মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে যাওয়ার সাতকাহন

বাংলাদেশ থেকে মানব পাচারের নানা ঘটনা প্রায়ই সংবাদ মাধ্যমের শিরোনাম দখল করে থাকে। ভূ-মধ্যসাগরে দালালের খপ্পরে পড়ে কত বাংলাদেশির সলিল সমাধি হয়েছে তার কোনো সঠিক হিসেব আছে কিনা জানা নেই। ইউরোপ আমেরিকায় অবৈধভাবে প্রবেশের চেষ্টায় বন জঙ্গলে অনেকের মানবেতর জীবনের সচিত্র প্রতিবেদনও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। তারপরও সোনার হরিণের লোভে উন্নত দেশগুলোতে প্রবেশের চেষ্টার কমতি নেই! এরইমধ্যে কক্সবাজার উপকূল দিয়ে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য রোহিঙ্গাদের ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রাও চলছে!

শুধু রোহিঙ্গা নয় বাংলাদেশিদেরও মালয়েশিয়ায় পাচারের নানা ঘটনা সংবাদ মাধ্যমের সূত্রে আমাদের জানা। কিন্তু দুই দেশের ইমিগ্রেশনের দুর্নীতিবাজদের সহায়তায় জাল ভিসায় মালয়েশিয়ায় প্রেরণের অভিনব ঘটনা প্রত্যক্ষ করে বিস্মিত হয়েছি!

ঈদের ছুটিতে মালয়েশিয়া ভ্রমণ শেষে দেশে ফিরছিলাম ’মালিন্দো’ এয়ারলাইন্সে। রাতে কুয়ালালামপুর থেকে বিমানটি ছাড়ার পর দেখলাম দুই তরুণ বাংলাদেশি বিমানবালার দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছে। কিন্তু বিমানবালারা মালয় ও ইংরেজি ছাড়া কিছু বুঝে না। আর ওই দুই তরুণ শুধু বাংলা বলতে পারে। অবশ্য আকারে ইঙ্গিতে বুঝাতে সক্ষম হলো, তারা খাবার চায়! কৌতুহলী হয়ে তাদের সঙ্গে এ বিষয়ে আলাপ করতে গিয়ে জানা গেল করুণ কাহিনী!

ওই দুই তরুণের এক জনের বাড়ি হবিগঞ্জে এবং আরেকজনের শরিয়তপুরে। পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক এই দুই তরুণ জানাল, এর আগের দিনে রাতে তারা ঢাকা থেকে রওয়ানা দেয় এই এয়ারলাইন্সে। ভোরে কুয়ালালামপুর পৌঁছে। দালালের নির্দেশনা অনুযায়ী অপেক্ষা করতে থাকে বিমান বন্দরের পুলসিরাত পেরোনোর। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা বেরোতে পারে না। পরে মালয়েশিয়ান পুলিশ তাদের ধরে নিয়ে বিমান বন্দরের লকআপ রুমে আটকে রাখে। তারপর থেকে তারা নাকি এক গ্লাস পানিও খেতে পারেনি। বিমান ছাড়ার আগ মুহূর্তে পুলিশ তাদের বিমানে তুলে দেয়। তাই বিমানে উঠার পর থেকে তারা খাবারের জন্য অস্থির হয়ে পড়েছিল!

এবার আসা যাক তাদের এই বিড়ম্বনার আদ্যোপান্তে। তাদের দুইজনেরই ভাই ও অন্য আত্মীয় মালয়েশিয়ায় থাকে। তারাই তাদের অবৈধভাবে সেখানে প্রবেশ করানোর জন্য দালালের সঙ্গে চুক্তি করে। নারায়ণগঞ্জের মুজিব নামে এক দালালের সঙ্গে তাদের চুক্তি হয় জনপ্রতি তিন লাখ টাকা করে দেওয়ার। বিমানের রিটার্ন টিকেট বাবদ অগ্রিম ৫০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। মালয়েশিয়ার বিমান বন্দর পেরোতে পারলে বাকি আড়াইলাখ টাকা তৎক্ষণাৎ পরিশোধ করা হবে। এমন শর্তে ওই দুই জন শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যায়। সেখানে ওই দালালের নির্দেশনা অনুয়ায়ী বোর্ডিং পাস নিয়ে নির্দিষ্ট কাউন্টারে উপস্থিত হয়।

কাউন্টারে পাসপোর্ট দিয়ে দালালের দেওয়া কোড ‘সাগর’ বললেও সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশি ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার ডিউটি বদল হয়ে যাওয়ায় আমলে নেয়নি। পরে ওই তথ্য সঙ্গে সঙ্গে ওই দালালকে জানালে নতুন কোড ‘ঘূর্নিঝড়’ বলতে বলা হয়। আর তা বলার সঙ্গে সঙ্গে নতুন ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা সিল ছাপ্পর মেরে পাসপোর্ট দিয়ে দেয়। ভিসা আসল কি নকল তাও দেখা হয়নি, কোনো কিছু জিজ্ঞেসও করা হয়নি। আর তারা বিনা বাধায় জাল ভিসা নিয়ে বিমানে চড়ে বসে!

ওদিকে কুয়ালালামপুরে মালেয়শিয়ান সংশ্লিষ্ট ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার সঙ্গেও দালালদের যোগসাজোশ রয়েছে। তারা নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে জাল ভিসাধারীদের বিমান বন্দরের পুলসিরাত পার করে দেন। কোভিডের আগে এভাবে শত শত বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা (বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী) মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করে। সেখানে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে নতুন পাসপোর্ট নেওয়া, বিশেষ করে রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশি পাসপোর্ট জোগাড় করে দেওয়ারও আলাদা সিন্ডিকেট রয়েছে!

ওই দুই তরুণ দালালদের নির্দেশনা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট কাউন্টার দিয়ে বের হওয়ার চেষ্টা করলেও সফল হয়নি। মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশন তাদের ভিসা জাল শনাক্ত করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।

কোভিডের সময় এখন মালয়েশিযায় প্রবেশ অনেক কড়াকড়ি হওয়ায় দালালদের সঙ্গে চুক্তি করেও সেখানকার সংশ্লিষ্ট ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা আগের মত সবাইকে ’পার’ করে দিতে পারছেন না। আবার সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মধ্যে লেনদেনে বনিবনা না হওয়ায়ও শেষ পর্যন্ত অনেককে ফিরে আসতে হয়।
ওই দুই তরুণ জানায়, তিনশো রিঙ্গিত করে জরিমানা পরিশোধ করার পর তাদের ফেরত পাঠানো হয়। ওই দিন রাতে মালয়শিয়ান এয়ারলাইন্সেও তাদের মত ১১ জনকে ফেরত পাঠানো হয়। অন্য এয়ারলাইন্সেও প্রায় প্রতিদিনই অনেকে এভাবে ফেরত আসে।

কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে তারা যাতে বিপাকে না পরে সেজন্য ভুয়া ইন্দোনেশিয়ান ই ভিসা, টিকেটও দেওয়া হয়। কেউ চ্যালেঞ্জ করলে ছাড়া পাওয়ার জন্য যাতে তারা বলতে পারেন, কানেক্টিং ফ্লাইটে তারা ইন্দোনেশিয়া যাবে!

এভাবে দালালদের নানা ছলচাতুরি, দুই দেশের দুর্নীতিবাজ ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাদের যোগসাজোশে মানব পাচারের এই নিয়তির এবং হতভাগ্য বাংলাদেশিদের চরম দুর্দশা নিরসনের কি কোনো উপায় আছে?

লেখক: সাংবাদিক

আরএ/

Header Ad
Header Ad

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

ছবি: সংগৃহীত

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যেই গুজরাটে ‘অবৈধ বাংলাদেশি’ শনাক্তে রাজ্য পুলিশের বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত ৬,৫০০ জনের বেশি মানুষকে আটক করা হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে মাত্র ৪৫০ জনের বাংলাদেশি নাগরিকত্বের প্রমাণ পাওয়া গেছে, বাকিরা অধিকাংশই ভারতীয় মুসলমান বলে জানা গেছে।

গুজরাট পুলিশের ডিজি বিকাশ সহায় সোমবার (২৮ এপ্রিল) পিটিআইকে বলেন, “এখন পর্যন্ত ৪৫০ জনের নথিপত্র দেখে বাংলাদেশি হিসেবে শনাক্ত করা গেছে। বাকিদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।”

শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাতে আহমেদাবাদ ও সুরাত শহরে শুরু হওয়া অভিযান পরে গুজরাটজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকের ভারতীয় আধার কার্ড, ভোটার আইডি ও পাসপোর্ট থাকলেও পুলিশ তাদের পরিচয় মানছে না।

সুরাতের বাসিন্দা সুলতান মল্লিক, যিনি পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার নাগরিক, তাকে তার দুই ভাগ্নেসহ মধ্যরাতে আটক করা হয়। স্ত্রী সাহিনা বিবি বলেন, “পুলিশ বলে কিছুক্ষণেই ছেড়ে দেবে। কিন্তু তিন দিনেও তাদের খোঁজ নেই।”

আহমেদাবাদে এক বিয়ের অনুষ্ঠানে আসা বরযাত্রীরাও এই অভিযানে আটক হন। স্থানীয় বাসিন্দা আলমআরা পাঠান জানান, “২৩ বছর ধরে এখানে আছি। ছেলেও এখানেই জন্মেছে, তবুও পুলিশ তাকে বাংলাদেশি সন্দেহে ধরে নিয়ে যায়।”

পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠন ‘পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চ’ জানায়, গুজরাট ছাড়াও উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশায়ও বাংলাভাষী মুসলিমদের হয়রানির অভিযোগ আসছে।

পুলিশ বলছে, আধার বা ভোটার আইডি যথেষ্ট প্রমাণ নয়, কারণ সেগুলো নকল হতে পারে। এজন্য সীমান্তবর্তী রাজ্য থেকে তদন্তকারী দলও আনা হচ্ছে।

এ বিষয়ে পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চের প্রধান আসিফ ফারুক বলেন, “বাংলাভাষী ও মুসলমান হলেই কি তাদের নাগরিক অধিকার খর্ব হবে? এরা কি দেশের অন্যত্র কাজ করতে পারবে না?”

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা

তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। ছবি: সংগৃহীত

দীপ্ত টেলিভিশনের সংবাদ বিভাগ বন্ধ করার বিষয়ে সরকার কোনো নির্দেশনা দেয়নি বা ফোনও করেনি বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সচিবালয়ের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ফ্যাসিবাদের ১৫ বছরে গণমাধ্যমের বাস্তবতা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মাহফুজ আলম বলেন, “আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কাউকে কোনো কল দিইনি। দীপ্ত টিভির একজন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে এবং সংবাদ বিভাগ বন্ধ করা হয়েছে— এতে মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে যে এটি সরকারের নির্দেশে হয়েছে। অথচ এমন কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।”

সভায় সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা তুলে ধরে মাহফুজ আলম বলেন, “গত বছরের জানুয়ারিতে আমি নিজে একটি টিভি চ্যানেলে চাকরির জন্য গিয়েছিলাম। আমাকে মাত্র ১৩ হাজার টাকা বেতন দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এই অল্প বেতনে একজন মানুষ ঢাকা শহরে কীভাবে জীবন চালাবে, পরিবারকে কীভাবে দেখবে?”

তিনি আরও বলেন, “গণমাধ্যমের টেকসই উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার একটি গঠনমূলক রোডম্যাপ তৈরি করছে।”

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, একাডেমিক, মানবাধিকারকর্মীসহ গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তি। আলোচনায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মালিকপক্ষের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ, সাংবাদিকদের চাকরির নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন মতামত উঠে আসে।

Header Ad
Header Ad

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!

ছবি: সংগৃহীত

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যে সোমবার রাতেও দু’দেশের সেনাদের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি হয়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কারাবন্দি নেতা ইমরান খানের মুক্তি দাবি করেছে প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।

পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক দ্য ডন-এর বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এমনটি জানানো হয়।

সোমবার সিনেটে পিটিআইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ জাতীয় সংকটময় পরিস্থিতিতে সর্বদলীয় সম্মেলন (Multi-Party Conference) আহ্বান করা প্রয়োজন, যাতে দেশের রাজনৈতিক নেতারা একসঙ্গে বসে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এই বৈঠকে ইমরান খানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তার জেল থেকে মুক্তিরও দাবি জানানো হয়।

পিটিআইয়ের সিনেটর আলী জাফর বলেন, “রাজনৈতিক মতভেদ ভুলে এখন দেশের স্বার্থে ঐক্য প্রয়োজন। ইমরান খানের উপস্থিতি বিশ্বকে দেখাবে— পাকিস্তান ঐক্যবদ্ধ।” তিনি আরও বলেন, ইমরান যদি অংশ নেন, তাহলে তা হবে শক্তিশালী কূটনৈতিক বার্তা।

পিটিআই নেতা শিবলি ফারাজ আরও একধাপ এগিয়ে ইমরান খানকে টেলিভিশনে ভাষণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার দাবি, ইমরান টিভির মাধ্যমে জনগণকে মিনার-ই-পাকিস্তানে জমায়েত হওয়ার এবং ওয়াগা সীমান্তে পদযাত্রা করার ডাক দিলে এক কোটির বেশি মানুষ সাড়া দেবে।

তার ভাষায়, “শুধু জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ভারতকে যথাযথ বার্তা দিতে পারেন।”

ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) বা পিএমএল-এন–এর সিনেটর ইরফানুল হক সিদ্দিকী ভারতের প্রতি কঠোর সমালোচনা করে বলেন, “পেহেলগামের হামলা আসলে একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন— যা ভারতের নিজস্ব সংস্থারই পরিকল্পিত, পাকিস্তানকে হেয় করার উদ্দেশ্যে।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান বরাবরই সন্ত্রাসবাদের শিকার, বরং ভারত এখন নাৎসি চিন্তাধারায় বিশ্বাসী সরকার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলছে, তারাই বরং দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী হামলার শিকার। দুই দেশের মধ্যে এই উত্তেজনা বিশ্ব রাজনীতিতেও উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থার দিকে গড়াতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা
এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!
টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ
লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ
ডাকাত দেখে আতঙ্কে অসুস্থ গৃহকর্তা, পানি খাইয়ে সেবা করল ডাকাতরা, পরে লুট
‘মানবিক করিডর’ নিয়ে নানা প্রশ্ন : স্পষ্ট করলেন প্রেসসচিব
ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী
মাদরাসার শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই