মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক উন্নয়নে আরও মনোযোগ দরকার

বাংলাদেশে স্বাধীনতার পঞ্চাশবছর পালন করছি আমরা। আমাদের এখন অর্থনৈতিক অবস্থা মোটামুটি একটা সন্তোষজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশগুলির তুলনায় অথবা উন্নয়নশীল দেশগুলির তুলনায় আমরা বেশ ভাল অবস্থানে আছি। বিশেষ করে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির দিক থেকে বিষয়টি লক্ষনীয়। অনেক চড়াই উতরাই পার হয়ে এসেছে বাংলাদেশ।

আমাদের খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা আসছে। সামস্টিকভাবে আমাদের যে উন্নয়ন সুচকগুলি সেগুলি ভাল। আরও একটি ভাল খবর যেটি, তাহলো জাতিসঙ্ঘের সংজ্ঞা অনুযায়ী অনুন্নয়নশীল দেশ থেকে আমরা উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছি। এটা একটি বড় অর্জন বলে আমি মনে করি। আমরা এক জায়গায় আটকে না থেকে যেন সামনের দিকে এগুতে পারি । আমাদের আত্মপ্রসাদ নিলে চলবে না। কারণ সুষমবন্টন ভিত্তিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমরা কিন্তু পিছিয়ে আছি। আয় এবং সম্পদের বণ্টন যদি আমরা দেখি, সেখানে বৈষম্য প্রচুর। দিনদিন বৈষম্য বাড়ছে। এটি ভাল লক্ষণ না। অর্থনৈতিক উন্নয়ন মোটা দাগে সামস্টিক সুচকে হয়েছে কিন্তু উন্নয়নের সুফলটা নীচের স্তরে পৌঁছায়নি।

খেয়াল করলে দেখবেন, ঢাকা শহরে বা অন্যান্য শহরে ধনীরা আরও ধনী হচ্ছে, কিন্তু অপেক্ষাকৃত প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যারা আছেন, তাদের অপেক্ষাকৃত উন্নয়ন আমরা দেখছি না। তারা অনেকটাই পিছিয়ে আছে। শুধু অর্থনীতিতে নয়, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগসহ সকল ক্ষেত্রেই আরও উন্নতি দরকার। শিক্ষার মানের ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। কোভিড অবস্থা যদিও ভালভাবে মোকাবেলা করতে পেরেছে সরকার। তবে একথাটিও সত্যি যে, দরিদ্র মানুষকে যদি তার চিকিৎসার জন্য একশ টাকা খরচ করতে হয়, সেটা নিজের পকেট থেকেই দিতে হয়। পৃথিবীর কোন দেশেই কিন্তু এই নিয়ম নেই। সেক্ষেত্রে সরকার বা ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলি, তারপর সরকারি ক্লিনিক আছে সেগুলি বহন করে থাকে। যোগাযোগ ব্যবস্থার কথা যদি বলি, এমনিতে রাস্তাঘাট হয়েছে তবে সেগুলির গুণগতদিকটিও খেয়াল রাখতে হবে বলে মনে করি।

সব সরকারই কিন্তু মাথাপিছু আয় প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর চেস্টা করেছে। রেমিটেন্স বাড়াবার চেস্টা করেছে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে নীতিমালা অথবা পলিসিগুলি ঠিক আছে। তবে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রটি বেশ দুর্বল। নীতিমালাগুলি ঠিকভাবে হলেও তার বাস্তবায়নগুলি যথাযথভাবে হচ্ছে না বলে আমি মনে করি। কারণ প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতার সবচেয়ে বড় একটি প্রতিবন্ধকতা হলো এখানে নজরদারি এবং নিয়ন্ত্রণটা কম। প্রশাসনের দীর্ঘসূত্রিতায় এগুলো সহজে বাস্তবায়ন করা যায় না। আরেকটি বিষয় হলো, অর্থের অপচয় হয়, দুর্নীতি দিন দিন বাড়ছে। আমাদের রিসোর্স যেগুলি আছে, আমাদের যে সম্পদ, সেই সীমিত সম্পদের সঠিক ব্যবহার হচ্ছে না। এগুলি যদি আমরা ঠিক না করি, ভবিষ্যতে আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়া কঠিন হবে। অর্থনীতির ক্ষেত্রে আরও যেটি দেখলাম, কাজের ক্ষেত্রে বহুমুখিকরণ ঠিকমতো হয় না। তাছাড়া চামড়া, পাট, ঔষধশিল্প, সিরামিক ইত্যাদি এগুলির সম্ভাবনা আছে কিন্তু সুষ্ঠুভাবে বাড়ছে না। মানব সম্পদের ক্ষেত্রে আমরা এখনো অনভিজ্ঞ। দক্ষ শ্রমিক বাড়াতে পারছি না। মধ্যপ্রাচ্যে অদক্ষ শ্রমিক পাঠাচ্ছি। দক্ষ শ্রমিক তৈরি করা এবং তাদেরকে বাইরে পাঠানো, সেটি আরও যথাযথভাবে হওয়া উচিত। আরও একটি দুর্বল দিক আমাদের, শিল্পে উন্নয়ন বিশেষ করে বড় শিল্পগুলি ভাল করলেও ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পগুলি অনেকটা পিছিয়ে আছে। এখানে অর্থায়ন একটি সমস্যা। ব্যাংকগুলি অর্থায়ন করতে চায় না। কৃষকরাও কিন্তু যথাযথভাবে প্রণোদনা পায় না। যদিও কৃষকরা আমাদের খাদ্যের নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট অবদান রেখেছে।

আমাদের আর্থিকখাত, প্রশাসনিক খাতে যথেষ্ট জবাবদিহিতার দরকার আছে। মনিটরিং অর্থাৎ নজরদারির দরকার আছে। পুজিবাজারে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় অনেক দুর্বলতা আছে। ব্যাংকগুলি বড় বড় ব্যাবসায়িদের দ্বারা কেন্দ্রীভূত হয়ে আছে। ছোট বা মাঝারি ব্যাবসায়িদের কাছে পুজি যাচ্ছেনা । আমাদের ব্যাংকখাত চরম অব্যবস্থাপনার মধ্যে আছে। এখানে সুশাসনের অভাব। নানারকম দূর্নীতি হচ্ছে। এগুলি যদি আইনগত পদক্ষেপের মাধ্যমে আমরা সঠিকভাবে সঠিক জায়গায় নিয়ে আসতে না পারি, তাহলে সেটি আমাদের জন্য উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষার ক্ষেত্রে কঠিন হবে। পরিশেষে বলতে পারি, জনগণের অংশগ্রহণ দরকার। জনগণ যদি নিজেদের চাহিদা অনুযায়ী নিজেদের মতামত, সেটি স্থানীয় পর্যায়ে হোক আর জাতীয় পর্যায়ে হোক তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। নতুন বছরে এইসব প্রতিবন্ধকতাগুলি চিহ্নিত করে কার্যকর পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা আবশ্যক বলে আমি মনে করি।

 

লেখক: বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর

Header Ad
Header Ad

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!

ছবি: সংগৃহীত

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যে সোমবার রাতেও দু’দেশের সেনাদের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি হয়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কারাবন্দি নেতা ইমরান খানের মুক্তি দাবি করেছে প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।

পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক দ্য ডন-এর বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এমনটি জানানো হয়।

সোমবার সিনেটে পিটিআইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ জাতীয় সংকটময় পরিস্থিতিতে সর্বদলীয় সম্মেলন (Multi-Party Conference) আহ্বান করা প্রয়োজন, যাতে দেশের রাজনৈতিক নেতারা একসঙ্গে বসে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এই বৈঠকে ইমরান খানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তার জেল থেকে মুক্তিরও দাবি জানানো হয়।

পিটিআইয়ের সিনেটর আলী জাফর বলেন, “রাজনৈতিক মতভেদ ভুলে এখন দেশের স্বার্থে ঐক্য প্রয়োজন। ইমরান খানের উপস্থিতি বিশ্বকে দেখাবে— পাকিস্তান ঐক্যবদ্ধ।” তিনি আরও বলেন, ইমরান যদি অংশ নেন, তাহলে তা হবে শক্তিশালী কূটনৈতিক বার্তা।

পিটিআই নেতা শিবলি ফারাজ আরও একধাপ এগিয়ে ইমরান খানকে টেলিভিশনে ভাষণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার দাবি, ইমরান টিভির মাধ্যমে জনগণকে মিনার-ই-পাকিস্তানে জমায়েত হওয়ার এবং ওয়াগা সীমান্তে পদযাত্রা করার ডাক দিলে এক কোটির বেশি মানুষ সাড়া দেবে।

তার ভাষায়, “শুধু জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ভারতকে যথাযথ বার্তা দিতে পারেন।”

ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) বা পিএমএল-এন–এর সিনেটর ইরফানুল হক সিদ্দিকী ভারতের প্রতি কঠোর সমালোচনা করে বলেন, “পেহেলগামের হামলা আসলে একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন— যা ভারতের নিজস্ব সংস্থারই পরিকল্পিত, পাকিস্তানকে হেয় করার উদ্দেশ্যে।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান বরাবরই সন্ত্রাসবাদের শিকার, বরং ভারত এখন নাৎসি চিন্তাধারায় বিশ্বাসী সরকার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলছে, তারাই বরং দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী হামলার শিকার। দুই দেশের মধ্যে এই উত্তেজনা বিশ্ব রাজনীতিতেও উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থার দিকে গড়াতে পারে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

প্রকল্প বাস্তবায়ন না করেই বিভিন্ন প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে টাঙ্গাইল এলজিইডিতে অভিযান পরিচালনা করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এই অভিযানে তারা বিভিন্ন প্রকল্পের নামে আসা বরাদ্দকৃতের অর্থ আত্মসাতসহ নানা অনিয়ম, দুর্নীতির প্রাথমিত প্রমাণ পেয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে টাঙ্গাইল এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ কামরুজ্জামানের উপস্থিতিতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। 

প্রাথমিকভাবে অভিযোগের দুদক জানায়, বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতি, একাধিক প্রকল্পের কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন না করেই বিধিবহির্ভূতভাবে অগ্রিম বিল উত্তোলন, এলজিইডি'র তত্ত্বাবধানে গ্রাম-গঞ্জের রাস্তা এবং ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণকাজে নিম্নমাণের সামগ্রী ব্যবহার ও কাজের গুণগতমান বজায় না রাখা এবং উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে এলজিইডির বিভিন্ন কর্মকর্তাগণ কর্তৃক নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

টাঙ্গাইল দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নুর আলম জানান, দুদকের প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশ মোতাবেক টাঙ্গাইল এলজিইডিতে আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি। অভিযানে প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। সেগুলো সরেজমিনে মাঠ পর্যায়ে গিয়ে যাচাই-বাছাই করব এবং পরে এ বিষয়গুলো কমিশনকে জানাবো।

তিনি আরও জানান, একদিনে জেলার সবগুলো উপজেলায় যাওয়া সম্ভব না। তাই পরবর্তীতে অন্যান্য উপজেলাগুলোতে অভিযান পরিচালনা করা হবে।

Header Ad
Header Ad

লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চলমান সহিংসতার কারণে নতুন করে বাস্তুচ্যুত প্রায় ১ লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশকে অনুরোধ জানিয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রেফিউজি রিলিফ অ্যান্ড রিপ্যাট্রিয়েশন কমিশনার (আরআরআরসি) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।

তুরস্কভিত্তিক রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মিজানুর রহমান জানান, ইউএনএইচসিআরের পক্ষ থেকে সম্প্রতি পাঠানো একটি চিঠিতে বাংলাদেশের প্রতি এ অনুরোধ জানানো হয়েছে।

তিনি বলেন, “নতুন আসা রোহিঙ্গাদের অনেকেই কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী এলাকায় অস্থায়ী তাঁবু, স্কুল ও মসজিদে আশ্রয় নিয়েছে। এখন ইউএনএইচসিআর চায়, এদেরকে শরণার্থী শিবিরে স্থানান্তর করা হোক।”

গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, নতুন আসা এই রোহিঙ্গাদের পরিবার সংখ্যা প্রায় ২৯ হাজার ৬০৭টি, যার মধ্যে গত সপ্তাহেই ১ হাজার ৪৪৮টি পরিবার নাফ নদী পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

কমিশনার মিজানুর রহমান জানিয়েছেন, “নতুন রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে এখনো সরকার কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেয়নি। কারণ, বারবার নতুন শরণার্থী গ্রহণ করলে পুনর্বাসন ও প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া জটিল হয়ে পড়বে।”

মিয়ানমারের জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে চলমান লড়াইয়ে ‘আরাকান আর্মি’ রাখাইন রাজ্যের সীতওয়ে ব্যতীত অধিকাংশ অঞ্চল নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। এর ফলে রাখাইনে মানবিক সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে এবং রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর নতুন করে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।

২০১৭ সালের আগস্টে আরসা কর্তৃক পুলিশের ওপর হামলার জেরে মিয়ানমার সেনাবাহিনী রাখাইনের রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর দমন-পীড়ন চালায়। তখন প্রায় সাত লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। বর্তমানে কক্সবাজারের বিভিন্ন শিবিরে প্রায় ১৫ লাখ রোহিঙ্গা বসবাস করছে, যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী বসতি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!
টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ
লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ
ডাকাত দেখে আতঙ্কে অসুস্থ গৃহকর্তা, পানি খাইয়ে সেবা করল ডাকাতরা, পরে লুট
‘মানবিক করিডর’ নিয়ে নানা প্রশ্ন : স্পষ্ট করলেন প্রেসসচিব
ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী
মাদরাসার শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল