মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

পররাষ্ট্রনীতির সূচনা মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই

আমরা আজ স্বাধীনতা ও বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করছি। একই সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীও উদযাপন করছি। সুতরাং বাংলাদেশ গত ৫০ বছরে পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ে কতটুকু সফলতা অর্জন করেছে এবং কোন ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করতে পারেনি, সেই প্রেক্ষাপট নিয়ে একটা মূল্যায়ন যদি করি, সেটা যুক্তিযুক্ত ও সময়োপযোগী হবে।

৫০ বছর একটা জাতির জন্য যদিও অনেক লম্বা সময় নয়, তবুও আমরা প্রজন্মগত দিক থেকে যদি দেখি, আমরা যারা এটা নিয়ে গর্ববোধ করি, আমাদের অবশ্যই ভিন্ন একটি অনুভূতি আছে। আমরা যদি ৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই শুরু করি, তাহলে দেখা যায়, আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার চেয়েছিলাম। সেই গণতান্ত্রিক অধিকার না দিয়ে, পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বাংলাদেশের নিরীহ মানুষের ওপর আক্রমণ চালিয়েছিল। একটা হত্যাযজ্ঞ শুরু করেছিল।

সেই বক্তব্য মানুষের কাছে তুলে ধরাই আমাদের কাছে প্রধান চ্যালেঞ্জ ছিল। আমরা সেটি প্রতিরোধ (যুদ্ধ) করেছি গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার জন্য। আমরা সমষ্টিগতভাবে এদেশের সব শ্রেণি-পেশার, ধর্ম-বর্ণের মানুষ পাকিস্তানি সামরিক অভিযানের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছি। বিশেষ করে ২৫শে মার্চের ঘটনার পর স্বাধিকার আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়েছে। বাঙালি জাতি গোষ্ঠীর সঙ্গে আমরা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র চেয়েছি নিজেদের স্বকীয়তা প্রকাশের জন্যই।

বিষয়গুলি বিশ্বের কাছে তুলে ধরার প্রয়োজন ছিল। আমরা বলতে পারি, সেই থেকেই বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির যাত্রা শুরু। তারপর যখন ঘটনা প্রবাহে আমরা আমাদের অবস্থানের কথা বলার চেষ্টা করছিলাম, তখন পাকিস্তান-ভারত এ বিষয় দ্বিপাক্ষিক ফ্রেমে ফেলে ইন্দোপাক কন্টেস্টে নিয়ে গেল। আমরা নিজেরা তখন হারিয়ে যাওয়ার মতো অবস্থায় পড়েছিলাম। আমরা যে স্বাধীনতা যুদ্ধ করছি, সেই বক্তব্য কোথায়? সেখানে আমরা আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার, আমাদের আত্মসম্মানবোধটুকু রক্ষার জন্য দাঁড়িয়েছি, সেই কথাটি প্রকাশ করা আমাদের জন্য প্রথম চ্যালেঞ্জ। সেটিই স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রচেষ্টা পৃথিবীর কাছে আমাদের বক্তব্যটি তুলে ধরতে।

সে সময় এক কোটি মানুষ ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিল। ভারতসহ অন্যান্য দেশ তাদের সাহায্য করেছে। সে সময় ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে হয়েছিল। তাদের বোঝাতে হয়েছে, এসব মানুষ নিগৃহীত হয়ে তাদের কাছে এসেছে। তাদের সাহায্য প্রয়োজন। তারপর ভারত সরকার সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে। আবেদন-নিবেদন করতে হয়েছে আমাদের। অসহায় নিগৃহীত এসব মানুষের জন্য ভারতসহ অন্যান্য দেশের কাছে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। বলা যায় এটি আমাদের পররাষ্ট্রনীতির পরবর্তী পদক্ষেপ। আমাদের পররাষ্ট্রনীতির প্রাথমিক গল্পটা এখান থেকেই শুরু।

আমরা মুক্তিযুদ্ধের জন্য লড়ছিলাম। মুক্তিযুদ্ধ অথবা স্বাধীনতা যুদ্ধ যেভাবেই বলা হোক না কেন, পাকিস্তান এটিকে বলা শুরু করল কিছু বিভ্রান্ত যুবক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে পাকিস্তানকে ভাঙার জন্য উঠে-পড়ে লেগেছে। সেখানে আমাদের জন্য দুটি ব্যাপার আছে। পাকিস্তান একটি স্বাধীন দেশ। স্বাধীন দেশের কোনো অংশে যদি কেউ বিদ্রোহ ঘোষণা করে সেটা দমন করার সার্বভৌম অধিকার তাদের আছে। তারা সেই কথাটিই সারা পৃথিবীর কাছে বলা শুরু করল এবং তা ভারতীয় ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দেখানো হলো। এটা আমাদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ কারণ ভারত আমাদের সাহায্য করছে; এটা মানবিক সাহায্য, হয়তো খানিকটা কূটনৈতিক সাহায্যও।

আমরা তো সংগ্রাম করছি আমাদের আত্মরক্ষার জন্য; আমার স্বকীয়তা বজায় রাখার জন্য এবং আমি ও দেশের মানুষ হচ্ছে আন্দোলনের প্রধান নিয়ামক। ভারতসহ আমাদের বন্ধুরা সেই প্রচেষ্টাতে আমাদের সহযোগী হয়েছে। এখানে ভারত প্রধান ভূমিকা পালন করেনি, কোনো ষড়যন্ত্রও সেখানে প্রধান ভূমিকা পালন করেনি। আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার জন্য আমরা সংগ্রাম করছিলাম। জাতি হিসেবে সমগ্র জাতি সংগ্রামে অংশ নিয়ে স্বাধীন দেশের ভিত্তিটা স্থাপন করেছি। সেই জায়গায় আমাদের অস্তিত্বকে বাইরে জানান দেওয়ার জন্যই কাজটা করতে হয়েছে এবং সেই সময় থেকেই কিন্তু হাঁটিহাঁটি পা পা করে মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই পররাষ্ট্রনীতির শুরু।
সেময় বাংলাদেশ তার ক্ষুদ্র সামর্থ্য নিয়ে চেষ্টা করেছে, নিজেদের কথাগুলো বাইরের পৃথিবীর কাছে তুলে ধরতে।

পঞ্চাশ বছর পরে আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করছি। ভারত সরকার ও ভারতীয় জনগণ বিভিন্নভাবে আমাদের সহযোগিতা করেছে, তাদের প্রতি আমরা বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই। একই সঙ্গে আমাদের বন্ধুরা যারা আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানাই।

লেখক: যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত

এসএন/

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) চ্যানেলটির স্ক্রলে এ তথ্য জানানো হয়।

স্ক্রলে উল্লেখ করা হয়, “অনিবার্য কারণবশত দীপ্ত টিভির সকল সংবাদ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো।”

তবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা না দেওয়া হলেও জানা গেছে, সাম্প্রতিক এক সংবাদ প্রতিবেদনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীর কাছে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ১৪০০ শহীদ’ সংক্রান্ত বিতর্কিত প্রশ্নের জের ধরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এ ঘটনায় দীপ্ত টিভির এক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ গ্রহণ শেষে খুব শিগগিরই সংবাদ কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা