মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অস্থির সময়ে দরকার সুস্থির অর্থনীতি

বিশ্ব এক অস্থির সময় পার করছে। মূল্যস্ফীতি এখন এক গ্লোবাল ফেনোমেনা। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ সবখানেই এখন মূল্যস্ফীতি বাড়ছে। এটির একটি বড় কারণ অস্থির যুদ্ধ। ফ্রি ক্যাপিটাল ফ্লো বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। সত্যি কথা হলো–ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে পৃথিবী কিন্তু আর আগের মতো থাকবে না। অর্থনীতিসহ অন্যান্য দিক বিচার-বিবেচনা করে বলা যায়, আগামীতে পৃথিবীর অন্য চেহারা মানুষ দেখবে।

ইতিমধ্যেই আমরা এক নতুন বিশ্বের আঁচ পাচ্ছি। যেমন বলা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ তার মিত্র দেশগুলো যে মাধ্যমে আন্তর্জাতিক লেনদেন করে থাকেন, সেই সুইফট সিস্টেম রাশিয়ার জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এখন চীন ও রাশিয়া একজোট হয়ে ডলার সিস্টেমকে বাদ দিয়ে, অন্যমুদ্রাভিত্তিক লেনদেন শুরু করেছে। এমনকি সৌদি আরব এবং আরব আমিরাতও বলেছে, চাইনিজ কারেন্সি (ইউয়ান) ব্যবহার করে তেল বিক্রি করবে। তাহলে ১৯৪৬ সাল থেকে যে ডলার সুপ্রিমেসি ছিল, সেটি এখন ঝুঁকির মুখে।

বাংলাদেশও এই অস্থির বিশ্বব্যবস্থার বাইরে না। অনেক প্রডাক্ট বাইরে থেকে আনতে হচ্ছে। অদূর ভবিষ্যতে খাদ্যে এক বৈশ্বিক অভাব দেখা দিবে। সংকট না বললেও এটি এর থেকে খুব কম কিছুও না। গম অথবা চাল, যা-ই বলি না কেন; বাংলাদেশ কিন্তু আমদানি করে এবং এখন বেশি দামেই আমদানি করতে হচ্ছে। মুদ্রা বিনিময়ের হার ৮৫ শতাংশের কাছাকাছি ছিল, সেটি এখন ৯০ শতাংশের কাছাকাছি চলে গেছে। কাজেই বাংলাদেশি মুদ্রাও চাপের মুখেই আছে।

শ্রীলঙ্কাতে আমরা দেখেছি, করোনাকালে দুই বছর পর্যটন খাত বন্ধ ছিল। আরেকটি বিষয় হলো–ঋণের কিস্তি দেওয়ার সময় শুরু হয়ে যাওয়ায় তাদের ঋণ শোধ করতেই হিমশিম খেতে হচ্ছিল। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এখনো তা সীমার মধ্যে আছে। তবে এ কথাও মাথায় রাখতে হবে যে, যখন যেখান থেকে খুশি ঋণ নেওয়া যাবে না। বাংলাদেশের ঋণ পরিশোধের রেকর্ড যেহেতু ভালো, সেজন্য অনেকেই আমাদের কাছে ঋণ বিক্রি করতে চাচ্ছিল। বাংলাদেশ বাণিজ্যিক ঋণ নেয়নি সেভাবে; কিন্তু উন্নয়ন কর্মকাণ্ডসহ বিভিন্ন কারণেই ঋণের বোঝা বেড়েছে, বাড়ছে। যখন ঋণ পরিশোধের সময় শুরু হয়ে যাবে, তখন বাংলাদেশের ইকোনমি সমস্যার মুখে পড়বে।

তবে বাংলাদেশ উতরে যেতে পারে যদি রেমিট্যান্স ও রপ্তানি বাড়তে থাকে। গত দুই-তিন বছরে বাংলাদেশ থেকে ক্যাপিটাল ইন ফ্লো সেভাবে হয়নি। শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রে যেটি হয়েছে। তারা ঋণ করে ঘি খেয়েছে। পাকিস্তানও তা-ই করেছে। পাকিস্তানের বর্তমান সরকার কিন্তু আইএমএফের কাছেই ধর্ণা দিচ্ছে।

বাংলাদেশ বেশ কয়েকবছর যাবৎ আইএমএফ থেকে ঋণ নেয় না। এডিবি, বিশ্ব ব্যাংক থেকে আমরা নিয়েছি। তবে এখনো আশাবাদী থাকা যায়, খুব বেশি সমস্যার মুখে হয়তো পড়ব না। তবে সতর্ক থাকতে হবে।

ঋণের সঙ্গে আরেকটি শঙ্কার কারণ মূল্যস্ফীতি। এটি থেকে বাংলাদেশ বাঁচবে না। মূল্যস্ফীতি হবেই কিছু। সরকার যেটি করছে–এক কোটি মানুষকে ভর্তুকি দেওয়ার ফলে বাজেটের উপরে চাপ সৃষ্ট হবে অবধারিতভাবেই। ভর্তুকি স্থায়ী সমাধান নয়। তাই তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলে ভর্তুকি বিষয়টিই অদরকারি হয়ে পড়বে। ভর্তুকি দিলেও দরিদ্র লোকের সংখ্যা বাড়বে এবং তাদেরই সমস্যা বেশি হবে।

মূল্যস্ফীতির বড় আক্রান্ত সমাজের দরিদ্র মানুষগুলো। সরকার যা করছে, তার বিকল্প নেই। তবে ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারকে সাবধান থাকতে হবে। আমাদের ভ্যাট পেমেন্টটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। কাপড় অনুযায়ী কোট সেলাই যারা করে না, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হয় বেশি। অস্থিরতা থেকে মুক্তি আমরা খুব তাড়াতাড়ি পেয়ে যাব, আমরা সেটি মনে করছি না। আমাদের সাবধান থাকতে হবে।

নিজেদের টাকার মূল্যমান ধরে রাখতে হবে। আমাদের সমস্যা হচ্ছে, আমরা রপ্তানি করছি কম, আমদানি করছি বেশি। এ অবস্থারও পরিবর্তন দরকার। আমদানির ক্ষেত্রেও বুঝে শুনে আমদানি করতে হবে। এখন ক্রান্তিকাল যাচ্ছে। কাজেই শ্রীলঙ্কা পাকিস্তানের বিষয়টি আমাদের মনোযোগের সঙ্গে দেখতে হবে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক দিক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ দেশ। আমাদের ইকোনমি কিন্তু এখন বেশ বড়। সেদিকে নজর রাখতে হবে। কাজেই যা অর্জিত হয়েছে, তা ধরে রাখা আর সামনের দিনে যেন বিপদের দিকে পড়তে না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখা খুব জরুরি।

লেখক: অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এসএ/

Header Ad
Header Ad

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

ছবি: সংগৃহীত

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যেই গুজরাটে ‘অবৈধ বাংলাদেশি’ শনাক্তে রাজ্য পুলিশের বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত ৬,৫০০ জনের বেশি মানুষকে আটক করা হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে মাত্র ৪৫০ জনের বাংলাদেশি নাগরিকত্বের প্রমাণ পাওয়া গেছে, বাকিরা অধিকাংশই ভারতীয় মুসলমান বলে জানা গেছে।

গুজরাট পুলিশের ডিজি বিকাশ সহায় সোমবার (২৮ এপ্রিল) পিটিআইকে বলেন, “এখন পর্যন্ত ৪৫০ জনের নথিপত্র দেখে বাংলাদেশি হিসেবে শনাক্ত করা গেছে। বাকিদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।”

শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাতে আহমেদাবাদ ও সুরাত শহরে শুরু হওয়া অভিযান পরে গুজরাটজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকের ভারতীয় আধার কার্ড, ভোটার আইডি ও পাসপোর্ট থাকলেও পুলিশ তাদের পরিচয় মানছে না।

সুরাতের বাসিন্দা সুলতান মল্লিক, যিনি পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার নাগরিক, তাকে তার দুই ভাগ্নেসহ মধ্যরাতে আটক করা হয়। স্ত্রী সাহিনা বিবি বলেন, “পুলিশ বলে কিছুক্ষণেই ছেড়ে দেবে। কিন্তু তিন দিনেও তাদের খোঁজ নেই।”

আহমেদাবাদে এক বিয়ের অনুষ্ঠানে আসা বরযাত্রীরাও এই অভিযানে আটক হন। স্থানীয় বাসিন্দা আলমআরা পাঠান জানান, “২৩ বছর ধরে এখানে আছি। ছেলেও এখানেই জন্মেছে, তবুও পুলিশ তাকে বাংলাদেশি সন্দেহে ধরে নিয়ে যায়।”

পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠন ‘পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চ’ জানায়, গুজরাট ছাড়াও উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশায়ও বাংলাভাষী মুসলিমদের হয়রানির অভিযোগ আসছে।

পুলিশ বলছে, আধার বা ভোটার আইডি যথেষ্ট প্রমাণ নয়, কারণ সেগুলো নকল হতে পারে। এজন্য সীমান্তবর্তী রাজ্য থেকে তদন্তকারী দলও আনা হচ্ছে।

এ বিষয়ে পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চের প্রধান আসিফ ফারুক বলেন, “বাংলাভাষী ও মুসলমান হলেই কি তাদের নাগরিক অধিকার খর্ব হবে? এরা কি দেশের অন্যত্র কাজ করতে পারবে না?”

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা

তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। ছবি: সংগৃহীত

দীপ্ত টেলিভিশনের সংবাদ বিভাগ বন্ধ করার বিষয়ে সরকার কোনো নির্দেশনা দেয়নি বা ফোনও করেনি বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সচিবালয়ের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ফ্যাসিবাদের ১৫ বছরে গণমাধ্যমের বাস্তবতা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মাহফুজ আলম বলেন, “আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কাউকে কোনো কল দিইনি। দীপ্ত টিভির একজন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে এবং সংবাদ বিভাগ বন্ধ করা হয়েছে— এতে মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে যে এটি সরকারের নির্দেশে হয়েছে। অথচ এমন কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।”

সভায় সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা তুলে ধরে মাহফুজ আলম বলেন, “গত বছরের জানুয়ারিতে আমি নিজে একটি টিভি চ্যানেলে চাকরির জন্য গিয়েছিলাম। আমাকে মাত্র ১৩ হাজার টাকা বেতন দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এই অল্প বেতনে একজন মানুষ ঢাকা শহরে কীভাবে জীবন চালাবে, পরিবারকে কীভাবে দেখবে?”

তিনি আরও বলেন, “গণমাধ্যমের টেকসই উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার একটি গঠনমূলক রোডম্যাপ তৈরি করছে।”

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, একাডেমিক, মানবাধিকারকর্মীসহ গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তি। আলোচনায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মালিকপক্ষের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ, সাংবাদিকদের চাকরির নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন মতামত উঠে আসে।

Header Ad
Header Ad

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!

ছবি: সংগৃহীত

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যে সোমবার রাতেও দু’দেশের সেনাদের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি হয়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কারাবন্দি নেতা ইমরান খানের মুক্তি দাবি করেছে প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।

পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক দ্য ডন-এর বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এমনটি জানানো হয়।

সোমবার সিনেটে পিটিআইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ জাতীয় সংকটময় পরিস্থিতিতে সর্বদলীয় সম্মেলন (Multi-Party Conference) আহ্বান করা প্রয়োজন, যাতে দেশের রাজনৈতিক নেতারা একসঙ্গে বসে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এই বৈঠকে ইমরান খানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তার জেল থেকে মুক্তিরও দাবি জানানো হয়।

পিটিআইয়ের সিনেটর আলী জাফর বলেন, “রাজনৈতিক মতভেদ ভুলে এখন দেশের স্বার্থে ঐক্য প্রয়োজন। ইমরান খানের উপস্থিতি বিশ্বকে দেখাবে— পাকিস্তান ঐক্যবদ্ধ।” তিনি আরও বলেন, ইমরান যদি অংশ নেন, তাহলে তা হবে শক্তিশালী কূটনৈতিক বার্তা।

পিটিআই নেতা শিবলি ফারাজ আরও একধাপ এগিয়ে ইমরান খানকে টেলিভিশনে ভাষণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার দাবি, ইমরান টিভির মাধ্যমে জনগণকে মিনার-ই-পাকিস্তানে জমায়েত হওয়ার এবং ওয়াগা সীমান্তে পদযাত্রা করার ডাক দিলে এক কোটির বেশি মানুষ সাড়া দেবে।

তার ভাষায়, “শুধু জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ভারতকে যথাযথ বার্তা দিতে পারেন।”

ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) বা পিএমএল-এন–এর সিনেটর ইরফানুল হক সিদ্দিকী ভারতের প্রতি কঠোর সমালোচনা করে বলেন, “পেহেলগামের হামলা আসলে একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন— যা ভারতের নিজস্ব সংস্থারই পরিকল্পিত, পাকিস্তানকে হেয় করার উদ্দেশ্যে।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান বরাবরই সন্ত্রাসবাদের শিকার, বরং ভারত এখন নাৎসি চিন্তাধারায় বিশ্বাসী সরকার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলছে, তারাই বরং দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী হামলার শিকার। দুই দেশের মধ্যে এই উত্তেজনা বিশ্ব রাজনীতিতেও উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থার দিকে গড়াতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা
এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!
টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ
লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ
ডাকাত দেখে আতঙ্কে অসুস্থ গৃহকর্তা, পানি খাইয়ে সেবা করল ডাকাতরা, পরে লুট
‘মানবিক করিডর’ নিয়ে নানা প্রশ্ন : স্পষ্ট করলেন প্রেসসচিব
ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী
মাদরাসার শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই