সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সুসাংবাদিকতা ও সাহসিকতা

আমরা যখন সাংবাদিকতা শুরু করেছিলাম, তখন আমাদের যারা পূর্বসূরি ছিলেন, তারা ছিলেন আমাদের আদর্শ; তারা ছিলেন সৎ ও পরিশ্রমী সাংবাদিক। তখন মালিকেরাও একটা ভিশন নিয়ে সংবাদপত্র বের করতেন, তাতে সাংবাদিকেরাও আদর্শ নিয়ে

কাজ করতেন। মালিক ও সাংবাদিক উভয় পক্ষের মধ্যে একটা সমন্বিত নীতি-আদর্শ ছিল, মহৎ দেশপ্রেম ছিল। এ কারণে তাদের অনেক সাহস ছিল। আদর্শ বা ভিশন বাস্তবায়নে তারা সাংবাদিকতা করতেন। এখন মিডিয়ার বিস্তৃতি ঘটেছে, সাংবাদিক কমিউনিটিও অনেক বড় হয়েছে। পুঁজির আধিপত্যে সংবাদপত্রের মালিক বেড়েছে, সংবাদপত্রের সংখ্যাও বেড়েছে। কিন্তু সাংবাদিক ও মালিকদের ভিতর মহৎ আদর্শের ভিত্তি ততটা পোক্ত হয়নি মনে হয়।

চারদিকে অবক্ষয়, অধ:পতন। সাংবাদিকতা তো বিচ্ছিন্ন কোনো অংশ নয়। এটা সমাজেরই একটা প্রতিচ্ছবি। টোটাল ব্যবস্থার একটা পার্ট হলো সাংবাদিকেরা। আয়না যদি ভালো না হয়, তাহলে প্রতিচ্ছবি ভালো হবে ন। সমাজ, রাষ্ট্র যদি আয়না হয়, তাহলে সাংবাদিকরা প্রতিচ্ছবি। সমাজ, রাষ্ট্রসহ সর্বত্র যেখানে আদর্শের খরা বিদ্যমান, সেখানে সাংবাদিকদের উর্বর ভ‚মি হয়ে থাকা সহজ নয়। যার ফলে সাংবাদিকদের ভিতরও অবক্ষয় লক্ষ্যণীয়।

বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন সময় সাংবাদিকতা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ, কর্পোরেট চ্যালেঞ্জ, রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।  তারপরও কিন্তু সাধারণ মানুষ সাংবাদিকদের উপর নির্ভর করতে চান। সাংবাদিকদের উপর আশা রাখতে চান। এটাই সাংবাদিকতার বড় শক্তি।

বাংলাদেশে বিভিন্ন কারণেই গণমাধ্যম মোকাবেলা করছে নানা ঝুঁকি। ঝুঁকি থাকবেই। একাত্তরে আমাদের ঝুঁকি ছিল। আমরা ঝুঁকি মোকাবেলা করেই সফল হয়েছি, স্বাধীনতা অর্জন করেছি। ঝুঁকি ছাড়া সফলতা অর্জন করা সম্ভব নয়। মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জন করতে সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা ছিল বাঙালির সাহসিকতা। সাংবাদিকতা ও সাহসিকতা একে-অপরের পরিপূরক, দুটো একসূত্রে গাথা, এ কথা মনে রাখা জরুরি।

সাংবাদিকদের সাহসিকতা যেমন জরুরি বিষয়, তেমনই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। নিরাপত্তা ছাড়া সৎ-সাহসী সাংবাদিকতা সহজ নয়। একদিকে রাষ্ট্রকে সাংবাদিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, অন্যদিকে প্রতিষ্ঠানকেও চাকরি-বেতনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে সৎ-সাহসী সাংবাদিকতার প্রসার হবে।

অধিকাংশ সময় দেখা যায় রাষ্ট্র ও মালিকপক্ষ উভয়ের কাছেই নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন সাংবাদিকেরা। রাষ্ট্র ও মালিক পক্ষ যখন সাংবাদিকদের সঙ্গে বৈরী আচরণ করে, তখন বাধ্য হয়ে গণমাধ্যমও ক¤েপ্রামাইজ করে। গণমাধ্যম যখন কম্প্রোমাইজ করে, তখন সংবাদপত্রের প্রতি জনগণের শ্রদ্ধাবোধ কমে যায়। আরেকটা বিষয় হলো আগে সাংবাদিকদের ইউনিয়ন ছিল, সেটা ছিল দল-মত-নির্বিশেষে সবাই মিলে। ১৯৯১ সালে স্বৈরশাসকের পতনের পর সাংবাদিকরাও রাজনীতিকভাবে বিভক্ত হয়ে যান। যার ফলে রাষ্ট্র বা কর্পোরেট হাউজগুলোও সাংবাদিকদের উপর প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করে। এ অবস্থায় সুসাংবাদিকতা কিংবা বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা করা সহজ নয়।

ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, সুসাংবাদিকতা বা বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা আসলে আপেক্ষিক বিষয়। আপনার কাছে যেটা বস্তুনিষ্ঠ, সেটা আরেকজনের কাছে নাও হতে পারে। কর্পোরেট মিডিয়া বস্তুনিষ্ঠতা একভাবে দেখবে, আবার যারা রাজনৈতিক মুখপাত্র তারা আরেকভাবে দেখবে। আরেকটা হলো প্রফেশনাল মিডিয়া। যেটা সত্য, তারা সেটা লিখবে। তাদের কাছে এটা বস্তুনিষ্ঠতা। গণমাধ্যমের বস্তুনিষ্ঠতার চর্চার বিচারক কারা? পাঠক বা জনগণ। জনগণের কাছে যা বস্তুনিষ্ঠতা, গণমাধ্যমের তা অব্যাহত রাখা গুরুত্বপূর্ণ মনে করি।

প্রযুক্তির উৎকর্ষতার ফলে তৈরি হয়েছে কিছু চ্যালেঞ্জ। প্রযুক্তি যেমন গণমাধ্যমের গতি বাড়িয়ে দিয়েছে, আবার অন্যদিকে প্রযুক্তি অনেক সময় ঝুঁকিও তেরী করেছে। এখন প্রযুক্তির কারণে অত বেশি তথ্য রাখতে হয় না। আপনি চাইলে গুগলে গিয়ে বা ইন্টারনেটে গিয়ে বিভিন্ন তথ্য পাবেন। সেটা শুধু দেশি না, বিদেশি রেফারেন্সও পাবেন। ফলে সাংবাদিকতায় এখন পরিশ্রমের প্রবণতা কমে গেছে অনেকখানি। ফলে নীতি-নৈতিকতায়ও একটা অবক্ষয় চলে এসেছে।

আমি যে অবক্ষয়ের কথা বলেছি, সেটার শিকার কিছু সংখ্যক সাংবাদিক হতে পারেন। কিন্তু এই পেশার শাশ্বত একটা আদর্শ আছে। অধিকাংশ সাংবাদিক সেই শাশ^ত আদর্শ হৃদয়ে ধারন করেন। যার ফলে সাংবাদিকতা এখনও মানুষের ভরসার প্রতীক।

 

 

লেখক: বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সম্পাদক। 

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি

ছবি: সংগৃহীত

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।


তিনি বলেন, “৫ আগস্টের পর একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মূল আসামির পাশাপাশি নিরীহ মানুষকেও মামলায় আসামি করছে। এটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এ ধরনের হয়রানি সহ্য করা হবে না। পুলিশ নিরপেক্ষভাবে মামলার তদন্ত করবে এবং নিরীহ কাউকে হয়রানির শিকার হতে দেওয়া হবে না।”

সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে তিন দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ শুরু হচ্ছে। এবার পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, “এবার আমরা অনাড়ম্বরভাবে নয়, বরং বাস্তবসম্মত ও কার্যকরভাবে পুলিশ সপ্তাহ পালন করতে চাই। শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, বাস্তবসম্মত পরিকল্পনার মাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা ও দায়িত্ববোধ বাড়ানো হবে।”

তিনি আরও জানান, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন কার্যকর পরিকল্পনা ও মতামত সংগ্রহ করে সেগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ ছাড়া এবারের পুলিশ সপ্তাহে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তারা সরাসরি পুলিশের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে তাদের মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ প্রদান করবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি