মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ‘চরমপত্র’

দেশের বর্তমান ব্যাংকিং ব্যবস্থা ও ব্যাংক ঋণ বিষয়ে নানা সময়ে নানা মিথ্যা তথ্য প্রদান ও এর সঙ্গে বর্তমান সরকার এবং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের জড়িয়ে ঢালাওভাবে সম্পূর্ণ বানোয়াট ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে আপনার প্রদত্ত মিথ্যা বক্তব্যের নিন্দা, প্রতিবাদ এবং উল্লেখিত বিষয়ে নানা সময়ে আপনার প্রদত্ত বানোয়াট ও মিথ্যা বক্তব্যসমূহ অনতিবিলম্বে প্রত্যাহারের চরমপত্র প্রদান করেছেন ঘানি অয়েল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেডের পরিচালক কার্নিজ লিজা ।

কার্নিজ লিজা লিখেছেন: ‘চরমপত্রের প্রথমেই আমি ঘানি অয়েল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেডের পরিচালক কার্নিজ লিজা আপনার নানা সময়ের প্রদান করা অসংখ্য ও অগণিত বক্তব্য হতে মাত্র দু’টি বক্তব্য নিম্নে উল্লেখ করছি: বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে গত ১০ মে ২০১৮ তারিখে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আপনি মিথ্যাচার করে বলেছেন, ‘গত নয় বছরে ঋণের নামে ও বিভিন্ন কারসাজি করে গ্রাহকের প্রায় দুই লাখ কোটি টাকা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, সমর্থক ও মদদপুষ্ট গোষ্ঠী লুটে নিয়েছে’।

‘আপনার দলের সাবেক ভাইস-চেয়ারম্যান আইনজীবী আফসার আহমদ সিদ্দিকী’র ২০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ১৩ অক্টোবর ২০২১ তারিখে আয়োজিত সভায় আপনি মনগড়া ভাবে বলেছেন, ‘ব্যাংক থেকে আওয়ামী লীগের লোকজন ছাড়া কেউ লোন পায় না।ব্যাংকগুলোর পরিচালকরাও ওই দলের। ১০ কোটি টাকা লোন নিলে তাদের পাঁচ কোটি টাকা ঘুষ দিতে হয়। আর বাকি পাঁচ কোটি ফেরত দিতে হয় না। কারণ, আওয়ামী লীগের হুকুমে হয়েছে।’

সংগত কারণেই আমি আপনার উপরোক্ত দু’টি বক্তব্যের ঘোর বিরোধিতা ও প্রতিবাদ করছি। কেন না আমাদের প্রতিষ্ঠান ঘানি অয়েল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গাজী খালেদ ইবনে মোহাম্মদ ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগ (বাহাদুর-অজয়) কমিটির প্রচার সম্পাদক; চারদলীয় জোট সরকারের শাসনামলে করা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল অমানবিক নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরা ২০০২ সালে প্রকাশিত বিশেষ বুলেটিন ‘রুখে দাঁড়াও বাংলাদেশ’ এ ছাড়া ১৯৯৯ সালে প্রকাশিত ‘শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ’ এর সম্পাদক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ ও শেখ হাসিনা ওয়াজেদের একজন একনিষ্ঠ কর্মী। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের শিল্প খাতের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে বলেছিলেন, ‘দেশের পিছিয়ে পড়া ও অনুন্নত এলাকায় শিল্প কারখানা গড়ে তুলতে হবে’।

উল্লেখ্য যে, আমরা ২০১৬ সালে শিল্প খাতে অনুন্নত ও মঙ্গাকবলিত জেলা গাইবান্ধার বিসিক শিল্প এলাকায় অবস্থিত ঘানি অয়েল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেডের জন্য ১০ কোটি টাকার ঋণ আবেদন করি এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) সাত কোটি টাকার ঋণ মঞ্জুরের জন্য সুপারিশ করে (আইসিবি’র পত্র সংযুক্ত)। কিন্তু আমাদের প্রস্তাবিত প্রকল্প বাস্তবায়নে দশ কোটি টাকা’ই প্রয়োজন ছিল বিধায় আমরা ২০১৭ সালে আইসিবি কর্তৃক প্রস্তাবিত সাত কোটি টাকার ঋণ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করি (প্রত্যাখ্যান পত্র সংযুক্ত)। এই ঘটনাটিই বর্তমান সরকার এবং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে ঢালাওভাবে করা আপনার মনগড়া, বানোয়াট অযাচিত বক্তব্যগুলোকে মিথ্যা প্রমান করে। যে কারণে, জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে উল্লেখিত বিষয়ে আপনার করা নানা সময়ে নানাবিধ বক্তব্যগুলোর প্রতি চরম নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং একইসাথে উল্লেখিত বক্তব্যগুলোকে প্রত্যাখ্যান করার জন্য আপনাকে বিশেষ চরমপত্র প্রদান করছি। অন্যথায় আপনার অযাচিত বক্তব্যের অনুকূলে যথাযথ প্রমান উপস্থাপন অথবা আপনার ভাষায় কথিত ব্যাংক লুটেরাদের প্রমান সহ তালিকা সরবরাহ করার অনুরোধ করছি। জনাব ফখরুল, আপনাকে মনে করিয়ে দিতে চাই ব্যাংকিং খাতে অনিয়ম ও চরম দুর্নীতির উদাহরণ হিসেবে জিয়া পরিবারের নামই এখনো নক্ষত্রের মতো জ্বলজ্বল করছে। আপনার কি মনে পড়ে সেই ৯০ এর দশকের শুরুতে বেগম খালেদা জিয়ার ঋণ খেলাপি ভাই মেজর সাঈদ ইস্কান্দার ও ঋণ খেলাপি পুত্র তারেক জিয়ার ব্যাংক ঋণের সুদ চল্লিশ (৪০) কোটি টাকা অবৈধভাবে মওকুফ করে দেওয়া হয়েছিল। যা হোক পরম করুনাময় আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমত ও সকলের দোয়ায় আগামী কয়েকদিনের মধ্যে আমাদের ঘানি অয়েল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেডের একটি ইউনিট আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হবে ইনশাআল্লাহ। উক্ত অনুষ্ঠানে আপনাকেও পত্র মারফত আমন্ত্রণ জানানো হবে।

লেখক: পরিচালক, ঘানি অয়েল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড 

এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) চ্যানেলটির স্ক্রলে এ তথ্য জানানো হয়।

স্ক্রলে উল্লেখ করা হয়, “অনিবার্য কারণবশত দীপ্ত টিভির সকল সংবাদ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো।”

তবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা না দেওয়া হলেও জানা গেছে, সাম্প্রতিক এক সংবাদ প্রতিবেদনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীর কাছে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ১৪০০ শহীদ’ সংক্রান্ত বিতর্কিত প্রশ্নের জের ধরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এ ঘটনায় দীপ্ত টিভির এক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ গ্রহণ শেষে খুব শিগগিরই সংবাদ কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা