সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

২০২৩: অশনি সংকেত

বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের ‘অশনি সংকেত’ উপন্যাস অবলম্বনে একই নামে সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্র। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯৪৩ সালে (১৩৫০ বঙ্গাব্দে) বাংলায় মন্বন্তর বা দুর্ভিক্ষের চালচিত্র ছিল এর প্রেক্ষাপট। এ উপন্যাস বা ছবিতে উঠে এসেছে এর ভয়াবহতা, অন্তর্বেদনা ও তৎকালীন গ্রাম বাংলার আর্থ-সামজিক অবস্থা। এখানে ১৯৭৪ সালে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশমুখী খাদ্যবাহী জাহাজ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ফিরিয়ে নেওয়ায়। কিউবার কাছে পাট বিক্রির অজুহাতে তারা এই অমানবিক পদক্ষেপ নিয়েছিল। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে দুর্ভিক্ষ হয়েছে। আর সেসব দুর্ভিক্ষের পেছনে ফসল উৎপাদনে ঘাটতি, অর্থনীতির বিপর্যয় ছাড়াও অন্যতম প্রধান কারণ যুদ্ধাবস্থা। জাতিসংঘের তথ্য মতে, সোমালিয়ায় চলমান যুদ্ধের কারণে সেখানে এরই মধ্যে দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে গেছে।

এ ছাড়া রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে অনেকগুলো দেশে খাদ্য সংকট বা দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) আশঙ্কা, ২০২৩ সালে বিশ্বের ৪৫টি দেশে তীব্র খাদ্য ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এর মধ্যে বাংলাদেশও আছে। সাম্প্রতিক সময়ে প্রধানমন্ত্রীও একটি কথা বলে বার বার সতর্ক করছেন, এদেশে দুর্ভিক্ষ বা খাদ্য সংকট যাতে না হয় সেজন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে। পতিত জমি আবাদ করতে হবে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে এরই মধ্যে উন্নত, অনুন্নত সব দেশেই জ্বালানি সংকট, মুদ্রাস্ফীতি ও নিত্য পণ্যের বাড়তি দাম। কম খেয়ে, কম ব্যয় করেও সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। তার উপর বিশ্ব্যাংকের মূল্যায়ন হচ্ছে, আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে বিশ্বমন্দার আশঙ্কা রয়েছে। অর্থাৎ অর্থনীতি আরও বিপর্যস্ত হবে, বেকারত্ব বাড়বে। তাতে অবস্থা আরও খারাপ হবে। এদেশের সাধারণ মানুষ এখনই কঠিন সময় পার করছে। আয় ব্যয়ের সামঞ্জস্য কোনো মতেই রাখতে পারছে না। ২০২৩ সাল আসতেও আর বেশি দেরি নেই। মাত্র দুই মাস পরেই আলোচিত এই নতুন বছর শুরু হবে। চাকরি থাকবে কিনা, প্রতিষ্ঠান ঠিকে থাকবে কি না- এরকম নানা অনিশ্চয়তায় সাধারণ মানুষসহ সর্বস্তরের মানুষ আতঙ্কিত। অবশ্য অনেকের কাছে সামনের দিনগুলো দূরে থাক, এখনই প্রতিটি দিন যেন ‘পুলসিরাত’!

সংকট নিরসনে সরকারের নানা কর্মর্সূচির পাশাপাশি সামাজিকভাবেও সবাই সম্পৃক্ত হতে পারলে ভালো হয়। তুরস্কে কয়েকশো বছর আগে ওসমানিয়া আমলে একটি জনপ্রিয় প্রথা চালু ছিল। তাদের প্রধান খাদ্য রুটি। আর রুটির দোকানে একটি ঝুড়ি রাখা থাকত। যার সামর্থ্য আছে, সে তার প্রয়োজনের অতিরিক্ত রুটি কিনে তা ওই ঝুড়িতে রাখত। আর নিঃস্ব, দরিদ্ররা ওই ঝুড়ি থেকে বিনামূল্যে ওই রুটি নিয়ে যেত।

নিত্য পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, তাতে আমাদের দেশেও এরকম কিছু উদ্যোগ নেওয়া যায় কি না ভেবে দেখা যেতে পারে। বিভিন্ন দোকান বা রেস্টুরেন্টে খাজা বাবার ওরস বা মসজিদের দান বাক্স দেখা যায়। সে আদলে প্রতিটি নিত্য পণ্যের ও খাবার দোকানে কি সেরকম কিছু রাখা যায়? নিত্যপণ্য কেনাকাটার সময় যারা সামর্থ্যবান তারা কিছু কিনে সেখানে রাখবে। আর যাদের প্রয়োজন তারা সেখান থেকে তা নিয়ে যাবে।

তুরস্কের এই আদলে আমাদের এখানেও যেকোনো উদ্যোগ হয়নি তা নয়। বিচ্ছিন্নভাবে অনেক জায়গায় পুরোনো কাপড়চোপড় রাখার জায়গা হয়েছে। যেখানে রাখা এসব কাপড় যে কেউ তার প্রয়োজনে নিয়ে যেতে পারে। ফরিদপুরে ‘অনুপ্রয়াস‘ নামে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এরকম একটি উদ্যোগ নেয়। করোনার দুর্যোগের সময় তারা অনেকগুলো দোকানে ‘খুশির ঝুড়ি’ নামে একটি ঝুড়ি রাখে। যেখানে সামর্থ্যবানরা ছাড়াও তারা নিজেরাও শুকনো খাবার ও নিত্যপণ্য কিনে রাখত। যেখান থেকে যে কেউ বিনা প্রশ্নে বিনামূল্যে তা নিয়ে যেত। রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ’সুইচ বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন’ নামে একটি সংগঠন নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য মাত্র ১০০ টাকায় পুরোনো ল্যাপটপসহ নানা সামগ্রি দেওয়ার কর্মসূচি চালু করেছে।

‘বিদ্যানন্দ’সহ কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সারা বছরই বিভিন্ন স্থানে দুঃস্থদের খাবার বিতরণ করে। কিন্তু অনেকে তৈরি খাবার নিতে চায় না। তার বদলে তারা চাল, ডাল, তেলসহ খাবারের উপকরণ নিতে আগ্রহী। যাতে পরিবার পরিজন নিয়ে দুমুঠো খেতে পারে। বর্তমান অবস্থায় নিম্নবিত্ত, বস্তিবাসীসহ ভাসমান মানুষের সাহায্যে- এরকম মানবিক উদ্যোগেরও প্রয়োজন। সারা দেশের পাড়া মহাল্লায় বিভিন্ন ক্লাবসহ যেসব স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আছে তারা এরকম কিছু করতে পারে। যাতে মানুষ স্বস্তি পায়। বেঁচে থাকার আশার আলো দেখে।
এ প্রসঙ্গে শিবদাস বন্দোপাধ্যায়ের লেখা ভূপেন হাজারিকার বিখ্যাত গানটির কথা মনে পড়ে।
’মানুষ মানুষের জন্য
জীবন জীবনের জন্য
একটু সহনাভুতি কি
মানুষ পেতে পারে না ?
—— ও বন্ধু’

লেখক: সাংবাদিক

এসএন

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি

ছবি: সংগৃহীত

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।


তিনি বলেন, “৫ আগস্টের পর একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মূল আসামির পাশাপাশি নিরীহ মানুষকেও মামলায় আসামি করছে। এটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এ ধরনের হয়রানি সহ্য করা হবে না। পুলিশ নিরপেক্ষভাবে মামলার তদন্ত করবে এবং নিরীহ কাউকে হয়রানির শিকার হতে দেওয়া হবে না।”

সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে তিন দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ শুরু হচ্ছে। এবার পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, “এবার আমরা অনাড়ম্বরভাবে নয়, বরং বাস্তবসম্মত ও কার্যকরভাবে পুলিশ সপ্তাহ পালন করতে চাই। শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, বাস্তবসম্মত পরিকল্পনার মাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা ও দায়িত্ববোধ বাড়ানো হবে।”

তিনি আরও জানান, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন কার্যকর পরিকল্পনা ও মতামত সংগ্রহ করে সেগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ ছাড়া এবারের পুলিশ সপ্তাহে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তারা সরাসরি পুলিশের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে তাদের মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ প্রদান করবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি