সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ঢাকার জলজট ও বায়ুদূষণ

রাজধানী ঢাকা শহর অনেক আগেই চারশ বছর অতিক্রম করেছে। অসংখ্য ইতিহাস ঐতিহ্যের ধারক এ নগরীকে ঘিরে রয়েছে চারটি বহমান নদী। নদীগুলো যথাক্রমে— বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, বালু ও তুরাগ নদী। এই চারটি নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ১১০ কিলোমিটার।

বিশ্বের খুব কম শহরই আছে এমন চারপাশ নদীবেষ্টিত। এ নদীগুলোর সঙ্গে ঢাকাবাসীর রয়েছে নিবিড় সম্পর্ক। অনেকটা হরিহর আত্মার মতো। একসময় এই নদীগুলো জাগ্রত করে রেখেছিল বেশকিছু খাল-নালা। এ রকম প্রায় ৪৩টি ছোট-বড় খাল একসময় ঢাকা নগরীর বুক চিরে প্রবাহিত হতো। অতি বৃষ্টিতেও তখন শহরবাসীকে নাকাল হতে হয়নি। অনবরত ভারী বর্ষণ মহানগরীকে জলাবদ্ধতায় কাবু করতে পারেনি। খালগুলোর বদৌলতে পানি মুহূর্তেই গড়িয়ে পড়ছে।

সে সুসময় এখন আর নেই। যেমন নেই খালগুলো। নেই আধুনিক শহরের উপযোগী পরিকল্পিত সুয়ারেজ বা ড্রেনেজ ব্যবস্থাও। পর্যাপ্ত পরিমাণে নেই জল নিষ্কাশন লাইন ও বক্স কালভার্ট। তাছাড়া বর্ষাকালে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির বিষয়টি তো রয়েছেই। এতে করে ভারী বর্ষণ হলেই মহানগরীর পিচঢালা সড়কগুলো জলে টইটম্বুর হয়ে পড়ে। দু-চার প্রজাতির মাছ কিলবিল করতে দেখা যায় তখন। জলজটের কারণে এ সময় আর শহরবাসীর ভোগান্তির শেষ থাকে না। রিকশা কিংবা যান্ত্রিক যানের গতি থামিয়ে দেয় অতিরিক্ত জলাবদ্ধতা। কর্মব্যস্ত মানুষকে তখন পড়তে হয় চরম বিপাকে। গাড়ির ইঞ্জিন বিগড়ে যাওয়ার ফলে সর্বসাধারণকে আরও দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এ সময় রিকশা ভাড়াও বেড়ে যায়। অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে গিয়ে কর্মজীবীদের বেকায়দায় পড়তে হয় তখন। এ ছাড়াও সময়মতো কর্মস্থলে পৌঁছাতে না পেরে কর্তৃপক্ষের তপ্ত বাক্যবাণও হজম করতে হয়।

এটি শুধু সাম্প্রতিক ভারী বর্ষণের চিত্র নয়, সবসময় এ ধরনের চিত্র পরিলক্ষিত হয়। রাজধানীতে অতিবৃষ্টি হলেই এ সমস্যায় পড়তে হয় মানুষকে। অতি বর্ষণের ভোগান্তির চিত্রে আমরা প্রায় দেখি রিকশা উপুড় হয়ে পড়ে যাত্রীদের জলে গড়াগড়ি খেতে। নারী যাত্রীদের ক্ষেত্রে এ দুর্ভোগের চিত্র বড়ই করুণভাবে ফুটে উঠে। সেই চিত্র আবার ফেসবুকে ভাইরাল হতেও দেখা যায়। এসব ভোগান্তির চিত্র দেখে আমাদের যেমন খারাপ লাগে, তেমনি বিশ্ববাসীর কাছে আমরা অনেকটাই হেয় প্রতিপন্ন হই। এভাবে বাইরের রাষ্ট্রের কাছে হেয় প্রতিপন্ন হওয়া বা রাজধানীবাসীর ভোগান্তির অন্যতম কারণ হচ্ছে দূরদর্শীতার অভাব অথবা পরিকল্পিত নগরী হিসেবে গড়ে না উঠার কারণ। সত্যি কথা বলতে আমাদের রাজধানী শহর চারশ বছর অতিক্রম করলেও এখনো আদর্শ নগরী হয়ে উঠতে পারেনি ড্রেনেজ ব্যবস্থার ত্রুটির কারণে; আরও কিছু কারণও রয়েছে অবশ্য। সে কারণগুলো এই লেখার সঙ্গে যুক্তিযুক্ত নয় বিধায় আপাতত তা বিশ্লেষণ করা থেকে বিরত রইলাম আমরা। আমরা এখন ফিরে যাচ্ছি জলাবদ্ধতার বিষয়ে।

বিশ্বের অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের রাজধানী শহরের ড্রেনেজ ব্যবস্থায় রয়েছে দূরদর্শীতার পরিকল্পনা। ফলে অতি বর্ষণে তাদের শহর জলাভূমিতে রূপান্তরিত হয় না, জল জমলেও দ্রুত তা নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রয়েছে। আসলে দূরদর্শী পরিকল্পনার সুবাদেই তারা আধুনিক শহরের সুবিধা ভোগ করছে। অপরদিকে, মাস্টারপ্লান যথাযথভাবে অনুসরণ না করায় আমরা সে সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি।

রাজধানীর আরেকটি সমস্যা হচ্ছে বস্তি। যার কারণে পরিকল্পিত নগরী গড়তে বড় ধরনের বাধার সন্মুখীন হতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। বিষয়টি দৃষ্টিকটু হওয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বছর খানেক আগে বলেছিলেন (৩ আগস্ট, ২০২১ সালের গণমাধ্যম মারফত জানা যায়), ‘বস্তি ছেড়ে গ্রামে ফিরলে জমি-ঘর-খাবার ইত্যাদির সুবিধা প্রদান করা হবে।’ আসলেই তিনি রাজধানীর উন্নয়নের লক্ষ্যেই এ ধরনের উদ্যোগ নিয়েছেন। কারণ তিনি ভালো করেই জানেন, মূলত একটি দেশের সংস্কৃতি এবং রাজধানীই সে দেশটির প্রতিনিধিত্ব করে। বিশেষ করে রাজধানীর পরিবেশ চাল-চিত্রই বহিবিশ্বে সবার আগে ফুটে উঠে। কারণ বিশ্ব গণমাধ্যম কিংবা বিশেষ ব্যক্তিবর্গের আগমণ সবসময় রাজধানী কেন্দ্রিক হয়। সে বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাথায় নিয়েই বস্তিবাসীকে গ্রামমুখী হতে আহ্বান করেছেন।

রাজধানীর উন্নয়নের লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগের পাশাপাশি রাজধানী কর্তৃপক্ষ আরেকটু উদ্যোগী হলে নগরবাসীকে জলজট থেকে কিছুটা হলেও রেহাই দিতে পারেন বলে আমাদের বিশ্বাস রয়েছে। প্রথমত, পয়োঃনিষ্কাশন বা ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটিয়ে। দ্বিতীয়ত, রাজধানীর চারপাশের নদীগুলোকে ভালো মতো খনন করে জলপ্রবাহের গতি বাড়িয়ে। তৃতীয়ত, বর্ষা মৌসুমে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কাজ বন্ধ রেখে। এ তিনটি বিষয়ে দৃষ্টি না দিলে নগরবাসীকে কোনোভাবেই জলজট থেকে মুক্তি দেওয়া সম্ভব হবে না।

শুধু জলজটই নয়, আমাদের রাজধানীর আরও কিছু বদনাম রয়েছে। যেমন— জলজট, জনজট, যানজট, বায়ুদূষণ ও বস্তির নগরী হিসেবে পরিচিতি মিলছে ইদানীং। এ বদনাম থেকে সহজেই কেটে উঠার সম্ভাবনাও আমরা দেখছি না, বরং দিন দিন তা আরও বাড়ছে। প্রতিবছর রাজধানীতে ১০ শতাংশ হারে গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে রাজপথ অচল করে দিচ্ছে। পাশাপাশি যানবাহন থেকে কালো ধোঁয়া নিঃসরণের ফলে কার্বনের মাত্রাও বেড়ে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বৈশ্বিক বায়ুদূষণ পর্যবেক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান এয়ার ভিজ্যুয়াল বারবার ঢাকা শহরকে সতর্কবার্তাও পাঠিয়েছে। সে সতর্কবার্তা আমরা এখনো বিবেচনায় নিতে পারিনি। কিংবা বিবেচনায় নিলেও রাজধানীর বায়ুদূষণ রোধের ব্যাপারে আমরা এখনো তৎপর হতে পারিনি। অথচ এটি হওয়ার কথা নয়, রাজধানীর পরিবেশ বিপর্যয় রোধে সবার আগে নজর দেওয়া উচিৎ আমাদের। কারণ রাজধানী হচ্ছে একটি রাষ্ট্রের মস্তকতুল্য। সেই মস্তকে পচন ধরলে দেহের অন্যান্য অঙ্গশোভা বৃথাই বলা যায়। সুতরাং রাজধানীর বায়ুদূষণ ও জলাবদ্ধতার বিষয়ে আমাদের দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। না হলে বহিবিশ্বের কাছে আমরা আরও হেয় প্রতিপন্ন হয়ে পড়ব। আর রাজধানী শহরও কার্যত অচল হয়ে পড়বে। তাই সময় থাকতে এক্ষুনি নগর পরিকল্পনায় এগিয়ে আসতে হবে আমাদের, নচেৎ মহাদুর্যোগ নেমে আসবে রাজধানীতে, যা সামলানো তখন কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।

লেখক: কথাসাহিত্যিক ও জলবায়ু বিষয়ক কলামিস্ট

আরএ/

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি

ছবি: সংগৃহীত

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।


তিনি বলেন, “৫ আগস্টের পর একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মূল আসামির পাশাপাশি নিরীহ মানুষকেও মামলায় আসামি করছে। এটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এ ধরনের হয়রানি সহ্য করা হবে না। পুলিশ নিরপেক্ষভাবে মামলার তদন্ত করবে এবং নিরীহ কাউকে হয়রানির শিকার হতে দেওয়া হবে না।”

সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে তিন দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ শুরু হচ্ছে। এবার পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, “এবার আমরা অনাড়ম্বরভাবে নয়, বরং বাস্তবসম্মত ও কার্যকরভাবে পুলিশ সপ্তাহ পালন করতে চাই। শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, বাস্তবসম্মত পরিকল্পনার মাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা ও দায়িত্ববোধ বাড়ানো হবে।”

তিনি আরও জানান, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন কার্যকর পরিকল্পনা ও মতামত সংগ্রহ করে সেগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ ছাড়া এবারের পুলিশ সপ্তাহে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তারা সরাসরি পুলিশের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে তাদের মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ প্রদান করবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি