শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বৈষম্য বিরোধী আইনের ত্রুটি দূর হোক

একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে বৈষম্য বিরোধী আইন প্রণয়ন আমাদের দীর্ঘকালের দাবি। বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠন, মানবাধিকার কর্মী–সবারই দাবি ছিল এরকম একটি বৈষম্য বিরোধী আইন প্রণয়নের। মানবাধিকার কমিশনের দায়িত্বে থাকার সময় আমরা বাংলাদেশ লিগ্যাল সার্ভিসেস ট্রাস্ট, আইন ও সালিশ কেন্দ্র, নাগরিক উদ্যোগ, আদিবাসী ফোরাম, আইন কমিশনের মতো সংস্থার সঙ্গে মিলে বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করে একটি খসড়া করেছিলাম। সবকিছু বিচার বিবেচনা করে পরবর্তী সময়ে আইন কমিশন থেকে সেটিকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়া হয়েছিল এবং জাস্টিস এবিএম খায়রুল হক নিজের হাতে আইনটিকে চূড়ান্ত রূপ দিয়েছিলেন।

২০১৪ সালের দিকে আমরা খসড়াটি আইন মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছিলাম। আমরা তখন থেকেই চেয়েছিলাম যে, একটি আইন হোক এবং সেটি জাতীয় সংসদে নিয়ে যাওয়া হোক। দীর্ঘকাল যাবৎ আইনটি ফেলে রাখা হয়েছিল। সন্দেহ দেখা দিয়েছিল, আদৌ আইনটি আলোর মুখ দেখবে কি না। আবার তারা নতুন করে কাজটি শুরু করেছে। যেহেতু আইনটি উত্থাপিত হয়েছে সংসদে, আমরা অবশ্যই পুলকিত, আনন্দিত। সাধুবাদ জানাই। তবে একই সঙ্গে আমাদের একটি উৎকণ্ঠা আছে। যে খসড়াটি আমরা করেছিলাম, সেখানে একটি জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি হয়েছিল–যে কোনো ধরনের বৈষম্যকে ‘শাস্তিযোগ্য অপরাধ’ হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। তবে যে খসড়াটি এখন উত্থাপিত হয়েছে, সেখানে কিন্তু ‘শাস্তিযোগ্য অপরাধ’ হিসেবে রাখা হয়নি।

আমরা চেয়েছিলাম–আমি যদি বৈষম্যের শিকার হই, একজন নাগরিক হিসেবে এর প্রতিকার পাওয়া আমার মৌলিক অধিকার। আমি যে বৈষম্যের শিকার হয়েছি, এতে আমার মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয়েছে। সুতরাং আমি আইনের আশ্রয় গ্রহণ করতে পারব এবং আমি মামলা করতে পারব। বর্তমান খসড়ায় একজন ভুক্তভোগী সরাসরি আইনের আশ্রয় নিতে পারছেন না। মাঝখানে আমলাতান্ত্রিক একটা কূটকৌশল রেখে দেওয়া হয়েছে। নাম দেওয়া হয়েছে বৈষম্য দেখভাল কমিটি। আমি যখন বৈষম্যের শিকার, তখন আমার কতটুকু ব্যথা সেটি আমার থেকে বেশি কী করে বুঝবেন ওই কমিটির লোকজন।

অথচ আইনে বলা আছে, বৈষম্যের শিকার হলে আমি তার কাছে যাব, তাকে বলব–আমার সঙ্গে অন্যায় হয়েছে, আমি আইনের আশ্রয় চাই। আমার কতটুকু ব্যথা সেটি আমার চেয়ে বেশি বুঝতে হবে ওই আমলাকে। এখন কমিটি যদি মনে করে, বৈষম্যের শিকার হয়েছে, তখন তাদের উপস্থিতিতে আইনি প্রক্রিয়া শুরু হবে। এর অর্থ হলো–আইনে থাকছে দীর্ঘসুত্রিতা। সেই সঙ্গে হয়রানির একটি সুযোগ রেখে দেওয়া হয়েছে। এগুলো একটি অধিকারকে সুরক্ষিত না করার কূটকৌশল।

এত বছর পর যে আইনটিকে আনা হলো, সেটিকে আমরা আরও ভালো অবস্থায় দেখতে চেয়েছিলাম। এমন বেশকিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে, সেগুলো আইনটিকে একদমই অকার্যকর করে দিতে পারে। আমরা আশা করি, সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে এবং সরকার যেসব ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে সেগুলো নিয়ে আলোচনা করে, ত্রুটিমুক্ত করে, সংশোধন করা হবে। এর মধ্য দিয়ে আমরা আগে যেভাবে অপেক্ষাকৃত ভালো আইন করেছিলাম, আমরা যেভাবে এগিয়ে গিয়েছিলাম, যেখানে সাবেক প্রধান বিচারপতি সন্তুষ্ট হয়েছিলেন, সেরকম একটি পরিশীলিত আইন প্রণয়ন করতে পারি।

আমি আশা করব, সত্যিকার অর্থেই বৈষম্যমূলক আচরণ দূর হয়ে সবাই সমভাবে নাগরিক অধিকার ভোগ করবে। রাষ্ট্রের ইচ্ছা এবং রাজনৈতিক অঙ্গীকার যদি থাকে, তাহলে আইনটি ফলপ্রসূ হবে বলে বিশ্বাস করি। একই সঙ্গে নাগরিক সমাজ, শিক্ষক, মিডিয়া, বিভিন্ন ধরনের সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। আমাদের সবারই দায়িত্ব আছে। সামাজিক বৈষম্য আমাদের অনেকদিনের সমস্যা। জাতি, ধর্ম, গোত্র, বর্ণ, শ্রেণি নির্বিশেষে বৈষম্য ছিল এবং আছে। কাজেই গণমানুষের সরকার, স্বাধীনতার সপক্ষের সরকার, সাধারণ মানুষের স্বার্থ রক্ষার্থে আইন প্রণয়নের মাধ্যমে বৈষম্য দূর করবে–এটিই প্রত্যাশা।

লেখক: সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ও অধ্যাপক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এসএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত