মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

২০২৩: অশনি সংকেত

বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের ‘অশনি সংকেত’ উপন্যাস অবলম্বনে একই নামে সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্র। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯৪৩ সালে (১৩৫০ বঙ্গাব্দে) বাংলায় মন্বন্তর বা দুর্ভিক্ষের চালচিত্র ছিল এর প্রেক্ষাপট। এ উপন্যাস বা ছবিতে উঠে এসেছে এর ভয়াবহতা, অন্তর্বেদনা ও তৎকালীন গ্রাম বাংলার আর্থ-সামজিক অবস্থা। এখানে ১৯৭৪ সালে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশমুখী খাদ্যবাহী জাহাজ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ফিরিয়ে নেওয়ায়। কিউবার কাছে পাট বিক্রির অজুহাতে তারা এই অমানবিক পদক্ষেপ নিয়েছিল। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে দুর্ভিক্ষ হয়েছে। আর সেসব দুর্ভিক্ষের পেছনে ফসল উৎপাদনে ঘাটতি, অর্থনীতির বিপর্যয় ছাড়াও অন্যতম প্রধান কারণ যুদ্ধাবস্থা। জাতিসংঘের তথ্য মতে, সোমালিয়ায় চলমান যুদ্ধের কারণে সেখানে এরই মধ্যে দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে গেছে।

এ ছাড়া রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে অনেকগুলো দেশে খাদ্য সংকট বা দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) আশঙ্কা, ২০২৩ সালে বিশ্বের ৪৫টি দেশে তীব্র খাদ্য ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এর মধ্যে বাংলাদেশও আছে। সাম্প্রতিক সময়ে প্রধানমন্ত্রীও একটি কথা বলে বার বার সতর্ক করছেন, এদেশে দুর্ভিক্ষ বা খাদ্য সংকট যাতে না হয় সেজন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে। পতিত জমি আবাদ করতে হবে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে এরই মধ্যে উন্নত, অনুন্নত সব দেশেই জ্বালানি সংকট, মুদ্রাস্ফীতি ও নিত্য পণ্যের বাড়তি দাম। কম খেয়ে, কম ব্যয় করেও সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। তার উপর বিশ্ব্যাংকের মূল্যায়ন হচ্ছে, আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে বিশ্বমন্দার আশঙ্কা রয়েছে। অর্থাৎ অর্থনীতি আরও বিপর্যস্ত হবে, বেকারত্ব বাড়বে। তাতে অবস্থা আরও খারাপ হবে। এদেশের সাধারণ মানুষ এখনই কঠিন সময় পার করছে। আয় ব্যয়ের সামঞ্জস্য কোনো মতেই রাখতে পারছে না। ২০২৩ সাল আসতেও আর বেশি দেরি নেই। মাত্র দুই মাস পরেই আলোচিত এই নতুন বছর শুরু হবে। চাকরি থাকবে কিনা, প্রতিষ্ঠান ঠিকে থাকবে কি না- এরকম নানা অনিশ্চয়তায় সাধারণ মানুষসহ সর্বস্তরের মানুষ আতঙ্কিত। অবশ্য অনেকের কাছে সামনের দিনগুলো দূরে থাক, এখনই প্রতিটি দিন যেন ‘পুলসিরাত’!

সংকট নিরসনে সরকারের নানা কর্মর্সূচির পাশাপাশি সামাজিকভাবেও সবাই সম্পৃক্ত হতে পারলে ভালো হয়। তুরস্কে কয়েকশো বছর আগে ওসমানিয়া আমলে একটি জনপ্রিয় প্রথা চালু ছিল। তাদের প্রধান খাদ্য রুটি। আর রুটির দোকানে একটি ঝুড়ি রাখা থাকত। যার সামর্থ্য আছে, সে তার প্রয়োজনের অতিরিক্ত রুটি কিনে তা ওই ঝুড়িতে রাখত। আর নিঃস্ব, দরিদ্ররা ওই ঝুড়ি থেকে বিনামূল্যে ওই রুটি নিয়ে যেত।

নিত্য পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, তাতে আমাদের দেশেও এরকম কিছু উদ্যোগ নেওয়া যায় কি না ভেবে দেখা যেতে পারে। বিভিন্ন দোকান বা রেস্টুরেন্টে খাজা বাবার ওরস বা মসজিদের দান বাক্স দেখা যায়। সে আদলে প্রতিটি নিত্য পণ্যের ও খাবার দোকানে কি সেরকম কিছু রাখা যায়? নিত্যপণ্য কেনাকাটার সময় যারা সামর্থ্যবান তারা কিছু কিনে সেখানে রাখবে। আর যাদের প্রয়োজন তারা সেখান থেকে তা নিয়ে যাবে।

তুরস্কের এই আদলে আমাদের এখানেও যেকোনো উদ্যোগ হয়নি তা নয়। বিচ্ছিন্নভাবে অনেক জায়গায় পুরোনো কাপড়চোপড় রাখার জায়গা হয়েছে। যেখানে রাখা এসব কাপড় যে কেউ তার প্রয়োজনে নিয়ে যেতে পারে। ফরিদপুরে ‘অনুপ্রয়াস‘ নামে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এরকম একটি উদ্যোগ নেয়। করোনার দুর্যোগের সময় তারা অনেকগুলো দোকানে ‘খুশির ঝুড়ি’ নামে একটি ঝুড়ি রাখে। যেখানে সামর্থ্যবানরা ছাড়াও তারা নিজেরাও শুকনো খাবার ও নিত্যপণ্য কিনে রাখত। যেখান থেকে যে কেউ বিনা প্রশ্নে বিনামূল্যে তা নিয়ে যেত। রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ’সুইচ বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন’ নামে একটি সংগঠন নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য মাত্র ১০০ টাকায় পুরোনো ল্যাপটপসহ নানা সামগ্রি দেওয়ার কর্মসূচি চালু করেছে।

‘বিদ্যানন্দ’সহ কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সারা বছরই বিভিন্ন স্থানে দুঃস্থদের খাবার বিতরণ করে। কিন্তু অনেকে তৈরি খাবার নিতে চায় না। তার বদলে তারা চাল, ডাল, তেলসহ খাবারের উপকরণ নিতে আগ্রহী। যাতে পরিবার পরিজন নিয়ে দুমুঠো খেতে পারে। বর্তমান অবস্থায় নিম্নবিত্ত, বস্তিবাসীসহ ভাসমান মানুষের সাহায্যে- এরকম মানবিক উদ্যোগেরও প্রয়োজন। সারা দেশের পাড়া মহাল্লায় বিভিন্ন ক্লাবসহ যেসব স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আছে তারা এরকম কিছু করতে পারে। যাতে মানুষ স্বস্তি পায়। বেঁচে থাকার আশার আলো দেখে।
এ প্রসঙ্গে শিবদাস বন্দোপাধ্যায়ের লেখা ভূপেন হাজারিকার বিখ্যাত গানটির কথা মনে পড়ে।
’মানুষ মানুষের জন্য
জীবন জীবনের জন্য
একটু সহনাভুতি কি
মানুষ পেতে পারে না ?
—— ও বন্ধু’

লেখক: সাংবাদিক

এসএন

Header Ad

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। সোমবার (৪ নভেম্বর) নিজের ফেসবুক ওয়ালে এ তথ্য জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এই অধ্যাপক।

ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, আজ সকাল ১০ টার দিকে আমাকে দেশে ব্যবহৃত একটি বিদেশি নাম্বার থেকে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কারের উদ্দেশ্যে গতকালের সিন্ডিকেটে কিছু অপ্রিয় সিদ্ধান্ত গ্রহণই এই হুমকির মূল কারণ বলে মনে হচ্ছে। আমরা ইতোমধ্যে সারাদেশের কলেজগুলোকে নিয়ন্ত্রণের ভিতর নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছি। দেশের এলোমেলো হয়ে যাওয়া শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নেও ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। দিনরাত মিলে ১৮ ঘণ্টা কাজ চলছে এখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। এতে অনেকেরই সহজ রোজগারের পথ বন্ধ হতে যাচ্ছে।

তিনি আরও লেখেন, মাত্র দুইমাসে আমরা প্রায় দুই হাজারের অধিক কলেজে ‘পরিচালনা কমিটি’ সফলভাবে করতে সক্ষম হয়েছি। আমার অফিসের কোন কর্মকর্তা কর্মচারী এ কমিটি করতে গিয়ে কারো কাছ থেকে এক কাপ চাও খায় নাই এটি আমি বিশ্বাস করি। এ ব্যাপারে কোন প্রমাণ কেউ হাজির করতে পারলে তাকে সরিয়ে দিয়ে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে।

হত্যার হুমকি দিলেও কোন লাভ নেই জানিয়ে এই অধ্যাপক লেখেন, অতএব এসব হত্যার হুমকি, পত্রিকায়, সোশ্যাল মিডিয়ায় বাজে কিচ্ছা কাহিনি লিখে আমার এবং আমার সহকর্মীদের সম্মান নষ্ট করার হুমকি দিয়ে কোন লাভ হবে না।

অধ্যাপক আমানুল্লাহ লেখেন, হত্যার হুমকি দেওয়ায় তিনি জিডি করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি লেখেন, হত্যার হুমকি নিয়ে জিডি করছি, সম্মানিত উপদেষ্টাদেরকে বিষয়টি জানিয়েছি, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সচিবকেও বিষয়টা জানিয়েছি। এজেন্সিগুলোও জানে ব্যাপারটা। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কারের ৮০ শতাংশই হলো প্রাথমিক শিক্ষা এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কার। দেখি আমরা এর কোন একটা বিহিত করতে পারি কিনা। আপনাদের দোয়া এবং সমর্থন চাই।

তবে এ বিষয়ে কথা বলতে উপাচার্য ড. এ এস এম আমানুল্লাহর সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কোন সাড়া দেননি।

এদিকে এ ঘটনার নিন্দা প্রকাশ করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী, শিক্ষার্থীসহ দেশের অনেক শিক্ষাবিদ। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বার্তায় এ নিন্দা জানানো হয়।

বার্তায় বলা হয়, উপাচার্য যখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংস্কার কার্যক্রমের উদ্যোগ গ্রহণ, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সব বৈষম্য দূরীকরণের পদক্ষেপ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতিরোধ, বিগত সময়ের দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের গভর্নিং বডি গঠনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন এবং অধিভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যখন সুফল পেতে শুরু করেছে ঠিক সেই সময় একটি স্বার্থান্বেষী মহল এ সংস্কার ও সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রমকে ব্যর্থ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে হুমকি দিয়ে দুর্নীতি প্রতিরোধের কার্যক্রমকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

Header Ad

মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গর রাজ্যের ক্লাং সেন্ট্রালে একটি বিশেষ অভিযানে মানবপাচার চক্রের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার করেছে মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট (JIM)। রবিবার পরিচালিত এই অভিযানে অংশ নেয় গোয়েন্দা ও বিশেষ অভিযান বিভাগ এবং ইমিগ্রেশন হেডকোয়ার্টার পুত্রজায়ার কর্মকর্তারা।

দুই সপ্তাহের গোয়েন্দা নজরদারির ভিত্তিতে পরিচালিত অভিযানে এক বাংলাদেশিকে আটক করা হয়, যিনি বন্দিশিবিরের কেয়ারটেকার বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। ৩০ বছর বয়সি এই ব্যক্তি মালয়েশিয়ায় অবস্থানের জন্য কোনো বৈধ নথি বা পাসপোর্ট দেখাতে ব্যর্থ হন। অভিযানে ১৮ থেকে ৪১ বছর বয়সী ছয় বাংলাদেশিকে বন্দিশিবির থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।

অভিযান চলাকালে, কেয়ারটেকার একটি জানালা দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলেও সফল হননি। অভিযানে অংশগ্রহণকারী দল ঘটনাস্থল থেকে বেশ কয়েকটি বাংলাদেশি পাসপোর্ট এবং সাতটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে।

ইমিগ্রেশন বিভাগ জানায়, এই মানবপাচার চক্র ভিকটিমদের কাছ থেকে ১৫ হাজার রিঙ্গিত (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ৪ লাখ টাকা) গ্রহণ করে তাদের ভ্রমণ ভিসায় মালয়েশিয়ায় নিয়ে যায়। পরে, অতিরিক্ত ৫ হাজার রিঙ্গিত দাবি করে তাদের বন্দিশিবিরে আটকে রাখা হয়।

এই অভিযান মালয়েশিয়ায় মানবপাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে, যেখানে পাচারকারীদের দৌরাত্ম্যে অনেক বাংলাদেশি ফাঁদে পড়ে অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করছেন।

Header Ad

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা

ছবি: সংগৃহীত

ভোক্তাপর্যায়ে এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে সরকার। নভেম্বর মাসের জন্য প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৪৫৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) নতুন এ দর ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। যা সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে অক্টোবর মাসে ৩৫ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৫৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা
বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের জাতীয় কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন নয়
বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা
এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী
শাকিব খানের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন পূজা চেরি
মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম শুরু
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলায় ব্যালট পেপার
প্রশ্নবিদ্ধ সাকিবের বোলিং অ্যাকশন, দিতে হবে পরীক্ষা
যেভাবে নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট
এলপি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন সুচরিতা-নাঈম
টাঙ্গাইলে নিজ ঘরে স্কুল শিক্ষকের আত্মহত্যা
ইসলামি মহাসম্মেলন: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলেম-ওলামা ও জনতার ঢল
সাংবাদিক নেতা মোল্লা জালাল গ্রেপ্তার
গাজায় থামছেই না ইসরায়েলি আগ্রাসন, নিহত আরও ৩৩
মোহাম্মদপুরে ডাস্টবিনে মিলল মানুষের খণ্ডিত পা
আজ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন