শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মানুষ আজ ধনতন্ত্রের সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত

ইকবালের একটি কথা আছে, হে মুমিন, মর্দে মুমিন, এমন কিছু কর, যেন তোমার ভাজ্ঞ লেখার সময় আল্লাহ স্বয়ং তোমাকে জিজ্ঞাসা করেন, বল মুমিন, তোমার কপালে আমি কি লিখব? অর্থাৎ আমাদের ভাজ্ঞ আমাদের হাতে। একজন মুমিন তার সাধ্যমতো চেষ্টা করতে পারে। কিন্তু আমিতো আর শেক্সপিয়ার হব না, আমাকে আবদুল্লাহ আবু সায়ীদই হতে হবে। অর্থাৎ আমাকে আমিই হতে হবে। তোমাকে তুমি। তবে মানুষ জেনে যেতে চায় মৃত্যুর আগে যে, সে আসলে কি কাজ করল? অন্তত নিজের কাছে এটুকু বলা যে, আমি ফাঁকি দেইনি। মানুষ যত উপরের সিঁড়িতে উঠবে ততই সে মৃত্যুর কাছাকাছি চলে যাবে। কাজেই আমি কি? আমি কত বড় কি ? এসবের আসলেই কোন মূল্য নেই আমার কাছে। আত্মখেদ নিয়েই প্রতিটি মানুষ পৃথিবী থেকে বিদায় নেয়। সেজন্য প্রতিটি মানুষের নিজের কাছে এই উত্তরটুকু খুঁজে নেওয়া দরকার মনে হয়। আমি পাশ করেছি অথবা পাশ না করি at least I ve tried এতটুকু সে অন্তত জানতে চায়। মানুষ যখন নিজেকে ফাঁকি দেয় তখন আসলে সে নিজেকে পায় না। সেই জায়গাটি আর তৈরি হয় না। মানুষ প্রতারিত হয় নিজের কাছেই।

আমার মনে হয়, প্রকৃতপক্ষে মানুষের আত্মতৃপ্তির অনুভূতি আজ আর নাই। এখন মানুষ আর অনুভব করার সময় পায় না। সময়টা হচ্ছে আমার কাছে জীবন। জীবনতো আসলে একটি ,‌ ‘period of time’. কিন্তু সময়টি তো আমাদের প্রভূরা অর্থাৎ মালিকরা আমাদের কাছে থেকে কেড়ে নিয়েছে। সেজন্য আজ দেখা যায় প্রেম নাই, গান নাই, মান নাই, কিছু নাই। আগের দিনের মানুষের মধ্যে অনুভব করার মত সময় ও সক্ষমতা ছিল। আগে অবকাশ ছিল, এখন নাই। আগে একটি ভাল গান শুনলে সেটি নিয়ে গুনগুন করার জন্য সময় ছিল, এখন নাই। মানুষ এখন যান্ত্রিক হয়ে গেছে। সবকিছুতে অস্থিরতা, প্রতিযোগিতা, দৌরাত্ম্য এসবই চলছে।

আমার ধারণা পৃথিবীতে ৭% মানুষ। বাকি ৯৩% তাদের শ্রম, তাদের আত্মদান, তাদের দুঃখ, তাদের সংগ্রাম, এইসব কিছুর উপরে তারা বেঁচে আছে এবং মানুষ মাত্রই ষড়রিপু চক্রে ঘূর্ণায়মান। রিপুমুক্ত মানুষ হয় না যেমন তবুও কেউ কেউ হয়ত জয় করতে চায়। সেই চেষ্টাটুকু থাকে। মানুষ যা নিয়ে জন্মেছে, তা কি সে বাদ দিতে পারবে? পারবে না। তবুও চেস্টাটুকু করা একটু অন্বেষণ করা।

একধরণের মানুষ আছে, যারা সারা পৃথিবীর মানুষ যখন দৌড়ায় তখনও স্থির হয়ে থাকে। মানুষ আসলে বিত্ত অথবা যদি বলি ধনতন্ত্রের সাথে, প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। কারণ টেকনোলজিও ধনতন্ত্রের সাথে সম্পৃক্ত। কিছু মানুষের লাভের জন্য এরা টেকনোলজি তৈরি করে এবং মানুষের কাছে পপোলারাইজ করে। এইমাত্র আমি যে কলাটি খেলাম, সেটি থাইল্যান্ড থেকে এসেছে। কলাটির উপরে চকোলেট দেওয়া। কিন্তু আমাদের দেশের যে সুঘ্রাণযুক্ত শবরী কলা, তার স্বাদ অন্যরকম। একটি দেশীয় আমেজ, অন্যটি টেকনোলজি। এখন এই যে কলার গায়ে চকোলেট মিশিয়ে বিক্রি করা, এটা যদি মানুষের কাছে প্রিয় হয়ে যায়, তাহলে কলার মালিক অর্থাৎ প্রভুর অনেক টাকা হবে। কলা খাওয়ার সময় আমার মনে হয়েছে, মানুষকে অলস বানানোর এই যে চেস্টা সেটি ভাবনার বিষয়। এখন আর লং ডিস্টেন্স কল করতে বাটন ঘোরাতে হয় না, স্ক্রিন টাচ করলেই ছবিসহ চলে আসে। আর এসবের দৌরাত্ম্য মানুষকে পুরোপুরি অক্ষম করে ফেলে।

মানুষের অস্থিরতা এবং দৌরাত্ম্য বেড়েছে যেমন গুণগত মান কমেছে তেমন। একটি উদাহরণস্বরূপ যদি বলি, সেই লালরং সুমিষ্ট পেপে আজ আর দেশে নেই, যা আছে তা হরেক রকম, বাইরে থেকে মনে হয় লাল, ভেতরে সাদা, কোনো স্বাদ নেই, কোন গুণ নেই। সবক্ষেত্রেই একই অবস্থা বিরাজমান।

আমরা তো শ্রেষ্ঠ বলে নিজেদের দাবি করি, কিন্তু আমরা আসলেই নিজেদের বিবেকের কাছে, কতটুকু শ্রেষ্ঠ হতে পেরেছি, আমার মনে হয়, সেটি অবশ্যই ভেবে দেখার সময় এসেছে। নিজেদের মূল্যায়নের পাশাপাশি পেছনে ফিরে যাওয়া যেহেতু সম্ভব নয়, কিন্তু ফিরে দেখার সময় হয়েছে।



লেখক: শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যিক, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত