বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

হতদরিদ্রের পর্যটনতত্ত্ব

দারিদ্র্যকে কেবল অর্থনীতির মানদণ্ডে পরিমাপ করা উচিত নয়, এর বহুমুখী রূপ আছে। সামাজিক, সাংস্কৃতিক, নৈতিক, ধর্মীয় ও জৈবিক রূপের দারিদ্র্য আমাদের মধ্যে বিরাজমান। হত্যাযোগ্য দারিদ্র্যকে আমরা বলি হতদরিদ্র অর্থাৎ এটি দারিদ্র্যের হন্তারক রূপ। এই হন্তারক দারিদ্র্যকে তাড়ানোর জন্য পৃথিবীতে খুব বেশি সংখ্যক মানুষ সাহস দেখায়নি। হয়তো পারা যাবে না বা টেকসই হবে না এই ভেবে কম সংখ্যক মানুষ এগিয়েছেন। নির্মোহভাবে স্বীকার করতেই হবে যে, দরিদ্র মানুষের পক্ষে দাঁড়িয়ে শক্ত হয়ে থাকতে পেরেছেন এমন মানুষ বিরল। তাত্ত্বিকভাবে যা বলা যায় বাস্তবে তা থেকে ফল বের করে আনার পদক্ষেপ নেওয়া কঠিন বৈকি!

পর্যবেক্ষণে প্রতীয়মান হয় যে, হতদরিদ্ররা ভঙ্গুর, অনড়, দৈহিক ও মানসিকভাবে দুর্বল, ভীতু, কম অভিজ্ঞ, অসুস্থ, স্বল্পবিত্ত, আত্মকেন্দ্রিক ও অযত্নশীল। সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক তীব্র প্রভাব এদেরকে এই অবস্থায় এনেছে। এদের দায় আমরা কেউ অস্বীকার করতে পারি না। তবে এরা টিকে থাকার কৌশল অর্জন করেছে বলেই এদের অস্তিত্ব বিরাজমান। এই মানুষদের সংখ্যা সমাজে কমবেশি ১০ শতাংশ।

জনগোষ্ঠীর তলায় পড়ে থাকা ১০ শতাংশ মানুষকে বলা হয় বটম টেন পপুলেশন। এরা সমাজের দৃষ্টিতে অকর্মণ্য, তাই অসহায়। এদের ঋণ পাবার যোগ্যতা নেই। তাই এরা দারিদ্র্যের দুষ্টচক্রে ঘুরপাক খায়। এরা যথেষ্ট দক্ষতা অর্জন করে না, তাই সাধারণ উৎপাদন চক্রে এদের অংশগ্রহণ প্রায় অনুপস্থিত। কিন্তু এদের রয়েছে পোড় খাওয়া জীবনের বহুমুখী অভিজ্ঞতা। এরা চেতনায় দৃঢ় ও বিবাদমুক্ত, অক্রিয়াশীল, অনড় ও অনৈক্যে আবদ্ধ। ফলে তথাকথিত নিরাপত্তা বলয়ের আওতায় এনে এদেরকে ক্রিয়াশীল ও উৎপাদনশীল করা হয় না।

পালমা অনুপাতের মধ্যকার দূরত্ব কমাতে হলে প্রথমে বটম টেন এপ্রোচের মাধ্যমে নিম্নতম স্তরের ১০ শতাংশ মানুষকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কাজে যুক্ত করতে হবে।

কমিউনিটিভিত্তিক পর্যটন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারলে এদেরকে ব্যষ্টিক অর্থনীতির সক্রিয় সদস্য হিসেবে যুক্ত করা যাবে। কেবল উদবুদ্ধ করা, সামান্য আর্থিক সহযোগিতা বা সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে এনে পালমা অনুপাত বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। এদের চোখে নতুন আলোর ঝলকানি সৃষ্টি করে অনড়, অসাড় ও ভঙ্গুর বটম টেন পপুলেশনকে পর্যটনের সঙ্গে জুড়ে দিতে হবে।

সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দারিদ্র্যকে অন্তত ৬ শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। যথা- চরম দারিদ্র্য, আপেক্ষিক দারিদ্র্য, অবস্থানগত দারিদ্র্য, সৃষ্ট দারিদ্র্য, গ্রামীণ দারিদ্র ও নাগরিক দারিদ্র। আমার বিবেচ্য প্রথমটি অর্থাৎ চরম দারিদ্র্য বা হতদরিদ্র।

১৯৯০ সালে বিশ্বব্যাংক দৈনিক ১ মার্কিন ডলার আয়ের এবং ২০১৫ সালে ১ দশমিক ৯০ মার্কিন ডলার আয়ের মানুষদেরকে হতদরিদ্র বলে অভিহিত করে। তবে প্রতিটি জাতিগোষ্ঠীর তার নিজস্ব দারিদ্র সীমারেখার উপর এই শ্রেণি নির্ধারণ নির্ভর করে।

তবে কেবল আয় নয়, হতদরিদ্ররা খাদ্যাভাব, পানীয় জলের অভাব, চিকিৎসা, আশ্রয়, শিক্ষা, তথ্য এমনকি সামাজিক অধিকার ও বিচার থেকে বঞ্চিত। দুঃখায়ুতে অর্থাৎ দুঃখসমৃদ্ধ আয়ুতে মোড়ানো এসব মানুষেরা সমাজের বোঝা হয়ে প্রতিনিয়ত সংকট সৃষ্টি করেই চলছে। কেবল পর্যটন পারে এদেরকে এই অনিশ্চয়তা থেকে বের করে আনতে।

পর্যটন পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম খাত এবং পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম শিল্পখাত হলেও এতে দরিদ্রদের অংশগ্রহণ অপর্যাপ্ত। বিনিয়োগ, দক্ষতা, ব্যবসায়িক কৌশল, বাজারজাতকরণ ইত্যাদি বিষয়ে প্রথাগত সীমাবদ্ধতার জন্য এই শিল্পে এদের প্রবেশাধিকার অত্যন্ত সীমিত।

পর্যটন পৃথিবীতে দাপুটে শিল্প হয়েছে কর্পোরেট সংস্কৃতির জন্য। শিক্ষক ও গবেষকরা এর সঙ্গে দরিদ্র মানুষকে জুড়ে দেওয়ার কিছু কৌশল খুঁজছেন। কিন্তু তা খুব বেশি একটা কার্যকর হচ্ছে না। একাডেমিক ও গবেষণা উপাদান হিসেবে ভালো হলেও বাস্তবে দরিদ্র মানুষের জন্য তেমন একটা কাজে লাগছে না। বিশেষত হতদরিদ্ররা এর বাইরেই থেকে যাচ্ছে।

সব ধরনের পর্যটন দারিদ্র্য বিমোচনের সূচনা করলেও পর্যটন কতটা দারিদ্র্য বিমোচন করেছে এটি এখনো বিতর্কের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে। তবে দরিদ্র মানুষদেরকে পর্যটনের সঙ্গে যুক্ত করে বেশ কিছু সুবিধা দিতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন হলো এরা কোন স্তরের দরিদ্র। হতদরিদ্র মানুষকে তার দারিদ্র্য থেকে কী পরিমাণ মুক্তিই বা দিতে পারে।

লেখক: রেক্টর, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্যুরিজম স্টাডিজ

এসজি

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া