মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪ | ৩০ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাজেটে শিক্ষাখাতকে অগ্রাধিকার দিতে হবে

বাজেট হচ্ছে একটি দেশের পুরো বছরের আয় ব্যয়ের হিসাব নিকাশ। বাজেটের ভালো এবং মন্দ দুটি দিকই আছে। আমাদের দেশে যেটি হয়, বাজেটের সাথে আমরা পলিসিগুলিকে মিলিয়ে গুলিয়ে ফেলি। বাজেটে নতুন করে আয় ব্যায়ের হিসাব নিকাশের বিষয়টি ছাড়া পলিসিগুলি কিন্তু আগে থেকেই থাকে। মূলত পলিসি অনুযায়ী আয় ব্যয়ের সিদ্ধান্তটি এই সময়ে হয়।

কোভিড পরবর্তী সময়ে আমাদের জাতীয় নীতিতে আমাদের উদ্দেশ্যই হচ্ছে দারিদ্র বিমোচন। কোভিডের সময়ে যারা দরিদ্র হয়ে গিয়েছিল, অনেকে হয়তো ফেরত গিয়েছে দরিদ্র অবস্থা থেকে। অনেকে তাদের কর্মসংস্থানে ফেরত যেতে পারেনি, তাদের জন্য কর্মসংস্থানটিতো খুব গুরুত্বপুর্ণ। সেজন্য সরকার কাজে কর্মে বেসরকারি খাতকে যতবেশি উৎসাহিত করা যাবে তত বেশি কাজের সুযোগ তৈরি হবে। কাজেই এবারের বাজেটটি কোভিড রিকভারি বা কোভিডের প্রকোপ থেকে যে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সেটিকে মাথায় রেখে করতে হবে। সে কারণেই স্বল্পকালীন এমপ্লয়মেন্ট জেনারেশন, বিশেষ করে অতি দরিদ্র মানুষের জন্য সরকারের যে কর্মসূচি থাকে, সেগুলিতে বরাদ্দ দিতে হবে। শহর ও গ্রাম উভয়ক্ষেত্রেই এটি দিতে হবে।

এখনো কোভিডের যে প্রকোপ, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সামনে রেখেই সরকারের সাপোর্ট দরকার হবে। সেক্ষেত্রে বাজেটের যে বরাদ্দ সরকার থেকে দিতে পারে, বিশেষ করে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ করে তাদের দক্ষতা উন্নয়ন, অনলাইন কেনাবেচা সেগুলিতে অংশ নেওয়া,তাদের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য সরকার বরাদ্দ রাখতে পারে। একইসাথে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের নতুন নতুন পণ্য উৎপাদনে সক্ষম এবং যারা বিদেশে রপ্তানিতে সক্ষম, তাদেরকে সেভাবে ট্রেইল আপ করা দরকার ,তাদের দক্ষতা উন্নয়ন আইটি স্কিল্ড বাড়ানো এগুলিকে মাথায় রেখেই সরকারের বাজেট বরাদ্দ থাকতে হবে।

২০২৬ এ আমরা স্বল্প উন্নত দেশের তালিকা থেকে বেড়িয়ে যাবো। কাজেই এখন থেকেই আমাদের প্রস্তুতিটা চলতে হবে। কোভিডের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের সাথে সাথে বাজেটের বরাদ্দ থাকতে হবে। স্বল্প উন্নত দেশের তালিকা থেকে আমরা ২০২৬ সালে আমরা যখন বেড়িয়ে যাবো, তখন কিন্তু বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা আমরা পাবো না। সেক্ষেত্রে আমরা কতটা কম্পিটিভ থাকতে পারি সেজন্য আমাদের রাস্তাঘাট কতটা উন্নত, আমাদের কাস্টমস কতটা উন্নত, সেগুলিকে মাথায় রেখে আমাদের বাজেট বরাদ্দ থাকতে হবে এবং গবেষণার জন্যও আমাদের বাজেট বরাদ্দ থাকতে হবে।

বাজেটে যেহেতু আমরা ব্যয়ের দিকগুলির কথা বলছি, সেক্ষেত্রে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। ব্যাপারটি কিন্তু এমন না যে কোভিড কমেছে বলেই স্বাস্থ্যখাতে গুরুত্ব দেওয়ার দরকার নেই। বরং কোভিডের সময়ে আমাদের যে উপলব্ধি,বাজেট বরাদ্দ অপ্রতুল, যতটুকু হয়, সেটিও সঠিকভাবে ব্যবহার হয় না, সেই বরাদ্দটুকু মাথায় রেখে আমাদের স্বাস্থ্যখাতে গত বছরের যে বরাদ্দ ছিল সেটি কতটুকু ব্যয় হল, সেটির জন্য একটি পর্যালোচনা থাকা উচিত। আগামীতে এই কোভিডকালীন সময়ে প্যান্ডামিক সময়ে সারাদেশের যে একটি স্বাস্থ্যব্যবস্থার প্রস্তুতি, সেটি শুধুমাত্র শহরকেন্দ্রিক না, উপজেলা পর্যন্ত এ ধরণের অবস্থা মোকাবেলার প্রস্তুতি থাকতে হবে। যেখানে ডাক্তার থাকবে নার্স থাকবে, অন্যান্য সুযোগ সুবিধা থাকবে, সেই লক্ষ্যেই বাজেট করা উচিত। স্বাস্থ্যখাতে ডাক্তার,নার্স,কর্মী ইত্যাদি নিয়োগবৃদ্ধির জন্য আমাদের বরাদ্দ থাকতে হবে।

একইভাবে শিক্ষাখাতকে আমাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে অবশ্যই। কোভিডকালীন সময়ে দেশের শিক্ষার্থীরা দুই বছর স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটি থেকে দূরে ছিল। কাজেই অবধারিতভাবেই তাদের শিক্ষাদান এবং শিক্ষাগ্রহণ বিঘ্নিত হয়েছে অনেক। অনলাইনভিত্তিক শিক্ষাদানের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের কানেক্ট করার চেস্টা করা হয়েছে। তবে এতে করে তারা কিছুটা উপকৃত হলেও সব শিক্ষার্থী অনলাইনভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রমের সাথে যুক্ত হতে পারেনি। বিশেষ করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হয়েছে বলতে হবে। স্কুল কলেজগুলোতেও প্রইয়োজনীয় সরঞ্জামাদি ছিল অপ্রতুল। এসব ব্যাপারে আরও বেশি নজর দিতে হবে। তাছাড়া আমাদের শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিকমানের করে গড়ে তুলতে হলে টেকনোলজির উপর গুরুত্ব আরোপ করা জরুরি। অতীতের মতো যেকোন প্যান্ডামিক মোকাবেলায় আমাদের সর্বোতভাবেই প্রস্তুত থাকতে হবে। কাজেই শিক্ষাখাতকে বিশেষ প্রাধান্য দিয়ে বাজেট বরাদ্দ দিতে হবে।

 

লেখক: (বিআইডিএস)-এর সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ও অর্থনীতিবিদ

Header Ad

বজ্রপাতে ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি কমাতে কাজ করেছে সরকার: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান বলেছেন, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে বজ্রপাতে ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি কমাতে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। সম্প্রতি বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় জনসচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বজ্র নিরোধক যন্ত্র স্থাপন করাসহ এ বিষয়ক ব্যবস্থাপনা কাঠামো গড়ে তুলতে কার্যকর কর্মসূচী গ্রহণ করা হবে বলেও জানািন তিনি।

সোমবার সচিবালয়ের নিজের অফিস কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরী মাসদুপুইয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ কথা বলেন ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান।

প্রতিমন্ত্রী জানান, বজ্র নিরোধক প্রযুক্তি সুলভ ও ব্যাপকভিত্তিক করতে গবেষণা এবং আন্তর্জাতিক বিশ্বের সঙ্গে প্রযুক্তি বিনিময় ও হস্তান্তরে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।

সাক্ষাতকালে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশে বজ্রপাত প্রতিরোধে প্রযুক্তি জ্ঞান বিনিময় ছাড়াও যন্ত্র স্থাপন, বজ্রপাত নিরোধী অবকাঠামো নির্মাণ ও প্রশিক্ষণ প্রদানে তার দেশ সহয়তা প্রদান করবে।

জমজ দুই বোনের চমক, এসএসসি পরীক্ষায় পেলো জিপিএ-৫

অর্পিতা সাহা অর্পা ও অর্মিতা সাহা অর্ণা। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এসএসসি পরীক্ষায় অর্পিতা সাহা অর্পা ও অর্মিতা সাহা অর্ণা জমজ দুই বোন চমক দেখিয়েছেন। তারা উভয়ই জিপিএ-৫ পেয়েছে। গৌরবময় এমন সাফল্য অর্জন করায় ভবিষ্যতে তাদের মধ্যে একজন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চিকিৎসক ও আরেকজন প্রকৌশলী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন।

অর্পা ও অর্ণা টাঙ্গাইল পৌর শহরের আদালত রোডস্থ ওয়ালটন প্লাজার সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ম্যানেজার অনুপ কুমার সাহা ও গৃহিনী সুম্মিতা ঘোষ দম্পতির জমজ দুই কন্যা সন্তান। টাঙ্গাইলের ড্যাফোডিল ইন্টার ন্যাশনাল স্কুল থেকে ওই দুইবোন এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন এবং তারা একসাথেই বিন্দুবাসিনী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা দিয়েছিল।

 

অর্পিতা সাহা অর্পা ও অর্মিতা সাহা অর্ণা। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

গত রবিবার ১২ মে ফলাফলে দেখা যায়, জিপিএ -৫ প্রাপ্তের মধ্যে অর্পার প্রাপ্ত নম্বর- ১ হাজার ১২৩ আর অর্ণার প্রাপ্ত নম্বর-১ হাজার ১১৪। জমজ দুই বোন বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী।

অর্পিতা সাহা অর্পা জানায়, ভবিষ্যতে সে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন চিকিৎসক হতে চায়। দেশ ও জাতির সেবায় নিয়োজিত থাকার স্বপ্ন দেখছে সে। তার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সকলের আর্শিবাদ কামনা করেছে সে।

অর্মিতা সাহা অর্ণা জানায়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন প্রকৌশলী হওয়ার স্বপ্ন দেখছে সে। স্বপ্ন পূরণে সকলের আর্শিবাদ কামনা করেছে অর্ণা।

জমজ দুই কন্যার বাবা অনুপ কুমার সাহা বলেন, আমি চাই আমার মেয়েরা মানুষের মত মানুষ যেন হয়। তাদের স্বপ্ন ও আশা পূরণে আমি সর্বাত্মক সহযোগিতা করব। তারা যেন দেশ ও জাতির কল্যাণে নিজেদের নিয়োজিত রাখতে পারে এটিই আমার প্রত্যাশা।

স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য আবাসন : গণপূর্ত মন্ত্রণালয়

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের বিভিন্ন শহরে নিম্ন আয়ের বিশেষ করে বস্তিবাসীদের জন্য আবাসন প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়।

সোমবার (১৩মে) সচিবালয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী’র সভাপতিত্বে সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।

সভায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নবীরুল ইসলাম, অতিরিক্ত সচিববৃন্দ, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. মোস্তাফিজুর রহমান, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব) সিদ্দিকুর রহমানসহ মন্ত্রণালয় ও এর অধীন বিভিন্ন দপ্তর/সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মোতাবেক গণপূর্তমন্ত্রী নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ভাড়াভিত্তিক ফ্ল্যাট নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় প্রকল্প প্রস্তাবনা তৈরি ও তা দ্রুততম সময়ের মধ্যে মন্ত্রণালয়ে প্রেরণের জন্য নির্দেশ দেন। প্রকল্প বাস্তবায়নে তিনি পরিবেশ সুরক্ষা, প্রয়োজনীয় বনায়ণ, উন্মুক্ত স্থান সংরক্ষণ, খেলার মাঠ, স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপন, সৌরশক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার, পোড়ামাটির ইটের পরিবর্তে পরিবেশবান্ধব ব্লক ইট ব্যবহার, রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং এর ব্যবস্থা, সারফেস ওয়াটার ব্যবহারের সর্বোচ্চ সুযোগ রাখার পরামর্শ প্রদান করেন।

প্রাথমিকভাবে তিনি জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের আওতায় টঙ্গীর দত্তপাড়ায় তিনটি পর্যায়ে ১০০টি বহুতল ভবনে ১২৬০০টি ফ্ল্যাট নির্মাণের যে প্রস্তাবনা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে তা দ্রুততম সময়ে বাস্তবায়ন করার নির্দেশনা দেন। ইতোমধ্যে এ প্রকল্পের ফিজিবিলিটি স্টাডি (সম্ভাব্যতা যাচাই) সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে ১৭টি ১৫ তলা বিশিষ্ট ভবনে ২১৪২টি আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হবে। ২য় পর্যায়ে ৪৭টি ভবনে ৫৯২২টি ও তৃতীয় পর্যায়ে ৩৬টি ভবনে ৫৪৩৬টি ফ্ল্যাট নির্মাণের প্রস্তাব প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

মন্ত্রী রাজধানীর করাইল বস্তি ও টি এন্ড টি কলোনীর বস্তিতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ও গণপূর্ত অধিদপ্তরকে পৃথক পৃথক প্রকল্পের মাধ্যমে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ফ্ল্যাট নির্মাণের জন্য প্রকল্প গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করেন। ৭৫০ বর্গফুট গ্রস আয়তনের এসব ফ্ল্যাটের অভিন্ন ডিজাইন প্রণয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তিনি প্রধান স্থপতিকে মৌখিক নির্দেশনা দেন।

রাজধানী ঢাকার পাশাপাশি দেশের অন্যান্য শহরেও প্রয়োজনীয়তার নিরিখে পর্যায়ক্রমে এ ধরনের প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য যে, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন উত্তরা আবাসন প্রকল্পে (তৃতীয় পর্যায়) নিম্ন আয়ের মানুষের আবাসনের জন্য ১০ একর জমি নির্দিষ্ট রয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে উক্ত জমিতে নিম্ন আয়ের মানুষের আবাসনের জন্য ফ্ল্যাট নির্মাণে প্রকল্প প্রস্তাব তৈরির জন্য মন্ত্রী নির্দেশনা প্রদান করেন। প্রকল্প বাস্তবায়নে নিজস্ব অর্থায়নের পাশাপশি বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার অর্থায়নও সম্ভব হলে গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জনান।

ইতোমধ্যে রাজধানীর মিরপুরের জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ বস্তিবাসীদের জন্য ৫৩৩টি ভাড়াভিত্তিক ফ্ল্যাট নির্মাণ করেছে। এসব ফ্ল্যাটে তারা স্বাচ্ছন্দের সাথে বসবাস করছে। এছারা সিরাজগঞ্জের কোবদাস পাড়ায় জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের স্বল্প আয়ের মানুষের উন্নত জীবন ব্যবস্থা শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে জেলার নদী ভাঙ্গন কবলিত, ভূমিহীন বস্তিবাসীদের পুনর্বাসন করা হয়েছে। পরবর্তী প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে এসব প্রকল্পের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর জন্য মন্ত্রী পরামর্শ দেন। সেই সাথে সরকারের এসব জনহিতকর কার্যক্রম সম্পর্কে সর্বসাধারণের মাঝে ইতিবাচক প্রচারের জন্য তিনি পরামর্শ দেন।

সর্বশেষ সংবাদ

বজ্রপাতে ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি কমাতে কাজ করেছে সরকার: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
জমজ দুই বোনের চমক, এসএসসি পরীক্ষায় পেলো জিপিএ-৫
স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য আবাসন : গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
নওগাঁয় মেয়াদ পুর্ণ হওয়ার পরও গ্রাহকদের টাকা দিচ্ছে না প্রগ্রেসিভ লাইফ ইনসিওরেন্স
চুয়াডাঙ্গা জেলায় ১৬ মে থেকে আম সংগ্রহ শুরু
২৩ নাবিকসহ কুতুবদিয়ায় নোঙর করেছে এমভি আবদুল্লাহ
মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু
ঢাকাসহ ৭ বিভাগে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
বিভাজন থেকে সবাইকে বেরিয়ে আসা উচিত : মির্জা ফখরুল
ভোটারকে থাপ্পড় মারায় এমপির গালে ভোটারের পাল্টা থাপ্পড়, ভিডিও ভাইরাল
শিশু জায়েদকে মামার জিম্মায় দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কেউ পাস করেনি বিরামপুরের খয়েরবাড়ী মির্জাপুর দাখিল মাদ্রাসায়
বিক্ষোভে অংশ নেয়ায় অর্ধশতাধিক মার্কিন অধ্যাপক গ্রেপ্তার
প্রেম করলে শরীর ও মন ভালো থাকে: মন্দিরা
এবার একীভূত হলো সোনালী ব্যাংক-বিডিবিএল
১৩ শিক্ষকের বিদ্যালয়ে ১৪ পরীক্ষার্থীর সবাই ফেল, প্রধান শিক্ষককে শোকজ
ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠিন সিদ্ধান্ত মিসরের
নিজের রেকর্ড ভেঙে ২৯ বার এভারেস্ট জিতলেন রিতা শেরপা
বাড়ি ফেরার পথে গরুবাহী ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন এক পুলিশ সদস্য
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ