সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫ | ১৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সুসাংবাদিকতা ও সাহসিকতা

আমরা যখন সাংবাদিকতা শুরু করেছিলাম, তখন আমাদের যারা পূর্বসূরি ছিলেন, তারা ছিলেন আমাদের আদর্শ; তারা ছিলেন সৎ ও পরিশ্রমী সাংবাদিক। তখন মালিকেরাও একটা ভিশন নিয়ে সংবাদপত্র বের করতেন, তাতে সাংবাদিকেরাও আদর্শ নিয়ে

কাজ করতেন। মালিক ও সাংবাদিক উভয় পক্ষের মধ্যে একটা সমন্বিত নীতি-আদর্শ ছিল, মহৎ দেশপ্রেম ছিল। এ কারণে তাদের অনেক সাহস ছিল। আদর্শ বা ভিশন বাস্তবায়নে তারা সাংবাদিকতা করতেন। এখন মিডিয়ার বিস্তৃতি ঘটেছে, সাংবাদিক কমিউনিটিও অনেক বড় হয়েছে। পুঁজির আধিপত্যে সংবাদপত্রের মালিক বেড়েছে, সংবাদপত্রের সংখ্যাও বেড়েছে। কিন্তু সাংবাদিক ও মালিকদের ভিতর মহৎ আদর্শের ভিত্তি ততটা পোক্ত হয়নি মনে হয়।

চারদিকে অবক্ষয়, অধ:পতন। সাংবাদিকতা তো বিচ্ছিন্ন কোনো অংশ নয়। এটা সমাজেরই একটা প্রতিচ্ছবি। টোটাল ব্যবস্থার একটা পার্ট হলো সাংবাদিকেরা। আয়না যদি ভালো না হয়, তাহলে প্রতিচ্ছবি ভালো হবে ন। সমাজ, রাষ্ট্র যদি আয়না হয়, তাহলে সাংবাদিকরা প্রতিচ্ছবি। সমাজ, রাষ্ট্রসহ সর্বত্র যেখানে আদর্শের খরা বিদ্যমান, সেখানে সাংবাদিকদের উর্বর ভ‚মি হয়ে থাকা সহজ নয়। যার ফলে সাংবাদিকদের ভিতরও অবক্ষয় লক্ষ্যণীয়।

বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন সময় সাংবাদিকতা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ, কর্পোরেট চ্যালেঞ্জ, রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।  তারপরও কিন্তু সাধারণ মানুষ সাংবাদিকদের উপর নির্ভর করতে চান। সাংবাদিকদের উপর আশা রাখতে চান। এটাই সাংবাদিকতার বড় শক্তি।

বাংলাদেশে বিভিন্ন কারণেই গণমাধ্যম মোকাবেলা করছে নানা ঝুঁকি। ঝুঁকি থাকবেই। একাত্তরে আমাদের ঝুঁকি ছিল। আমরা ঝুঁকি মোকাবেলা করেই সফল হয়েছি, স্বাধীনতা অর্জন করেছি। ঝুঁকি ছাড়া সফলতা অর্জন করা সম্ভব নয়। মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জন করতে সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা ছিল বাঙালির সাহসিকতা। সাংবাদিকতা ও সাহসিকতা একে-অপরের পরিপূরক, দুটো একসূত্রে গাথা, এ কথা মনে রাখা জরুরি।

সাংবাদিকদের সাহসিকতা যেমন জরুরি বিষয়, তেমনই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। নিরাপত্তা ছাড়া সৎ-সাহসী সাংবাদিকতা সহজ নয়। একদিকে রাষ্ট্রকে সাংবাদিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, অন্যদিকে প্রতিষ্ঠানকেও চাকরি-বেতনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে সৎ-সাহসী সাংবাদিকতার প্রসার হবে।

অধিকাংশ সময় দেখা যায় রাষ্ট্র ও মালিকপক্ষ উভয়ের কাছেই নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন সাংবাদিকেরা। রাষ্ট্র ও মালিক পক্ষ যখন সাংবাদিকদের সঙ্গে বৈরী আচরণ করে, তখন বাধ্য হয়ে গণমাধ্যমও ক¤েপ্রামাইজ করে। গণমাধ্যম যখন কম্প্রোমাইজ করে, তখন সংবাদপত্রের প্রতি জনগণের শ্রদ্ধাবোধ কমে যায়। আরেকটা বিষয় হলো আগে সাংবাদিকদের ইউনিয়ন ছিল, সেটা ছিল দল-মত-নির্বিশেষে সবাই মিলে। ১৯৯১ সালে স্বৈরশাসকের পতনের পর সাংবাদিকরাও রাজনীতিকভাবে বিভক্ত হয়ে যান। যার ফলে রাষ্ট্র বা কর্পোরেট হাউজগুলোও সাংবাদিকদের উপর প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করে। এ অবস্থায় সুসাংবাদিকতা কিংবা বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা করা সহজ নয়।

ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, সুসাংবাদিকতা বা বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা আসলে আপেক্ষিক বিষয়। আপনার কাছে যেটা বস্তুনিষ্ঠ, সেটা আরেকজনের কাছে নাও হতে পারে। কর্পোরেট মিডিয়া বস্তুনিষ্ঠতা একভাবে দেখবে, আবার যারা রাজনৈতিক মুখপাত্র তারা আরেকভাবে দেখবে। আরেকটা হলো প্রফেশনাল মিডিয়া। যেটা সত্য, তারা সেটা লিখবে। তাদের কাছে এটা বস্তুনিষ্ঠতা। গণমাধ্যমের বস্তুনিষ্ঠতার চর্চার বিচারক কারা? পাঠক বা জনগণ। জনগণের কাছে যা বস্তুনিষ্ঠতা, গণমাধ্যমের তা অব্যাহত রাখা গুরুত্বপূর্ণ মনে করি।

প্রযুক্তির উৎকর্ষতার ফলে তৈরি হয়েছে কিছু চ্যালেঞ্জ। প্রযুক্তি যেমন গণমাধ্যমের গতি বাড়িয়ে দিয়েছে, আবার অন্যদিকে প্রযুক্তি অনেক সময় ঝুঁকিও তেরী করেছে। এখন প্রযুক্তির কারণে অত বেশি তথ্য রাখতে হয় না। আপনি চাইলে গুগলে গিয়ে বা ইন্টারনেটে গিয়ে বিভিন্ন তথ্য পাবেন। সেটা শুধু দেশি না, বিদেশি রেফারেন্সও পাবেন। ফলে সাংবাদিকতায় এখন পরিশ্রমের প্রবণতা কমে গেছে অনেকখানি। ফলে নীতি-নৈতিকতায়ও একটা অবক্ষয় চলে এসেছে।

আমি যে অবক্ষয়ের কথা বলেছি, সেটার শিকার কিছু সংখ্যক সাংবাদিক হতে পারেন। কিন্তু এই পেশার শাশ্বত একটা আদর্শ আছে। অধিকাংশ সাংবাদিক সেই শাশ^ত আদর্শ হৃদয়ে ধারন করেন। যার ফলে সাংবাদিকতা এখনও মানুষের ভরসার প্রতীক।

 

 

লেখক: বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সম্পাদক। 

Header Ad
Header Ad

মাহমুদুর রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস

দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

সম্পদের হিসাব দাখিল না করার মামলায় দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড থেকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (৩ মার্চ) বিচারপতি সহিদুল করিমের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। আদালতে মাহমুদুর রহমানের পক্ষে আইনজীবী পারভেজ হাসান উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, ২০১৫ সালে সম্পদের হিসাব দাখিল না করার মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ মাহমুদুর রহমানকে তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। সেই সঙ্গে এক লাখ টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) নোটিশ পাওয়ার পর নির্ধারিত সময়ে সম্পদের বিবরণী দাখিল না করায় তার বিরুদ্ধে এই মামলা করা হয়। ২০১০ সালের ১৯ এপ্রিল দুদকের পক্ষ থেকে মাহমুদুর রহমানকে নোটিশ দেওয়া হয়, যেখানে তার নিজের, স্ত্রীর ও নির্ভরশীলদের নামে থাকা সম্পদের বিস্তারিত বিবরণ দাখিল করতে বলা হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে বিবরণী জমা না দেওয়ায় ওই বছরের ১৩ জুন দুদকের উপপরিচালক নূর আহম্মেদ গুলশান থানায় এ মামলা করেন।

হাইকোর্টের রায়ের মাধ্যমে মাহমুদুর রহমান এই মামলার সাজা থেকে অব্যাহতি পেলেন।

Header Ad
Header Ad

সাদিক এগ্রোর চেয়ারম্যান ইমরান গ্রেপ্তার  

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

১৩৩ কোটি টাকা পাচারের মামলায় সাদিক এগ্রোর চেয়ারম্যান ইমরান হোসেন গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

সোমবার (৩ মার্চ) দুপুরে সিআইডির একটি দায়িত্বশীল সূত্র তার গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

সিআইডি জানায়, তার বিরুদ্ধে ১৩৩ কোটি টাকা পাচারের মামলা রয়েছে। সেই মামলাতেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এর আগে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও বিধি অনুযায়ী ১৩৩ কোটি টাকা মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরান হোসেন, তৌহিদুল আলম জেনিথ ও অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠান সাদিক অ্যাগ্রোর বিরুদ্ধে মামলা করে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।

সাদিক অ্যাগ্রোর বিরুদ্ধে চোরাচালান, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারি বিধি লঙ্ঘন করে অনুমোদনহীন ব্রাহমা জাতের গরু আমদানি, ভুটান ও নেপাল হতে চোরাচালানের মাধ্যমে আনা ছোট আকৃতির ভুট্টি গরু বাংলাদেশে নিয়ে এসে তা বিক্রয় করার প্রমাণ পাওয়া যায়। প্রতারণার মাধ্যমে দেশীয় গরু/ছাগলকে বিদেশি ও বংশীয় গরু/ছাগল বলে প্রচার করে উচ্চমূল্যে তা কোরবানির পশুর হাটে বিক্রয় করে সাদিক অ্যাগ্রো।

টেকনাফ ও উখিয়া, কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে থাইল্যান্ড ও মায়ানমার হতে চোরাচালানের মাধ্যমে গরু ও মহিষ বাংলাদেশে নিয়ে এসে তা বিক্রি করা হয় সাদিক অ্যাগ্রোর মাধ্যমে। অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ অভিযুক্ত ব্যক্তি ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে প্রায় ১২১ কোটি ৩২ লাখ ১৫ হাজার ১৪৪ টাকা হস্তান্তর, স্থানান্তর করেন ইমরান হোসেন।

Header Ad
Header Ad

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আসনের বিপরীতে লড়বেন ৬৪ জন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) মোট ১,০৩০ টি আসনের বিপরীতে মোট আবেদন পড়েছে ৬৬ হাজার ৪০২টি। ফলে প্রতি সিটের বিপরীতে লড়বে ৬৪ জন পরীক্ষার্থী। সোমবার (৩ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মুজিবুর রহমান মজুমদার।

জানা যায়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনটি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে 'এ' ইউনিটে (বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদ) আবেদন পড়েছে ৩২,৬৫৮ টি, বি ইউনিটে (কলাও মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান এবং আইন অনুষদ) আবেদন পড়েছে ২৩,৭৯২টি এবং সি ইউনিটে (ব্যবসা শিক্ষা অনুষদ) আবেদন জমা পড়েছে ৯,৯৫২ টি।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হলেও পেমেন্ট প্রক্রিয়া চলে ২ মার্চ রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। নির্ধারিত সময়ে ১,০৩০ টি সিটের বিপরীতে ৬৬ হাজার ৪০২ জন পরীক্ষার্থী পেমেন্ট সম্পন্ন করেছে। ফলে প্রতি সিটের বিপরীতে লড়বে ৬৪ জন পরীক্ষার্থী।

'এ' ইউনিটের আসন সংখ্যা ৩৫০ টি। 'বি' ও 'সি' ইউনিটের আসন সংখ্যা যথাক্রমে ৪৪০ ও ২৪০ টি। 'এ' ইউনিটের একটি আসন পেতে লড়বে ৯৩ জন, 'বি' ইউনিটের প্রতিটি আসনের বিপরীতে ৫৪ জন এবং 'সি' ইউনিটে লড়বে ৪১ জন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মুজিবুর রহমান মজুমদার বলেন, '৬৬ হাজার ৪০২ জন পেমেন্ট করেছে এটাই আমাদের প্রকৃত আবেদন সংখ্যা। এটার ভিত্তিতে ইউনিট প্রধানদের জানিয়ে দেব। আমরা আগামীকাল সেন্ট্রাল কমিটির সাথে বসে আলোচনা করে কেন্দ্রগুলো নির্ধারণ করব।'

এ বিষয়ে তিনি আরও বলেন, 'যেহেতু এবার আবেদন বেশি পড়েছে কোটবাড়িতে যদি কেন্দ্র সংকুলান না হয় তাহলে আমরা কুমিল্লা শহরের বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তা নিয়ে ওখানে কেন্দ্র স্থাপন করব।'

উল্লেখ্য, আগামী ১৯ এপ্রিল সকাল ১০টায় 'সি' ইউনিট এবং একই দিনে বিকেল ৩টায় 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৫ এপ্রিল বিকেল ৪টায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মাহমুদুর রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস
সাদিক এগ্রোর চেয়ারম্যান ইমরান গ্রেপ্তার  
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আসনের বিপরীতে লড়বেন ৬৪ জন
মিঠাপুকুরে স্কুলের লিজকৃত জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
ওসির বাড়িতে ডাকাতি: গুলি করে নিয়ে গেছে ৩টি গরু  
ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত সুজনের মানবেতর জীবন
হিমাগারে আলু রাখতে কেজিতে লাগবে পৌনে ৭ টাকা
শাহজাদপুরে আবাসিক হোটেলে আগুন, চারজনের মৃত্যু
হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল, হাসপাতালে ভর্তি
আদালতে কাঁদলেন কামাল, বললেন আর আওয়ামী লীগ করব না (ভিডিও)
গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, গাড়িতে আগুন, কয়েক কারখানায় ছুটি
পুরো গাজায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের পরিকল্পনা ইসরায়েলের
পলাতক একটি দল দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে: ড. ইউনূস
যাদের হাতে উঠল এবারের অস্কার  
মরণোত্তর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হচ্ছেন আবরার ফাহাদ
পাকিস্তানে গাড়িতে বন্দুকধারীদের এলোপাতাড়ি গুলি, নিহত ৬
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া  
লন্ডন সম্মেলনে ইউক্রেনকে সমর্থনে চার পদক্ষেপ  
সেকেন্ড রিপাবলিক ‘তত্ত্ব’ থেকে সবাই একটু সাবধান থাকবেন : মির্জা আব্বাস