মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫ | ১৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক উন্নয়নে আরও মনোযোগ দরকার

বাংলাদেশে স্বাধীনতার পঞ্চাশবছর পালন করছি আমরা। আমাদের এখন অর্থনৈতিক অবস্থা মোটামুটি একটা সন্তোষজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশগুলির তুলনায় অথবা উন্নয়নশীল দেশগুলির তুলনায় আমরা বেশ ভাল অবস্থানে আছি। বিশেষ করে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির দিক থেকে বিষয়টি লক্ষনীয়। অনেক চড়াই উতরাই পার হয়ে এসেছে বাংলাদেশ।

আমাদের খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা আসছে। সামস্টিকভাবে আমাদের যে উন্নয়ন সুচকগুলি সেগুলি ভাল। আরও একটি ভাল খবর যেটি, তাহলো জাতিসঙ্ঘের সংজ্ঞা অনুযায়ী অনুন্নয়নশীল দেশ থেকে আমরা উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছি। এটা একটি বড় অর্জন বলে আমি মনে করি। আমরা এক জায়গায় আটকে না থেকে যেন সামনের দিকে এগুতে পারি । আমাদের আত্মপ্রসাদ নিলে চলবে না। কারণ সুষমবন্টন ভিত্তিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমরা কিন্তু পিছিয়ে আছি। আয় এবং সম্পদের বণ্টন যদি আমরা দেখি, সেখানে বৈষম্য প্রচুর। দিনদিন বৈষম্য বাড়ছে। এটি ভাল লক্ষণ না। অর্থনৈতিক উন্নয়ন মোটা দাগে সামস্টিক সুচকে হয়েছে কিন্তু উন্নয়নের সুফলটা নীচের স্তরে পৌঁছায়নি।

খেয়াল করলে দেখবেন, ঢাকা শহরে বা অন্যান্য শহরে ধনীরা আরও ধনী হচ্ছে, কিন্তু অপেক্ষাকৃত প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যারা আছেন, তাদের অপেক্ষাকৃত উন্নয়ন আমরা দেখছি না। তারা অনেকটাই পিছিয়ে আছে। শুধু অর্থনীতিতে নয়, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগসহ সকল ক্ষেত্রেই আরও উন্নতি দরকার। শিক্ষার মানের ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। কোভিড অবস্থা যদিও ভালভাবে মোকাবেলা করতে পেরেছে সরকার। তবে একথাটিও সত্যি যে, দরিদ্র মানুষকে যদি তার চিকিৎসার জন্য একশ টাকা খরচ করতে হয়, সেটা নিজের পকেট থেকেই দিতে হয়। পৃথিবীর কোন দেশেই কিন্তু এই নিয়ম নেই। সেক্ষেত্রে সরকার বা ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলি, তারপর সরকারি ক্লিনিক আছে সেগুলি বহন করে থাকে। যোগাযোগ ব্যবস্থার কথা যদি বলি, এমনিতে রাস্তাঘাট হয়েছে তবে সেগুলির গুণগতদিকটিও খেয়াল রাখতে হবে বলে মনে করি।

সব সরকারই কিন্তু মাথাপিছু আয় প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর চেস্টা করেছে। রেমিটেন্স বাড়াবার চেস্টা করেছে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে নীতিমালা অথবা পলিসিগুলি ঠিক আছে। তবে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রটি বেশ দুর্বল। নীতিমালাগুলি ঠিকভাবে হলেও তার বাস্তবায়নগুলি যথাযথভাবে হচ্ছে না বলে আমি মনে করি। কারণ প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতার সবচেয়ে বড় একটি প্রতিবন্ধকতা হলো এখানে নজরদারি এবং নিয়ন্ত্রণটা কম। প্রশাসনের দীর্ঘসূত্রিতায় এগুলো সহজে বাস্তবায়ন করা যায় না। আরেকটি বিষয় হলো, অর্থের অপচয় হয়, দুর্নীতি দিন দিন বাড়ছে। আমাদের রিসোর্স যেগুলি আছে, আমাদের যে সম্পদ, সেই সীমিত সম্পদের সঠিক ব্যবহার হচ্ছে না। এগুলি যদি আমরা ঠিক না করি, ভবিষ্যতে আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়া কঠিন হবে। অর্থনীতির ক্ষেত্রে আরও যেটি দেখলাম, কাজের ক্ষেত্রে বহুমুখিকরণ ঠিকমতো হয় না। তাছাড়া চামড়া, পাট, ঔষধশিল্প, সিরামিক ইত্যাদি এগুলির সম্ভাবনা আছে কিন্তু সুষ্ঠুভাবে বাড়ছে না। মানব সম্পদের ক্ষেত্রে আমরা এখনো অনভিজ্ঞ। দক্ষ শ্রমিক বাড়াতে পারছি না। মধ্যপ্রাচ্যে অদক্ষ শ্রমিক পাঠাচ্ছি। দক্ষ শ্রমিক তৈরি করা এবং তাদেরকে বাইরে পাঠানো, সেটি আরও যথাযথভাবে হওয়া উচিত। আরও একটি দুর্বল দিক আমাদের, শিল্পে উন্নয়ন বিশেষ করে বড় শিল্পগুলি ভাল করলেও ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পগুলি অনেকটা পিছিয়ে আছে। এখানে অর্থায়ন একটি সমস্যা। ব্যাংকগুলি অর্থায়ন করতে চায় না। কৃষকরাও কিন্তু যথাযথভাবে প্রণোদনা পায় না। যদিও কৃষকরা আমাদের খাদ্যের নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট অবদান রেখেছে।

আমাদের আর্থিকখাত, প্রশাসনিক খাতে যথেষ্ট জবাবদিহিতার দরকার আছে। মনিটরিং অর্থাৎ নজরদারির দরকার আছে। পুজিবাজারে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় অনেক দুর্বলতা আছে। ব্যাংকগুলি বড় বড় ব্যাবসায়িদের দ্বারা কেন্দ্রীভূত হয়ে আছে। ছোট বা মাঝারি ব্যাবসায়িদের কাছে পুজি যাচ্ছেনা । আমাদের ব্যাংকখাত চরম অব্যবস্থাপনার মধ্যে আছে। এখানে সুশাসনের অভাব। নানারকম দূর্নীতি হচ্ছে। এগুলি যদি আইনগত পদক্ষেপের মাধ্যমে আমরা সঠিকভাবে সঠিক জায়গায় নিয়ে আসতে না পারি, তাহলে সেটি আমাদের জন্য উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষার ক্ষেত্রে কঠিন হবে। পরিশেষে বলতে পারি, জনগণের অংশগ্রহণ দরকার। জনগণ যদি নিজেদের চাহিদা অনুযায়ী নিজেদের মতামত, সেটি স্থানীয় পর্যায়ে হোক আর জাতীয় পর্যায়ে হোক তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। নতুন বছরে এইসব প্রতিবন্ধকতাগুলি চিহ্নিত করে কার্যকর পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা আবশ্যক বলে আমি মনে করি।

 

লেখক: বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর

Header Ad
Header Ad

জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানালেন জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা

ছবিঃ সংগৃহীত

রাজনৈতিক দল হিসেবে প্রতিষ্ঠার পর প্রথম কর্মসূচির অংশ হিসেবে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

আজ মঙ্গলবার সকাল আটটায় জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তাঁরা। রাজনৈতিক দল হিসেবে প্রতিষ্ঠার পর প্রথম কর্মসূচির অংশ হিসেবে তাঁরা মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন।

আজ সকাল সাড়ে সাতটার দিকে দুটি ডাবল ডেকার বাসে করে স্মৃতিসৌধে আসেন দলের নেতা-কর্মীরা। এরপর স্লোগান দিতে দিতে তাঁরা স্মৃতিসৌধের বেদিতে যান এবং পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন দলেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।

দলীয় সূত্র জানিয়েছে, সকাল ১০টায় রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে ২০২৪-এর অভ্যুত্থানের শহীদদের জন্য দোয়া মোনাজাত করবেন তারা।

এই কর্মসূচির মাধ্যমে জাতীয় নাগরিক পার্টি তাদের রাজনৈতিক যাত্রার আনুষ্ঠানিক সূচনা করছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি বিকালে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে বিশাল সমাবেশের মধ্যদিয়ে নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে জাতীয় নাগরিক পার্টি।

 

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে কাভার্ড ভ্যান-ইজিবাইক সংঘর্ষে স্কুলছাত্রসহ নিহত ২

দুর্ঘটনা কবলিত ইজিবাইক। ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুরের বিরামপুরে কাভার্ড ভ্যানের সঙ্গে ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে সায়েম ইসলাম (১৬) নামে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীসহ দুই জন নিহত হয়েছে। সোমবার (৩ মার্চ) বিকেলে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের বিরামপুর পৌর শহরের বিছকিনি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, নবাবগঞ্জ উপজেলার সাঁকোপাড়া গ্রামের মজিবরের ছেলে ইজিবাইক চালক নুরুজ্জামান হোসেন (৩৫) এবং একই উপজেলার সোনাকানি গ্রামের আনোয়ারের ছেলে ইফতেখার রহমান সায়েম ইসলাম (১৬) ও বিরামপুর আদর্শ হাইস্কুলের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

বিরামপুর থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক মো. মাজেদ আলী জানায়, বিকেলে কোচিং শেষে ইজিবাইকে চড়ে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলার পৌর শহরের বিছকিনি এলাকায় একটি কাভার্ড ভ্যানের সঙ্গে ইজিবাইকটির মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলে শিক্ষার্থী সায়েম নিহত হন এবং আহত অবস্থায় ইজিবাইকের চালককে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পথে তারও মৃত্যু হয়।

বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, ঘাতক কাভার্ড ভ্যানের চালক পালিয়ে যায়।আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ট্রাম্পের ২৯ মিলিয়ন ডলার অর্থায়নের অ‌ভিযোগ সত্য নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি শক্তিশালী করতে ইউএসএআইডির মাধ্যমে ২৯ মিলিয়ন ডলার অর্থায়নের দাবি করেছেন। তবে, বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই অভিযোগকে মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছে।

সোমবার (৩ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ২৯ মি‌লিয়ন নি‌য়ে ট্রাম্পের এ অ‌ভিযোগ সত্য নয় বলে দা‌বি করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, বাংলাদেশে ইউএসএআইডির অর্থায়নে ২৯ মিলিয়ন ডলারের প্রকল্প 'স্ট্রেনদেনিং পলিটিক্যাল ল্যান্ডস্কেপ (এসপিএল) ইন বাংলাদেশ' শীর্ষক একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ প্রকল্পটি নিয়ে কিছু তথ্য দিয়েছেন যা নিয়ে জনমনে ব্যাপক বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুসন্ধান করেছে।

অনুসন্ধান থেকে জানা গেছে যে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ইউএসএআইডি যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালকে (ডিআই) নির্বাচিত করে। প্রকল্প প্রস্তাবনা আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে অনেক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান দরপত্র প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে এবং একটি স্বচ্ছ প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়া অনুসরণের মধ্য দিয়ে ইউএসএআইডি সিদ্ধান্তটি গ্রহণ করে। ২০১৭ সালের মার্চে চুক্তি স্বাক্ষরের পর ডিআই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শুরু করে। পরে প্রকল্পটির মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয় এবং এর অর্থ আসে ধাপে ধাপে।

শুরুতে এসপিএল প্রকল্পটি ছিল ৫ বছর মেয়াদি এবং বাজেট ১৪ মিলিয়ন ডলার। প্রকল্পটির ব্যবস্থাপনায় ছিল ইউএসএআইডি এবং অর্থায়নে ছিল ইউএসএআইডি ও যুক্তরাজ্যের উন্নয়ন সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান ডিএফআইডি (বর্তমানে এফসিডিও)। এই প্রকল্পে ডিএফআইডির অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি ছিল ১০ মিলিয়ন ডলার।

এসপিএল প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল-রাজনৈতিক সহিংসতা হ্রাস করে শান্তি ও সম্প্রীতি বৃদ্ধি, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান তৈরি, দলগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি, দলগুলোর অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র চর্চার উন্নয়ন এবং প্রতিনিধিত্বমূলক নেতৃত্বের বিকাশে উৎসাহ প্রদান। প্রকল্পের অধীনে ডিআই বাংলাদেশে জরিপ কার্যক্রমও পরিচালনা করে।

উল্লেখ্য, ইউএসএআইডির প্রকল্পের ক্ষেত্রে মার্কিন সরকারের আর্থিক ব্যবস্থাপনা নীতি অনুসরণ করাটা বাধ্যতামূলক। এতে আর্থিক নিরীক্ষার প্রক্রিয়াটি কঠোরভাবে অনুসরণ করা হয়। প্রকল্প শেষ হয়ে যাওয়ার কয়েক বছর পরও এ-সংক্রান্ত নথিপত্র সংরক্ষণ করা হয়। প্রয়োজনে পুনর্নিরীক্ষা করা হয়।

অনুসন্ধান থেকে দেখা যায় যে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশে এসপিএল প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শুরু করে। তাই এটি বাংলাদেশের দুইজন ব্যক্তির মালিকানাধীন কোনো সংস্থাকে প্রদান করার অভিযোগটি সত্য নয়। বস্তুত এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়িত হয় বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন সহযোগিতা চুক্তির মাধ্যমে। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি বিশেষের কোনো কিছু করার ক্ষমতা থাকে না।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানালেন জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা
বিরামপুরে কাভার্ড ভ্যান-ইজিবাইক সংঘর্ষে স্কুলছাত্রসহ নিহত ২
ট্রাম্পের ২৯ মিলিয়ন ডলার অর্থায়নের অ‌ভিযোগ সত্য নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
অতিরিক্ত ও সহকারী পুলিশ সুপার পদের ১২৪ কর্মকর্তাকে বদলি
সম্ভবত ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রধান উপদেষ্টা
ছয় মাসে ১০ হাজার ৪৭৫ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে দুদক
জাতিসংঘকে শাপলা চত্বর ও সাঈদীর রায়কেন্দ্রিক হত্যাকাণ্ড নথিভুক্ত করার অনুরোধ
নুর ভাই নিজেই তার দল বিলুপ্ত করে আমাদের সাথে যুক্ত হতে আগ্রহী: হান্নান মাসউদ
দুই দিনের মধ্যে সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
নওগাঁ ও পাবনায় বাস ডাকাতির ঘটনায় ছয়জন গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে সালিশি বৈঠকে সংঘর্ষ, ৭০ দোকান ভাঙচুর, থমথমে পরিস্থিতি
শেখ হাসিনা স্টেডিয়ামের নতুন নাম ন্যাশনাল ক্রিকেট গ্রাউন্ড
২০৩০ দশকে এআই মানবসভ্যতাকে ধ্বংস করতে পারে: ইলন মাস্ক
দেশে প্রথমবার জিকা ভাইরাসের ক্লাস্টার শনাক্ত, আক্রান্ত ৫
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের নতুন নাম বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১
দল না পাওয়া সেই আজিঙ্কা রাহানে কেকেআরের নতুন অধিনায়ক
ওএসডি হলেন দেশের ২৯ সিভিল সার্জন
উপদেষ্টা হিসেবে ফারুকী ঠিক আছেন: প্রিন্স মাহমুদ
খাদ্যপণ্যের দাম গত রমজানের তুলনায় সহনীয় পর্যায়ে: প্রেস সচিব
প্রাথমিকের ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা নেই: আপিল বিভাগ