বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পররাষ্ট্রনীতির সূচনা মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই

আমরা আজ স্বাধীনতা ও বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করছি। একই সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীও উদযাপন করছি। সুতরাং বাংলাদেশ গত ৫০ বছরে পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ে কতটুকু সফলতা অর্জন করেছে এবং কোন ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করতে পারেনি, সেই প্রেক্ষাপট নিয়ে একটা মূল্যায়ন যদি করি, সেটা যুক্তিযুক্ত ও সময়োপযোগী হবে।

৫০ বছর একটা জাতির জন্য যদিও অনেক লম্বা সময় নয়, তবুও আমরা প্রজন্মগত দিক থেকে যদি দেখি, আমরা যারা এটা নিয়ে গর্ববোধ করি, আমাদের অবশ্যই ভিন্ন একটি অনুভূতি আছে। আমরা যদি ৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই শুরু করি, তাহলে দেখা যায়, আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার চেয়েছিলাম। সেই গণতান্ত্রিক অধিকার না দিয়ে, পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বাংলাদেশের নিরীহ মানুষের ওপর আক্রমণ চালিয়েছিল। একটা হত্যাযজ্ঞ শুরু করেছিল।

সেই বক্তব্য মানুষের কাছে তুলে ধরাই আমাদের কাছে প্রধান চ্যালেঞ্জ ছিল। আমরা সেটি প্রতিরোধ (যুদ্ধ) করেছি গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার জন্য। আমরা সমষ্টিগতভাবে এদেশের সব শ্রেণি-পেশার, ধর্ম-বর্ণের মানুষ পাকিস্তানি সামরিক অভিযানের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছি। বিশেষ করে ২৫শে মার্চের ঘটনার পর স্বাধিকার আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়েছে। বাঙালি জাতি গোষ্ঠীর সঙ্গে আমরা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র চেয়েছি নিজেদের স্বকীয়তা প্রকাশের জন্যই।

বিষয়গুলি বিশ্বের কাছে তুলে ধরার প্রয়োজন ছিল। আমরা বলতে পারি, সেই থেকেই বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির যাত্রা শুরু। তারপর যখন ঘটনা প্রবাহে আমরা আমাদের অবস্থানের কথা বলার চেষ্টা করছিলাম, তখন পাকিস্তান-ভারত এ বিষয় দ্বিপাক্ষিক ফ্রেমে ফেলে ইন্দোপাক কন্টেস্টে নিয়ে গেল। আমরা নিজেরা তখন হারিয়ে যাওয়ার মতো অবস্থায় পড়েছিলাম। আমরা যে স্বাধীনতা যুদ্ধ করছি, সেই বক্তব্য কোথায়? সেখানে আমরা আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার, আমাদের আত্মসম্মানবোধটুকু রক্ষার জন্য দাঁড়িয়েছি, সেই কথাটি প্রকাশ করা আমাদের জন্য প্রথম চ্যালেঞ্জ। সেটিই স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রচেষ্টা পৃথিবীর কাছে আমাদের বক্তব্যটি তুলে ধরতে।

সে সময় এক কোটি মানুষ ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিল। ভারতসহ অন্যান্য দেশ তাদের সাহায্য করেছে। সে সময় ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে হয়েছিল। তাদের বোঝাতে হয়েছে, এসব মানুষ নিগৃহীত হয়ে তাদের কাছে এসেছে। তাদের সাহায্য প্রয়োজন। তারপর ভারত সরকার সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে। আবেদন-নিবেদন করতে হয়েছে আমাদের। অসহায় নিগৃহীত এসব মানুষের জন্য ভারতসহ অন্যান্য দেশের কাছে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। বলা যায় এটি আমাদের পররাষ্ট্রনীতির পরবর্তী পদক্ষেপ। আমাদের পররাষ্ট্রনীতির প্রাথমিক গল্পটা এখান থেকেই শুরু।

আমরা মুক্তিযুদ্ধের জন্য লড়ছিলাম। মুক্তিযুদ্ধ অথবা স্বাধীনতা যুদ্ধ যেভাবেই বলা হোক না কেন, পাকিস্তান এটিকে বলা শুরু করল কিছু বিভ্রান্ত যুবক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে পাকিস্তানকে ভাঙার জন্য উঠে-পড়ে লেগেছে। সেখানে আমাদের জন্য দুটি ব্যাপার আছে। পাকিস্তান একটি স্বাধীন দেশ। স্বাধীন দেশের কোনো অংশে যদি কেউ বিদ্রোহ ঘোষণা করে সেটা দমন করার সার্বভৌম অধিকার তাদের আছে। তারা সেই কথাটিই সারা পৃথিবীর কাছে বলা শুরু করল এবং তা ভারতীয় ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দেখানো হলো। এটা আমাদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ কারণ ভারত আমাদের সাহায্য করছে; এটা মানবিক সাহায্য, হয়তো খানিকটা কূটনৈতিক সাহায্যও।

আমরা তো সংগ্রাম করছি আমাদের আত্মরক্ষার জন্য; আমার স্বকীয়তা বজায় রাখার জন্য এবং আমি ও দেশের মানুষ হচ্ছে আন্দোলনের প্রধান নিয়ামক। ভারতসহ আমাদের বন্ধুরা সেই প্রচেষ্টাতে আমাদের সহযোগী হয়েছে। এখানে ভারত প্রধান ভূমিকা পালন করেনি, কোনো ষড়যন্ত্রও সেখানে প্রধান ভূমিকা পালন করেনি। আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার জন্য আমরা সংগ্রাম করছিলাম। জাতি হিসেবে সমগ্র জাতি সংগ্রামে অংশ নিয়ে স্বাধীন দেশের ভিত্তিটা স্থাপন করেছি। সেই জায়গায় আমাদের অস্তিত্বকে বাইরে জানান দেওয়ার জন্যই কাজটা করতে হয়েছে এবং সেই সময় থেকেই কিন্তু হাঁটিহাঁটি পা পা করে মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই পররাষ্ট্রনীতির শুরু।
সেময় বাংলাদেশ তার ক্ষুদ্র সামর্থ্য নিয়ে চেষ্টা করেছে, নিজেদের কথাগুলো বাইরের পৃথিবীর কাছে তুলে ধরতে।

পঞ্চাশ বছর পরে আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করছি। ভারত সরকার ও ভারতীয় জনগণ বিভিন্নভাবে আমাদের সহযোগিতা করেছে, তাদের প্রতি আমরা বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই। একই সঙ্গে আমাদের বন্ধুরা যারা আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানাই।

লেখক: যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত

এসএন/

Header Ad
Header Ad

আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ

প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করার গুঞ্জন থাকলেও দলটি ফিরতে পারবে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। বুধবার (২২ জানুয়ারি) তার নিজস্ব ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এই কথা জানান তিনি।

ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করে তিনি জানান, গণহত্যা সমর্থনকারী আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ভ্রান্তিতে আছেন যে, দেশ নির্বাচনের দিকে ফিরে গেলে তারা রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় ফিরতে পারবেন। কিন্তু মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় স্বীকার না করলে এবং খুন ও গুমের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের নির্মূল না করা পর্যন্ত এটি সম্ভব না। পাশাপাশি ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত আওয়ামী লীগের সদস্য এবং এর সহযোগীদেরও বিচার হবে।

সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বিভিন্ন বিদেশি কূটনীতিক এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে জানিয়ে তিনি আরও লিখেছেন, তারা খুব কমই সমঝোতার বিষয়ে আহ্বান জানিয়েছেন। তারাও বুঝতে পেরেছেন যে, অপরাধীরা যদি তাদের অপরাধ স্বীকার না করে, তাহলে কীভাবে সমঝোতার আহ্বান জানানো যায়? বরং তারা সংস্কার এবং দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঠিক করার বিষয়ে বেশি সমর্থন জানিয়েছেন।

বছর বছর আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ, রক্ষীবাহিনীর হত্যাকাণ্ড এবং শেখ মুজিবের একদলীয় শাসনের স্মৃতি মুছে ফেলতে চেষ্টা চালিয়ে গেছে বলেও স্ট্যাটাসে অভিযোগ করেন শফিকুল আলম।

আরও জানান, বর্তমান প্রজন্ম এবার জেগে উঠেছে এবং তারা স্বৈরশাসনের প্রতিটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে সজাগ রয়েছে। তাদের প্রচেষ্টা প্রতিদিন পুরোনো স্মৃতিকে সতেজ করছে।

Header Ad
Header Ad

চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস

ছবিঃ সংগৃহীত

চলতি বছরেই নির্বাচন করাসহ ৭ বিষয়ে ঐকমত পোষন করেছে বিএনপি ও একসময়ের ‘জোটচ্যুত’ দল খেলাফত মজলিস। চলমান রাজনৈতিক অবস্থা আর আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বৈঠক করে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয় এই শীর্ষ দুই দল।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) গুলশানের বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

প্রায় দুই ঘণ্টা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার পর দুই দলই দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে ২০২৫ সালের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করাসহ সাতটি বিষয়ে একমত হয়েছে।

গত কয়েকদিন ধরে রাজনীতির মাঠে চর্চা ইসলামিক দলগুলো নির্বাচনী মোর্চা। তারই প্রেক্ষাপটে গতকাল মঙ্গলবার বরিশালে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের দুই শীর্ষ নেতার বৈঠকের পর বৃহত্তর ইসলামী জোট গঠনের আলোচনা আরও জোরদার হয়।

এমন পরিস্থিতিতে ২০ দলীয় জোটের সাবেক জোটসঙ্গী খেলাফত মজলিসের সঙ্গে দীর্ঘ বছর পর গুলশান চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠক করে বিএনপি। বৈঠক শেষে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, গনতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার কাজ এখনো অবশিষ্ট আছে। কোনো ইসলামী জোট নিয়ে দুশ্চিন্তা দেখছে না তাদের দল।

এসময় খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ডক্টর আহমদ আব্দুল কাদের বলেন, জাতীয় ঐক্যে সুসংহত করতে আন্তঃদলীয় সংলাপ অব্যাহত থাকবে। সংস্কার শেষে দ্রুত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিএনপির সঙ্গে ঐকমত্য আছে তাদের।

 

Header Ad
Header Ad

৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার

ছবি: সংগৃহীত

রেস্তোরাঁ, ওষুধ, মোবাইল ফোন সেবা, ইন্টারনেট, মোটরগাড়ির গ্যারেজ ও পোশাকসহ বিভিন্ন খাতে বাড়তি ভ্যাট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। বুধবার (২২ জানুয়ারি) এনবিআরের জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ওষুধ শিল্পে ব্যবসায়িক পর্যায়ে ভ্যাট আগের মতো ২.৪ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। মোবাইল সিম/রিম কার্ড ও আইএসপি সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে। পাশাপাশি, তিন, চার এবং পাঁচ-তারকা হোটেল ছাড়া অন্যান্য রেস্তোরাঁয় ভ্যাট তুলে দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, মোটরগাড়ির গ্যারেজ ও ওয়ার্কশপ, নিজস্ব ব্র্যান্ডের বাইরে পোশাক বিপণন, এবং নন-এসি হোটেল ও মিষ্টির দোকানে ভ্যাট কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে।

কমানো ভ্যাটের সুবিধা
১. ওষুধের সহজলভ্যতা বাড়ানো।
২. রেস্তোরাঁর খাবার সুলভ রাখা।
৩. ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রমের গতি ধরে রাখা।
৪. গ্যারেজ ও পোশাক ব্যবসায়ীদের খরচ কমানো।

এর আগে বিভিন্ন পণ্য ও সেবায় ভ্যাট বৃদ্ধির কারণে সংশ্লিষ্ট খাতগুলোতে ক্ষোভ দেখা দেয়। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা ও জাতীয় নাগরিক কমিটি এই ভ্যাট বৃদ্ধির সমালোচনা করেছিল। এনবিআরের সাম্প্রতিক পদক্ষেপটি ব্যবসায়িক খরচ ও ভোক্তাদের ব্যয় কমাতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি