বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

শ্রদ্ধাঞ্জলি: গণপরিষদ সদস্য তোয়াবুর রহিমের ১ম মৃত্যুবার্ষিকী

আমৃত্যু সমাজসেবায় নিয়োজিত এক মানুষ

চারপাশে ধানিজমি। এদিক-ওদিকে মেঠোপথ। তার মাঝে বিরাট পুকুরসহ সাদামাটা একটি বাড়ি। বর্তমান বাস্তবতায় বাড়ি দেখে কেউ হয়তো ভাবতে পারবে না- এটি একজন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, সংসদ সদস্যের বাড়ি। কিন্তু এটাই সত্যি। ফসলের সময় বাড়িটির আশপাশে একহাতে ছড়ি, অন্য হাতে ছাতা নিয়ে ঘুরে বেড়াতেন তিনি। নিজের তত্ত্বাবধানে লাগানো ফসল ঘুরে ঘুরে দেখতেন। এমন একেবারে সাদামাটা জীবন যাপনের অধিকারী মানুষটি হলেন আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিম।

আজ ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১। প্রাক্তন গণপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, মহান সংবিধানে স্বাক্ষরদানকারী, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাহচর্য পাওয়া প্রবীণ অাওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিমের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী।

১৯৭০ সালের ঐতিহাসিক নির্বাচনে তিনি 'রাজনগর-কমলগঞ্জ' আসন থেকে প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হন। যা পরবর্তীতে গণপরিষদ হিসেবে স্বীকৃতি পায়। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি ওই আসন (রাজনগর-কমলগঞ্জ আসন, সিলেট ১৪) থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিম ইংল্যান্ডের একটি হাসপাতালে গত বছরের এই দিনে (২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর) শেষ নিঃস্বাস ত্যাগ করেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি বার্ধক্যজনিত নানা জঠিলতায় ভুগছিলেন। সর্বশেষ তিনি করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল প্রায় ৯২ বছর।

রাজনীতির শুরুতে আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিম রাজনগর উপজেলার মনসুরনগর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য এবং ১৯৬৫ সালে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

সাদামাটা জীবন যাপনের অধিকারী কিন্তু দৃঢ়চেতা এই প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা তোয়াবুর রহিম মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার মনসুরনগর ইউনিয়নের বালিসহস্র গ্রামে ১৯২৯ সালের ০৬ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম মো. ছালামত মিয়া এবং মায়ের নাম শামসুন্নাহার খাতুন। তিনি দুই ভাই দুই বোনের মধ্যে বড়। তার বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করেন। সেখানে তার আরও এক ভাই এবং তিন বোন আছেন। আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিমের স্ত্রীর নাম রহিমুন্নেছা। তিনি ছয় ছেলে এবং এক মেয়ের জনক।

শিক্ষানুরাগী তোয়াবুর রহিম ১৯৭১ সালে তার বাবার নামে হাজী ছালামত স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়া উত্তর বালিসহস্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ স্থানীয় বাজার যা 'এমপির বাজার' নামে সুপরিচিত- তিনি তারও প্রতিষ্ঠাতা। এছাড়া তিনি বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজে আমৃত্যু নিয়োজিত ছিলেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর তিনি রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েন এবং স্থায়ীভাবে ইংল্যান্ড চলে যান। দীর্ঘ সময় পর ৯০ দশকের প্রথমার্ধে তিনি আবার দেশে ফিরে আসেন। সেই থেকে এলাকার শিক্ষাবিস্তা‌রে আমৃত্যু অবদান রে‌খে গে‌ছেন। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনি 'হাজী ছালামত স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়' এবং 'উত্তর বালিসহস্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়'র সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন।

২০১৯ সালের মাঝামাঝি তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তার স্ত্রী, সন্তানরা উন্নত চিকিৎসার জন্যে পুনরায় তাকে ইংল্যান্ড নিয়ে যান। কিন্তু কোভিড-১৯ সবকিছু এলোমেলো করে দেয়। ২০২০ সালের এই দিনে (৩১ ডিসেম্বর) তিনি ইংল্যান্ডের রাজধানী শহর লন্ডনের চেরিংক্রস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

চলতি সংসদের (একাদশ) দ্বাদশ অধিবেশনের শোক প্রস্তাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক সজ্জন এই রাজনীতিবিদ আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিমের নাম।

দীর্ঘদিন ইংল্যান্ডে বসবাসের সুবাদে সেখানকার বাঙালি কমিউনিটিতেও তিনি ছিলেন অতি পরিচিত মুখ। তার মৃত্যুতে যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীমের শোক বার্তায় সেটি গুরুত্ব সহকারে ফুটে উঠেছে। তিনি তোয়াবুর রহিমের বিভিন্ন কৃতিত্বের কথা উল্লেখ করে লিখেছেন, 'তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী বাংলাদেশি-ব্রিটিশ ভাই ও বোনেরা আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বাংলাদেশি-ব্রিটিশ কমিউনিটির কল্যাণে আজীবন নিবেদিত-প্রাণ একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বকে হারালো।

মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান এবং যুক্তরাজ্যে ও বাংলাদেশে অনেক জনহিতৈষী কাজের মাধ্যমে মৌলভীবাজার জেলার প্রবীণতম রাজনীতিবিদ মরহুম তোয়াবুর রহিম বাংলাদেশি এবং বাংলাদেশি ব্রিটিশদের মধ্যে চির-স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।'

বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী প্রগতিশীল, স্থিতধী, সমাজসেবক এই প্রবীণ রাজনীতিবিদ আলহাজ্ব তোয়াবুর রহিমের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।

এনএইচবি /এএন

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব