মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

স্বল্প আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি

আজকে আমরা যখন স্বাধীনতার কথা স্মরণ করছি, তখন আমাদের বন্ধুরাষ্ট্রের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা জানাই। তাদের বন্ধুত্ব, তাদের সহযোগিতা আমাদের নিজের পায়ে দাঁড়াতে সহযোগিতা করেছে। এরপর যখন দেশ স্বাধীন হলো, ১৬মার্চে যখন পাকিস্তানিদের আমরা পরাজিত করলাম, ভারত এবং বাংলাদেশের যৌথবাহিনীর কাছে তারা পরাজিত হলো, ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু প্রত্যাবর্তন করলেন, ১২ জানুয়ারি সরকার গঠন হলো, তখন প্রশ্ন আসলো, এখনতো আমরা স্বাধীন হয়েছি, এখন আমরা কি করবো?

মনে রাখতে হবে, স্বাধীনদেশেও কিন্তু আমাদের সেই চ্যালেঞ্জটা খানিকটা রয়ে গেল। পৃথিবীর অনেকদেশই আমাদের স্বীকৃতি দিতে দ্বিধান্বিত হলো, কারণ পাকিস্তানীরা বলছে যে, এটাতো ভারতীয় ষড়যন্ত্রের ফসল। এটাতো পাকিস্তান ভেঙ্গে ফেলার ষড়যন্ত্র এবং পৃথিবীর অনেকদেশ সেটা বিশ্বাসও করেছে। ফলে আমাদের স্বাধীনতার প্রথম তিন চার বছর আমাদের প্রথম চ্যালেঞ্জটাই ছিল, আমরা কি করে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতিটুকু আদায় করতে পারবো এবং সেই সংগ্রামটা আমরা করে গেছি প্রথম তিনটি বছর। সেই সংগ্রামের একটি স্বীকৃতি আমরা পেয়ে গেছি যখন জাতিসংঘে আমরা সদস্যপদ লাভ করলাম। ১৯৭৪সালের সেপ্টেম্বর মাসে বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গিয়ে বাংলায় ভাষণ দিলেন। তার মাধ্যমে আমরা বলবো যে, স্বাধীন দেশ হিসেবে মোটামুটি স্বীকৃতির যে প্রক্রিয়াটি সেটি সম্পূর্ণতা অর্জন করলো।চীন এবং অন্যান্য দেশ ৭৫সালের মাঝামাঝি গিয়ে তারা স্বীকৃতি দেয়। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে আমরা যে লড়ছি, আমাদের প্রত্যাশা যে একটা বড় উপাদান বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামে, সেই বক্তব্যটি পৃথিবীর কাছে নিয়ে যাওয়াটি দরকার ছিল এবং সেক্ষেত্রে আমরা সফল হয়েছি।

দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জ ছিল, স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি লাভ। তাতেও আমরা সফল হই। তৃতীয় জায়গাটিতে যদি আসি, বিদ্ধস্ত দেশ, রাস্তা নাই ঘাট নাই, ৮০% মানুষ দারিদ্র। এই জায়গায় একটি দেশকে চালু করা, তার অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করা, সেই কাজটিও কিন্তু আমাদের জন্য সহজ কাজ ছিল না। সে সময় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বন্ধুরা যারা ছিল, তাদের কাছে কিন্তু আমরা সহযোগিতা চেয়েছি এবং সেই সহযোগিতাটি আমরা স্বার্থকভাবেই পেয়েছি।

আমি সবিনয়ে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, বাংলাদেশে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি তার প্রায় ৩৫শতাংশ কাজ, কিন্তু বৈদেশিক সাহায্য কর্তৃক হয়। কাজেই বাংলাদেশের শৈশবকালের যাত্রা শুরু থেকেই কিন্তু আমরা বৈদেশিক সহযোগিতাটুকু পাই এবং এখনও পেয়ে আসছি। এর একটা অসাধারণ মুল্য কিন্তু আমাদের আছে। তখন আমরা যে প্রক্রিয়াটি শুরু করে সফলভাবে চালু করতে পেরেছিলাম, সেটা এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনীতিকে চালু রাখতে ব্যাপকভাবে আমাদের সহযোগিতা করে যাচ্ছে এবং জেনে ভাল লাগবে যে, এখন বাংলাদেশ বিদেশি আর্থিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে আমরা ভাল একটি অবস্থানে আছি বলতে পারি।আগে আমরা খাদ্যে সহযোগিতা চাইতাম, এখন আমরা প্রকল্প সহযোগিতা চাই।

আমরা যে অর্থনৈতিকভাবে সবল হচ্ছি, আমরা যে দারিদ্র বিমোচনে সফল হচ্ছি, নারী উন্নয়নসহ শিক্ষা স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে আমরা যে সফল হচ্ছি, তার ইঙ্গিতটা হচ্ছে, আমরা কিন্তু যে বিদেশি সহযোগিতা পাই এবং সেই সাহায্যটি কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আসে। খাদ্য সাহায্যের জন্য সেটা এখন আর প্রয়োজন হয়না। এটাকেও আমরা আমাদের অর্জনের একটি জায়গা হিসেবে দেখতে পারি।

এখনকার প্রেক্ষাপটে স্বাধীনতা এবং বিজয় দিবস দুটিরই যখন আমরা সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছি, সেক্ষেত্রে আমাদের একটি অন্যতম বড় অর্জন হলো আমরা এখন স্বল্প আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছি এবং এটি কিন্তু আমাদের আগামী পাঁচ বছরের জন্য বড় একটি চ্যালেঞ্জ। কারণ ২০২৬সালে আমরা উন্নয়নশীল দেশের তালিকা অর্জন করবো। এটা বড় ধরণের অর্জন আমরা বলতে পারি। এই অর্জনটি আমরা প্রত্যাশা করছি, আমরা আসলে মুখিয়ে আছি যে, এই অর্জনটি আমরা কিভাবে ঘটাবো। তবে বলতে পারি, আমরা স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে এসে অর্জনের যে গল্প করছি, সেই অর্জনের গল্প কিন্তু সম্পূর্ণ একইসাথে খানিকটা অসম্পূর্ণ সেকথা আমাদের বলতেই হবে!

লেখক: সাবেক রাষ্ট্রদূত

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) চ্যানেলটির স্ক্রলে এ তথ্য জানানো হয়।

স্ক্রলে উল্লেখ করা হয়, “অনিবার্য কারণবশত দীপ্ত টিভির সকল সংবাদ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো।”

তবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা না দেওয়া হলেও জানা গেছে, সাম্প্রতিক এক সংবাদ প্রতিবেদনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীর কাছে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ১৪০০ শহীদ’ সংক্রান্ত বিতর্কিত প্রশ্নের জের ধরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এ ঘটনায় দীপ্ত টিভির এক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ গ্রহণ শেষে খুব শিগগিরই সংবাদ কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা