শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক উন্নয়নে আরও মনোযোগ দরকার

বাংলাদেশে স্বাধীনতার পঞ্চাশবছর পালন করছি আমরা। আমাদের এখন অর্থনৈতিক অবস্থা মোটামুটি একটা সন্তোষজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশগুলির তুলনায় অথবা উন্নয়নশীল দেশগুলির তুলনায় আমরা বেশ ভাল অবস্থানে আছি। বিশেষ করে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির দিক থেকে বিষয়টি লক্ষনীয়। অনেক চড়াই উতরাই পার হয়ে এসেছে বাংলাদেশ।

আমাদের খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা আসছে। সামস্টিকভাবে আমাদের যে উন্নয়ন সুচকগুলি সেগুলি ভাল। আরও একটি ভাল খবর যেটি, তাহলো জাতিসঙ্ঘের সংজ্ঞা অনুযায়ী অনুন্নয়নশীল দেশ থেকে আমরা উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছি। এটা একটি বড় অর্জন বলে আমি মনে করি। আমরা এক জায়গায় আটকে না থেকে যেন সামনের দিকে এগুতে পারি । আমাদের আত্মপ্রসাদ নিলে চলবে না। কারণ সুষমবন্টন ভিত্তিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমরা কিন্তু পিছিয়ে আছি। আয় এবং সম্পদের বণ্টন যদি আমরা দেখি, সেখানে বৈষম্য প্রচুর। দিনদিন বৈষম্য বাড়ছে। এটি ভাল লক্ষণ না। অর্থনৈতিক উন্নয়ন মোটা দাগে সামস্টিক সুচকে হয়েছে কিন্তু উন্নয়নের সুফলটা নীচের স্তরে পৌঁছায়নি।

খেয়াল করলে দেখবেন, ঢাকা শহরে বা অন্যান্য শহরে ধনীরা আরও ধনী হচ্ছে, কিন্তু অপেক্ষাকৃত প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যারা আছেন, তাদের অপেক্ষাকৃত উন্নয়ন আমরা দেখছি না। তারা অনেকটাই পিছিয়ে আছে। শুধু অর্থনীতিতে নয়, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগসহ সকল ক্ষেত্রেই আরও উন্নতি দরকার। শিক্ষার মানের ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। কোভিড অবস্থা যদিও ভালভাবে মোকাবেলা করতে পেরেছে সরকার। তবে একথাটিও সত্যি যে, দরিদ্র মানুষকে যদি তার চিকিৎসার জন্য একশ টাকা খরচ করতে হয়, সেটা নিজের পকেট থেকেই দিতে হয়। পৃথিবীর কোন দেশেই কিন্তু এই নিয়ম নেই। সেক্ষেত্রে সরকার বা ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলি, তারপর সরকারি ক্লিনিক আছে সেগুলি বহন করে থাকে। যোগাযোগ ব্যবস্থার কথা যদি বলি, এমনিতে রাস্তাঘাট হয়েছে তবে সেগুলির গুণগতদিকটিও খেয়াল রাখতে হবে বলে মনে করি।

সব সরকারই কিন্তু মাথাপিছু আয় প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর চেস্টা করেছে। রেমিটেন্স বাড়াবার চেস্টা করেছে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে নীতিমালা অথবা পলিসিগুলি ঠিক আছে। তবে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রটি বেশ দুর্বল। নীতিমালাগুলি ঠিকভাবে হলেও তার বাস্তবায়নগুলি যথাযথভাবে হচ্ছে না বলে আমি মনে করি। কারণ প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতার সবচেয়ে বড় একটি প্রতিবন্ধকতা হলো এখানে নজরদারি এবং নিয়ন্ত্রণটা কম। প্রশাসনের দীর্ঘসূত্রিতায় এগুলো সহজে বাস্তবায়ন করা যায় না। আরেকটি বিষয় হলো, অর্থের অপচয় হয়, দুর্নীতি দিন দিন বাড়ছে। আমাদের রিসোর্স যেগুলি আছে, আমাদের যে সম্পদ, সেই সীমিত সম্পদের সঠিক ব্যবহার হচ্ছে না। এগুলি যদি আমরা ঠিক না করি, ভবিষ্যতে আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়া কঠিন হবে। অর্থনীতির ক্ষেত্রে আরও যেটি দেখলাম, কাজের ক্ষেত্রে বহুমুখিকরণ ঠিকমতো হয় না। তাছাড়া চামড়া, পাট, ঔষধশিল্প, সিরামিক ইত্যাদি এগুলির সম্ভাবনা আছে কিন্তু সুষ্ঠুভাবে বাড়ছে না। মানব সম্পদের ক্ষেত্রে আমরা এখনো অনভিজ্ঞ। দক্ষ শ্রমিক বাড়াতে পারছি না। মধ্যপ্রাচ্যে অদক্ষ শ্রমিক পাঠাচ্ছি। দক্ষ শ্রমিক তৈরি করা এবং তাদেরকে বাইরে পাঠানো, সেটি আরও যথাযথভাবে হওয়া উচিত। আরও একটি দুর্বল দিক আমাদের, শিল্পে উন্নয়ন বিশেষ করে বড় শিল্পগুলি ভাল করলেও ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পগুলি অনেকটা পিছিয়ে আছে। এখানে অর্থায়ন একটি সমস্যা। ব্যাংকগুলি অর্থায়ন করতে চায় না। কৃষকরাও কিন্তু যথাযথভাবে প্রণোদনা পায় না। যদিও কৃষকরা আমাদের খাদ্যের নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট অবদান রেখেছে।

আমাদের আর্থিকখাত, প্রশাসনিক খাতে যথেষ্ট জবাবদিহিতার দরকার আছে। মনিটরিং অর্থাৎ নজরদারির দরকার আছে। পুজিবাজারে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় অনেক দুর্বলতা আছে। ব্যাংকগুলি বড় বড় ব্যাবসায়িদের দ্বারা কেন্দ্রীভূত হয়ে আছে। ছোট বা মাঝারি ব্যাবসায়িদের কাছে পুজি যাচ্ছেনা । আমাদের ব্যাংকখাত চরম অব্যবস্থাপনার মধ্যে আছে। এখানে সুশাসনের অভাব। নানারকম দূর্নীতি হচ্ছে। এগুলি যদি আইনগত পদক্ষেপের মাধ্যমে আমরা সঠিকভাবে সঠিক জায়গায় নিয়ে আসতে না পারি, তাহলে সেটি আমাদের জন্য উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষার ক্ষেত্রে কঠিন হবে। পরিশেষে বলতে পারি, জনগণের অংশগ্রহণ দরকার। জনগণ যদি নিজেদের চাহিদা অনুযায়ী নিজেদের মতামত, সেটি স্থানীয় পর্যায়ে হোক আর জাতীয় পর্যায়ে হোক তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। নতুন বছরে এইসব প্রতিবন্ধকতাগুলি চিহ্নিত করে কার্যকর পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা আবশ্যক বলে আমি মনে করি।

 

লেখক: বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর

Header Ad

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি

ছবি: সংগৃহীত

ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর সাথে এবার জুটি বাধলেন বাংলাদেশের তারকা অভিনেত্রী আফসানা মিমি। বিপ্লবী দীনেশ গুপ্তর জীবনকাহিনি নিয়ে এই সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন ভারতের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্মাতা মানসমুকুল পাল।

জানা গেছে, হুমায়ূন আহমেদের একটি উপন্যাসকে কেন্দ্র করে সিনেমা বানাবেন নির্মাতা মানসমুকুল পাল। আগামীতে সেই সিনেমাতেই দেখা যাবে মিঠুনকে। শোনা যাচ্ছে, অভিনেতার বিপরীতে দেখা যেতে পারে বাংলাদেশি অভিনেত্রী আফসানা মিমিকে। যদিও নিশ্চিত করে কিছু জানাননি নির্মাতা। তবে ভারতের জাতীয় পুরস্কারজয়ী এই পরিচালক চিত্রনাট্য লেখার আগে বাংলাদেশ ভ্রমণ করবেন।

মূলত সিনেমার চিত্রনাট্য লেখার আগে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসে থাকা জায়গাগুলো নিজে ঘুরে দেখতে চান মানসমুকুল। ভারতীয় গণমাধ্যমে এ প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, হুমায়ূন আহমেদের যে উপন্যাস অবলম্বনে চিত্রনাট্য লেখা শুরু করছি তাতে বাংলাদেশের একাধিক জায়গার উল্লেখ রয়েছে।

তাই ঢাকা, কিশোরগঞ্জসহ অন্যান্য জায়গায় যাওয়ার কথা আছে। সেই জায়গাগুলো নিজে দেখলে উপলব্ধি থাকবে, আর তাতে চিত্রনাট্য লেখার কাজও সহজ হবে।

শুধু জায়গা পরিদর্শন নয়, বাংলাদেশে এসে অভিনেত্রী আফসানা মিমির সঙ্গেও দেখা করবেন মানসমুকুল। তিনি এ-ও জানান, সিনেমার অধিকাংশ শুটিং বাংলাদেশে হবে। কিন্তু এখনই নয়। বর্তমানে মানসমুকুলের হাতে ৩টি সিনেমার কাজ রয়েছে। সেসব চলচ্চিত্র শেষ করে তবেই তিনি এই সিনেমার কাজ শুরু করবেন।

Header Ad

দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জানিয়েছেন, দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা টাউন ফুটবল মাঠে জেলা বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় তারেক রহমান বলেন, সব রাজনৈতিক দল মিলে আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি। দেশের মানুষের হাতে ক্ষমতা ফিরে যেতে নির্বাচন প্রয়োজন।

তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য আরও ২ বছর আগে সংস্কারের প্রস্তাব ৩১ দফা দিয়েছি আমরা। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। একজন শুরু করবে, আরেকজন টেনে নিয়ে যাবে। অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ ও সত্যিকারের নির্বাচন আয়োজন করতে পারলে, জনগণ তবেই জনপ্রতিনিধি বাছাই করতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, অনেকের মনে প্রশ্ন আমরা কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছি। আমরা বিশ্বাস করি, অন্তর্বর্তী সরকার একটি নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে। এর ফলে সংসদের যারা জনপ্রতিনিধি বাছাই হয়ে আসবে, তারা সংসদে বসে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে, কীভাবে দেশের প্রত্যেকটি সেক্টরের সমস্যা সমাধান করা যায়। সকল সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব প্রকৃত ও সত্যিকারের একটি নির্বাচনের মাধ্যমে।

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দায়িত্ব নিতে হলে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে আশপাশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। যদি এই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারা যায়, তবেই মানুষ আপনাদের দায়িত্ব দিবে, অন্যথায় দ্বিতীয়বার ভাববে।

এর আগে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির খুলনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বিএনপি খুলনা বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. শরীফুজ্জামান শরীফ, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল প্রমুখ।

Header Ad

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা

ফাইল ছবি

আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় লঘুচাপ সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদের দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস জানায়, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে

রোববার (২৪ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এছাড়া সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া আগামী পাঁচদিনে আবহাওয়া পরিস্থিতি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান