মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি ২০২৫ | ৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মহীয়সী বঙ্গমাতা: বিশ্বনারীর অনুপ্রেরণা

আজ ৮ আগস্ট মহীয়সী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন হচ্ছে দেশব্যাপী। ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জন্মবার্ষিকী উদযাপন সেই সঙ্গে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পদক প্রদান অনুষ্ঠান ২০২২ আরেক আনন্দের বার্তার পালক নাড়ছে।

আমরা নারী সমাজ গর্বের সঙ্গে এই মহীয়সী নারীকে স্যালুট জানাই। তিনি প্রতিটি মুহূর্তে দেশের কথা দশের কথা ভেবেছেন, দেশসেবায় বঙ্গবন্ধুকে আগলে রেখেছেন। ৮ আগস্ট ২০২২ বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকীর প্রতিপাদ্য নিম্নরূপ-

           মহীয়সী বঙ্গমাতার চেতনা
           অদম্য বাংলাদেশের প্রেরণা
    ‘The spirit of glorious Bangamata
     The inspiration of indomitable Bangladesh’

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জীবনে ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এক অসাধারণ আত্মপ্রত্যয়ী নারীর নাম। গৃহ থেকে রাষ্ট্র সর্বক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর জীবনের এক আলোকবর্তিকা রুপে হাজির হয়েছেন তিনি। ১৯৩০ সালের ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জন্মগ্রহণ করেন। তার ডাকনাম ছিল রেণু। ১৯৩৪ সনে দাদা আব্দুল হামিদের আদেশে শেখ মুজিবের বাবা ১৪ বছর বয়সে তার সঙ্গে তার বাবার সম্পর্কের আত্মীয় বেগম ফজিলাতুন্নেছার বিয়ে দেন। বিয়ের ৯ বছর পর ১৯৪২ সালে তারা দাম্পত্যজীবন শুরু করেন। এক বালিকা বধূ শেখ মুজিবের জীবনের বড় কর্মপ্রেরণা ও পরিপূরক হয়ে উঠেছিলেন। মুজিবের পরিবারটি বাঙালি পারিবারিক জীবনের ঐতিহ্য বহন করে। পরিবারটি ছিল যৌথ ও বর্ধিত কাঠামোর বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত ও ঐক্যবদ্ধ। রাষ্ট্রীয় জনগুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে এই মহীয়সী নারীর অবদানও কম নয়। বঙ্গবন্ধুর পাশে থেকে ছোট জীবনতরী সঠিকভাবে পরিচালনায় তার ছিল অভাবনীয় ক্ষমতা।

একজন নেতা হয়ে উঠা এবং জেল জুলুমের মধ্যে আদর্শকে সমুন্নত রাখা ও সর্বোপরি মুজিবের জীবনে সুখ সমৃদ্ধি ও পারিবারিক ঐক্য বজায় রেখে দায়িত্ব পালনে বেগম মুজিব ছিলেন অতুলনীয়। তাইতো তিনি মহীয়সী, তিনি বঙ্গমাতা। বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের প্রচেষ্টায় বীরাঙ্গনা বা বীরকন্যা নারীদের পারিবারিক ও সামাজিকভাবে মর্যাদা প্রদান এবং দশজন বীরাঙ্গনা বা বীরকন্যা নারীর বিয়ের ব্যবস্থা করেন।

অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃষ্ঠা ২১, শেখ মুজিবুর রহমান লিখেছেন-
রেণু কয়েকদিন আমাকে খুব সেবা করল। যদিও আমাদের বিবাহ হয়েছে ছোটবেলায়। ১৯৪২ সালে আমাদের ফুলশয্যা হয়। পতিভক্তি বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জীবন জুড়ে রয়েছে।

অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃ. ২০৫ স্ত্রীর প্রতি বঙ্গবন্ধুর অগাধ ভালোবাসার কথা জানিয়ে তিনি লিখেছেন- ‘রেণুর দশা কি হবে? তার তো কেউ নাই দুনিয়ায়। ছোট ছেলেমেয়ে দুইটার অবস্থাই বা কি হবে? তবে আমার আব্বা ও ছোটভাই ওদের ফেলবে না, এ বিশ্বাস আমার ছিল। চিন্তাশক্তিও হারিয়ে ফেলছিলাম। হাসিনা, কামালকে একবার দেখতেও পারলাম না। বাড়ির কেউ খবর পায় নাই, পেলে নিশ্চয়ই আসত।’

বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছিলেন বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের নেপথ্য কারিগর ও অসাধারণ মানবিক গুণাবলি সম্পন্ন একজন মহীয়সী নারী। দেশ ও জাতির জন্য অপরিসীম ত্যাগ, সহমর্মিতা, সহযোগিতা ও বিচক্ষণতা তাকে বঙ্গমাতায় অভিষিক্ত করেছে। ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, ৭১র মহান স্বাধীনতা অর্জনসহ প্রতিটি পদক্ষেপ ও কার্যক্রম বাস্তবায়নের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেপথ্য শক্তি, সাহস ও বিচক্ষণ পরামর্শক ছিলেন ফজিলাতুন্নেছা। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন গঠিত মুজিবনগর সরকারের পক্ষে জনমত গঠন এবং বিশ্বব্যাপী স্বাধীন বাংলাদেশের স্বীকৃতি আদায়ে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখেন।

বঙ্গমাতা রাজনীতির আদর্শ দার্শনিক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন। তিনি সঠিক সময়ে কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণে পিছপা হননি। তার দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও সাহসিকতার পরিচয় বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে দেখতে পাই। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ার কাজে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তিনিও আত্মনিয়োগ করেন। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগী ও লাঞ্চিত মা বোনদের নানাভাবে সহযোগিতা করেন। ভারত, ব্রিটেন ও জার্মানসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ডাক্তার এনে গোপনীয়তা রক্ষা করে তাদের চিকিৎসাসহ সামাজিকভাবে পুনর্বাসন করেন।

তোফায়েল আহমেদ বঙ্গমাতাকে নিয়ে লিখেছেন তার এক নিবন্ধ- শ্রদ্ধেয়া বঙ্গমাতার কাছে শুনেছি, ৭১ এর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক বক্তৃতার আগে ৬ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু অস্থিরভাবে পায়চারি করেছেন এবং ভেবেছেন কী বলবেন! বঙ্গমাতা বলেছিলেন, তুমি এত চিন্তা কর কেন? সারাজীবন একটা লক্ষ্য নিয়ে সংগ্রাম করেছ, কারাগারে গিয়েছ, জেল খেটেছ, ফাঁসির মঞ্চে গিয়েছ। তোমার বিশ্বাসী অন্তর থেকে যা ভালো মনে করো এই মিটিংয়ে তুমি তাই বলবা, দেখবা মানুষ সেটাই গ্রহণ করবে, তুমি এখন ঘুমাও।

বঙ্গবন্ধুকে অনুপ্রেরণা দিয়ে তিনি ছায়ার মতো বঙ্গবন্ধুর নিত্যসঙ্গী ছিলেন। কারাগারের রোজনামচা, অসমাপ্ত আত্মজীবনী বই দুটো লেখার পেছনেও রয়েছে বঙ্গমাতার অবদান। বঙ্গবন্ধুর জীবনের সুখ দুঃখের সঙ্গী ছিলেন বঙ্গমাতা। তারা ছিলেন আদর্শ দম্পতি, আদর্শ যুগল।

মহীয়সী বঙ্গমাতা সব বাঙালি নারীর অনুপ্রেরণার উৎস। তার দেশপ্রেম, রাজনৈতিক দক্ষতা, দূরদর্শিতা, মহানুভবতা, মানবকল্যাণ বিশ্বের সব নারীর কাছে পাথেয় হয়ে থাকবে। বঙ্গমাতার এ সব অবদানকে চিরস্মরণীয় করতে সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীদের অবদানকে স্বীকৃতি প্রদানের‘ জন্য বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব’ শীর্ষক ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পদক প্রবর্তন করেছে। নিঃসন্দেহে এটি বাংলাদেশের নারীদের জন্য নারীর ক্ষমতায়নের একটি মাইলফলক হবে। তিনি নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের জন্য কুটিরশিল্পসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। মেধাবী দরিদ্র পরিবারের সন্তানদের লেখাপড়ার সামগ্রিক কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করলে আমরা বলতে পারি বঙ্গমাতা ছিলেন স্বাধীন দেশে নারীর অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নয়ন এবং ক্ষমতায়নের প্রকৃত নীরব পথ প্রদর্শক। আমৃত্যু নেপথ্যে থেকে জীবন সঙ্গী হিসেবে পরম মমতায় বঙ্গবন্ধুকে আগলে রেখেছিলেন এই মহীয়সী নারী।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রিয় সহধর্মিনী মহীয়সী নারী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯২তম শুভ জন্মদিনে তার অমর স্মৃতির প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা।

লেখক: সহকারী সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ; লেখক ও গবেষক

আরএ/

Header Ad
Header Ad

বিরামপুর সীমান্তে ১২ টি স্বর্ণের বার সহ আটক ১

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুর জেলার বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে আশা ১২টি স্বর্ণের বারসহ একজনকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত ব্যক্তির নাম জয়দেব মহন্ত (৪৩)। সে বগুড়া জেলার আদমদিঘী উপজেলার চাঁপাপুর ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর গ্রামের গিরেন মহন্তের ছেলে।

আটককৃত স্বর্ণের বারের আনুমানিক মূল্য ১ কোটি ৩৯ লক্ষ্য ১৮ হাজার টাকা বলে জানা যায়।

সোমবার (২০শে জানুয়ারি) দিবাগত রাতে বিরামপুর উপজেলার মুকুন্দপুর ইউনিয়নের মুকুন্দপুর বাজার থেকে ১২টি স্বর্ণের বারসহ জয়দেব মোহন্তকে আটক করা হয়।

বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমতাজুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ১২টি স্বর্ণের বার সহ একজনকে আটক করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, এই স্বর্ণের বার গুলো বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং আসামিকে আজ মঙ্গলবার দিনাজপুর আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সমন্বয়ক রাফির ওপর হামলা, থানায় অভিযোগ

সহ-সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের রাউজানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভায় বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সোমবার (২০ জানুয়ারি) বিকেলে সমন্বয়ক খান তালাত মাহামুদ রাফির ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, রাউজান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আয়োজনে বিকেলে রাউজান উপজেলা অডিটোরিয়ামে গণ-অভ্যুত্থান-উত্তর বাংলাদেশ শীর্ষক আলোচনাসভা ও মতবিনিময়সভার আয়োজন করা হয়। এ অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা সমন্বয়ক খান তালাত মাহামুদ রাফি ও রাসেল আহমেদ। এ ছাড়া রাউজানের সমন্বয়ক, জেলার নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে সমন্বয়ক দাবি করা ১২-১৫ জন হলে ঢুকে রাফির সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন। এ সময় আরেক পক্ষ আপত্তি তুললে দুই পক্ষের মধ্যে বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। পরে পরিস্থিতি শান্ত হয়।

এ ঘটনায় রাতেই রাউজান থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। সমন্বয়ক রাফির ওপর হামলা হয়েছে, এমনটা দাবি করা হয়েছে অভিযোগে। রাউজান থানার ওসি এ কে এম সফিকুল আলম চৌধুরী অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

রাউজানের ছাত্র প্রতিনিধি (সমন্বয়ক হিসেবে পরিচিত) এম আবেদীন সাজিদ বলেন, আবদুল্লাহ আল হামিদ নামে একজন পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়েছে। তারা ছাত্রলীগ ও সেন্ট্রাল বয়েজ অব রাউজানের সদস্য।

Header Ad
Header Ad

ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই: মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ন্যূনতম সংস্কার কাজ সম্পন্ন করে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এই দাবি জানান।

তিনি বলেন, সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা সবার সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। ফখরুল বলেন, জনগণের ভাষা বুঝতে হবে সরকারকে। আমরা এখনই নির্বাচন চাই না, তবে ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই। নির্বাচিত সরকার অনির্বাচিত সরকারের চেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

সবাইকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, প্রতিদিন মানুষ তাদের দাবি নিয়ে রাস্তায় নামছে। হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত বা কাজ করে অস্থিরতা তৈরি করা যাবে না। অতিবিপ্লবী চিন্তা করে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করা অনুচিত।

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, দেশে বর্তমান পরিস্থিতির দ্রুত পরিবর্তন সম্ভব নয়। তিনি বলেন, "সরকারের ভুলত্রুটি থাকবেই এবং দেশের অনেক সমস্যা রয়ে গেছে। তবে সংস্কারের প্রস্তাবগুলো কার্যকর হলে ভালো কিছু হবে। গণতান্ত্রিক কাঠামোয় এগিয়ে যেতে পারলে দেশ সামনের দিকে অগ্রসর হবে।"

তিনি সবাইকে সাবধানতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করার পরামর্শ দিয়ে বলেন, ধৈর্যের অভাব থেকে কোনো নৈরাজ্য সৃষ্টি করা যাবে না। পরিবর্তন ধীরে ধীরে আসবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুর সীমান্তে ১২ টি স্বর্ণের বার সহ আটক ১
সমন্বয়ক রাফির ওপর হামলা, থানায় অভিযোগ
ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই: মির্জা ফখরুল
মার্কিন নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন ১৬ লাখ ভারতীয়!
কোন ভিটামিনের অভাবে মহিলারা খিটখিটে হয়ে যান? পুরুষরা জেনে রাখুন
গুম-খুনে জড়িতরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবে না: বদিউল আলম
রিসোর্টে ঢুকে ৮ যুগলের বিয়ে দিলো গ্রামবাসী; সমালোচনার ঝড়
অশ্লীল ভিডিও বানিয়ে ব্লাকমেইল করে টাকা দাবি, স্কুলছাত্রী গ্রেফতার
ভারত থেকে ৫ হাজার ৭৫ টন চাল কিনল সরকার, কেজি ৫৬ টাকা
শপথ নেয়ার পর যেসব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিলেন ট্রাম্প
হতাশ হলে গলায় দড়ি দিয়ে মরে যেতাম: তাসকিন
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার নির্বাহী আদেশে ট্রাম্পের সই
যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্থানে ট্রাম্প বিরোধী বিক্ষোভ
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার হলেন নিপুণ
ইসরায়েলপন্থি মার্কো রুবিওকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিলেন ট্রাম্প
ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
দায়িত্ব নিয়েই বাইডেন আমলের ৭৮টি আদেশ বাতিল করলেন ট্রাম্প
ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয়বারের শপথ: নতুন আমেরিকার সূচনা
সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা