সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পররাষ্ট্রনীতির সূচনা মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই

আমরা আজ স্বাধীনতা ও বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করছি। একই সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীও উদযাপন করছি। সুতরাং বাংলাদেশ গত ৫০ বছরে পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ে কতটুকু সফলতা অর্জন করেছে এবং কোন ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করতে পারেনি, সেই প্রেক্ষাপট নিয়ে একটা মূল্যায়ন যদি করি, সেটা যুক্তিযুক্ত ও সময়োপযোগী হবে।

৫০ বছর একটা জাতির জন্য যদিও অনেক লম্বা সময় নয়, তবুও আমরা প্রজন্মগত দিক থেকে যদি দেখি, আমরা যারা এটা নিয়ে গর্ববোধ করি, আমাদের অবশ্যই ভিন্ন একটি অনুভূতি আছে। আমরা যদি ৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই শুরু করি, তাহলে দেখা যায়, আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার চেয়েছিলাম। সেই গণতান্ত্রিক অধিকার না দিয়ে, পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বাংলাদেশের নিরীহ মানুষের ওপর আক্রমণ চালিয়েছিল। একটা হত্যাযজ্ঞ শুরু করেছিল।

সেই বক্তব্য মানুষের কাছে তুলে ধরাই আমাদের কাছে প্রধান চ্যালেঞ্জ ছিল। আমরা সেটি প্রতিরোধ (যুদ্ধ) করেছি গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার জন্য। আমরা সমষ্টিগতভাবে এদেশের সব শ্রেণি-পেশার, ধর্ম-বর্ণের মানুষ পাকিস্তানি সামরিক অভিযানের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছি। বিশেষ করে ২৫শে মার্চের ঘটনার পর স্বাধিকার আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়েছে। বাঙালি জাতি গোষ্ঠীর সঙ্গে আমরা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র চেয়েছি নিজেদের স্বকীয়তা প্রকাশের জন্যই।

বিষয়গুলি বিশ্বের কাছে তুলে ধরার প্রয়োজন ছিল। আমরা বলতে পারি, সেই থেকেই বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির যাত্রা শুরু। তারপর যখন ঘটনা প্রবাহে আমরা আমাদের অবস্থানের কথা বলার চেষ্টা করছিলাম, তখন পাকিস্তান-ভারত এ বিষয় দ্বিপাক্ষিক ফ্রেমে ফেলে ইন্দোপাক কন্টেস্টে নিয়ে গেল। আমরা নিজেরা তখন হারিয়ে যাওয়ার মতো অবস্থায় পড়েছিলাম। আমরা যে স্বাধীনতা যুদ্ধ করছি, সেই বক্তব্য কোথায়? সেখানে আমরা আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার, আমাদের আত্মসম্মানবোধটুকু রক্ষার জন্য দাঁড়িয়েছি, সেই কথাটি প্রকাশ করা আমাদের জন্য প্রথম চ্যালেঞ্জ। সেটিই স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রচেষ্টা পৃথিবীর কাছে আমাদের বক্তব্যটি তুলে ধরতে।

সে সময় এক কোটি মানুষ ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিল। ভারতসহ অন্যান্য দেশ তাদের সাহায্য করেছে। সে সময় ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে হয়েছিল। তাদের বোঝাতে হয়েছে, এসব মানুষ নিগৃহীত হয়ে তাদের কাছে এসেছে। তাদের সাহায্য প্রয়োজন। তারপর ভারত সরকার সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে। আবেদন-নিবেদন করতে হয়েছে আমাদের। অসহায় নিগৃহীত এসব মানুষের জন্য ভারতসহ অন্যান্য দেশের কাছে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। বলা যায় এটি আমাদের পররাষ্ট্রনীতির পরবর্তী পদক্ষেপ। আমাদের পররাষ্ট্রনীতির প্রাথমিক গল্পটা এখান থেকেই শুরু।

আমরা মুক্তিযুদ্ধের জন্য লড়ছিলাম। মুক্তিযুদ্ধ অথবা স্বাধীনতা যুদ্ধ যেভাবেই বলা হোক না কেন, পাকিস্তান এটিকে বলা শুরু করল কিছু বিভ্রান্ত যুবক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে পাকিস্তানকে ভাঙার জন্য উঠে-পড়ে লেগেছে। সেখানে আমাদের জন্য দুটি ব্যাপার আছে। পাকিস্তান একটি স্বাধীন দেশ। স্বাধীন দেশের কোনো অংশে যদি কেউ বিদ্রোহ ঘোষণা করে সেটা দমন করার সার্বভৌম অধিকার তাদের আছে। তারা সেই কথাটিই সারা পৃথিবীর কাছে বলা শুরু করল এবং তা ভারতীয় ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দেখানো হলো। এটা আমাদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ কারণ ভারত আমাদের সাহায্য করছে; এটা মানবিক সাহায্য, হয়তো খানিকটা কূটনৈতিক সাহায্যও।

আমরা তো সংগ্রাম করছি আমাদের আত্মরক্ষার জন্য; আমার স্বকীয়তা বজায় রাখার জন্য এবং আমি ও দেশের মানুষ হচ্ছে আন্দোলনের প্রধান নিয়ামক। ভারতসহ আমাদের বন্ধুরা সেই প্রচেষ্টাতে আমাদের সহযোগী হয়েছে। এখানে ভারত প্রধান ভূমিকা পালন করেনি, কোনো ষড়যন্ত্রও সেখানে প্রধান ভূমিকা পালন করেনি। আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার জন্য আমরা সংগ্রাম করছিলাম। জাতি হিসেবে সমগ্র জাতি সংগ্রামে অংশ নিয়ে স্বাধীন দেশের ভিত্তিটা স্থাপন করেছি। সেই জায়গায় আমাদের অস্তিত্বকে বাইরে জানান দেওয়ার জন্যই কাজটা করতে হয়েছে এবং সেই সময় থেকেই কিন্তু হাঁটিহাঁটি পা পা করে মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই পররাষ্ট্রনীতির শুরু।
সেময় বাংলাদেশ তার ক্ষুদ্র সামর্থ্য নিয়ে চেষ্টা করেছে, নিজেদের কথাগুলো বাইরের পৃথিবীর কাছে তুলে ধরতে।

পঞ্চাশ বছর পরে আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করছি। ভারত সরকার ও ভারতীয় জনগণ বিভিন্নভাবে আমাদের সহযোগিতা করেছে, তাদের প্রতি আমরা বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই। একই সঙ্গে আমাদের বন্ধুরা যারা আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানাই।

লেখক: যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত

এসএন/

Header Ad
Header Ad

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা

বক্তব্য রাখছেন নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, এই সরকার অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কাজ করছে। যতই বদনাম করুন, চার মাসের কাছাকাছি শোনেন নাই যে হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এই সরকারে যারা কাজ করছে হয়ত তাদের অনেকেরই আমাদের মত প্রশাসনিক নলেজ কম থাকতে পারে, কিন্ত কোনো অসৎ ব্যক্তি আমাদের কেবিনেটে নেই, টপ টু বটম।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বোট ক্লাবে বিএসসির (বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন) ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

নৌ উপদেষ্টা বলেন, বিএসসিতে আগের মতো চুরিচামারি ও হেরফের হবে না। কোনো চোর ধরা পড়লে তার আর রক্ষা নেই।

ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, বিএসসির জাহাজের বহর আরও বড় করার চেষ্টা চলছে। আশা করছি, আগামী দুই বছরে এটা সম্ভব হবে। তখন শেয়ার হোল্ডাররা আরও বেশি লভ্যাংশ পাবে বলে।

তিনি আরও বলেন, আমরা চট্টগ্রামে (বন্দরে) ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থা করছি। কয়েকটা কান্ট্রি চট্টগ্রাম বন্দর, বে টার্মিনালসহ আরও অন্যান্য বন্দরে বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে। ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ৬০০ মিলিয়ন ডলার বে টার্মিনালে বিনিয়োগ করার জন্য বসে আছে। দ্রুত আমরা এটা সাইন করবো।

এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, শেয়ারের বাজারে বর্তমান দুর্দিনে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আশা করছি, আগামী বছর এ লভ্যাংশ আরও বাড়বে।

বিএসসির ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় বিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কমডোর মাহমুদুল মালেক বলেন, প্রতিষ্ঠার ৫৩ বছরের মধ্যে এবার সর্বোচ্চ নিট মুনাফা করেছে বিএসসি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কর সমন্বয়ের পর সংস্থাটির নিট মুনাফা হয়েছে ২৪৯.৬৯ কোটি টাকা।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের যাত্রা শুরু হয়। তখন শিপিং করপোরেশনের বহরে ছিল ৩৪টি জাহাজ। এতো জাহাজ থাকার পরও সে সময় বিএসসি লোকসানি প্রতিষ্ঠান ছিল। বর্তমানে পাঁচ জাহাজে রেকর্ড সংখ্যক লাভ করেছে।

Header Ad
Header Ad

কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে এবং নতুন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হলে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য আগামী ২৯ ডিসেম্বর লন্ডন যেতে পারেন।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, আশা করছি, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২৯ ডিসেম্বর তিনি লন্ডনে যাবেন। ম্যাডামের সঙ্গে তার চার-পাঁচজন চিকিৎসক যাবেন। ইতোমধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

জানা গেছে, শারীরিকভাবে নতুন কোনো সমস্যা উদয় না হলে, ২৯ ডিসেম্বর (রোববার) দিনে একটি ফ্লাইটে খালেদা জিয়া ঢাকা ছাড়বেন। তার সঙ্গে সফর করবেন মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্য ডা. শাহাবউদ্দিন, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ কয়েকজন।

এর আগে, ২৯ অক্টোবর অধ্যাপক জাহিদ হোসেন জানিয়েছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে প্রথমে ‘লং ডিসটেন্স স্পেশালাইজড এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর সেখান থেকে তাকে তৃতীয় একটি দেশে মাল্টিডিসিপ্ল্যানারি মেডিক্যাল সেন্টারে নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক

ছবি: সংগৃহীত

গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বাহিনীর চলমান অভিযানের মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করেছে। দখলদার বাহিনীর সঙ্গে হামাস ও ইসলামী জিহাদ প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সংঘর্ষে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে ইসরাইলি গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাবালিয়া শরণার্থী শিবির এবং এর আশপাশের এলাকায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের আক্রমণে অন্তত ৩৫ জন ইসরাইলি সেনা নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। সংঘর্ষের এই ঘটনা দখলদার বাহিনীর জন্য বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এছাড়া ইসরাইলি সেনাবাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুসারে, গাজার উত্তরের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের ৭০ শতাংশ ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

দখলদার সেনারা ৯৬,০০০ ফিলিস্তিনি নাগরিককে জাবালিয়া শিবির ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইসরাইলি বাহিনী ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে অবরুদ্ধ গাজায় একটি গণহত্যামূলক আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এ আগ্রাসন শুরু হয় হামাসের ঐতিহাসিক অভিযানের প্রতিক্রিয়ায়। যা ফিলিস্তিনিদের ওপর দখলদারদের বাড়তে থাকা অত্যাচার-নিপীড়নের জবাব হিসেবে পরিচালিত হয়।

এরপরই ইসরাইল গাজার ওপর সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে এবং গণহত্যামূলক নির্মূল অভিযান শুরু করে। উপত্যকাটিতে ২০ লক্ষেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাস করত। তাদের জন্য জ্বালানি, বিদ্যুৎ, খাদ্য ও পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

গাজায় গত ১৫ মাসের বেশি সময় ধরে চলা বর্বর ইসরাইলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত মোট ৪৫,২৫৯ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন ১০৭,৬২৭ জন।

রোববার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান