মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শ্রদ্ধাঞ্জলি: গণপরিষদ সদস্য তোয়াবুর রহিমের ১ম মৃত্যুবার্ষিকী

আমৃত্যু সমাজসেবায় নিয়োজিত এক মানুষ

চারপাশে ধানিজমি। এদিক-ওদিকে মেঠোপথ। তার মাঝে বিরাট পুকুরসহ সাদামাটা একটি বাড়ি। বর্তমান বাস্তবতায় বাড়ি দেখে কেউ হয়তো ভাবতে পারবে না- এটি একজন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, সংসদ সদস্যের বাড়ি। কিন্তু এটাই সত্যি। ফসলের সময় বাড়িটির আশপাশে একহাতে ছড়ি, অন্য হাতে ছাতা নিয়ে ঘুরে বেড়াতেন তিনি। নিজের তত্ত্বাবধানে লাগানো ফসল ঘুরে ঘুরে দেখতেন। এমন একেবারে সাদামাটা জীবন যাপনের অধিকারী মানুষটি হলেন আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিম।

আজ ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১। প্রাক্তন গণপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, মহান সংবিধানে স্বাক্ষরদানকারী, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাহচর্য পাওয়া প্রবীণ অাওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিমের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী।

১৯৭০ সালের ঐতিহাসিক নির্বাচনে তিনি 'রাজনগর-কমলগঞ্জ' আসন থেকে প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হন। যা পরবর্তীতে গণপরিষদ হিসেবে স্বীকৃতি পায়। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি ওই আসন (রাজনগর-কমলগঞ্জ আসন, সিলেট ১৪) থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিম ইংল্যান্ডের একটি হাসপাতালে গত বছরের এই দিনে (২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর) শেষ নিঃস্বাস ত্যাগ করেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি বার্ধক্যজনিত নানা জঠিলতায় ভুগছিলেন। সর্বশেষ তিনি করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল প্রায় ৯২ বছর।

রাজনীতির শুরুতে আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিম রাজনগর উপজেলার মনসুরনগর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য এবং ১৯৬৫ সালে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

সাদামাটা জীবন যাপনের অধিকারী কিন্তু দৃঢ়চেতা এই প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা তোয়াবুর রহিম মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার মনসুরনগর ইউনিয়নের বালিসহস্র গ্রামে ১৯২৯ সালের ০৬ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম মো. ছালামত মিয়া এবং মায়ের নাম শামসুন্নাহার খাতুন। তিনি দুই ভাই দুই বোনের মধ্যে বড়। তার বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করেন। সেখানে তার আরও এক ভাই এবং তিন বোন আছেন। আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিমের স্ত্রীর নাম রহিমুন্নেছা। তিনি ছয় ছেলে এবং এক মেয়ের জনক।

শিক্ষানুরাগী তোয়াবুর রহিম ১৯৭১ সালে তার বাবার নামে হাজী ছালামত স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়া উত্তর বালিসহস্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ স্থানীয় বাজার যা 'এমপির বাজার' নামে সুপরিচিত- তিনি তারও প্রতিষ্ঠাতা। এছাড়া তিনি বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজে আমৃত্যু নিয়োজিত ছিলেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর তিনি রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েন এবং স্থায়ীভাবে ইংল্যান্ড চলে যান। দীর্ঘ সময় পর ৯০ দশকের প্রথমার্ধে তিনি আবার দেশে ফিরে আসেন। সেই থেকে এলাকার শিক্ষাবিস্তা‌রে আমৃত্যু অবদান রে‌খে গে‌ছেন। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনি 'হাজী ছালামত স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়' এবং 'উত্তর বালিসহস্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়'র সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন।

২০১৯ সালের মাঝামাঝি তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তার স্ত্রী, সন্তানরা উন্নত চিকিৎসার জন্যে পুনরায় তাকে ইংল্যান্ড নিয়ে যান। কিন্তু কোভিড-১৯ সবকিছু এলোমেলো করে দেয়। ২০২০ সালের এই দিনে (৩১ ডিসেম্বর) তিনি ইংল্যান্ডের রাজধানী শহর লন্ডনের চেরিংক্রস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

চলতি সংসদের (একাদশ) দ্বাদশ অধিবেশনের শোক প্রস্তাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক সজ্জন এই রাজনীতিবিদ আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিমের নাম।

দীর্ঘদিন ইংল্যান্ডে বসবাসের সুবাদে সেখানকার বাঙালি কমিউনিটিতেও তিনি ছিলেন অতি পরিচিত মুখ। তার মৃত্যুতে যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীমের শোক বার্তায় সেটি গুরুত্ব সহকারে ফুটে উঠেছে। তিনি তোয়াবুর রহিমের বিভিন্ন কৃতিত্বের কথা উল্লেখ করে লিখেছেন, 'তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী বাংলাদেশি-ব্রিটিশ ভাই ও বোনেরা আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বাংলাদেশি-ব্রিটিশ কমিউনিটির কল্যাণে আজীবন নিবেদিত-প্রাণ একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বকে হারালো।

মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান এবং যুক্তরাজ্যে ও বাংলাদেশে অনেক জনহিতৈষী কাজের মাধ্যমে মৌলভীবাজার জেলার প্রবীণতম রাজনীতিবিদ মরহুম তোয়াবুর রহিম বাংলাদেশি এবং বাংলাদেশি ব্রিটিশদের মধ্যে চির-স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।'

বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী প্রগতিশীল, স্থিতধী, সমাজসেবক এই প্রবীণ রাজনীতিবিদ আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিমের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।

এনএইচবি /এএন

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) চ্যানেলটির স্ক্রলে এ তথ্য জানানো হয়।

স্ক্রলে উল্লেখ করা হয়, “অনিবার্য কারণবশত দীপ্ত টিভির সকল সংবাদ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো।”

তবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা না দেওয়া হলেও জানা গেছে, সাম্প্রতিক এক সংবাদ প্রতিবেদনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীর কাছে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ১৪০০ শহীদ’ সংক্রান্ত বিতর্কিত প্রশ্নের জের ধরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এ ঘটনায় দীপ্ত টিভির এক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ গ্রহণ শেষে খুব শিগগিরই সংবাদ কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা