সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বৈশ্বিক সংকট, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ

টানা দুই বছর করোনা মহামারির ধকল সামলে উঠতে না উঠতেই বিশ্ব এক নতুন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে। অবাক বিস্ময়ে বিশ্ববাসী দেখছে এক যুদ্ধ পরিস্থিতি। এ ধরনের পরিস্থিতি দেখার জন্য কেউ প্রস্তুত ছিল না। করোনার ধকল সামলাতে সব দেশই নানা পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে ছোট্ট দেশ ইউক্রেনের উপর জুলুমবাজি শুরু করল রাশিয়া। ছোট দেশের উপর বড় দেশের এই আগ্রাসী থাবা সবাই স্তম্ভিত। সবাইকেই এই পরিস্থিতি অস্বস্তিতে ফেলেছে। অথচ গোয়ারগোবিন্দ রাশিয়া কিছুই তোয়াক্কা করছে না। ইউক্রেনে অবাধ নারী-শিশু হত্যা করছে। উপাসনালয় কিংবা হাসপাতালও রাশিয়ার হামলা থেকে রেহাই পাচ্ছে না। এ কোন ধরনের গোয়ার্তুমি!

এখন যদি বিশ্বের সব বড় দেশ তার প্রতিবেশি ছোট দেশগুলোর উপর রাশিয়ার মতো আচরণ শুরু করে তখন কি হবে? কে কাকে ঠৈকাবে? তার মানে কি সব বড় দেশের আচরণ একই রকম? আজ কোথায় গেল মানবতার ধ্বজাধারীরা? তারা কেন নীরব ভূমিকা পালন করছে।

বেশ কয়েকটি বড় দেশ রাশিয়াকে সমর্থনও দিচ্ছে। তারা কি কারণে সমর্থন দিচ্ছে তা বোধগম্য নয়। অবশ্য বড় দেশগুলো সব সময়ই সুযোগ খোঁজে। সুযোগ পেলেই তারা ছোট দেশগুলোর উপর আগ্রাসী হয়ে উঠে। ইউক্রেন ইস্যুতে অবশ্য জাতিসংঘসহ অধিকাংশ দেশই ইউক্রেনের পাশে দাঁড়িয়েছে। তারপরও রাশিয়াকে থামাতে পারছে না। অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, তারা ইউক্রেনে হামলা অব্যাহত রাখবে। আর এই অবস্থা যদি অব্যাহত থাকে তাহলে বিশ্বে খাদ্য সংকট মারাত্মক রূপ নেবে।

আমরা সবাই জানি, দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে অগ্রসরমান দেশ ছিল শ্রীলঙ্কা। সেখানে শতভাগ শিক্ষিত জনগোষ্ঠী। অর্থনৈতিক দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর চেয়ে উন্নতই ছিল। তাদের আয়ের অন্যতম উৎস হচ্ছে পর্যটন, চা ও তৈরি পোশাক। তাছাড়া বিদেশে কর্মরত শ্রীলঙ্কানদের পাঠানো অর্থও তাদের অর্থনীতির চালিকাশক্তি। কিন্তু ভুল নেতৃত্ব, ভুল সিদ্ধান্ত এবং নেতৃত্বের দূরদর্শীতার অভাবে দেশটি বড় ধরনের বিপদে পড়েছে। ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে অতিমাত্রায় চীনের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে দেশটি। বড় সব প্রকল্পই বাস্তবায়ন করেছে চীন। তাছাড়া চীনের অর্থায়নে গভীর সমুদ্র বন্দর করে ৯৯ বছরের জন্য চীনের হাতে ছেড়ে দিতে হয়েছে। আয়ের চেয়ে ব্যয় অনেক বেশি বাড়িয়ে ফেলেছে। সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী শ্রীলঙ্কার বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ৫১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই বিপুল পরিমাণ ঋণের বোঝা বহন করতে অক্ষম শ্রীলঙ্কা। রিজার্ভের পরিমাণ একেবারে তলানিতে পৌঁছেছে। এ অবস্থায় শ্রীলঙ্কা নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করেছে।

শ্রীলঙ্কার এই করুণ পরিণতি দেখে কোনো কোনো বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলের নেতা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলছেন, বাংলাদেশের অবস্থা শ্রীলঙ্কার মতো হতে পারে। কেন তারা বাংলাদেশকে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে তুলনা করছেন তা বুঝতে পারছি না। বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণের স্থিতি চার হাজার ৪০৯ কোটি ৫১ ডলার। কিন্তু রিজার্ভের পরিমাণ সাড়ে চার হাজার কোটি ডলার। চীনের থেকে ঋণের পরিমাণও খুব বেশি নয়। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের এমন অবস্থা হয়নি যে, ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ। তাহলে শ্রীলঙ্কার উদাহরণ টানা হবে কেন? শুধুই কি রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য? নাকি অন্য কোনো দুরভিসন্ধি আছে?

তবে এটা ঠিক যে, বাংলাদেশের সামনে বেশ কিছু ঝুঁকি আছে। সেই ঝুঁকিগুলো মোকাবিলা করতে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিতে হবে সরকারকে। বাংলাদেশ ইউক্রেন ও রাশিয়া থেকে প্রধানত গম এবং জ্বালানি আমদানি করে থাকে। যুদ্ধের কারণে আমদানি বন্ধ হয়ে গেছে। সঙ্গত কারণেই দুশ্চিন্তায় পড়েছে সরকার। এ নিয়ে দেশের মানুষও টেনশনে আছে। কেউ কেউ হা হুতাশও করছে। তাদের ধারণা, যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে সারাবিশ্বই খাদ্য সংকটের সম্মুখীন। চাইলেই বাংলাদেশ অন্য দেশ থেকে খাদ্যপণ্য আমদানি করতে পারবে না।

এদিকে দেশে ডলার সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। এলসি করা ছাড়া ডলার মিলছে না। গত কয়েকদিন ধরে ডলারের বাজারে মারাত্মক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। এতেও অনেকে শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। গত সপ্তাহে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন করার পরপরই মার্কেট টালমাটাল হয়ে গেছে। এক ডলারের দাম উঠেছে ১০৪ টাকা। যা অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। এ অবস্থায় সরকারের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। এক্ষেত্রে সরকার রেমিটেন্স প্রবাহ এবং রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে পারে। এছাড়া ডলার মার্কেটে স্থিতিশীলতা আসবে না। যদিও সরকার সরকারি কর্মকর্তা, ব্যাংক কর্মকর্তাসহ সরকারি সফরকে ব্যাপকভাবে নিরুৎসাহিত করছে। এতে কিছুটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে অনেকেই আশা করছেন।

করোনার কারণে টানা দুই বছর কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই সামনে এগোতে হচ্ছে বিশ্বের প্রতিটি দেশকে। উন্নত অনেক দেশই অর্থনৈতিক মন্দাবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সেখানে বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশ যে এখনো সঠিক পথে আছে সেটা অনেক বড় অর্জন নয় কি? আরও আশার কথা হচ্ছে, বাংলাদেশের রিজার্ভ এখনো সন্তোসজনক পর্যায়ে রয়েছে। রেমিট্যান্স প্রবাহ অনেক ভালো। তৈরি পোশাক খাতের আয় অন্য যে কোনো বছরের চেয়ে ভালো। টানা কয়েক বছর দেশে রেকর্ড পরিমাণ ধান উৎপাদন হয়েছে। ফলে বড় ধরনের সংকটে পড়ার আশঙ্কা আপাতত নেই। তবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে। সেই চ্যালেঞ্জ কিভাবে সরকার মোকাবিলা করবে সেটাই দেখার বিষয়।

সাম্প্রতিক সময়ে বাণিজ্যমন্ত্রীর ভুলের কারণে অনেক খেসারত দিতে হয়েছে। এমনও কথা উঠেছে, তিনি ব্যবসায়ীদের পক্ষে কাজ করছেন। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী একজন ব্যবসায়ী। মন্ত্রীর শপথ নেওয়ার পর তিনি রাষ্ট্রের সেবক। রাষ্ট্রের জনগণের ভালোর জন্য তাকে অনেক কঠিন সিদ্ধান্তও নিতে হয়। নির্মোহ হতে হয়। অনেক সময়ই দেখা যায় মন্ত্রী হয়েও তিনি ব্যবসায়ীদের পক্ষে কথা বলেন। এ ব্যাপারে তাকে আরও সতর্ক হতে হবে।

করোনা মহামারি এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে আগামী এক বছর বা তারও বেশি সময় বিশ্বকে কঠিন অবস্থায় পড়তে হবে। সেই পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বিশ্ব নেতাদের পরস্পরের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়াতে হবে। যুদ্ধ নয় শান্তি এই স্লোগান নিয়ে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। তা না হলে পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ হবে।

লেখক: প্রধান সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ ও সাহিত্যিক

Header Ad

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলায় কমপক্ষে আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৪৪ হাজার ২০০ ছাড়িয়ে গেছে।

এছাড়া গত বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি। রোববার (২৪ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান হামলায় কমপক্ষে আরও ৩৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে গত বছরের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৪ হাজার ২২১ জনে পৌঁছেছে বলে রোববার অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিরলস এই হামলায় আরও অন্তত এক লাখ ৪ হাজার ৫৬৭ জন ব্যক্তিও আহত হয়েছেন।

মন্ত্রণালয় বলেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত আগ্রাসনে ৩৫ জন নিহত এবং আরও ৯৪ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

Header Ad

ভারতে যৌন ব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে বাংলাদেশি তরুণীদের

প্রতীকী ছবি

বাংলাদেশি নারীদের দিয়ে যৌন ব্যবসা চালানো একটি চক্রের সন্ধান মিলেছে ভারতে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে এক কিশোরীসহ অন্তত ২৩ তরুণী বাধ্য হয়ে সেখানে এসব কাজ করছেন। ওড়িশার রাজধানী ভুবনেশ্বর থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। রাজ্যটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ওড়িশাটিভি রোববার (২৪ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই তরুণীরা বৃহৎ মানবপাচারের শিকার হয়েছেন। তাদের দৈনিক ২ হাজার রুপি বেতনের কাজের লোভ দেখিয়ে ভুবনেশ্বরে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সেখানে গিয়ে তারা শোষণ ও অন্যায়ের শিকার হয়েছেন।

এই যৌনব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকা দালালরা হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে খদ্দেরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। যখন কোনো খদ্দের আগ্রহ প্রকাশ করেন তখন তাদের বাংলাদেশি তরুণীদের ছবি পাঠানো হয়। সেখান থেকে যে কোনো একজনকে বেঁছে নেয় তারা। এরপর আগেই অর্থ পরিশোধ করতে হয়। সবশেষে ওই খদ্দেরকে হোটেলের ঠিকানা দেওয়া হয় যেখানে নির্দিষ্ট তরুণী অপেক্ষা করেন।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, কোটাক থেকে এক অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরীকে উদ্ধারের পর পুরো বিষয়টি সামনে আসে। ওই কিশোরীকে লিংক রোডের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়। এরপর তদন্ত শুরু হয় কীভাবে বাংলাদেশি তরুণীদের ওড়িশায় নিয়ে আসা হচ্ছে।

পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া এক যৌনকর্মী জানান, নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তিনি এই কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন। তিনি এখানে আটকা পড়ে গেছেন। উদ্ধারকৃত ওই যৌনকর্মী জানান, পুরো বিষয়টি পরিচালনা করে একটি সংঘবদ্ধ চক্র।

ধারণা করা হচ্ছে, প্রতারণার শিকার এই তরুণীদের কয়েক বছর ধরে আটকে রেখেছে চক্রটি। যারা এরসঙ্গে জড়িত তাদের ধরে বিচারের মুখোমুখি করার চেষ্টা চলছে।

স্থানীয় যেসব দালাল এই ব্যবসা চালানোয় ভূমিকা রেখেছে তাদের শনাক্ত করতে সক্রিয় অভিযান শুরু করেছে পুলিশ।

ভুবনেশ্বরের ডিসিপি পিনাক মিশ্রা ওড়িশাটিভিকে বলেছেন, “আমরা টুইন সিটিতে এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রমের ওপর দৃষ্টি রাখছে। আমাদের কাছে এসব বিষয়ে পর্যাপ্ত গোয়েন্দা তথ্য আছে। যারা এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রমে জড়িত আছেন তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

Header Ad

ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেল আর্জেন্টিনা

ছবি: সংগৃহীত

কনমেবল সাব-২০ ফুটসাল টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে আর্জেন্টিনা। পেরুর লিমার ভিলা এল সালভাদর স্পোর্টস সেন্টারে অনুষ্ঠিত এই সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয় দুই দল।

রবিবার (২৪ নভেম্বর) সকালে অনুষ্ঠিত ম্যাচে শুরু থেকেই আর্জেন্টিনা ব্রাজিলকে চাপে রেখে ম্যাচটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয়।

পেরুর লিমাতে বসেছে দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের ১০ দলের ফুটসাল টুর্নামেন্ট। যদিও ব্রাজিল গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে উঠেছিল। বিপরীতে আর্জেন্টিনা রার্নাসআপ হয়ে। গ্রুপ পর্বের চার ম্যাচের চারটিতেই জিতেছিল ব্রাজিল। কিন্তু আর্জেন্টিনা জয় পায় দুইটিতে। তবে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে ঠিকই জয় তুলে নেয় আলবিসেলেস্তেরা।

আগামীকাল সোমবার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে কলম্বিয়ার মুখোমুখি হবে আর্জেন্টিনা। কলম্বিয়াও গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন প্যারাগুয়েকে একই ব্যবধানে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি
ভারতে যৌন ব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে বাংলাদেশি তরুণীদের
ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেল আর্জেন্টিনা
আওয়ামী লীগের ২ সাবেক সংসদ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন
পলাশবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
আইপিএল মেগা নিলাম সর্বশেষ: কোন দলে কোন ক্রিকেটার?
রেকর্ড এডিট দাবি, দশ লাখ টাকার চেক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা
পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮২
হত্যা মামলায় গ্রেফতার ডিসি মশিউর ও এডিসি জুয়েল বরখাস্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১০৭৯
আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭