শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

স্বল্প আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি

আজকে আমরা যখন স্বাধীনতার কথা স্মরণ করছি, তখন আমাদের বন্ধুরাষ্ট্রের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা জানাই। তাদের বন্ধুত্ব, তাদের সহযোগিতা আমাদের নিজের পায়ে দাঁড়াতে সহযোগিতা করেছে। এরপর যখন দেশ স্বাধীন হলো, ১৬মার্চে যখন পাকিস্তানিদের আমরা পরাজিত করলাম, ভারত এবং বাংলাদেশের যৌথবাহিনীর কাছে তারা পরাজিত হলো, ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু প্রত্যাবর্তন করলেন, ১২ জানুয়ারি সরকার গঠন হলো, তখন প্রশ্ন আসলো, এখনতো আমরা স্বাধীন হয়েছি, এখন আমরা কি করবো?

মনে রাখতে হবে, স্বাধীনদেশেও কিন্তু আমাদের সেই চ্যালেঞ্জটা খানিকটা রয়ে গেল। পৃথিবীর অনেকদেশই আমাদের স্বীকৃতি দিতে দ্বিধান্বিত হলো, কারণ পাকিস্তানীরা বলছে যে, এটাতো ভারতীয় ষড়যন্ত্রের ফসল। এটাতো পাকিস্তান ভেঙ্গে ফেলার ষড়যন্ত্র এবং পৃথিবীর অনেকদেশ সেটা বিশ্বাসও করেছে। ফলে আমাদের স্বাধীনতার প্রথম তিন চার বছর আমাদের প্রথম চ্যালেঞ্জটাই ছিল, আমরা কি করে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতিটুকু আদায় করতে পারবো এবং সেই সংগ্রামটা আমরা করে গেছি প্রথম তিনটি বছর। সেই সংগ্রামের একটি স্বীকৃতি আমরা পেয়ে গেছি যখন জাতিসংঘে আমরা সদস্যপদ লাভ করলাম। ১৯৭৪সালের সেপ্টেম্বর মাসে বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গিয়ে বাংলায় ভাষণ দিলেন। তার মাধ্যমে আমরা বলবো যে, স্বাধীন দেশ হিসেবে মোটামুটি স্বীকৃতির যে প্রক্রিয়াটি সেটি সম্পূর্ণতা অর্জন করলো।চীন এবং অন্যান্য দেশ ৭৫সালের মাঝামাঝি গিয়ে তারা স্বীকৃতি দেয়। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে আমরা যে লড়ছি, আমাদের প্রত্যাশা যে একটা বড় উপাদান বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামে, সেই বক্তব্যটি পৃথিবীর কাছে নিয়ে যাওয়াটি দরকার ছিল এবং সেক্ষেত্রে আমরা সফল হয়েছি।

দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জ ছিল, স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি লাভ। তাতেও আমরা সফল হই। তৃতীয় জায়গাটিতে যদি আসি, বিদ্ধস্ত দেশ, রাস্তা নাই ঘাট নাই, ৮০% মানুষ দারিদ্র। এই জায়গায় একটি দেশকে চালু করা, তার অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করা, সেই কাজটিও কিন্তু আমাদের জন্য সহজ কাজ ছিল না। সে সময় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বন্ধুরা যারা ছিল, তাদের কাছে কিন্তু আমরা সহযোগিতা চেয়েছি এবং সেই সহযোগিতাটি আমরা স্বার্থকভাবেই পেয়েছি।

আমি সবিনয়ে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, বাংলাদেশে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি তার প্রায় ৩৫শতাংশ কাজ, কিন্তু বৈদেশিক সাহায্য কর্তৃক হয়। কাজেই বাংলাদেশের শৈশবকালের যাত্রা শুরু থেকেই কিন্তু আমরা বৈদেশিক সহযোগিতাটুকু পাই এবং এখনও পেয়ে আসছি। এর একটা অসাধারণ মুল্য কিন্তু আমাদের আছে। তখন আমরা যে প্রক্রিয়াটি শুরু করে সফলভাবে চালু করতে পেরেছিলাম, সেটা এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনীতিকে চালু রাখতে ব্যাপকভাবে আমাদের সহযোগিতা করে যাচ্ছে এবং জেনে ভাল লাগবে যে, এখন বাংলাদেশ বিদেশি আর্থিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে আমরা ভাল একটি অবস্থানে আছি বলতে পারি।আগে আমরা খাদ্যে সহযোগিতা চাইতাম, এখন আমরা প্রকল্প সহযোগিতা চাই।

আমরা যে অর্থনৈতিকভাবে সবল হচ্ছি, আমরা যে দারিদ্র বিমোচনে সফল হচ্ছি, নারী উন্নয়নসহ শিক্ষা স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে আমরা যে সফল হচ্ছি, তার ইঙ্গিতটা হচ্ছে, আমরা কিন্তু যে বিদেশি সহযোগিতা পাই এবং সেই সাহায্যটি কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আসে। খাদ্য সাহায্যের জন্য সেটা এখন আর প্রয়োজন হয়না। এটাকেও আমরা আমাদের অর্জনের একটি জায়গা হিসেবে দেখতে পারি।

এখনকার প্রেক্ষাপটে স্বাধীনতা এবং বিজয় দিবস দুটিরই যখন আমরা সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছি, সেক্ষেত্রে আমাদের একটি অন্যতম বড় অর্জন হলো আমরা এখন স্বল্প আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছি এবং এটি কিন্তু আমাদের আগামী পাঁচ বছরের জন্য বড় একটি চ্যালেঞ্জ। কারণ ২০২৬সালে আমরা উন্নয়নশীল দেশের তালিকা অর্জন করবো। এটা বড় ধরণের অর্জন আমরা বলতে পারি। এই অর্জনটি আমরা প্রত্যাশা করছি, আমরা আসলে মুখিয়ে আছি যে, এই অর্জনটি আমরা কিভাবে ঘটাবো। তবে বলতে পারি, আমরা স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে এসে অর্জনের যে গল্প করছি, সেই অর্জনের গল্প কিন্তু সম্পূর্ণ একইসাথে খানিকটা অসম্পূর্ণ সেকথা আমাদের বলতেই হবে!

লেখক: সাবেক রাষ্ট্রদূত

Header Ad

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি

ছবি: সংগৃহীত

ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর সাথে এবার জুটি বাধলেন বাংলাদেশের তারকা অভিনেত্রী আফসানা মিমি। বিপ্লবী দীনেশ গুপ্তর জীবনকাহিনি নিয়ে এই সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন ভারতের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্মাতা মানসমুকুল পাল।

জানা গেছে, হুমায়ূন আহমেদের একটি উপন্যাসকে কেন্দ্র করে সিনেমা বানাবেন নির্মাতা মানসমুকুল পাল। আগামীতে সেই সিনেমাতেই দেখা যাবে মিঠুনকে। শোনা যাচ্ছে, অভিনেতার বিপরীতে দেখা যেতে পারে বাংলাদেশি অভিনেত্রী আফসানা মিমিকে। যদিও নিশ্চিত করে কিছু জানাননি নির্মাতা। তবে ভারতের জাতীয় পুরস্কারজয়ী এই পরিচালক চিত্রনাট্য লেখার আগে বাংলাদেশ ভ্রমণ করবেন।

মূলত সিনেমার চিত্রনাট্য লেখার আগে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসে থাকা জায়গাগুলো নিজে ঘুরে দেখতে চান মানসমুকুল। ভারতীয় গণমাধ্যমে এ প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, হুমায়ূন আহমেদের যে উপন্যাস অবলম্বনে চিত্রনাট্য লেখা শুরু করছি তাতে বাংলাদেশের একাধিক জায়গার উল্লেখ রয়েছে।

তাই ঢাকা, কিশোরগঞ্জসহ অন্যান্য জায়গায় যাওয়ার কথা আছে। সেই জায়গাগুলো নিজে দেখলে উপলব্ধি থাকবে, আর তাতে চিত্রনাট্য লেখার কাজও সহজ হবে।

শুধু জায়গা পরিদর্শন নয়, বাংলাদেশে এসে অভিনেত্রী আফসানা মিমির সঙ্গেও দেখা করবেন মানসমুকুল। তিনি এ-ও জানান, সিনেমার অধিকাংশ শুটিং বাংলাদেশে হবে। কিন্তু এখনই নয়। বর্তমানে মানসমুকুলের হাতে ৩টি সিনেমার কাজ রয়েছে। সেসব চলচ্চিত্র শেষ করে তবেই তিনি এই সিনেমার কাজ শুরু করবেন।

Header Ad

দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জানিয়েছেন, দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা টাউন ফুটবল মাঠে জেলা বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় তারেক রহমান বলেন, সব রাজনৈতিক দল মিলে আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি। দেশের মানুষের হাতে ক্ষমতা ফিরে যেতে নির্বাচন প্রয়োজন।

তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য আরও ২ বছর আগে সংস্কারের প্রস্তাব ৩১ দফা দিয়েছি আমরা। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। একজন শুরু করবে, আরেকজন টেনে নিয়ে যাবে। অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ ও সত্যিকারের নির্বাচন আয়োজন করতে পারলে, জনগণ তবেই জনপ্রতিনিধি বাছাই করতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, অনেকের মনে প্রশ্ন আমরা কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছি। আমরা বিশ্বাস করি, অন্তর্বর্তী সরকার একটি নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে। এর ফলে সংসদের যারা জনপ্রতিনিধি বাছাই হয়ে আসবে, তারা সংসদে বসে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে, কীভাবে দেশের প্রত্যেকটি সেক্টরের সমস্যা সমাধান করা যায়। সকল সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব প্রকৃত ও সত্যিকারের একটি নির্বাচনের মাধ্যমে।

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দায়িত্ব নিতে হলে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে আশপাশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। যদি এই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারা যায়, তবেই মানুষ আপনাদের দায়িত্ব দিবে, অন্যথায় দ্বিতীয়বার ভাববে।

এর আগে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির খুলনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বিএনপি খুলনা বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. শরীফুজ্জামান শরীফ, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল প্রমুখ।

Header Ad

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা

ফাইল ছবি

আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় লঘুচাপ সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদের দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস জানায়, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে

রোববার (২৪ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এছাড়া সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া আগামী পাঁচদিনে আবহাওয়া পরিস্থিতি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান