বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আর্সেনিকের ঝুঁকি বাড়ছে

কয়েক বছর আগে নিউইয়র্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. জিনি পেসোলা তার দলবল নিয়ে আর্সেনিক আক্রান্ত বাংলাদেশের ১২ হাজার মানুষের উপর গবেষণা চালিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেন। তাতে তারা উল্লেখ করেছেন—আর্সেনিকের কারণে অধূমপায়ীরাও শ্বাসকষ্টে ভুগছেন, যা এর আগে জানা যায়নি।

গবেষক ড. জিনি পেসোলা স্পষ্ট করে বলেন, ‘শ্বাসকষ্টের অন্যতম কারণ ধূমপান। কিন্তু অধূমপায়ীরা শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হওয়ার প্রধান কারণ আর্সেনিকযুক্ত পানি পান।’ এ ছাড়াও আমরা জানতে পেরেছি আর্সেনিক আক্রান্তের ফলে ক্যান্সার সৃষ্টির পাশাপাশি শরীরের অন্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গও নিস্তেজ হয়ে যায়। আক্রান্তদের বেশির ভাগেরই হাতে-পায়ে ফোস্কা এবং আঙুলের মাথায় পচন ধরে। এ ছাড়াও অনেকেরই বুকে-পিঠে কিংবা জিহ্বা, মাড়িতে ঘাঁয়ের সৃষ্টি হচ্ছে, যা পরে মারাত্মক ক্যান্সারে রূপ নেয়। অনেকের আবার কিডনি, যকৃত বিকল হয়ে পড়ে। সহনীয় মাত্রার চেয়ে বেশি আর্সেনিকযুক্ত পানি পানে এটি হচ্ছে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।

শুধু যে নলকূপের পানি পান করে মানুষ আর্সেনিকের বিষে আক্রান্ত হয়েছেন তা কিন্তু নয়। উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলসহ দেশের ৪৩টি জেলার মানুষ বোরো ধানের চালের ভাত খেয়েও মারাত্মকভাবে আক্রান্ত হচ্ছেন। উল্লেখ্য, এ ধানের ভাত শুধু উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষই খাচ্ছেন না, খাচ্ছেন সমগ্র দেশের মানুষই, ফলে নীরবে-নিভৃতে ঘাতকব্যাধির প্রসার ঘটছে। যেহেতু বোরো ধান চাষে প্রচুর ভূগর্ভস্থ পানির সেচ ব্যবহার করা হয়, সেহেতু ওই ফসল আর্সেনিকের বিষক্রিয়ায় স্বাভাবিকভাবেই আক্রান্ত হয়।

সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানানোর আগে পানিতে আর্সেনিকের সহনীয় মাত্রা সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করছি আগে। তাতে আর্সেনিকের বিষক্রিয়া সম্পর্কে জানাতে সুবিধা হবে।

বিজ্ঞান বলে, আর্সেনিক এক ধরনের ধূসর ধাতব পদার্থ। একে সহজে ভেঙে গুঁড়া করা যায়। প্রকৃতিতে সাধারণত দুই প্রকার আর্সেনিক বিদ্যমান। জৈব ও অজৈব আর্সেনিক। জৈব অপেক্ষা অজৈব আর্সেনিক বেশি ক্ষতিকর। পানিতে প্রধানত অজৈব আর্সেনিক বেশি পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে পানিতে আর্সেনিকের সহনীয় মাত্রা ধরা হয়েছে ৫০ মাইক্রোগ্রাম। অথচ বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন সীমান্ত এলাকার জেলাগুলোতে নলকূপের পানিতে আর্সেনিকের মাত্রা পেয়েছে ২ থেকে ২.৫ পিপিএম, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি। ইতোমধ্যে তার প্রতিফলনও ঘটেছে ব্যাপক হারে। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে রীতিমতো দুর্যোগ আকার ধারণ করেছে। যদিও দেশের ৬১ জেলায় আর্সেনিকের মাত্রাতিরিক্তের খবর পাওয়া গেছে। তথাপিও উত্তরাঞ্চলের তুলনায় অন্য সব জেলা কিছুটা কম ঝুঁকিতে রয়েছে।

এক সমীক্ষায় জানা যায়, বাংলাদেশের ৭০ শতাংশ মানুষ এখন আর্সেনিক ঝুঁকির সম্মুখীন। তার মধ্যে ২৬৪ উপজেলার মানুষ মারাত্মকভাবে আক্রান্ত। বলে রাখা ভালো, ২৬৪ উপজেলায় আর্সেনিক একদিনেই আক্রান্ত হয়নি এটি ধীরে ধীরে মাটির নিচ দিয়ে ছড়িয়েছে। যা এখনো রীতিমতো ছড়াচ্ছে (উল্লেখ্য, আর্সেনিক মাটির নিচ দিয়ে দ্রুত ছড়াতে সক্ষম), যার উকৃষ্ট প্রমাণ হল—

১৯৮৮ সালে ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘দি স্কুল অব এনভায়রনমেন্টাল স্টাডিজ’ প্রথম একটি গবেষণা চালায় পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায়। সেই গবেষণায় আর্সেনিকের অবস্থান নির্ণয় হয় পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত গঙ্গা-ভাগীরথী নদীর পূর্ব প্রান্তে ৭০ থেকে ২০০ ফুট মাটির নিচে। প্রায় পঁয়ত্রিশ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃতিও ধরা পড়ে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ‘গ্রীষ্মকালীন ফসলের জন্য ভূগর্ভস্থ পানির ব্যাপক ব্যবহারের কারণে মাটির কম্পোজিশনে পরিবর্তন ঘটে, যার ফলে ভূগর্ভস্থ পানিতে আর্সেনিকের দূষণ ঘটে।’

পশ্চিমবঙ্গের কিছু স্থানে আর্সেনিকের সমস্যা ব্যাপক আকার ধারণ করে, যা পরে সীমান্তবর্তী জেলাগুলো দিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে পুরো বাংলাদেশে। সে তথ্য আমরা জানতে পেরেছি বেশ খানিকটা পরে। প্রায় নয় বছর পর ১৯৯৬ সালে প্রথম বাংলাদেশের ভূগর্ভস্থ পানিতে আর্সেনিকের সন্ধান পাওয়া গেছে। এরপর দীর্ঘ পঁচিশ বছর কেটে গেলেও অদ্যাবধি আর্সেনিকের কবল থেকে মুক্তি পায়নি মানুষ। আর্সেনিকের সমস্যা সমগ্র বিশ্বে কম-বেশি রয়েছে ঠিকই, তবে বাংলাদেশ, ভারতের মতো অত প্রকট আর কোথাও নেই।

গবেষক ডা. আনা নাভাস আসিয়ান বলেন, ‘আফ্রিকা ও মেক্সিকোর উত্তরাঞ্চলে আর্সেনিক আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেশি।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভূগর্ভের আর্সেনিকমুক্ত স্তরে নতুন নলকূপ স্থাপনের মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে কিছুটা মুক্তি পাওয়া যেতে পারে, তবে এ পদ্ধতি বেশ ব্যয়বহুল।’

আমাদের দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেকেই এখনো জানেন না আর্সেনিক আসলে কী? তারা আর্সেনিকের বিষে আক্রান্ত হয়ে (বিশেষ করে হাতের তালু, পায়ের তালু কিংবা শরীরে কালচে বাদামি রঙের দাগ নিয়ে) কবিরাজ বা হাতুড়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হলে মামুলি চর্মরোগ হয়েছে বলে জেনে আসেন। এতে করে ঘুণাক্ষরেও টের পাননি তারা যে মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছেন। অথচ এ আক্রান্ত ব্যক্তিদের অনেকের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে জানা গেছে যে, তাদের প্রস্রাবে ১০০ থেকে ১৮০ শতাংশ বেশি আর্সেনিক রয়েছে। যার ফলে মৃত্যু অবধারিত। এ থেকে বাঁচার কোনো পথ নেই বলেও দাবি করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

বিশেষজ্ঞরা আরও একটি ভয়ানক তথ্য জানিয়েছেন, ‘আর্সেনিক আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা নেই বললেই চলে।’ তবে তারা সামান্য আশার আলো দেখিয়েছেন, আক্রান্ত ব্যক্তিকে দীর্ঘদিন বিশুদ্ধপানি ও পুষ্টিকর খাবার খেতে দিলে সে রোগী স্বাভাবিক স্বাস্থ্য ফিরে পেতে পারেন। যা দেশের দরিদ্র জনসাধারণের জন্য মোটেও সম্ভব নয়। এ হতাশাজনক সংবাদটি শোনার পর আমাদের করার কিছু নেই মনে করে চুপচাপ বসে থাকলে চলবে না।

আর্সেনিক থেকে মুক্তি পেতে আমাদের সংগ্রাম করতে হবে। জনগণকে নিরাপদ পানি পানে উৎসাহিত করতে হবে। বিশেষ করে উৎসাহিত করতে হবে বৃষ্টির পানি পানে। তার সঙ্গে জানাতে হবে সহজ উপায়ে বৃষ্টির পানি ধারণ ও সংরক্ষণের অত্যাধুনিক কৌশল। জানাতে হবে ভূগর্ভস্ত পানি কম ব্যবহার করে মাটির উপরিভাগের পানির বেশি ব্যবহার করতে হবে। তার সঙ্গে আরও জানাতে হবে পানযোগ্য পানির উৎসের আশেপাশে টয়লেট স্থাপন করা যাবে না। কারণ টয়লেটের বর্জ্যতে মাটির কম্পোজিশন ঘটে, যাতে পানি দূষণ ঘটায় দ্রুত। এর জন্য অবশ্য ব্যাপক জনসচেতনতা গড়ে তুলতে হবে প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে। এ ব্যাপারে এনজিও, পরিবেশবাদী সংগঠন এবং আমাদের প্রচার মাধ্যমগুলোর বলিষ্ঠ ভূমিকা একান্ত প্রয়োজন, তাহলে আক্রান্তের সংখ্যা অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।

লেখক: কথাসাহিত্যিক ও কলামিস্ট

আরএ/

Header Ad
Header Ad

ইডেনে অভিষেক শর্মার তাণ্ডব: ৭৭ বল বাকি থাকতে ভারতের দাপুটে জয়

ছবি: সংগৃহীত

ইডেন গার্ডেন্সে দুর্দান্ত ব্যাটিং প্রদর্শনী করে ৭৭ বল বাকি থাকতে সহজ জয় তুলে নিয়েছে ভারত। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে রান তাড়া করতে নেমে অভিষেক শর্মার বিধ্বংসী ব্যাটিং মঞ্চ তৈরি করে দেয়।

শুরুতে সঞ্জু স্যামসন ও অভিষেক শর্মা ওপেনিংয়ে নামেন। যদিও সঞ্জু ২০ বলে ২৬ রান করে আউট হন। এরপর অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব তিন নম্বরে নামলেও শূন্য রানে আউট হন। কিন্তু অভিষেক শর্মা ছিলেন আগ্রাসী। আদিল রশিদের বোলিংয়ে ক্যাচ ফেলায় অভিষেক দুই ডেলিভারি পর পর ছক্কা হাঁকান। মাত্র ২০ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন অভিষেক।

তিলক ভার্মার সঙ্গে তার পার্টনারশিপ আরও শক্তিশালী হয়। অভিষেক শেষ পর্যন্ত ৩৪ বলে ৭৯ রান করে আউট হন, যেখানে ছিল ৫টি চার ও ৮টি ছক্কা। তার স্ট্রাইকরেট ছিল ২৩২-এর ওপরে। এরপর তিলক ভার্মা সাপোর্টিং রোলে ১৬ বলে ১৯ রান করেন।

৪৩ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় ভারত। অভিষেকের এই বিধ্বংসী ইনিংস আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার যোগ্যতা প্রমাণ করে।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় শুরু হলো দু'দিনব্যাপি তারুন্যের মেলা

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গায় শুরু হলো দু'দিনব্যাপি তারুণ্যের উৎসব ২০২৫। চুয়াডাঙ্গা সদরের আয়োজনে এ মেলায় ৪৬তম জাতীয় বিজ্ঞান ও ৯ম বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড-২০২৫ এবং জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ও চুয়াডাঙ্গা সদর এর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ভূমি সেবা বিষয়ক সেমিনার ও কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

আজ বুধবার (২২ জানুয়ারি) চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ মেলা শুরু হলো।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম মেলার শুভ উদ্বোধন করেন এবং মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব), আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী৷ অফিসার এম. সাইফুল্লাহ, সহকারী কমিশনার ( ভুমি) এস. এম. আশিস মোমতাজ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আহবায়ক মো. আসলাম হোসেন এবং অন্যান্য ছাত্র প্রতিনিধিবৃন্দ।

মেলায় তরুনদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন পন্য ও প্রযুক্তির স্টল রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

এবার ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হলো দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা  

ছবিঃ সংগৃহীত

মৌলভীবাজারের রাজনগরে দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা ফল (কমলা) দাম ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও নিলাম থেকে এই দামেই ফলগুলো কিনে নিয়েছেন এক প্রবাসী।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে রাজনগর উপজেলার কামারচাক ইউনিয়নের জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার বার্ষিক ওয়াজ মাহফিলে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, মৌলভীবাজারের রাজনগরে জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল চলছিল। এসময় মাহফিলে দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা দান করেন এক ব্যক্তি। পরে ওয়াজ মাহফিল শেষে সেগুলো নিলামে তুলেন শায়খুল হাদীস মুফতি মুশাহিদ ক্বাসেমী। নিলামের একপর্যায়ে সর্বোচ্চ দাম হাঁকিয়ে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ফলগুলো কিনে নেন আরব আমিরাত প্রবাসী মাওলানা শরিফ আক্তার হুসাইন।

ওয়াজ ও দোয়ার মাহফিলে অংশ গ্রহণকারী শ্রোতারা বলেন, মাহফিল শেষে দোয়ার আগে ফলগুলো নিলামে তোলা হয়। ২ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। যারাই নিলামে অংশগ্রহণ করেছেন সবার উদ্দেশ্য হলে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সহযোগিতা করা।

জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা ফখরুল ইসলাম শাহীন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাদ্রাসার বার্ষিক মহাসম্মেলন ফলগুলো দান করা হয়। পরে ফলগুলো নিলামে তোলা হলে ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইডেনে অভিষেক শর্মার তাণ্ডব: ৭৭ বল বাকি থাকতে ভারতের দাপুটে জয়
চুয়াডাঙ্গায় শুরু হলো দু'দিনব্যাপি তারুন্যের মেলা
এবার ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হলো দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা  
১০ লাখ মেট্রিক টন চাল-গম আমদানি করবে সরকার
চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক রণক্ষেত্র করলো বেক্সিমকোর শ্রমিকরা  
পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  
ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল
ময়মনসিংহে ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হৃদয় ও মাসুদ গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে তদন্তে নামলো দুদক  
বইমেলা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, নিউইয়র্কে গ্রেপ্তার ৪
ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    
চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস
এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ