বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিজয় আমাদের চেতনার শীর্ষে, গৌরবের মহান জায়গায় 

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী আমরা উদযাপন করছি। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসকে আমরা যেভাবে আনন্দ এবং বেদনায় ধারণ করেছিলাম আজকের দিনে সেটি আমাদের ইতিহাসের প্রেক্ষাপট ।

আমার মনে আছে,যখন পাকিস্তান আর্মি আত্মসমর্পণ করলো রেসকোর্স ময়দানে, মিত্র বাহিনীর কাছে, সেটা ছিল ১৬তারিখ এবং ১৮ তারিখ রায়ের বাজার বদ্ধভুমিতে, সেখানে পড়ে থাকতে দেখেছি অনেক মানুষকে। আর এভাবেই আনন্দ এবং বেদনাকে ধারণ করে বিজয় দিবস উদযাপন করছি আমরা এবং যারা শহীদ হয়েছেন তাদেরকে আজকের দিনে সশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করছি। স্মরণ করছি বরেণ্য মানুষ হিসেবে যে, তাঁরা স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গ করে গেছেন।

আমরা বিজয় দিবসকে এভাবেই দেখি যে, বিজয়ের আনন্দ এবং গৌরবকে আমরা একসঙ্গে ধারণ করছি। একইভাবে বেদনার জায়গাটিকেও আমরা বাতিল করবোনা। কারণ ১৪ই ডিসেম্বর পাকিস্তানী আর্মি যেভাবে আমাদের বুদ্ধিজীবীদের ধরে নিয়ে গিয়ে হত্যা করে, আর তার একদিন পরই ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি আর্মি পরাজয় বরণ করে। এটা ছিল একটা অসাধারণ দিক। সুতরাং স্বাধীনতার ৫০বছর পরে আমরা যখন এই দিনগুলিকে স্মরণ করি, চেতনায় ধারণ করি, সেটি আমাদের নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে। যেন ওরা বিজয়ের আনন্দ বেদনার ইতিহাস সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পারে।ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের জায়গাটি পূর্ণ করতে পারে। ওরা যেন বিপথগামী পথে কখনো পা না বাড়ায়।

আমরা দেখেছি বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠী কিভাবে আমাদের স্বাধীনতাকে নষ্ট করছে! আমরা যদি এইসব জঙ্গিগোষ্ঠীকে উৎখাত করতে পারি, তাহলেই কেবল বিজয় দিবসের   গৌরব, আমাদের স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর প্রকৃত সাফল্যমণ্ডিত হবে। তাহলে প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনতার আনন্দ নিয়ে ৫০বছর পূর্তি উদযাপন করতে পারতাম এবং একইসাথে আমি মনে করি, স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে আমাদের বাংলাদেশকে অসম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে বঙ্গবন্ধুর যে সপ্ন ছিল, তিনি বারবারই বলেছেন, ‘আমার সামনে সবাই মানুষ, সবাই আমার দেশের নাগরিক, যার যার ধর্ম নিয়ে সবাই থাকবে,কিন্তু সবার কাছে রাষ্ট্র সমান।’

৫০ বছর আগে বঙ্গবন্ধু যখন অসম্প্রদায়িক দেশের কথা বলেছেন, কিন্তু যখন আমরা দেখি আমাদের দেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ভাইবোনদের পুজামণ্ডপ আক্রান্ত হয়, সেটি আমাদেরকে মর্মাহত করে। এই মর্মাহত হবার জায়গাটি আমরা নিজেদের মধ্যে নিতে চাই না। আমাদের সামাজিক মূল্যবোধ, আমাদের নৈতিক মূল্যবোধ সব নিয়ে আমরা  উদযাপন করবো স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে। যেখানে সকল মানুষ স্বাধীনতার আনন্দ উদযাপন করবে। স্বাধীনতার বিরোধী শক্তি হিসেবে কেউ দাঁড়াবে না।

আজকের বিজয়ের দিনে আমি মন-প্রাণ ঢেলে আমাদের নতুন প্রজন্মকে শিখাতে চাই, যেন তারা এই দেশকে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অনেক বড় মহিমায়, মর্যাদার সাথে তুলে ধরতে পারে। নিজেদের গৌরবকে যেন কোনভাবেই নস্যাৎ করতে না পারে। আজকের এই বিজয় দিবস  আমাদের শুধু ইতিহাস নয়, বরং বিজয় দিবসের শিক্ষা নিয়ে আমরা বিশ্বের দরবারে পৌঁছাতে চাই এবং বিশ্বের দরবারে বলতে চাই বাঙালি জাতি হিসেবে, আমরা স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছি এবং বাংলাভাষাকে সাংবিধানিকভাবে রাস্ট্রভাষা করেছি।

পৃথিবীতে যেখানেই বাঙ্গালিরা বসবাস করুক না কেন, বিজয়ের গৌরব অর্জন আমাদের সকলের চেতনাকে দৃঢ় করুক, আমাদের চেতনাকে প্রসারিত করুক। আমাদের এই প্রজন্ম বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দিয়ে বলুক যে, আমরা আজকে স্বাধীন মানবিক স্বত্তা ধারণ করেই বড় হয়ে যাচ্ছি। আমাদের কখনোই সাম্রদায়িক শত্রু তৈরি হবেনা। আমরা অসম্রদায়িক বাংলাদেশে নিজেদের গৌরবময় বিজয়কে ধারণ করে নিয়ে যাবো আমাদের চেতনার শীর্ষে, গৌরবের মহান জায়গায়।

 

লেখকঃ কথাসাহিত্যিক     

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর