মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

পল্লী উন্নয়নে বিশ্ব কবির ভাবনা

রবীন্দ্রনাথের পল্লী উন্নয়ন ভাবনা ছিল গ্রামীণ মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির অন্যতম হাতিয়ার। জমিদারের সন্তান হয়েও ভাবনায় রেখেছিলেন গ্রামীণ দরিদ্র মানুষের কল্যাণ। স্বনির্ভর গ্রাম প্রতিষ্ঠা ও গ্রামীণ অর্থনীতি পূর্নরুদ্ধারের ব্যাপারে কবির ভাবনা ছিল সুদূরপ্রসারী। রবীন্দ্রনাথ নিজেই লিখেছেন, আমার জন্মগত পেশা জমিদারী, কিন্তু আমার স্বভাবগত পেশা আসমানদারী। জমিদারের সন্তান হিসেবে তিনি যতো না খাজনা আদায় করেছেন, তার থেকে অনেক বেশি গ্রাম বাংলার সৌন্দর্যসুধা প্রাণভরে উপভোগ করেছেন। খেয়াপারের মাঝিটিকেও তিনি কাব্যিক ছন্দ দিতে ভুলেননি।

রবীন্দ্রনাথ পল্লী উন্নয়নকে একটি জাতির উন্নতির একমাত্র উপায় হিসেবে জেনেছিলেন। তিনি উপলব্ধি করতেন সাধারণ মানুষকে বাদ দিয়ে দেশের সার্বিক উন্নয়ন কখনোই সম্ভব নয়। পল্লী উন্নয়নের সুযোগ্য গবেষক ড. আনোয়ারুল করীম, তাঁর সমবায়ী রবীন্দ্রনাথ ও পল্লী উন্নয়ন গ্রন্থ পৃ,৯ এ উল্লেখ করেছেন- ’পল্লী উন্নয়নের ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথ সমবায়কে চালিকাশক্তি মনে করলেও একে সংহত রুপ দেবার জন্য তিনি সংগঠনের প্রয়োজনীয়তাকে গভীরভাবে উপলব্ধি করেছিলেন। তাঁর মতে জোট বাঁধা, ব্যুহবদ্ধতা এবং অর্গানিজেশন এই তিনটি পল্লী উন্নয়নের সারকথা’।

সমবায়ভিক্তিক কৃষি ও শিল্পে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার  এবং সর্বক্ষেত্রে প্রশিক্ষণের বিষয়টিও গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করেছেন। সমবায়ের সাথে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার কবির পল্লী উন্নয়ন ভাবনার এক অভূতপূর্ব সংযোজন। গভীর থেকে গভীরতর চিন্তা চেতনা কবির হদয়কে ছুঁয়েছিল। সমবায়ভিক্তিক পল্লী উন্নয়ন কর্মসূচির প্রথম উদ্যোগী পুরুষ রবীন্দ্রনাথ । রবীন্দ্রনাথ প্রস্তাবিত পল্লী সমাজের কাঠামো অনেকটাই ইউনিয়ন পরিষদের আদলে সৃষ্ঠ।  শিলাইদহ শাহজাদপুর,পতিসরের আশেপাশের দরিদ্র মানুষগুলোর অসহায়ত্ব তাঁর বিবেককে নাড়া দিয়েছিল। কবির অন্তদ্ষ্টি ও সাহিত্য প্রতিভা গ্রামীণ মানুষের দূর্বিষহ জীবনকে উপলব্ধি করার সক্ষমতা বহুগুন বাড়িয়ে দিয়েছিল। গ্রাম বাংলার প্রতি রবীন্দ্রনাথের অনুরাগ ছিল প্রবল। গ্রামকে তিনি নারীর সাথে তুলনা করে বলেন’ Villages are like women, in their keeping is the cradle of the race’ ………………… কবিতা ও সাহিত্য কবিকে স্বদেশপ্রেমী করে তুলেছিল এবং সে কারণেই পল্লী উন্নয়নের চেতনা তাঁর অন্তর ছুঁয়েছিল।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিন্নপত্র ’১০ মে ১৮৯৩ সালে শিলাইদহে লিখেছেন’ এই দরিদ্র প্রজাগুলোকে দেখলে ভারী মায়া করে, এরা যেন বিধাতার শিশু সন্তানের মতো নিরুপায়। তিনি এদের মুখে নিজের হাতে কিছু তুলে না দিলে এদের আর গতি নেই। পৃথিবীর স্তন যখন শুকিয়ে যায় তখন এরা কেবল কাঁদতে জানে- কোনোমতে একটুখানি ক্ষুধা ভাঙলেই আবার তখনই ভুলে যায়।”

রবীন্দ্রনাথ অকপটে সাহিত্যচর্চায় গ্রামকে সামনে টেনে এনেছেন। কবির ধারনায় একটি গ্রাম জাগলে একটি দেশ জাগবে”। পল্লী উন্নয়ন ও মানুষের কল্যাণ কবির এক যথার্থ প্রাণের তাগিদ। তিনি পল্লী উন্নয়ন বলতে পল্লীর সামগ্রিক অবস্থার উন্নয়নকেই বুঝেছিলেন। তিনি বর্ণ এবং শ্রেণী বৈষম্যকে পল্লী উন্নয়নের প্রধান অন্তরায় বলে মনে করতেন। তিনি পল্লীর মানুষের দূর্দশা দেখে পীড়িত হয়ে লেখেন; এদের অকৃত্রিম ভালোবাসা এবং এদের অসহ্য কষ্ট দেখলে আমার চোখে জল আসে।”রবীন্দ্রনাথ ছিলেন অনুভূতিপ্রবণ মানবতাবাদী এবং দেশপ্রেমী একজন রোমান্টিক কবি। তিনি প্রজাদের জনদরদী অভিভাবক ছিলেন তাঁর স্বপ্নই ছিল প্রজাদের উন্নয়ন। উপেনকে তিনি ধনী গরিব বৈষম্যের একটি চিহ হিসেবে সবার সামনে উত্থাপন করেছেন। তিনি পল্লী উন্নয়নকে স্বাধীনতার প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। অন্ধকারাচ্ছন্ন সমাজের বুক থেকে কালোছায়া মুছে ফেলার মন্ত্রের দিক্ষা কবি বহু আগেই রপ্ত করছিলেন । খাদ্য সমস্যা দূরীকরণে তিনি কৃষকদের নিয়ে চাষবাস ও গোরুপালনের উপর জোর দিয়েছিলেন। এর ফলে কৃষকেরা লাভবান হয়েছিল। পল্লী উন্নয়নে বিশ্বকবির সুদূরপ্রসারী চিন্তা চেতনা আজও ভারতবর্ষে সমুজ্জল হয়ে রয়েছে।

চলবে…

Header Ad
Header Ad

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!

ছবি: সংগৃহীত

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যে সোমবার রাতেও দু’দেশের সেনাদের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি হয়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কারাবন্দি নেতা ইমরান খানের মুক্তি দাবি করেছে প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।

পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক দ্য ডন-এর বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এমনটি জানানো হয়।

সোমবার সিনেটে পিটিআইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ জাতীয় সংকটময় পরিস্থিতিতে সর্বদলীয় সম্মেলন (Multi-Party Conference) আহ্বান করা প্রয়োজন, যাতে দেশের রাজনৈতিক নেতারা একসঙ্গে বসে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এই বৈঠকে ইমরান খানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তার জেল থেকে মুক্তিরও দাবি জানানো হয়।

পিটিআইয়ের সিনেটর আলী জাফর বলেন, “রাজনৈতিক মতভেদ ভুলে এখন দেশের স্বার্থে ঐক্য প্রয়োজন। ইমরান খানের উপস্থিতি বিশ্বকে দেখাবে— পাকিস্তান ঐক্যবদ্ধ।” তিনি আরও বলেন, ইমরান যদি অংশ নেন, তাহলে তা হবে শক্তিশালী কূটনৈতিক বার্তা।

পিটিআই নেতা শিবলি ফারাজ আরও একধাপ এগিয়ে ইমরান খানকে টেলিভিশনে ভাষণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার দাবি, ইমরান টিভির মাধ্যমে জনগণকে মিনার-ই-পাকিস্তানে জমায়েত হওয়ার এবং ওয়াগা সীমান্তে পদযাত্রা করার ডাক দিলে এক কোটির বেশি মানুষ সাড়া দেবে।

তার ভাষায়, “শুধু জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ভারতকে যথাযথ বার্তা দিতে পারেন।”

ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) বা পিএমএল-এন–এর সিনেটর ইরফানুল হক সিদ্দিকী ভারতের প্রতি কঠোর সমালোচনা করে বলেন, “পেহেলগামের হামলা আসলে একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন— যা ভারতের নিজস্ব সংস্থারই পরিকল্পিত, পাকিস্তানকে হেয় করার উদ্দেশ্যে।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান বরাবরই সন্ত্রাসবাদের শিকার, বরং ভারত এখন নাৎসি চিন্তাধারায় বিশ্বাসী সরকার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলছে, তারাই বরং দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী হামলার শিকার। দুই দেশের মধ্যে এই উত্তেজনা বিশ্ব রাজনীতিতেও উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থার দিকে গড়াতে পারে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

প্রকল্প বাস্তবায়ন না করেই বিভিন্ন প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে টাঙ্গাইল এলজিইডিতে অভিযান পরিচালনা করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এই অভিযানে তারা বিভিন্ন প্রকল্পের নামে আসা বরাদ্দকৃতের অর্থ আত্মসাতসহ নানা অনিয়ম, দুর্নীতির প্রাথমিত প্রমাণ পেয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে টাঙ্গাইল এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ কামরুজ্জামানের উপস্থিতিতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। 

প্রাথমিকভাবে অভিযোগের দুদক জানায়, বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতি, একাধিক প্রকল্পের কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন না করেই বিধিবহির্ভূতভাবে অগ্রিম বিল উত্তোলন, এলজিইডি'র তত্ত্বাবধানে গ্রাম-গঞ্জের রাস্তা এবং ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণকাজে নিম্নমাণের সামগ্রী ব্যবহার ও কাজের গুণগতমান বজায় না রাখা এবং উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে এলজিইডির বিভিন্ন কর্মকর্তাগণ কর্তৃক নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

টাঙ্গাইল দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নুর আলম জানান, দুদকের প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশ মোতাবেক টাঙ্গাইল এলজিইডিতে আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি। অভিযানে প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। সেগুলো সরেজমিনে মাঠ পর্যায়ে গিয়ে যাচাই-বাছাই করব এবং পরে এ বিষয়গুলো কমিশনকে জানাবো।

তিনি আরও জানান, একদিনে জেলার সবগুলো উপজেলায় যাওয়া সম্ভব না। তাই পরবর্তীতে অন্যান্য উপজেলাগুলোতে অভিযান পরিচালনা করা হবে।

Header Ad
Header Ad

লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চলমান সহিংসতার কারণে নতুন করে বাস্তুচ্যুত প্রায় ১ লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশকে অনুরোধ জানিয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রেফিউজি রিলিফ অ্যান্ড রিপ্যাট্রিয়েশন কমিশনার (আরআরআরসি) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।

তুরস্কভিত্তিক রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মিজানুর রহমান জানান, ইউএনএইচসিআরের পক্ষ থেকে সম্প্রতি পাঠানো একটি চিঠিতে বাংলাদেশের প্রতি এ অনুরোধ জানানো হয়েছে।

তিনি বলেন, “নতুন আসা রোহিঙ্গাদের অনেকেই কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী এলাকায় অস্থায়ী তাঁবু, স্কুল ও মসজিদে আশ্রয় নিয়েছে। এখন ইউএনএইচসিআর চায়, এদেরকে শরণার্থী শিবিরে স্থানান্তর করা হোক।”

গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, নতুন আসা এই রোহিঙ্গাদের পরিবার সংখ্যা প্রায় ২৯ হাজার ৬০৭টি, যার মধ্যে গত সপ্তাহেই ১ হাজার ৪৪৮টি পরিবার নাফ নদী পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

কমিশনার মিজানুর রহমান জানিয়েছেন, “নতুন রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে এখনো সরকার কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেয়নি। কারণ, বারবার নতুন শরণার্থী গ্রহণ করলে পুনর্বাসন ও প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া জটিল হয়ে পড়বে।”

মিয়ানমারের জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে চলমান লড়াইয়ে ‘আরাকান আর্মি’ রাখাইন রাজ্যের সীতওয়ে ব্যতীত অধিকাংশ অঞ্চল নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। এর ফলে রাখাইনে মানবিক সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে এবং রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর নতুন করে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।

২০১৭ সালের আগস্টে আরসা কর্তৃক পুলিশের ওপর হামলার জেরে মিয়ানমার সেনাবাহিনী রাখাইনের রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর দমন-পীড়ন চালায়। তখন প্রায় সাত লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। বর্তমানে কক্সবাজারের বিভিন্ন শিবিরে প্রায় ১৫ লাখ রোহিঙ্গা বসবাস করছে, যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী বসতি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!
টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ
লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ
ডাকাত দেখে আতঙ্কে অসুস্থ গৃহকর্তা, পানি খাইয়ে সেবা করল ডাকাতরা, পরে লুট
‘মানবিক করিডর’ নিয়ে নানা প্রশ্ন : স্পষ্ট করলেন প্রেসসচিব
ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী
মাদরাসার শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল