকার দৈর্ঘ্যও বড় করে কেউ কেউ তাক লাগিয়ে দেওয়ারও চেষ্টা করবে। ব্রাজিল, আর্জেন্টিনার জার্সি, স্টিকার বেচা কেনার ধুম পরে যাবে। আর ব্যবসায়ীরা এখন তা প্রস্তুত ও মজুত করতে শুরু করেছে।

তবে এতকিছুর মধ্যে শঙ্কা লোডশেডিং নিয়ে। বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রায় সব খেলা হবে রাত ৯টা, ১০টা ও ১টার দিকে। কিছু খেলা আছে বিকাল ৪টা ও সন্ধ্যা ৭টায়। পিক আওয়ারেই খেলা বেশি হওয়ায় সবাই একযোগে খেলা দেখতে পারবে কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। লোডশেডিং কখন কোন এলাকায় হয় তা নিয়ে আছে অনিশ্চয়তা। অনেকে এজন্য জেনারেটারের ব্যবস্থাও করছে।

বিশ্বকাপ নিয়ে এদেশের লোকজনের আনন্দ উচ্ছ্বাসের তুলনা নেই! ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা বা জার্মানির সমর্থকদের আবেগেরও যেন শেষ নেই। ওই সব দেশের সমর্থকদের চেয়ে কম কিছু নয়, এদেশে থাকা তাদের সমর্থকদের। এখানকার কোনো কোনো ভবন ওই সব দেশের পতাকার রঙে সজ্জিত করা হয়ে থাকে। আমাদের ফুটবলাররা বিশ্বকাপে খেলতে না পারুক, মনে হয় এদেশের ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা বা জার্মানির সমর্থকরা সমর্থনের দিক দিয়ে সত্যিকারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন!

কিন্তু আমাদের দেশের ফুটবলের অবস্থা কি? যে তিমিরে ছিল সেই তিমিরেই আছে! ক্লাব ফুটবলে আশির দশকে আবাহনী-মোহামেডানের খেলায় যেরকম উন্মাদনা থাকত— তা কি এখন আছে? বিশ্বকাপ প্রাক বাছাইয়ে অঞ্চলভিত্তিক যে সব দেশের সঙ্গে খেলা হয়ে থাকে, সেসব খেলায় একই ফলাফল চলে আসছে। অর্থাৎ পরাজয়, পরাজয়। উন্নতির কোনো লক্ষণ নেই! এখনও সাফ-এর গন্ডি পেরোতে পারেনি। সেখানেও সাফল্য মাত্র একবার। ১৩টি সাফ চ্যাম্পিয়নশীপ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ ২০০৩ সালে প্রথমবারের মত চ্যাম্পিয়ন হতে পেরেছে! তারপর থেকে নিয়মিত অংশগ্রহণই মুখ্য ঘটনা।

অপরদিকে, মেয়েদের সাফ চ্যাম্পিয়ন প্রতিযোগিতা হয় ৬টি। এর মধ্যে চলতি বছরের (২০২২) ১৯ সেপ্টেম্বর প্রতিযোগিতার ফাইনালে বাংলাদেশ নেপালকে ৩-১ গোলে পরাজিত করে প্রথম শিরোপা অর্জন করে। বাংলাদেশ দলকে বিমানবন্দর থেকে খোলা গাড়িতে করে শহর ঘুরিয়ে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।

এবার ক্রিকেট প্রসঙ্গে। বাংলাদেশসহ গুটিকয়েক দেশের খেলা হলেও সম্প্রতি ক্রিকেটের পরিধি বাড়ছে। নতুন আরও অনেক দেশ যুক্ত হচ্ছে। ক্রিকেটের জনপ্রিয়তাও বাড়ছে। তবে ক্রিকেটের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের সাফল্য নেই বললেই চলে। বিশ্বকাপ দূরে থাক, এখনো টি-টোয়েন্টি বা একদিনের এশিয়া কাপ জিততে পারেনি বাংলাদেশ। ২০১২, ২০১৬ ও ২০১৮ সালে মোট তিনবার রানার্স আপ হয়েই সন্তুষ্ট আছে! তবে মেয়েরা ২০১৮ সালে একবার এশিয়া কাপ ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হতে পেরেছে।

এখন মাঠে, খালি জায়গায় বা গলি পথে ফুটবলের পাশাপাশি ক্রিকেট খেলাও চলে। সুযোগ-সুবিধা পেলে আমাদের তরুণরা একদিন বিশ্বজয় করবে—এমন আশা করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই! আর এখানে বিশ্বকাপ ফুটবল ছাড়া সারা বছরই ক্রিকেটের উন্মাদনাই বেশি। একটু জয় পেলেই মাতোয়ারা হয়ে উঠে। ক্রিকেটে চার, ছক্কা ও উইকেট পরে গেলে মুহূর্তে মুহূর্তে হাততালিতো আছেই। তারকাখ্যাতি, আয় সব মিলিয়ে জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়া প্রায় সব ক্রিকেটারই সেলিব্রেটিতে পরিণত হয়। এখানকার সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে ফুটবলারের চেয়ে ক্রিকেটাররাই বেশি প্রভাব বিস্তারকারী বলা যায়।

ফুটবল-ক্রিকেট প্রসঙ্গে বিখ্যাত ক্রিকেট সাহিত্যিক শঙ্করীপ্রসাদ বসু ‘রমনীয় ক্রিকেট’ উপখ্যানে লিখেছেন,
‘… ফুটবল। ক্রিকেটের একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী। ফুটবল সারা পৃথিবীর। জনপ্রিয়তায় ক্রিকেটেরও অগ্রগণ্য। ফুটবল মাতোয়ারা করে তোলে। ফুটবল আগুন ছোটায়। খেলোয়াড়দের পায়ে আর গায়ে আগুন। সেই আগুন দর্শকদের বদনে ও বপুতে।
পাঠক! এমন অগ্নিকাণ্ড ঘটায় যে খেলা তাকে খেলার রাজা বলবেন?
অন্যের নিন্দে থাক। বিপক্ষের বদগুণ অপেক্ষা স্বপক্ষের সদগুণের আলোচনায় বেশি ফললাভ। ক্রিকেট মহান খেলা কারণ ক্রিকেটের সাহিত্য আছে। সাহিত্যের মূলে থাকে জীবন। খেলার সাহিত্য যদি একমাত্র ক্রিকেটের থাকে, তাহলে বুঝতে হবে ক্রিকেটই সবচেয়ে জীবনময় খেলা।
ফুটবলের চেয়েও? যে ফুটবল দমবন্ধ দৌড়ে প্রতি মুহূর্তে প্রমাণ করছে আমি বেঁচে আছি। হ্যঁ। জীবন বলতে গেলে উত্তেজনা বুঝায় না। জীবন অনেক ব্যাপক। উত্তেজনা, আবেগ ও শান্তির নানারূপী বিন্যাস সেখানে। জীবনের আছে সূচনা ও সমাপ্তি। উভয়ের মধ্যে ক্ষণে ক্ষণে পরিবর্তনের তরঙ্গগতি। ক্রিকেট সেই খেলা। ক্রিকেট জীবনের ক্রীড়া-সংরক্ষণ’।

লেখক: লেখক ও সাংবাদিক

আরএ/

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি

ছবি: সংগৃহীত

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।


তিনি বলেন, “৫ আগস্টের পর একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মূল আসামির পাশাপাশি নিরীহ মানুষকেও মামলায় আসামি করছে। এটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এ ধরনের হয়রানি সহ্য করা হবে না। পুলিশ নিরপেক্ষভাবে মামলার তদন্ত করবে এবং নিরীহ কাউকে হয়রানির শিকার হতে দেওয়া হবে না।”

সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে তিন দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ শুরু হচ্ছে। এবার পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, “এবার আমরা অনাড়ম্বরভাবে নয়, বরং বাস্তবসম্মত ও কার্যকরভাবে পুলিশ সপ্তাহ পালন করতে চাই। শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, বাস্তবসম্মত পরিকল্পনার মাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা ও দায়িত্ববোধ বাড়ানো হবে।”

তিনি আরও জানান, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন কার্যকর পরিকল্পনা ও মতামত সংগ্রহ করে সেগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ ছাড়া এবারের পুলিশ সপ্তাহে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তারা সরাসরি পুলিশের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে তাদের মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ প্রদান করবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি