মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ২২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বইমেলা শুধুই বই বিপণন নয়, সাহিত্য সংস্কৃতির উৎসবও

বইমেলা সারা পৃথিবীতে আজ শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতির উৎসব হিসেবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কার্যক্রমের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বই বিপণনে বইমেলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সারা বছরব্যাপী পৃথিবীতে যে সকল বইমেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে, সেগুলোকে তিনটি ধরনে ভাগ করা যায়। ক. প্রফেশনাল'স বুক ফেয়ার, খ. পাবলিক বুক ফেয়ার, গ. প্রফেশনাল অ্যান্ড পাবলিক বুক ফেয়ার।

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বইমেলা ফ্রাঙ্কফুর্ট বইমেলা। পাঁচ দিনব্যাপী এই বইমেলার প্রথম তিনদিন শুধুমাত্র প্রফেশনালরা অর্থাৎ প্রকাশক, রাইট এজেন্ট, লেখক, সাংবাদিক, কপিরাইট এজেন্সিসহ সংশ্লিষ্টদের জন্য মেলা সংরক্ষিত থাকে। মেলার শেষের দুইদিন জনসাধারণ প্রবেশ করতে পারেন, বইও কিনতে পারেন। লন্ডন বইমেলায় প্রথম দিন থেকেই প্রফেশনাল এবং পাবলিকের প্রবেশ অবাধ থাকে। রাইট বিক্রি এবং বই বিক্রি দুটোই প্রথম থেকে শেষদিন অবধি চলে। বোলোগনা, বুক এক্সপো আমেরিকা মূলত রাইট বিক্রির বইমেলা।

চীনের বাজারের জন্য বেইজিং, হংকং এবং তাইপেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রফেশনাল বুক ফেয়ার। মধ্যপ্রাচ্য, আবুধাবি, শারজাহ এবং দুবাই ক্রমশ রাইট বিক্রির বইমেলার কেন্দ্র হয়ে উঠছে সাম্প্রতিককালে। অর্থাৎ সারা পৃথিবীতেই বইমেলার ইভেন্ট বই বিপণনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বই বিপণন ছাড়াও বইমেলা বর্তমান পৃথিবীতে 'শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতির উৎসব' হিসেবে স্বীকৃত। বইমেলায় বই বিক্রির পাশাপাশি প্রকাশনার সমসাময়িক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে সেমিনার, প্যানেল ডিসকাশন, লেখক-প্রকাশক মিটস-আপ ইভেন্ট, নানা সাংস্কৃতিক আয়োজনে অংশগ্রহণকারী সব মানুষকে অন্যরকম একটি মননশীল আকর্ষণের জগতে নিয়ে যায়, যার প্রয়োজন বেশ গুরুত্বপূর্ণ, অনস্বীকার্য।

বাংলাদেশে ভাষার মাসব্যাপী অমর একুশে বইমেলা ছাড়াও বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি ও জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের উদ্যোগে বছরব্যাপী সীমিত সংখ্যক বিভাগীয় ও জেলা শহরে বইমেলার আয়োজন করা হয়। তবে ইদানীং সমিতির উদ্যোগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বেশি বেশি বইমেলার আয়োজন বেশ প্রশংসিত হচ্ছে। বাংলাদেশের প্রকাশকরা সমিতি এবং জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের আয়োজনে ফ্রাঙ্কফুর্ট এবং কোলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তক মেলায় অংশগ্রহণ করছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর সহযোগিতায় কলকাতায় সিঙ্গেল কান্ট্রি বুক ফেয়ার 'বাংলাদেশ বইমেলা' হচ্ছে। এ সবকিছুই অত্যন্ত ইতিবাচক দিক বাংলাদেশের বইয়ের বাজার সম্প্রসারণের জন্য। এখনো বাংলাদেশে বইয়ের যতটুকু জনপ্রিয়তা দেখছি, তা এ সব কার্যক্রমেরই ফসল। তবে বাংলাদেশ এবং কলকাতাসহ অন্যান্য দেশে আমাদের আয়োজিত সকল বইমেলাই পাবলিক বইমেলা। বইয়ের রাইট বিক্রির বিষয়টি এখানে সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশের বইয়ের রাইট বিক্রির বিশাল সম্ভাবনা সংকুচিত হয়ে রয়েছে। এজন্য বেশি বেশি আন্তর্জাতিক বইমেলায় অংশগ্রহণ এবং দেশে একটি আন্তর্জাতিক বইমেলা আয়োজন প্রয়োজন।

শক্তিশালী রিডিং সোসাইটি গড়ার লক্ষ্যে নিম্নলিখিত কর্মপরিকল্পনা নেওয়া যেতে পারে।
ক. মান সম্মত পান্ডুলিপি নির্বাচন করে পেশাদারিত্বের সঙ্গে বইয়ের প্রকাশনা ও বিপণন নিশ্চিত করা।
খ. দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাৎসরিক ক্যালেন্ডারে বছরে কমপক্ষে একবার সপ্তাহব্যাপী বইমেলার আয়োজন নিশ্চিত করা। দেশে-বিদেশে বইমেলার আয়জনের চর্চা বাড়াতে হবে।
গ. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আধুনিক পাঠাগার ব্যবস্থাপনা এবং সক্রিয় ও কার্যকর কার্যক্রম নিশ্চিত করা। প্রতি শ্রেণিকক্ষে বয়সভিত্তিক বই কর্নারের ব্যবস্থা করা।
ঘ. দেশের সরকারি-বেসরকারি পাঠাগারের প্রসার ও বিদ্যমান পাঠাগারের কার্যক্রম যুগোপযোগী ও আধুনিকায়নের মাধ্যমে এগুলোর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে সক্রিয় উদ্যোগ গ্রহণ।
ঙ. দেশে পাঠ্যাভ্যাস আন্দোলন বেগবান করার লক্ষ্যে সুচিন্তিত গবেষণা, কর্মসূচি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন।

বাংলাদেশে জ্ঞান ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় পাঠ্যাভ্যাস আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। এই সামাজিক আন্দোলনটিকে বেগবান করে লক্ষ্য অভিমুখে পৌঁছানোর বহুমাত্রিক কর্মসূচির একটি অন্যতম প্রধান হচ্ছে বইমেলা। বইমেলার আয়োজন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভিত্তিক আরও অনেক বেশি বেশি হওয়া প্রয়োজন। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাৎসরিক সপ্তাহব্যাপী বইমেলা আয়োজন বাধ্যতামূলকভাবে করা উচিত। প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির পাশাপাশি সব শ্রেণিকক্ষে বয়সভিত্তিক ছোট বুক কর্নার থাকতে পারে। বছরে সপ্তাহব্যাপী বইমেলার আয়োজন থাকলে শিক্ষার্থীর উপর এর প্রভাব পড়বে সুদূরপ্রসারী। শিক্ষার্থী প্রতিবছর নতুন নতুন বইয়ের সঙ্গে খুব সহজে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাবে। তাদের প্রতিষ্ঠানের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি, ক্লাসের বুক কর্নার এমনকি বাসায় ব্যক্তিগত লাইব্রেরিও প্রতিবছর প্রয়োজনীয় নতুন নতুন বইয়ে সমৃদ্ধ হওয়ার সুযোগ লাভ করবে। সর্বোপরি বই সংগ্রহ ও পাঠের একটি প্রগতিমুখী সাংস্কৃতিক আবহ প্রজন্মের মননে গড়ে উঠতে থাকবে যা জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনে একটি সোনালী প্রজন্মের জন্ম দেবে। এই সোনালী প্রজন্মই মূলত বাঙালিকে বঙ্গবন্ধুর মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ উপহার দেবে। তাই সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে বইমেলা আয়োজনের চর্চা বেগবান করা আজ জরুরি।

লেখক: লেখক ও প্রকাশক

আরএ/

Header Ad
Header Ad

পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। ছবি: সংগৃহীত

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো নানা সমালোচনা ও দলীয় চাপের মুখে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। সোমবার (৬ জানুয়ারি) তিনি এ ঘোষণা দেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক হুমকি মোকাবেলায় ব্যর্থতার অভিযোগে তিনি ব্যাপক চাপের মুখে পড়েন। এ ছাড়া দেশের রাজনীতিতেও ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়েন ট্রুডো। তার জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাওয়ায় বিরোধী দলগুলো এবং তার নিজ দল লিবারেল পার্টির ভেতর থেকেও পদত্যাগের দাবি উঠে।

ট্রুডো এর আগে লিবারেল পার্টির নেতৃত্ব থেকেও সরে দাঁড়ান। তার এ সিদ্ধান্ত দলটির জন্য বড় ধরনের সংকট তৈরি করেছে, বিশেষ করে আগামী অক্টোবরে অনুষ্ঠিতব্য পার্লামেন্ট নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। ট্রুডোর পদত্যাগের ফলে লিবারেল পার্টি এখন নতুন নেতৃত্ব খুঁজতে বাধ্য হবে।

ট্রুডোর এ সিদ্ধান্ত কানাডার রাজনৈতিক অঙ্গনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। দীর্ঘদিন ধরে কানাডার রাজনীতিতে অন্যতম প্রভাবশালী এই নেতার এভাবে পদত্যাগের ঘটনা দেশটির রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে স্থান পাবে।

Header Ad
Header Ad

আন্দোলনে নিহত ছাত্রদল নেতার সন্তানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

মাগুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত মাগুরা জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদি হাসান রাব্বির সদ্য ভূমিষ্ঠ কন্যার দায়িত্ব নিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) মাগুরা শহরের বরুণাতৈল গ্রামে রাব্বির বাড়িতে গিয়ে তার পরিবারের খোঁজখবর নেয় ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ সংগঠনের একটি প্রতিনিধি দল। এ সময় তারেক রহমানের পক্ষ থেকে শিশুটির দেখভালের দায়িত্ব নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।

প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সহ-সম্পাদক এবং ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল। তিনি জানান, তারেক রহমানের নির্দেশনায় চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে নিহত রাব্বির পরিবারের পাশে থাকার বার্তা নিয়ে তারা এসেছেন। ইঞ্জিনিয়ার বকুল বলেন, "দেশের জন্য ছাত্র আন্দোলনে জীবন দিয়েছেন রাব্বি। তার মৃত্যুর সাড়ে চার মাস পর তার সন্তানের জন্ম হয়েছে। তারেক রহমান এই শিশুর দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছেন এবং পরিবারের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।"

রাব্বির সদ্য ভূমিষ্ঠ সন্তানের জন্য তারেক রহমানের পাঠানো উপহার সামগ্রীও পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ইঞ্জিনিয়ার বকুল আরও বলেন, "রাব্বির পরিবার যাতে আত্মমর্যাদা নিয়ে সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে, সে জন্য আমরা সব সময় তাদের পাশে থাকব।"

প্রতিনিধি দলে আরও উপস্থিত ছিলেন ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর সদস্য সচিব কৃষিবিদ মোকসেদুল মোমিন মিথুন, মাগুরা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আকতার হোসেন, খান হাসান ইমাম সুজা, আলমগীর হোসেন, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কুতুবুদ্দিন, এবং জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আবদুর রহিমসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।

উল্লেখ্য, গত ৪ আগস্ট মাগুরা শহরের ঢাকা রোডব্রিজ এলাকায় ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গুলিতে নিহত হন রাব্বি। তার মৃত্যুতে ছাত্রদলের পাশাপাশি স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে আসে।

Header Ad
Header Ad

তামিমের ব্যাটে জয়ে ফিরলো ফরচুন বরিশাল

ছবি: সংগৃহীত

তামিম ইকবালের ব্যাটিং জাদুতে দুর্দান্ত জয় পেল ফরচুন বরিশাল। মিরপুরে প্রথম দুই ম্যাচে বড় অবদান রাখতে না পারলেও সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নিজ রূপে ফিরেছেন বরিশাল অধিনায়ক। তার অসাধারণ ৮৬ রানের অপরাজিত ইনিংসে ১৫ বল বাকি রেখেই দুর্বার রাজশাহীকে ৭ উইকেটে হারায় ফরচুন বরিশাল।

সোমবার বিপিএলের দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে রাজশাহী প্রথমে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৬৮ রান তোলে। জবাবে তামিমের দায়িত্বশীল ইনিংসের সুবাদে সহজেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে বরিশাল। তামিমের ৪৮ বলের ইনিংসটি সাজানো ছিল ১১টি চার এবং ৩টি ছক্কায়। তার সঙ্গে মুশফিকুর রহিমের ২৪ বলে অপরাজিত ৩৪ রানের ইনিংসও ছিল জয় নিশ্চিত করার পথে সহায়ক।

এদিন বরিশাল দল একাদশে পরিবর্তন এনে শান্তকে বাদ দিয়ে তামিমের সঙ্গে প্রিতম কুমারকে ওপেনিংয়ে পাঠায়। যদিও প্রিতম ব্যর্থ হন এবং কাইল মেয়ার্স ২৪ রান যোগ করলেও তার বিদায়ের পর তামিমের সঙ্গে তাওহিদ হৃদয়ের ৪০ রানের এবং মুশফিকের সঙ্গে অপরাজিত ৭৬ রানের জুটি জয় নিশ্চিত করে।

রাজশাহীর ইনিংসে অধিনায়ক এনামুল হক বিজয় ৩৫ বলে ৩৯ রান করলেও তার ধীর গতির ব্যাটিং দলের রান সংগ্রহে বাধা সৃষ্টি করে। ইয়াসির আলী ২৩ বলে ৩৯ রান এবং জিসান আলম ২৭ বলে ৩৮ রান করেন। বরিশালের বোলারদের মধ্যে শাহিন শাহ আফ্রিদি ছিলেন সেরা, ২০ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন।

তামিমের নেতৃত্বে এই জয়ে ফরচুন বরিশাল ফের জয়ের ধারায় ফিরলো এবং দলটির আত্মবিশ্বাসও বেড়ে গেলো। বিপিএলের বাকি ম্যাচগুলোতেও তামিম ও তার দলের কাছ থেকে আরও শক্তিশালী পারফরম্যান্স প্রত্যাশা করছেন সমর্থকরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো
আন্দোলনে নিহত ছাত্রদল নেতার সন্তানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
তামিমের ব্যাটে জয়ে ফিরলো ফরচুন বরিশাল
লন্ডন যাত্রায় খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গী হচ্ছেন যারা
মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট অব্যাহতি দিল এনবিআর
কলকাতায় বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন ২২০ বাংলাদেশি
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে পুরোপুরি চালু হবে ই-পাসপোর্ট
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু ১০ এপ্রিল
চট্টগ্রামে কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসিকে মারধর, পুলিশে সোপর্দ
বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে প্রচার বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
বিদেশে পালানোর সময় চট্টগ্রামের শিল্পপতি গ্রেপ্তার
এবার সুখবর দিলেন মিথিলা
মাওবাদী হামলায় ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর ৯ সদস্য নিহত
মেজর ডালিমের এক হাতে একটি আঙুল নেই কেন? কী ঘটেছিল?
উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে উত্তাল রাঙ্গামাটি বিশ্ববিদ্যালয়
আমার ছেলে দেশের জন্য অনেক কষ্ট করে: পিনাকী ভট্টাচার্যের মা
হেলসের বিধ্বংসী সেঞ্চুরিতে রংপুরের দাপুটে জয়
একাধিক পদে ১৩১ জনকে নিয়োগ দিচ্ছে বিটিসিএল
অবশেষে পেঁয়াজের রফতানি মূল্য কমিয়ে দিলো ভারত
চলতি সপ্তাহে শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা, হতে পারে বৃষ্টি