মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দ্রব্যমূল্যের মূল্যস্ফীতিও দীর্ঘমেয়াদি হবে না

কোভিড চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে অর্থনীতিতে আমরা দ্রুত ঘুরে দাঁড়াচ্ছি।এটাই হল আসল বিষয়। আমাদের সবক্ষেত্রগুলিই ইতিবাচক আছে। উৎপাদন ব্যবস্থা অব্যাহত আছে। কোথাও উৎপাদন ব্যবস্থা মন্থর হয়নি । বিশেষ করে কৃষির ক্ষেত্রে। এটি পুরোদমেই চলছে। অর্থনীতিতে চ্যালেঞ্জ আছে যেটি তা হল, যেহেতু কোভিডের পরে সারাবিশ্ব ঘুরে দাঁড়িয়েছে, অনেক চাহিদা হঠাৎ বেড়ে গিয়েছে। কাজেই দরদাম অনেকটা বেড়ে গেছে খাদ্যপণ্যের আন্তর্জাতিক বাজারে। আমাদের অনেকটা আমদানি নির্ভর দেশ অনেক খাদ্যসামগ্রির জন্য। বিশেষ করে আমাদের জ্বালানি তেলের জন্য, ভোজ্য তেলের জন্য, চিনির জন্য। সেজন্য বিশ্ববাজারে এগুলোর দাম অনেক বেড়েছে।

যেহেতু এগুলোর দাম বেড়েছে সেহেতু আমরা আমদানি করছি বিশ্ব বাজার দামে। এই কারণে তুলনামূলক কিছু বেশি দেখা যাচ্ছে। গড় মূল্যস্ফীতি যদিও ১৭ শতাংশের নিচে এখনো। তবে আমাদের উৎপাদন ব্যবস্থা বেড়ে যাওয়ায়, সংহত হওয়ায়, রপ্তানি বেড়ে যাওয়ায়, আমরা আশা করছি আমাদের মূল্যস্ফীতিও দীর্ঘমেয়াদী হবে না যদি আন্তর্জাতিক বাজারে আর দরদাম না বাড়ে। আন্তর্জাতিক বাজারে দরদাম বাড়লে আমাদের মূল্যস্ফীতিও বাড়বে যদি আমরা আমদানি করি । এই উচ্চমূল্যের মধ্যে এখন হলো মূল্যস্ফীতিটাকে সামাল দেয়া। যতটা সম্ভব নিজেদের উৎপাদন ব্যবস্থাকে আরও উজ্জীবিত করা, শিল্প ও সেবা খাতে আমাদের আরো উৎপাদন বাড়ানো এবং দৃশ্যত অর্থনীতি বেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে এটা আমি বলতে পারি ।

আমাদের সাধারণ মানুষ ভুক্তভোগী হচ্ছে তবে আমরা অর্থনৈতিকভাবে অগ্রসর হচ্ছি সেটা ঠিক আছে। কিন্তু আমাদের অভাবটা আসলে কোথায় যে কারণে সত্যিকার অর্থেই যারা দেশের মানুষ তাদেরকে বিভিন্নভাবে ভর্তুকি গুনতেই হচ্ছে ।একটা ব্যাপার মানতে হবে যে,আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে আমাদের কিছুটা ভর্তুকি গুনতে হচ্ছে।

এখন প্রশ্ন আসতে পারে, এখান থেকে উত্তরণের কি উপায় আছে? হ্যাঁ, উত্তরণের পথতো নিশ্চয় আছে। সেজন্যই তো আমরা চেষ্টা করছি। আমাদের যাতে রপ্তানি দ্রুত বাড়ানো যায়। প্রবাসী-আয় যাতে আরও বেশি আসে, সেজন্য উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, তাদের জন্য প্রণোদনা বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে। আগে ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠালে ২ শতাংশ প্রণোদনা পেত এখন আড়াই শতাংশ করা হয়েছে। আমরা কৃষিতে ব্যাপক সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি ভর্তুকির মাধ্যমে। আবার আমরা যোগাযোগ ব্যবস্থাকে গড়ে তুলছি। বড় বড় মেগা প্রজেক্ট নেয়া হয়েছে। আগামী এক বছরের মধ্যে মেগা তিনটা প্রজেক্ট আমাদের বাস্তবায়ন হয়ে যাবে। ফলে অর্থনীতি আরো চাঙ্গা হবে। উৎপাদন ব্যবস্থা আরও সক্রিয় ও সমন্বিত হবে। আর মূল্যস্ফীতি সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যেই আছে এখনও। ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়নি ।

সামষ্টিক অর্থনীতির ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মূল্যস্ফীতিকে আমরা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। যাতে আমাদের বাজেট ঘাটতি আর বেড়ে না যায়। সেই কারণে চেষ্টা করছি মূল্যস্ফীতি থামানোর জন্য। আমরা মূল্যস্ফীতি থামানোর জন্য কৃষি ব্যবস্থাপনাকে আরো সক্রিয় করছি প্রণোদনা ও ভর্তুকি দিয়ে। যাতে মূল্যস্ফীতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে মূল্যস্ফীতি হলেও মাথাপিছু আয় কিন্তু মূল্যস্ফীতির চেয়ে বেশি। আমাদের দেশের যে আয় সেটা কিন্তু মূল্যস্ফীতির চেয়ে বেশি । সে কারণে মূল্যস্ফীতির যে ব্যর্থতা আমরা তা পুষিয়ে নিতে পারি বা ভুলে যেতে পারি আমাদের বর্ধিত এই আয় এর জন্য । কাজেই আমরা যেভাবে বলছি শুধু মূল্যস্ফীতি আর মূল্যস্ফীতি কিন্তু তারচেয়ে অনেক বেশি বাড়ছে দেশের আয়। মাথাপিছু আয় তার থেকে বেশি বাড়ছে। কাজেই মূল্যস্ফীতি হলেও মানুষ বর্ধিত আয় এর কারণে সেটা পুষিয়ে নিতে পারছে । আমাদের কৃষি ছাড়াও বর্ধিত আয় এর কারণে মানুষ মূল্যস্ফীতি পুষিয়ে নিতে পারছে ।

আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো মানবসম্পদ । সত্যিকার অর্থে জনগণ কতটুকু লাভবান হয় । ঢাকা-চট্টগ্রাম রোডের চার লেনের হাইওয়ে কি সেটার সুফল কি জনগণ পাচ্ছে না? যারা এই রাস্তায় ভ্রমণ করে তারাইতো সবাই এর সুফল ভোগ করছে। এই যে আমাদের দেশে এত বিদ্যুৎ উৎপাদন হলো, এর সুফল কি সবাই ভোগ করছে না? ধনী-গরীব,গ্রামের-শহরের মানুষ উদাহরণ দিয়ে বলে বঙ্গবন্ধু ব্রিজ আগামী জুনে উদ্বোধন হয়ে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে সবাই উপকৃত ধনী-গরীব বড় ছোট সকলেই। যারা বলছে বড় বড় প্রকল্প নেয়া হয় কিন্তু সাধারণ মানুষের কোন কাজে লাগে না, এটাই আমি বলছি এইসব কথাগুলো একেবারে হাওয়ায় ভাসানো কথা।

দুর্নীতি সর্বক্ষেত্রেই আছে। স্বাস্থ্য,পরিবহন, সরকারি-বেসরকারি পর্যায়েও অনেক দুর্নীতি হয় হাটে বাজারে ভেজাল দুর্নীতি না? যাইহোক সেটি ভিন্ন প্রসঙ্গ। আমি যেটা বলতে চাচ্ছি, প্রকল্প নিলে তার ফল জনগণই ভোগ করে এগুলা জনগণের জন্যই নেয়া হয়। জনকল্যাণমুখি প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিশ্ববাজারের মন্দা কাটিয়ে উঠার যে চ্যালেঞ্জ সেটি আমরা যথেষ্ট ভালোভাবেই মোকাবেলা করতে পারছি এবং করছিও।

 

লেখক: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) চ্যানেলটির স্ক্রলে এ তথ্য জানানো হয়।

স্ক্রলে উল্লেখ করা হয়, “অনিবার্য কারণবশত দীপ্ত টিভির সকল সংবাদ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো।”

তবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা না দেওয়া হলেও জানা গেছে, সাম্প্রতিক এক সংবাদ প্রতিবেদনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীর কাছে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ১৪০০ শহীদ’ সংক্রান্ত বিতর্কিত প্রশ্নের জের ধরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এ ঘটনায় দীপ্ত টিভির এক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ গ্রহণ শেষে খুব শিগগিরই সংবাদ কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা