সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অর্থনৈতিক কাঠামোর সাশ্রয় আগামীর ভাবনা

সরকারি প্রকল্পগুলোকে তিন ধাপে ভাগ করা হয়েছে। বেশি গুরুত্বপূর্ণ, মধ্যমমানের গুরুত্বপূর্ণ, কম গুরুত্বপূর্ণ তিন ধাপে বাস্তবায়ন করে প্রকল্পের অর্থায়নকে সীমিত করা জরুরি। যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে, সেসব প্রকল্পের ক্ষেত্রে বৈদেশিক কারেন্সি ব্যবহার করে যেসমস্ত প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে সেসব প্রকল্পগুলির ক্ষেত্রে গুণাগুণ বিচার করা কতটুকু যুক্তিসংগত অথবা কতটুকু প্রয়োজন রয়েছে বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করার, সেটিও সরকার এখন বিবেচনা করছে। একই সঙ্গে ডলারের বিপরীতে টাকার মুদ্রামান স্থিতিশীল রাখার অংশ হিসেবে এসময়ের ভেতরে প্রায় ছাব্বিশবারের মতো কারেন্সি ডিভ্যালু করা হয়েছে। টাকাকে বাজারের মানের সঙ্গে কিছুটা উঠানামার ভেতরে রাখার প্রচেষ্টা রয়েছে। যদিও সেটি পুরোপুরি এখনো করা যায়নি। বিদেশ থেকে ফরেন কারেন্সি আমদানিকে উৎসাহিত করার চেষ্টা রয়েছে।

এসমস্ত উদ্যোগগুলো স্বল্পমেয়াদে সুফল বয়ে আনবে এরকমই মনে করা হয়েছিল। এখন এসব উদ্যোগগুলো প্রকৃতপক্ষে কতটুকু কার্যকরী হচ্ছে, সেটি নিয়ে কিন্তু সন্দেহ তৈরি হচ্ছে। এমনকি অনেকগুলি উদ্যোগই হিতে বিপরীত হচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। যা কিছু প্রত্যাশা করা হয়েছিল, সেটি না হয়ে ব্যয় বৃদ্ধির ঘটনা ঘটছে কি না। যেমন ডিজেলে সাশ্রয়ী করার উদ্যোগ হিসেবে বিদ্যুৎ কমিয়ে দেওয়া হচ্ছে কি না। দেখা যাচ্ছে যে ডিজেলচালিত জেনারেটর অন্যান্য যে সমস্ত মোটর আছে সেগুলি ব্যবহার সাম্প্রতিককালে বৃদ্ধি পেয়েছে। সেটিও এখানে একটি বিচার্য বিষয়।

মোট কথা হলো, এসব উদ্যোগগুলো সরকারের উচিত মূল্যায়ন করে দেখা। এই উদ্যোগগুলো কতটুকু কার্যকরী? এই উদ্যোগগুলো যদি কার্যকরী না হয় তাহলে বিকল্প কী ধরনের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে? মোট কথা একটি সাশ্রয়ী অর্থনীতির ব্যাপারটিকে সরকারের সর্বাধিক প্রাধান্য দেওয়া দরকার। এখানে অনেক ক্ষেত্রেই হয়ত ব্যয় সংকোচনের দরকার হবে এবং এ মুহূর্তে উচ্চ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য থেকে সরে এসে মধ্যমমানের একটি প্রবৃদ্ধি সেটিকে মাথায় রেখে ব্যয় সংকোচন করার চেষ্টা সেটিকে মাথায় রাখা দরকার হবে। পাশাপাশি মানুষের ভেতরে খাদ্য নিরাপত্তা, পুষ্টি নিরাপত্তা এবং দারিদ্র্যের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করেই সরকারের কার্যক্রম পরিচালনা করা উচিত। পাশাপাশি রিজার্ভ যেহেতু কমে আসছে ফলে সেই জায়গা থেকে বৈদেশিক মুদ্রার অংশ হিসেবে যে সমস্ত নেগোসিয়েশনগুলো চলছিল। বিশেষ করে আইএমএফের সঙ্গে বিশ্ব ব্যাংকের সঙ্গে ঋণের ক্ষেত্রে বিশেষ করে ডলারের সংস্থান বৃদ্ধি করা দরকার। একইসঙ্গে বাজারে বিভিন্ন রকম অনিয়ম রয়েছে। এসময় ডলার কিনে জমিয়ে রাখছেন ফলে বাজারে ডলারের সংকট হচ্ছে। পাচারের সংখ্যা রয়েছে। যারা কিনা হুন্ডি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত অথবা অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িত। এ ধরনের ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান যারা রয়েছে তাদের উপর নজরদারি বাড়ানো। এগুলি কিন্তু বর্তমান সময়ে দরকার রয়েছে।

মূল্যস্ফীতি যেহেতু বড় প্রকোপ কাজেই মূল্যস্ফীতিকে সীমিত রাখার স্বার্থে মূল্যস্ফীতি ব্যবস্থাপনার দিকে নজর দেওয়া দরকার। ব্যবস্থাপনা বলতে বোঝাতে হলো, দেশের ভেতরে পণ্যসামগ্রী যথেষ্ট পরিমাণে রাখা। দরিদ্র মানুষ ও সীমিত আয়ের মানুষ যারা রয়েছে তাদের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণে খাদ্য সামগ্রীর ব্যবস্থা করা। এক্ষেত্রে সরকার যে এক কোটি পরিবারকে সহায়তা দান করছে সেটির সম্প্রসারণ করা যায় কি না।

সরকারি ও বেসরকারি খাতে কর্মরত যারা রয়েছেন, তাদের জন্য বিশেষ পরিস্থিতিতে বাড়তি ইনক্রিমেন্টের ব্যবস্থা করা দরকার। সরকার তার নিজস্ব অর্থ থেকে তা বিবেচনা করতে পারেন একটি নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের জন্য। বেসরকারি খাতকে অনুরোধ করতে পারেন, যেন নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের কথা মাথায় রেখে যদি তারা ইনক্রিমেন্ট তারা দিতে পারেন। সে ব্যাপারে অনুরোধ করতে পারেন চলমান মূল্যস্ফীতি অর্থাৎ বাজারের ঊর্ধ্বমূল্যস্ফীতি পরিস্থিতি বিবেচনা করতে। এর পাশাপাশি উচিত হবে রপ্তানি বাজার যেন স্থিতিশীল থাকে। রপ্তানিমুখী কারখানাগুলোতে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সরবরাহ এগুলো যাতে স্থিতিশীল থাকে। এক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ হিসেবে গ্যাসের উৎপাদন বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া খুব জরুরি হয়ে পড়েছে।

মোট কথা সরকারের উচিত হবে এই মুহূর্তে চারটি বিষয়কে মাথায় রাখা। সাশ্রয়ী অর্থনৈতিক কাঠামো আগামী দিনের জন্য মাথায় রাখতে হবে। বিশেষ করে যুদ্ধের পরিস্থিতি যেহেতু জটিল হচ্ছে এবং যেহেতু এটি দীর্ঘমেয়াদি হচ্ছে এর প্রভাব সহসা কমে আসবে সেটিও মনে হচ্ছে না। দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের যে অভিঘাতগুলো সেটিকে মাথায় রেখে অর্থনীতিকে সাজানো উচিত।

সেক্ষেত্রে নবায়নযোগ্য গ্যাস উৎপাদনে গুরুত্ব দেওয়া, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি ব্যবস্থাপনা অর্থাৎ অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ানো। অভ্যন্তরীণ বাজার ব্যবস্থাপনায় যে সমস্ত ত্রুটি রয়েছে, সেগুলি নিয়ন্ত্রণ করা। ডলারের বাজারকে স্থিতিশীল রাখার ক্ষেত্রে বৈদেশিক উৎস থেকে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করা। টাকার মুদ্রামানকে স্থিতিশীল রাখার ক্ষেত্রে যতটুকু সম্ভব বাজারভিত্তিক একচেঞ্জ রেটের কাঠামোর দিকে ধীরে ধীরে অগ্রসর হওয়ার দিকে সরকার তার নীতি কাঠামো বিবেচনা করতে পারে।

লেখক: গবেষণা পরিচালক, সিপিডি।

এসএন

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি

ছবি: সংগৃহীত

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।


তিনি বলেন, “৫ আগস্টের পর একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মূল আসামির পাশাপাশি নিরীহ মানুষকেও মামলায় আসামি করছে। এটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এ ধরনের হয়রানি সহ্য করা হবে না। পুলিশ নিরপেক্ষভাবে মামলার তদন্ত করবে এবং নিরীহ কাউকে হয়রানির শিকার হতে দেওয়া হবে না।”

সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে তিন দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ শুরু হচ্ছে। এবার পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, “এবার আমরা অনাড়ম্বরভাবে নয়, বরং বাস্তবসম্মত ও কার্যকরভাবে পুলিশ সপ্তাহ পালন করতে চাই। শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, বাস্তবসম্মত পরিকল্পনার মাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা ও দায়িত্ববোধ বাড়ানো হবে।”

তিনি আরও জানান, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন কার্যকর পরিকল্পনা ও মতামত সংগ্রহ করে সেগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ ছাড়া এবারের পুলিশ সপ্তাহে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তারা সরাসরি পুলিশের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে তাদের মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ প্রদান করবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি