শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শ্রীলঙ্কার বিপর্যয় আমাদের শিক্ষা

অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক দুটি কারণেই শ্রীলঙ্কায় বিপর্যয় ঘটেছে। অভ্যন্তরীণ কারণ হলো–তাদের সামষ্টিক অর্থনীতিতে একটি দুর্বলতা ছিল। তারা যেভাবে বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করেছে, সেই বিনিয়োগের জন্য নেওয়া ঋণ তাদের চাপে ফেলেছে। ঋণ পরিশোধ করার সময় চলে আসছে, অথচ ফরেন কারেন্সি বা রিজার্ভ ঠিকমতো থাকবে কি না তার নিশ্চয়তা নেই! যেভাবে ঋণ পরিশোধ করার কথা ছিল, সেগুলো ঠিকভাবে হয়নি।

এগুলোর পেছনে একটি বড় কারণ ছিল–তারা আসলে বুঝেনি কোভিড নিয়ন্ত্রণে আসতে না আসতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে। ট্যুরিজম থেকে তারা প্রতি বছর প্রায় সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার অর্জন করে; কোভিডের দুই বছর তো কিছুই আসেনি এ খাত থেকে। তারপর এটি ঘুরে দাঁড়াচ্ছিল। এর একটি বড় অংশ আসে রাশিয়া থেকে। সেটি আসা বন্ধ হয়ে যায় যুদ্ধের কারণে। তাদের চায়ের ১৫ শতাংশ যায় রাশিয়ায়, সেটিও বন্ধ। এ জন্য পেমেন্ট তারা পাচ্ছিল না। যে কারণে তাদের রিজার্ভ অনেক কমে প্রায় দুই বিলিয়নের কাছাকাছি চলে আসছে। কাজেই ঋণ পরিশোধের জন্য টাকার সমস্যা হয়ে গেছে।

রিজার্ভ কমে যাওয়ার ফলে টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে অনেক। অবমূল্যায়ন হওয়ার ফলে, তারা আমদানি যা করে, তার উপর মূল্যস্ফীতি দেখা দিয়েছে। অন্যদিকে আমদানি করার মতো অর্থ তাদের রিজার্ভে ছিল না। তেলের দাম বেড়েছে। তেল পুরোটাই আমদানির উপর নির্ভরশীল। বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছিল না, কারণ তেলের দাম বেড়ে গেছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন বিঘ্ন হওয়ার ফলে উৎপাদন কমে গেছে। ফলে সরবরাহে সমস্যা হয়ে গেছে।

তারা কিছু পলিসি নিয়েছিল, যেমন–কৃষিক্ষেত্রে অর্গানিক ফার্মিংয়ের উপর জোর দিয়েছিল। সেটির উৎপাদনশীলতাও ঠিক থাকেনি। তার ফলে এগ্রিকালচারের উপরও নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। ২০১৯ সালে বর্তমান রাজাপক্ষে সরকার ক্ষমতায় আসার পর তারা অনেক রাজস্ব প্রণোদনায় ট্যাক্স কমিয়েছে। তার ফলে অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণ বিঘ্নিত হয়েছে। সুতরাং সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় তারা কোনো দক্ষতা দেখাতে পারেনি।

অর্থনীতিবিদরা বলছিলেন যে, এমন একটা সময় আসবে যখন রিজার্ভ কমে যাবে। রপ্তানি কমে যেতে পারে, আমদানির খরচ বাড়বে। রেমিট্যান্স কমে যেতে পারে; কিন্তু তারা এ ক্ষেত্রে আগাম সতর্কতা নেয়নি। যে কারণে এরকম একটি অবস্থা দাঁড়িয়েছে। ভারত বলছে ২ বিলিয়ন ডলার দিবে। আইএমএফ স্থিতিশীল করার জন্য কঠিন কঠিন শর্তে ঋণ দেবে। জনগণের ব্যয় খরচ কমাতে বলবে। ট্যাক্স বাড়াতে বলবে ইত্যাদি।

এ বাস্তবতায় জনগণেরও আয় ক্ষমতা কমেছে। নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য পাওয়া যাচ্ছে না। রায়ট হচ্ছে এবং সেখানে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করছে। গতকাল পুরো কেবিনেট পদত্যাগ করেছে। কেবলমাত্র প্রেসিডেন্ট আছে। সবকিছু মিলিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় ভাল অবস্থায় থাকার পরেও সামষ্টিক অর্থনীতি পরিচালনায় দুর্বলতা এবং আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি দুটির সমন্বয়–সবমিলিয়ে তারা একটি বিপদে পড়েছে এবং বিপদে পড়েছে অর্থনীতি। ভারত তাদের কিছুটা সহায়তা দেবে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য।

তবে এ আর্থিক সংকটের রাজনৈতিক অভিঘাত রয়েছে। জাতীয় সরকার গঠনের কথা বলছেন অনেকেই। তবে ক্ষমতাসীনদের এমন আহ্বানে কান দেয়নি বিরোধীরা। তাই আলোচিত জাতীয় সরকার রাজাপক্ষদের নিয়ে করা হবে, না কি তাদের বাদ দিয়ে করা হবে–তা এখনো নিশ্চিত নয়। চলছে ব্যাপক জন-অসন্তোষ। সবমিলিয়ে কীভাবে একটি ভালো অর্থনীতি অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি, পরিকল্পনার অভাব এবং বাস্তব অবস্থাকে উপেক্ষা করলে ধসে পড়তে পারে, সেটির একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে শ্রীলঙ্কা।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গে আসা যাক। বাংলাদেশের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির তুলনা করা ঠিক হবে না। তবে শ্রীলঙ্কার অভিজ্ঞতা আমি মনে করি বাংলাদেশসহ অন্যান্যদের জন্য একটি শিক্ষণীয় বিষয় হতে পারে। এটি আমাদের জন্য এক সতর্কবার্তা। আমাদের অর্থনীতি অনেক বড়। শ্রীলঙ্কা ৮০ বিলিয়ন ডলারের আর আমাদের ৪২৫ বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি। তাদের রাজকোষ শূন্য হয়ে গেছে। আমাদের যথেষ্ট রিজার্ভ আছে।

তবে সুশাসন শক্তিশালী করা, সাশ্রয়ী ও সময়মতো প্রকল্প বাস্তবায়ন করা যে কতটা জরুরি সে সম্পর্কে আমাদের শ্রীলঙ্কা থেকে শেখার দরকার রয়েছে। অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা দক্ষতার সঙ্গে ও বাস্তবতার নিরিখে করতে হবে। এই সতর্কবার্তা যে কোনো উন্নয়নশীল দেশের জন্যই প্রযোজ্য। রিজার্ভ যেন না পড়ে যায় সেজন্য রপ্তানি বহুমুখীকরণ, রেমিট্যান্স বাড়ানো, সামষ্টিক অর্থনীতির ব্যবস্থাপনার উৎকর্ষতা, প্রয়োজন অনুযায়ী মেগাপ্রকল্পে অগ্রাধিকার দেওয়া–এসব বিষয়ে শ্রীলঙ্কায় যে বিপর্যয় চলমান, সেখান থেকে অবশ্যই আমাদের শিক্ষণীয় রয়েছে।

লেখক: অধ্যাপক এবং সম্মানীয় ফেলো (সিপিডি)

এসএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত