বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চলতি অর্থবছরে আয়কর রিটার্ন জমার পরিমাণ বাড়বে

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে নিবাসী-অনিবাসী নিবন্ধিত করদাতার সংখ্যা ৭৫ লাখ ছাড়িয়েছে। অনিবন্ধিত করদাতার সংখ্যা তার চেয়ে বেশি কারণ সরকার তাদের কাছ থেকে নানাভাবে উৎসে কর কেটে নেয়। আবার আমদানি পর্যায়ে উৎসে কর কাটার ফলে, বাংলাদেশের প্রায় সব নাগরিক পরোক্ষ কর দিয়ে থাকেন।

গত বছর দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চলে রিটার্ন দাখিল করেছিলেন প্রায় ২৯ লাখ করদাতা। সবাই যে রিটার্নের সঙ্গে আয়কর দিয়েছেন তা কিন্তু নয়। অনেকের আয় করযোগ্য সীমার নিচে থাকায় কর প্রদান না করেও রিটার্ন জমা দিয়েছেন। কারণ, আইনের কিছু বিধানের ফলে তাদেরও রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক। বেতনভোগী করদাতারদের বেলায় মূল বেতন ১৬,০০০/- টাকার বেশি হলেই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে সেসব কর্মকর্তা কর্মচারীদের আয়কর রিটার্ন দাখিলের জন্য নির্দেশনা দিতে হয়। সরকার এরূপ বিধান করার কারণ হলো, অনেকের বেতনের পাশাপাশি অন্যান্য খাতেও আয় থাকে অনেকের।

টিআইএন এর সংখ্যা এত অধিক অথচ আয়কর রিটার্ন জমাদানকারীর সংখ্যা অর্ধেকেরও কম এটি কেন— তা অনেকের কাছেই একটা বড় জিজ্ঞাসা। সবার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি, এটি হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। যেমন: অনেক নাগরিক ব্যবসা শুরু করতে টিআইএন গ্রহণ করেন কিন্তু তিনি হয়ত ব্যবসা করতে পারেননি নানা কারণে। কেউ হয়ত এমন কোনো কাজ করতে চাচ্ছেন যেখানে টিআইএন নম্বর থাকা জরুরি কিন্তু তার করযোগ্য আয় নেই...। এমন অনেক ক্ষেত্রে নাগরিকরা রিটার্ন দাখিল করেন না। অনেক সময় তারা অস্থায়ী ঠিকানা ব্যবহার করে টিআইএন গ্রহণ করে পরবর্তীতে তাদের হদিস খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে যায় আয়কর বিভাগের পক্ষে। অনেকে টিআইএন নিয়ে বিদেশে চলে গেছেন বহু বছর ধরে। দেশে তাদের কোনো আয় নেই।

আবার এ কথাও সত্য যে গত কয়েক দশকে যেসব করদাতারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের টিআইএন এখনও রয়ে গেছে। সেসব ডাটাবেজ থেকে ডিলিট করে দিলে টিআইএন ধারীর সংখ্যা আরও কমে যাবে। মৃত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমাদানের দরকার নেই। তবে মরহুমের সম্পদের উত্তরাধিকারীদের মধ্যে আপস বণ্টন না হওয়া পর্যন্ত মরহুমের পক্ষে একজন বৈধ উত্তরাধিকারীকে (স্বামী বা স্ত্রী কিংবা সন্তান) আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হয়।

চলতি অর্থবছরে রাজস্ব বোর্ড অর্থ আইনে এমন একটি ধারা সংযোজন করেছে যার ফলে নাগরিক/করদাতাদের দুই ডজনের ও বেশি ক্ষেত্রে সরকারের বিভিন্ন সেবা/কাজ পেতে হলে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণ দাখিল করতে হবে। ইতোপূর্বে এসব ক্ষেত্রে টিআইএন সনদপত্র দাখিল করলেই হতো। কিন্ত এ বছর আয়কর রিটার্ন দাখিলের স্লিপ দাখিল করতে হবে। যেসব ক্ষেত্রে তা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে তার কয়েকটি উল্লেখ করছি।

* ৫ লাখ টাকার অধিক সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের ক্ষেত্রে
* ব্যাংক থেকে ৫ লাখ টাকার অধিক ঋণ নিতে হলে
* ক্রেডিট কার্ড নিতে হলে
* ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল বা ইংলিশ ভার্সনে সন্তান ভর্তি করাতে হলে
* সিটি করপোরেশন বা সেনানিবাস এলাকায় নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে হলে
* ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী শহরের বাড়ি নির্মাণের জন্য বাড়ির নকশা অনুমোদন বা নবায়ন করতে
* সিটি করপোরেশন বা জেলা শহরের পৌরসভা এলাকায় ১০ লাখ টাকার মূল্যের অধিক জমি বা ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে ইত্যাদি।

উপরোক্ত ক্ষেত্র ব্যতীত অনেকগুলো কাজের বেলায় করদাতা যে হাল নাগাদ আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছেন তার দালিলিক প্রমাণ দাখিল করতে হবে। এই আইনের ফলে এ বছর আয়কর রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা যেমন বিপুল আকারে বৃদ্ধি পাবে তেমনি আয়কর বিভাগের কাজের চাপও বাড়বে। কিন্তু বর্তমানে সারা দেশে আয়কর বিভাগের যে সংখ্যক জনবল রয়েছে তা মোটেও যৌক্তিক নয়। আরও কয়েকটি কর অঞ্চল স্থাপনের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ের মধ্যে আয়কর অফিসের সংখ্যা বাড়ানো না হলে করদাতাদের হয়রানি বাড়বে এবং তারা দ্রুততম সময়ে আয়কর বিভাগের সার্ভিস পাবেন বলে মনে হয় না।

একই সঙ্গে কর কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের শুদ্ধাচার মেনে চলার ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দিক নির্দেশনা এবং কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। কারণ, সাধারণ করদাতাদের আয়কর আইনজীবী নেই। তারা নিজেরা আয়কর অফিসে গিয়ে দ্রুত সেবা পেতে চান। সেক্ষেত্রে অহেতুক হয়রানির অভিযোগ ও করে থাকেন অনেকে। এসব বিষয়ে সিনিয়র কর্মকর্তাদের সচেতন হওয়া সময়ের দাবি।

লেখক: সাবেক কর কমিশনার, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও নির্বাহী পরিচালক, সেন্টার ফর ট্যাক্স এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ।

এসএন

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত