রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ভাইরাল! ভাইরাল!!

এখন ভাইরাল যুগ চলছে! ভাইরাল হতে কেনা চায়! সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল নিত্য-নৈমিত্তিক বিষয়! ভাইরালের ভালো-মন্দ দুটি দিকই রয়েছে; কিন্তু সবাই কী আর ভালো-মন্দের বিষয়টি নিয়ে ভাবে! যেভাবেই হোক, ভাইরাল হওয়ার দিকেই যেন সবাই দৌঁড়াচ্ছে! কারণ এতে একদিকে খ্যাতি, অন্যদিকে যোগ হচ্ছে অর্থ। তবে আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, এতে অপসাংবাদিকতারও বিস্তার ঘটছে!

সবাই চায় তার সৃষ্টি বা কাজ যেন সবাই পড়ে, দেখে বা শোনে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার জন্য অর্থ পাওয়ার সুযোগ থাকায় অনেকে একে পেশা হিসেবেও নিয়েছে। অনেক ইউটিউবার আছেন যারা শিক্ষা, ডাক্তারিসহ বিভিন্ন বিষয়ে কনটেন্ট তৈরি করে একদিকে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছেন; অন্যদিকে আশাতীত অর্থ উপার্জনও করছেন। এতে শিক্ষার্থীসহ অনেকে উপকৃতও হচ্ছেন। এটা হলো ইতিবাচক দিক।

একইভাবে বিভিন্ন নিউজ কনটেন্ট টিভি, পত্রিকাসহ সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন ডিজিটাল মাধ্যমেও ভাইরাল হচ্ছে। এতে এসব প্রতিষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য অর্থ আয় হচ্ছে। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল মিডিয়া থেকে আয় বিজ্ঞাপন থেকে প্রাপ্ত আয়কেও ছাড়িয়ে গেছে! এ কারণে এখন টিভি, পত্রিকাসহ সব মিডিয়া ডিজিটাল কনটেন্ট থেকে যত বেশি আয় করা সম্ভব, তার দিকে জোর দিচ্ছে। তাই পত্র-পত্রিকা, টেলিভিশন সব প্রতিষ্ঠানেই ডিজিটাল মিডিয়া নামে আলাদা বিভাগ চালু হয়েছে। এই বিভাগের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব হলো–ভাইরাল হয় এমন কনটেন্ট খুঁজে বের করা এবং তৈরি করা। আর তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান নিজেদের কনটেন্ট ভাইরাল করার জন্য টাকা খরচ করে ‘বুস্ট’ও করে!

আবার কোনো কোনো টিভি চ্যানেল কর্তৃপক্ষ রিপোর্টারসহ, সারাদেশের প্রতিনিধিদের ক্রমাগত চাপ দেয় ভাইরাল হয়-এমন নিউজ তৈরি করতে! তাদের পারফরম্যান্স এখন এই ভাইরাল নিউজের উপরই নির্ভর করছে। অনেক ক্ষেত্রে ভাইরাল হওয়া নিউজ থেকে পাওয়া অর্থের একাংশ সংশ্লিষ্ট রিপোর্টার বা প্রতিনিধিদের দেওয়ার ব্যবস্থাও চালু হয়েছে। বার্ষিক ইনক্রিমেন্টের ক্ষেত্রেও এটি মুখ্য হয়ে উঠেছে!
এখন এমন অবস্থা হয়েছে যে, যারা সোশ্যাল মিডিয়ার ফাঁক-ফোঁকর গলিয়ে প্রতিদিন কোনো না কোনো কন্টেন্ট শুধু আপলোড করে ভাইরাল করতে পারে, তাদের এখন পোয়াবারো। কারণ ভাইরাল করতে পারলেই তো অর্থ আসে। আর তাদের পরামর্শেই কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে মূল সংবাদ বিভাগে অ্যাসাইন্টমেন্ট দিতে হয়। কর্তৃপক্ষের সুনজরে থাকা এসব আপলোডারই এখন সেখানে ছড়ি ঘোরায়।

মূলধারার প্রতিদিনের সংবাদ তেমন ভাইরাল হয় না। ক্যামেরার সামনে বেফাঁস কথাবার্তা, আর হালকা, চটুল, মুখরোচক সংবাদই বেশি ভাইরাল হয়। অবশ্য কোনো কোনো ভালো প্রতিবেদন, অনুসন্ধানী প্রতিবেদনও যে ভাইরাল হয় না এমন নয়। অবশ্য তার পরিমাণ কম। তাই প্রতিদিন ভাইরাল সংবাদ তৈরি করতে গিয়ে অপকৌশলের, অপসাংবাদিকতারও আশ্রয় নিতে হয়! এতে কোনো কোনো রিপোর্টারের বক্তব্য–তারা শুধু ভাইরাল হবে এমন নিউজের সাংবাদিকতা করে ফেসবুক বা ইউটিউব সাংবাদিক হতে চায় না। এতে করে প্রচলিত সাংবাদিকতা অনেক ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ভাইরাল হওয়া নিয়ে কিছু খবরও গণমাধ্যমে বেরিয়েছে।

‘টিএসসিতে বৃষ্টির মধ্যে তরুণ-তরুণীর ছবি তুলে সেটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে আলোচিত-সমালোচিত সেই ফটো সাংবাদিক জীবন আহমেদ মারধরের শিকার হয়েছেন। মারধরের ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি সাংবাদিকতা ছেড়ে দিচ্ছেন বলে নিজের ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। তিনি একটি অনলাইন পোর্টালে কর্মরত ছিলেন। বুধবার জীবন আহমেদ তার নিজের ফেসবুক স্ট্যাটাসে এ কথা জানান। চাকরি ছাড়ার কারণ হিসেবে জানা যায়, সেই ভাইরাল হওয়া ছবি তোলার অপরাধে নিজের পেশার লোকদের হাতেই মারধরের শিকার হন তিনি।’ (যুগান্তর অনলাইন সংস্করণ, ২৪ জুলাই ২০১৮)

‘বাংলাদেশি এক সাংবাদিকের চিড়িয়াখানায় খাঁচাবন্দি একটি বাঘের সঙ্গে কথা বলার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাংলাদেশি একটি পেজ থেকে ভিডিওটি ভাইরাল হলে তা নজর কাড়ে মিডিয়া বিষয়ক একটি পেজের। আন্তর্জাতিক পেজটিতে ভিডিওটি শেয়ার করে লেখা হয়েছে, ‘বাঘের সঙ্গে একজন সাংবাদিকের কথা বলা ও প্রশ্ন জিজ্ঞেস করার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।’ (ইনকিলাব, ১৫ মে ২০২১)

এ রকম আরও বহু খবর গুগলে সার্চ দিলেই বেরিয়ে আসবে! এমন অনেক খবরও আছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে, ভাইরাল হওয়ার কারণে অনেককে সামাজিকভাবে চলাফেরা করতে সমস্যা হচ্ছে। তাই সুষ্ঠু সাংবাদিকতার স্বার্থে; সাংবাদিকতা ও ভাইরাল নিয়ে আলোচনা, সচেতনতার প্রয়োজন আছে বৈকি।

লেখক: সাংবাদিক ও লেখক

এসএ/

Header Ad

আবারও বিএসইসির চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ পেলেন শিবলী রুবাইয়াত

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বর্তমান চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আবারও পুনর্নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সিকিউরিটিস অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩-এর ধারা-৫(৬) অনুযায়ী, আগামী ২০২৪ সালের ১৭ মে থেকে অথবা যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী চার বছর মেয়াদে শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান পদে পুনর্নিয়োগ দেওয়া হলো। তাঁর বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা সরকারের সঙ্গে চুক্তির আলোকে নির্ধারিত হবে।

গত ৩১ মার্চ শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে আরও এক মেয়াদে পুনর্নিয়োগ দেওয়ার লক্ষ্যে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়। এরপর ৪ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাতে স্বাক্ষর করেন।

সারসংক্ষেপে বলা হয়েছে, অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের বয়স আগামী ১৬ মে ৫৬ বছর ৪ মাস ১৫ দিন হবে। অর্থাৎ তাঁর বয়স ৬৫ বছর পূর্ণ হতে ৪ বছরের বেশি সময় বাকি আছে। সে অনুযায়ী তিনি আরও একটি মেয়াদে চার বছরের জন্য পুনর্নিয়োগের যোগ্য। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ অনুযায়ী, আগামী ১৭ মে ২০২৪ তারিখ থেকে পরবর্তী চার বছরের জন্য আরও একটি মেয়াদে বিএসইসি চেয়ারম্যান হিসেবে তাঁকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে।
৪ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর আজ অর্থ মন্ত্রণালয় শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের পুনর্নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করল।

কোরবানির জন্য গরু আমদানি করবে না সরকার

ছবি: সংগৃহীত

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে গরু বা অন্য কোনো পশু আমদানির পরিকল্পনা সরকারের নেই বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণি সম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান। কারণ, দেশে পর্যাপ্ত সংখ্যক গবাদি পশু লালন-পালন করছেন খামারিরা। তবে কোনো গোষ্ঠী যাতে কোরবানিযোগ্য পশুর দাম নিয়ে কারসাজি করতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখবে সরকার।

রোববার (২৮ এপ্রিল) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

মন্ত্রী বলেন, ‘কোরবানির ঈদের জন্য আমাদের প্রস্তুতি রয়েছে। আমরা অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে প্রস্তুতি নিচ্ছি, যাতে আমাদের গবাদিপশুর বাজার স্থিতিশীল থাকে। পশু যাতে আমাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকে, তা নিয়ে খামারিদের সঙ্গে কথা হয়েছে।’

‘তাদের আশ্বস্ত করেছি, তারাও আমাদের আশ্বস্ত করেছেন—এ বছর গবাদিপশু আমদানি করার প্রয়োজন নেই। আমাদের দেশীয় উৎপাদিত যে গবাদিপশু খামারিরা লালন-পালন করেন, সেটাই যথেষ্ট। প্রয়োজনের তুলনায় আমাদের আয়োজন ও ব্যবস্থাপনা ঠিক আছে।’

তিনি বলেন, ‘আগামী কোরবানির ঈদে বাজার যাতে কেউ অস্থিতিশীল করতে না পারে, সেজন্য আপনাদের সহযোগিতা চাই। আমরা আগামী কোরবানির ঈদ আনন্দের সঙ্গে উদযাপন করতে পারব। সেই আনন্দ প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে থাকবে, সেটাই প্রত্যাশা করছি।’

‘গতবারের তালিকার চেয়ে আমাদের তিন লাখ বাড়তি সরবরাহ আছে। গত বছর আমাদের ১ কোটি ২৫ লাখ গবাদিপশু বাজারে ছিল। কিন্তু অবিক্রীত ছিল ১৯ লাখ। সেই তুলনায় এবার ১ কোটি ৩০ লাখের বেশি পশুর সরবরাহের আয়োজন রাখা হয়েছে,’ যোগ করেন মন্ত্রী।

চাঁদাবাজির কারণে পশুর দাম অনেক বেড়ে যায়, এটা কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন? জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘ওই সময়ে এক বিশেষ শ্রেণির মানুষ বিশেষ সুযোগ নেয়। যে কারণে অনেক সময় পরিস্থিতি মোকাবিলা করা কঠিন হয়ে পড়ে। তবে কোরবানির আগে আমরা আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক করে ঠিক করব, কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করা যায়।’

এ বছর পশু আমদানির কোনো সিদ্ধান্ত সরকারের নেই উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘যদি কেউ চোখ ফাঁকি দিয়ে আনতে চায়, তবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সীমান্তে কঠোর ব্যবস্থা নেবে।’

আবু ধাবিতে উদ্বোধন হচ্ছে ৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত গির্জা

ছবি: সংগৃহীত

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবু ধাবিতে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে দ্য চার্চ অব সাউথ ইন্ডিয়া (সিএসআই)। স্থানীয় সময় আজ রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে উদ্বোধন অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে ১ কোটি ১০ লাখ দিরহাম ব্যয়ে তৈরি এই গির্জার যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩৩ কোটি টাকা। খবর খালিজ টাইমসের।

নতুন গির্জা ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশপ চেরিয়ান বলেন, প্রবাসী সম্প্রদায়কে তাদের ধর্ম ও বিশ্বাস পালনে স্বাধীনতা প্রদান এবং উপাসনালয় নির্মাণের জন্য জমি ও অনুমোদন প্রদানের জন্য আমরা সংযুক্ত আরব আমিরাতের দানশীল শাসকদের ধন্যবাদ জানাই। আবু মুরেখা এলাকায় অবস্থিত গির্জাটি রাষ্ট্রপতি শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের উপহার দেওয়া ৪ দশমিক ৩৭ একর জমিতে নির্মিত হয়েছে।

১৪ ফেব্রুয়ারি উদ্বোধন করা বিএপিএস হিন্দু মন্দিরের বিপরীতে নির্মাণ করা হয়েছে এই গির্জাটি। মুসলিম এলাকায় অবস্থিত এই গির্জার বিপরীতে তাকালে দেখা যায় হিন্দুদের মন্দির। এই বৈচিত্রের কারণে আল মুরেখা এলাকাটিকে এখন সাংস্কৃতিক জেলা নাম দেওয়া হয়েছে।

বিশপ চেরিয়ান বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মূল্যবোধ, সহনশীলতা, এবং ধর্মীয় সম্প্রীতিকে তুলে ধরে এই উদ্যোগ। এই বিষয়টি চমৎকার এবং মানবতার জন্য একটি অনুপ্রেরণামূলক বার্তা।

ভবনটির উচ্চতা দেবদূতদের ডানার প্রতিনিধিত্ব করে। মেটে রঙের এই ভবনটি ডিজাইন করেছেন কিংবদন্তি মিশরীয় স্থপতি মাহের লামি।

১২ হাজার বর্গফুট আয়তনের গির্জা কমপ্লেক্সের ভেতরে ৮৮০ জনের বেশি উপাসকদের থাকার ব্যবস্থা করা যাবে। মূল প্রার্থনাকক্ষটিতে ৬০০ উপাসকের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। আরও ১৫০ জন বসতে পারবেন বারান্দায়। এছাড়া ১০০ জনের থাকার জন্য একটি 'বেথেল' কমন হল এবং বাবা-মাসহ ৩৫ জন লোকের ধারণক্ষমতাসহ শিশুদের জন্য নির্ধারিত এলাকা রয়েছে এই গির্জায়।

আগামী ৫ মে থেকে প্রতি রবিবার সকাল সাড়ে ৯টায় প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে। এটি সব ধর্মের মানুষের জন্য উন্মুক্ত থাকবে এবং সব দিন খোলা থাকবে।

 

সর্বশেষ সংবাদ

আবারও বিএসইসির চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ পেলেন শিবলী রুবাইয়াত
কোরবানির জন্য গরু আমদানি করবে না সরকার
আবু ধাবিতে উদ্বোধন হচ্ছে ৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত গির্জা
পাপ লুকাতে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার : রিজভী
রিকশাচালকদের মাঝে ডিএনসিসির ৩৩ হাজার ছাতা বিতরণ
নির্বাচনী গণসংযোগে গিয়ে হিটস্ট্রোকে আ.লীগ নেতার মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ১৩২ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
বাংলাদেশসহ ৬ দেশে পেঁয়াজ রপ্তানি করবে ভারত
এমভি আবদুল্লাহসহ ২৩ নাবিকের দেশে ফেরা নিয়ে নতুন তথ্য
নিউইয়র্কে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
ইরাকের টিকটক তারকাকে গুলি করে হত্যা
তীব্র গরমে আবারও দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানাল বোর্ড
গোবিন্দগঞ্জে চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার
চাকরি ছেড়ে বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে নাচানাচি, ভিডিও ভাইরাল
টাঙ্গাইলে বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন, হিটস্ট্রোকে নারীর মৃত্যু
৬০ বছর বয়সে সেরা সুন্দরীর খেতাব, কে এই আর্জেন্টাইন নারী?
গোবিন্দগঞ্জে দুই বন্ধুকে সাথে নিয়ে প্রেমিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
হজের প্রথম ফ্লাইট ৯ মে
স্বর্ণের দাম আরও কমলো