বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শ্রীলঙ্কার বিপর্যয় আমাদের শিক্ষা

অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক দুটি কারণেই শ্রীলঙ্কায় বিপর্যয় ঘটেছে। অভ্যন্তরীণ কারণ হলো–তাদের সামষ্টিক অর্থনীতিতে একটি দুর্বলতা ছিল। তারা যেভাবে বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করেছে, সেই বিনিয়োগের জন্য নেওয়া ঋণ তাদের চাপে ফেলেছে। ঋণ পরিশোধ করার সময় চলে আসছে, অথচ ফরেন কারেন্সি বা রিজার্ভ ঠিকমতো থাকবে কি না তার নিশ্চয়তা নেই! যেভাবে ঋণ পরিশোধ করার কথা ছিল, সেগুলো ঠিকভাবে হয়নি।

এগুলোর পেছনে একটি বড় কারণ ছিল–তারা আসলে বুঝেনি কোভিড নিয়ন্ত্রণে আসতে না আসতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে। ট্যুরিজম থেকে তারা প্রতি বছর প্রায় সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার অর্জন করে; কোভিডের দুই বছর তো কিছুই আসেনি এ খাত থেকে। তারপর এটি ঘুরে দাঁড়াচ্ছিল। এর একটি বড় অংশ আসে রাশিয়া থেকে। সেটি আসা বন্ধ হয়ে যায় যুদ্ধের কারণে। তাদের চায়ের ১৫ শতাংশ যায় রাশিয়ায়, সেটিও বন্ধ। এ জন্য পেমেন্ট তারা পাচ্ছিল না। যে কারণে তাদের রিজার্ভ অনেক কমে প্রায় দুই বিলিয়নের কাছাকাছি চলে আসছে। কাজেই ঋণ পরিশোধের জন্য টাকার সমস্যা হয়ে গেছে।

রিজার্ভ কমে যাওয়ার ফলে টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে অনেক। অবমূল্যায়ন হওয়ার ফলে, তারা আমদানি যা করে, তার উপর মূল্যস্ফীতি দেখা দিয়েছে। অন্যদিকে আমদানি করার মতো অর্থ তাদের রিজার্ভে ছিল না। তেলের দাম বেড়েছে। তেল পুরোটাই আমদানির উপর নির্ভরশীল। বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছিল না, কারণ তেলের দাম বেড়ে গেছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন বিঘ্ন হওয়ার ফলে উৎপাদন কমে গেছে। ফলে সরবরাহে সমস্যা হয়ে গেছে।

তারা কিছু পলিসি নিয়েছিল, যেমন–কৃষিক্ষেত্রে অর্গানিক ফার্মিংয়ের উপর জোর দিয়েছিল। সেটির উৎপাদনশীলতাও ঠিক থাকেনি। তার ফলে এগ্রিকালচারের উপরও নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। ২০১৯ সালে বর্তমান রাজাপক্ষে সরকার ক্ষমতায় আসার পর তারা অনেক রাজস্ব প্রণোদনায় ট্যাক্স কমিয়েছে। তার ফলে অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণ বিঘ্নিত হয়েছে। সুতরাং সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় তারা কোনো দক্ষতা দেখাতে পারেনি।

অর্থনীতিবিদরা বলছিলেন যে, এমন একটা সময় আসবে যখন রিজার্ভ কমে যাবে। রপ্তানি কমে যেতে পারে, আমদানির খরচ বাড়বে। রেমিট্যান্স কমে যেতে পারে; কিন্তু তারা এ ক্ষেত্রে আগাম সতর্কতা নেয়নি। যে কারণে এরকম একটি অবস্থা দাঁড়িয়েছে। ভারত বলছে ২ বিলিয়ন ডলার দিবে। আইএমএফ স্থিতিশীল করার জন্য কঠিন কঠিন শর্তে ঋণ দেবে। জনগণের ব্যয় খরচ কমাতে বলবে। ট্যাক্স বাড়াতে বলবে ইত্যাদি।

এ বাস্তবতায় জনগণেরও আয় ক্ষমতা কমেছে। নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য পাওয়া যাচ্ছে না। রায়ট হচ্ছে এবং সেখানে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করছে। গতকাল পুরো কেবিনেট পদত্যাগ করেছে। কেবলমাত্র প্রেসিডেন্ট আছে। সবকিছু মিলিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় ভাল অবস্থায় থাকার পরেও সামষ্টিক অর্থনীতি পরিচালনায় দুর্বলতা এবং আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি দুটির সমন্বয়–সবমিলিয়ে তারা একটি বিপদে পড়েছে এবং বিপদে পড়েছে অর্থনীতি। ভারত তাদের কিছুটা সহায়তা দেবে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য।

তবে এ আর্থিক সংকটের রাজনৈতিক অভিঘাত রয়েছে। জাতীয় সরকার গঠনের কথা বলছেন অনেকেই। তবে ক্ষমতাসীনদের এমন আহ্বানে কান দেয়নি বিরোধীরা। তাই আলোচিত জাতীয় সরকার রাজাপক্ষদের নিয়ে করা হবে, না কি তাদের বাদ দিয়ে করা হবে–তা এখনো নিশ্চিত নয়। চলছে ব্যাপক জন-অসন্তোষ। সবমিলিয়ে কীভাবে একটি ভালো অর্থনীতি অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি, পরিকল্পনার অভাব এবং বাস্তব অবস্থাকে উপেক্ষা করলে ধসে পড়তে পারে, সেটির একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে শ্রীলঙ্কা।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গে আসা যাক। বাংলাদেশের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির তুলনা করা ঠিক হবে না। তবে শ্রীলঙ্কার অভিজ্ঞতা আমি মনে করি বাংলাদেশসহ অন্যান্যদের জন্য একটি শিক্ষণীয় বিষয় হতে পারে। এটি আমাদের জন্য এক সতর্কবার্তা। আমাদের অর্থনীতি অনেক বড়। শ্রীলঙ্কা ৮০ বিলিয়ন ডলারের আর আমাদের ৪২৫ বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি। তাদের রাজকোষ শূন্য হয়ে গেছে। আমাদের যথেষ্ট রিজার্ভ আছে।

তবে সুশাসন শক্তিশালী করা, সাশ্রয়ী ও সময়মতো প্রকল্প বাস্তবায়ন করা যে কতটা জরুরি সে সম্পর্কে আমাদের শ্রীলঙ্কা থেকে শেখার দরকার রয়েছে। অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা দক্ষতার সঙ্গে ও বাস্তবতার নিরিখে করতে হবে। এই সতর্কবার্তা যে কোনো উন্নয়নশীল দেশের জন্যই প্রযোজ্য। রিজার্ভ যেন না পড়ে যায় সেজন্য রপ্তানি বহুমুখীকরণ, রেমিট্যান্স বাড়ানো, সামষ্টিক অর্থনীতির ব্যবস্থাপনার উৎকর্ষতা, প্রয়োজন অনুযায়ী মেগাপ্রকল্পে অগ্রাধিকার দেওয়া–এসব বিষয়ে শ্রীলঙ্কায় যে বিপর্যয় চলমান, সেখান থেকে অবশ্যই আমাদের শিক্ষণীয় রয়েছে।

লেখক: অধ্যাপক এবং সম্মানীয় ফেলো (সিপিডি)

এসএ/

Header Ad
Header Ad

এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর বদলগাছিতে নিজ বাড়ির উঠানে গাঁজার গাছ চাষের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার মিঠাপুর ইউনিয়নের হাজীপাড়া গ্রাম থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক এনামুল হক (৪০) ওই গ্রামের মৃত তছির উদ্দিনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এনামুল হক তার বাড়ির উঠানে আম গাছের আড়ালে দীর্ঘ এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা করে আসছিলেন। তবে স্থানীয় বাসিন্দারা দীর্ঘদিন ধরেই ওই বাড়িতে যাতায়াত করলেও গাছটি গাঁজার গাছ তা তারা জানতেন না।

বদলগাছি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মমিন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা অভিযান চালিয়ে এনামুল হককে আটক করেছি। তার বাড়ির উঠান থেকে একটি বড় গাঁজার গাছ জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু। ছবি: সংগৃহীত

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং সারা দেশে বিভিন্ন হাসপাতালে আরও ৩২ জন ভর্তি হয়েছেন। বুধবার (২২ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ছয় জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ছয় জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে এক জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে নয় জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) এক জন, ময়মনসিঙ্গহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) তিন জন এবং রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) এক জন রয়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় ৫২ ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরে এ যাবত মোট ৭৬৭ রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।

চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৯৭২ জন। এর মধ্যে ৬০ দশমিক তিন শতাংশ পুরুষ এবং ৩৯ দশমিক সাত শতাংশ নারী রয়েছেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে, চলতি বছরে এ যাবত ডেঙ্গুতে নয় জন মারা গিয়েছেন।

২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে একলাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৭৫ জন।

এর আগে ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

 

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে উৎসুক জনতার ধাওয়া খেয়ে চোলাই মদ অটোরিকশাতে রেখে পালিয়েছেন এক মাদক ব্যবসায়ী দম্পতি। এ সময় মদ উদ্ধারের পর অটোরিকশাটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় বিক্ষুব্ধরা।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের চিতুলিয়াপাড়া গ্রামের একটি মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে অটোরিকশা থেকে ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করা হয়। পরে স্থানীয়রা ভূঞাপুর থানা পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থল জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করে পুলিশ।

মাদক ব্যবসায়ী ওই দম্পতি হলেন- উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের চিতুলিয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার ও তার স্ত্রী খালেদা। তারা দীর্ঘদিন ধরে মদ ও গাঁজা ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে বলে জানায় স্থানীয়রা।

চিতুলিয়াপাড়া গ্রামের প্রত্যেক্ষদর্শী ইউসুফ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে গোপনে আনোয়ার ও খালেদা তারা স্বামী-স্ত্রী মিলে দেশি চোলাই মদ ও গাঁজা বিক্রি করে আসছিলেন। এনিয়ে একাধিকবার নিষেধ করা হলেও তারা অস্বীকার করে আসতো। তারপর হাতে-নাতে ধরার জন্য তাদের ওপর বেশ কিছুদিন ধরে নজরদারি করে আসছিলাম।

বুধবার সকাল আমাদের মসজিদের সামনে একটি অটোরিকশা দাঁড় করানো অবস্থা দেখি এবং তা সন্দেহ হলে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে আনোয়ার ও তার স্ত্রী খালেদা পালিয়ে যায়। এ খবর পেয়ে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে সমবেত হন। পরে অটোরিকশা থেকে ১০ ব্যাগ পলিথিনে ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করা হয়। পরে পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে মদ উদ্ধার করে। এরআগে বিক্ষুব্ধ জনতা অটোরিকশাটি পুড়িয়ে দেয়।

এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, চিতুলিয়াপাড়া গ্রামে ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার কওে স্থানীয় জনতা। পরে পুলিশকে খবর দিলে সেখান থেকে মদ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় মাদক ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়। তাদেরকে গ্রেফতারের জন্য আমাদের অভিযান চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক