রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

প্রমত্তা পদ্মার বুকে দক্ষিণের দ্যুতি

স্বপ্নের দুয়ার অতিক্রম করে দক্ষিণে পৌঁছে গেছে আলোর দ্যুতি। এক সময় এই প্রমত্তা পদ্মা পাড়ি দিতে গিয়ে জীবন দিতে হয়েছে কতো প্রাণের, কতো বুক ফাঁটা আর্তনাদ স্বচক্ষে স্বজনদের দেখতে হয়েছে। সেই নীল কষ্ট থেকে রেহাই পেল দক্ষিণাবাসী। কয়েকদিনে মানুষের উল্লাস দেখেছি, অতি উৎসাহী জনগণের ভ্রান্তি নিয়েও ট্রল কম হয়নি। পদ্মার মতো খরস্রোতা নদীর হিংস্রতা দমানোর জন্য নদী শাসন ও নদী ব্যবস্থাপনা ছিল খুবই চ্যালেঞ্জিং। বাংলাদেশের জন্য এটি একটি সিগনেচার ব্রিজ।

বিশ্বের ১২২তম দীর্ঘ সেতুর পুরো নাম পদ্মা সেতু। আমাজানের পর দ্বিতীয় খরস্রোতা নদী পদ্মার উপর সেতুর স্থায়িত্ব ১০০ বছর। দীর্ঘমেয়াদি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বিবেচনায় নিয়ে ১০০ বছরের স্থায়িত্বের জন্য পদ্মা সেতুর ডিজাইন করা হয়েছে। পদ্মা সেতু জাতীয় আকাঙ্ক্ষার প্রতীক। এ সেতুর সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব হাতছানি দিচ্ছে ইতিবাচকভাবে। দক্ষিণ –পশ্চিমের ২১ জেলায় অর্থনীতির গতিতে নতুন নতুন পালক যুক্ত হবে এটা নিশ্চিত। নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। গড়ে উঠবে শিল্প কারখানাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এ সমস্ত জেলায় সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের দুয়ার খুলে দিয়েছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু। বলতে পারি প্রস্তাবিত এশিয়ান হাইওয়ের একটি জরুরি অবকাঠামো এটি। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে পালক মেলবে নতুন নতুন খাত। পদ্মা সেতুকে ঘিরে পদ্মার চরাঞ্চলে অলিম্পিক ভিলেজ, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট সিটি, হাইটেক পার্কসহ নানা উন্নয়ন পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। পদ্মা সেতু সংলগ্ন জাজিরার নাওডোবা এলাকায় শেখ হাসিনা তাঁত পল্লী গড়ে তোলা হচ্ছে। প্রকল্প এলাকার জীব বৈচিত্র্যের ইতিহাস ও নমুনা সংগ্রহের জন্য জাদুঘর প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপ— পদ্মা সেতু প্রাণী জাদুঘরে এখন প্রাণী জগতের মিলনমেলা। দেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ এই প্রাণী জাদুঘর শুধু বিনোদনই নয় গবেষণায়ও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।

আর্থ সামাজিক উন্নয়নের করিডরের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে লক্ষ কোটি বাঙালির আবেগ ভালোবাসা ও স্বপ্ন। স্বপ্নের সেতু দিয়ে স্বপ্ন যাবে বাড়ি। দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নের জোয়ার বইবে পদ্মা সেতুকে ঘিরে। যমুনা ও পদ্মা দুটি নদী একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে বহুদিন বিচ্ছিন্ন করে রেখেছিল। আজ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যোগাযোগের নতুন মাত্রা যুক্ত হলো রাজধানীর সঙ্গে। এ সেতু ঘিরে সাধিত হয়েছে বিশাল এক কর্মযজ্ঞ। সংযোগ সড়কের পাশাপাশি সার্ভিস এলাকায় নির্মিত হয়েছে বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো, সেতুতে রাখা হয়েছে গ্যাস সঞ্চালন লাইন, ফাইবার অপটিক্যাল ও টেলিফোন ডাক্ট। সেতুর ভাটিতে তৈরি হচ্ছে হাই ভোল্টেজ বিদ্যু লাইন। টোল প্লাজার আনুষ্ঠানিকতা শেষে পদ্মা পাড়ি দিতে সময় লাগবে মাত্র ৬ মিনিট। এ সেতুর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দেশের একমাত্র এক্সপ্রেসওয়ে। পদ্মা সেতু চালুর মধ্যে দিয়ে পূর্ণতা পেতে যাচ্ছে দেশের সবচেয়ে নান্দনিক এই মহাসড়ক। নতুন দিগন্তে ব্যবসা বাণিজ্য, কৃষি, পর্যটনসহ দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি। পর্যটনে ঘটবে যুগান্তকারী বিপ্লব। মানুষের জীবনধারায় ব্যাপক পরিবর্তনও ঘটবে। পদ্মা সেতুর সঙ্গে সংযুক্ত এলাকার নদী শাসনের ফলে অনেক কৃষি জমি নদী ভাঙন থেকে রেহাই পেয়েছে। কৃষি ও শিল্পের বিকাশের ফলে মানুষের কাজের ক্ষেত্র সম্প্রসারিত হবে। দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে পদ্মা সেতু অবদান রাখবে। নতুন নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন— পদ্মা সেতু ঢাকা থেকে মাওয়া-জাজিরা-ভাঙ্গা-পায়রা-কুয়াকাটা-যশোর-খুলনা-মোংলা পর্যন্ত সুবিস্তৃত একটি ইকোনমিক করিডোর হিসেবে দেশের অর্থনীতির দ্বিতীয় সর্বোত্তম লাইফলাইনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে এ অঞ্চলকে দেখবো খুব শিগগিরই আশা করি। জাতীয় অর্থনীতির বিকাশ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ইকোনমিক জোন ও শিল্প পার্ক গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি। দেশের অর্থনীতিতে পদ্মা সেতুর প্রভাব পড়বে এটা সহজেই অনুমেয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন দূরদর্শী নেতা। প্রমত্তা পদ্মার বুকে সেতু নির্মাণ ছিল তাঁর একটি লালিত স্বপ্ন। ইস্পাত সম্পর্ক জোড়া লাগিয়েছে দুই পাড়ের বহু হদয়কে। শেখ হাসিনার অদম্য সাহসিকতায় জোড়া লেগেছে দেশের মানুষের স্বপ্ন। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা প্রমত্তা পদ্মার বুকে শোভা বাড়িয়ে প্রকৌশল জগতের এক অভিনব বিস্ময় হয়ে দাঁড়িয়েছে পদ্মা সেতু। দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে, ২০৪১ সালের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের উন্নত সমৃদ্ধ আধুনিক সোনার বাংলায় রুপান্তরিত হবে। দক্ষিণের জেলায় অর্থনৈতিক মুক্তির আলো উন্মোচিত হয়েছে ২৫ জুন। করোনার ধাক্কা ও ইউক্রেন ইস্যু নিয়ে দেশ যখন সংকটে ঠিক তখনই পদ্মা সেতু উন্নয়নের এক শক্তি হিসেবে আর্বিভূত হলো। নতুন নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হলো। এদেশের নিজস্ব অর্থায়ন, সক্ষমতায় গড়া, আত্মবিশ্বাসের প্রতীক, হার না মানা বিজয়ের গল্প থেকেই স্বপ্নের পদ্মা সেতু। শেখ হাসিনার দৃঢ়তা, অদম্য সাহসিকতা বাংলাদেশের সক্ষমতাকে সগৌরবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পদ্মা সেতু একটি ঐতিহাসিক অর্জন, বিশ্বকে দেখিয়েছে নতুন চমক, বাঙালি জাতিকে করেছে আত্মপ্রত্যয়ী। আমরা বাংলাদেশিরা আজ আনন্দিত ও গর্বিত। উত্তাল পদ্মার বুকে নির্মিত সেতু ইতিহাসের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জিং স্থাপনা হিসেবে যুগ যুগ ধরে টিকে থাকবে সেটাই প্রত্যাশা।

লেখক: সহকারী সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ; লেখক ও গবেষক

Header Ad
Header Ad

কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার

কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মো. জাফর আলম। ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মো. জাফর আলমকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। রাজধানীর ধানমণ্ডি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

রোববার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ শাখার উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান। তিনি জানান, বিশেষ অভিযানের অংশ হিসেবে ধানমণ্ডি এলাকা থেকে মো. জাফর আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

তবে ঠিক কী অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

Header Ad
Header Ad

ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পহেলগামে সশস্ত্র গোষ্ঠীর ভয়াবহ হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের উত্তেজনা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। সীমান্তে প্রতিদিন গোলাগুলির ঘটনা ঘটছে, বাড়ছে সামরিক সংঘাতের আশঙ্কা। এর মধ্যেই পাকিস্তানের রেলমন্ত্রী হানিফ আব্বাসী ভারতে পরমাণু হামলার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে এ তথ্য জানিয়েছে।

শনিবার এক অনুষ্ঠানে হানিফ আব্বাসী বলেন, "শুধুমাত্র ভারতের জন্য ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র তাক করে রাখা হয়েছে। ঘৌরি, শাহিন এবং গজনবির মতো অত্যাধুনিক মিসাইলও প্রস্তুত আছে।" ভারতের প্রতি কঠোর সতর্কবার্তা দিয়ে তিনি বলেন, "তারা যদি সিন্ধু নদীর পানি বন্ধ করার চেষ্টা করে, তাহলে সর্বাত্মক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।"

মন্ত্রী আরও বলেন, "আমরা মিলিটারি সরঞ্জাম ও মিসাইল শুধু প্রদর্শনের জন্য রাখিনি। পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কোথায় রাখা আছে তা কেউ জানে না, তবে এটুকু নিশ্চিত - এগুলো ভারতের দিকেই তাক করে রয়েছে।"

পাকিস্তানের আকাশসীমা ভারতীয় বিমানের জন্য বন্ধ করার সিদ্ধান্তের প্রসঙ্গ টেনে হানিফ আব্বাসী বলেন, "নয়া দিল্লি এখন বুঝতে শুরু করেছে তাদের কর্মকাণ্ডের কঠোর পরিণতি কী হতে পারে। যদি এই পরিস্থিতি ১০ দিন চলতে থাকে, তাহলে ভারতের এয়ারলাইন্সগুলো দেউলিয়া হয়ে যাবে।"

পহেলগাম হামলার জন্য ভারতের নিরাপত্তা ব্যবস্থার ব্যর্থতাকেই দায়ী করেন তিনি। তাঁর ভাষায়, "ভারত কিছু ঘটলেই অকারণে পাকিস্তানকে দোষারোপ করে।"

প্রসঙ্গত, পহেলগামে হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৬০ সালের সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত এবং পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য সমস্ত ভিসা বাতিলের সিদ্ধান্ত।

ভারতীয় অভিযোগ দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে পাকিস্তানও পাল্টা ব্যবস্থা নিয়েছে। ইসলামাবাদ ইতিমধ্যে সিমলা চুক্তি স্থগিত করেছে এবং পাকিস্তানের আকাশসীমা দিয়ে ভারতের বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। পাশাপাশি সিন্ধু নদীর পানি বন্ধ করা হলে যুদ্ধের হুঁশিয়ারিও দিয়েছে পাকিস্তান।

Header Ad
Header Ad

চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বিতর্কিত চরিত্র হয়ে উঠেছেন তাওহিদ হৃদয়। তাঁকে ঘিরে যেন একের পর এক নাটকীয় ঘটনা ঘটছে, আর প্রতিদিনই সেই নাটকে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন পর্ব। এবার ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের আয়োজক ক্রিকেট কমিটি অব মেট্টোপলিস (সিসিডিএম) মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, হৃদয় চার ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন।

সবশেষ গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ম্যাচে আউট হওয়ার পর প্রতিক্রিয়া দেখানোর অভিযোগ ওঠে মোহামেডানের এই অধিনায়কের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে তাঁকে শুনানিতে ডাকা হলেও তিনি হাজির হননি। পরে ম্যাচ রেফারি আখতার আহমেদ তাঁকে লেভেল-১ অপরাধে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন এবং একটি ডিমেরিট পয়েন্ট দেন।

এর আগে হৃদয়ের ডিমেরিট পয়েন্ট ছিল ৭। নতুন করে ১ পয়েন্ট যোগ হওয়ায় তা দাঁড়িয়েছে ৮-এ। বিসিবির আচরণবিধির ৭.৫ ধারা অনুযায়ী, কোনো খেলোয়াড়ের ডিমেরিট পয়েন্ট ৮ ছুঁলে তাকে চার ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। সেই অনুযায়ীই হৃদয়ের ওপর চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে।

ফলে আগামীকাল আবাহনীর বিপক্ষে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ‘অলিখিত ফাইনালে’ মোহামেডানের পক্ষে মাঠে নামতে পারবেন না হৃদয়। এটি মোহামেডানের জন্য বড় ধাক্কা হিসেবেই দেখা হচ্ছে।

 

তাওহিদ হৃদয়। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে, ১২ এপ্রিল আবাহনীর বিপক্ষে ম্যাচে আম্পায়ারদের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন হৃদয়। পরে সংবাদমাধ্যমে এসে আম্পায়ারদের বিরুদ্ধে ‘মুখ খোলার হুমকি’ দেওয়ায় সেই নিষেধাজ্ঞা বাড়িয়ে দুই ম্যাচ করা হয় এবং সঙ্গে যোগ হয় ৭ ডিমেরিট পয়েন্ট।

তবে ওই নিষেধাজ্ঞা নিয়েও কম নাটক হয়নি। দুই দফায় নিষেধাজ্ঞা কমানো ও বাড়ানো নিয়ে বিসিবির ভেতরে জল ঘোলা হয়। শেষ পর্যন্ত জানানো হয়, হৃদয়ের দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে, তবে সেটির কার্যকারিতা এক বছরের জন্য স্থগিত থাকবে। এ সিদ্ধান্তের পরেই দেশের অভিজ্ঞ আম্পায়ার শরফৌদ্দোলা ঘোষণা দেন, তিনি আর ঘরোয়া ক্রিকেটে আম্পায়ারিং করবেন না।

এসব বিতর্কের মধ্যে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ম্যাচে নিজের আউটের প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে আবারও নতুন করে নিষেধাজ্ঞায় পড়লেন হৃদয়। ফলে ঘরোয়া ক্রিকেটের এই নাটকে নতুন মাত্রা যোগ হলো।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক