শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাজার নিয়ন্ত্রণে দরকার কঠোর প্রশাসনিক পদক্ষেপ

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির যুক্তিসঙ্গত কোনো কারণ নেই। চাহিদা বেড়ে গেলে সরবরাহ কম হয়। আর চাহিদা বেড়ে গেছে সরবরাহজনিত কারণেই। আবার যেসব পণ্যের দাম বেড়ে গেছে, সেগুলো কিন্তু বাজারে আছে। সরবরাহের কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু বাজারজাতকরণের ব্যাপারে যথেষ্ট ঝামেলা ছিল। বাজারজাতকরণের ফলে ৫ টাকার বেগুন ৪০ টাকা হয়। ৬ টাকার করলা ঢাকায় এসে ১০০ টাকায় বিক্রি হয় সরবরাহের কারণে। আছে চাঁদাবাজি, যাতায়াত ব্যবস্থার ক্রমবর্ধমান খরচ। এখন সমস্যা হলো–খাবার দাবারের সঙ্গে অন্যসব কিছুর দামও বেড়ে যাচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ইলেক্টট্রিক টুলস এমনকি সেবার মূল্যও বেড়ে যাচ্ছে। এসব কারণে যাদের স্বল্প আয়, বা প্রান্তিক জনগণ; তাদের যতটুকু সঞ্চয় আছে সেসবও খরচ হয়ে যাচ্ছে। যে কারণে ডিপোজিটও কমে যাচ্ছে।

বর্তমানে দ্রব্যমূল্য লাগামহীন। গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির দাম বাড়ানো হয়েছে। যে কারণে সংসার খরচ বেড়ে গেছে। সে তুলনায় আয় বাড়েনি। পরিবহন খরচ বেড়েছে। ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার খরচ বেড়েছে। অনেকে অতিলাভের আশায় পণ্য গুদামজাত করে রেখেছে। রমজানে আরও বেশি মুনাফার আশায়। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে রমজানে ব্যবসায়ীরা জিনিসপত্রের দাম কমিয়ে দেয়। মুনাফা কম করে। আমাদের দেশেই কেবল উল্টো চিত্র দেখা যায়।

জনগণের চাপে হোক আর স্বেচ্ছায় হোক, সরকার টিসিবির পণ্য খোলাবাজারে বিক্রি শুরু করেছে। টিসিবির লাইন প্রতিনিয়ত দীর্ঘ হচ্ছে। কেবল নিম্ন বা নিম্নমধ্যবিত্তই নয়, মধ্যবিত্তরাও দাঁড়াচ্ছে। আসলে দাঁড়াতে বাধ্য হচ্ছে। কারণ টিসিবির পণ্যবাজার দামের চেয়ে কিছুটা সহনীয়। আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের তাল মেলাতে পারছে না আমাদের মধ্যবিত্তশ্রেণি। দেশের নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ অনেকদিন ধরেই কষ্ট সহ্য করে আসছে। বিগত দুই বছরে করোনা মহামারির কারণে অসংখ্য মানুষ চাকরি হারিয়েছে।

এ ছাড়া অন্য কারণও আছে। সুদের হার কম। লোকজন সঞ্চয় রাখে না। এখন সবচেয়ে বেশি দরকার সরকারের একটি কঠোর পদক্ষেপ। মোবাইল কোর্ট কোনো কাজের না। একজন দোকানদারকে কারওয়ানবাজারে গিয়ে ১ লাখ টাকা ফাইন করলেও তাদের কাছে এটা তেমন কোন ব্যাপার না। ১ লাখ টাকা ফাইন করলে পরেরদিন চাঁদা তুলে তারা দিয়ে দেবে। যদি বলা হয় যে, পুরো বাজারের সব দোকান বন্ধ করে দেওয়া হবে, হোলসেলের গুদাম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। গুদাম বন্ধ করে দিলে ওরা কী করবে? একটি বাদ হয়ে যাবে, তখন তারা অন্যভাবে সমস্যা করবে। কঠোর কয়েকটি পদক্ষেপ নিলেই কেবল বাজার কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসতে পারে। এখন ধমক দিয়ে দাম কমিয়ে দিয়েছে, এগুলো কোনো কাজের কথা না।

আন্তর্জাতিকভাবে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, তাই মুল্যস্ফীতি বাড়বে এটি ঠিক না। এই জিনিসগুলি হয়তো এখনো আসেনি, অথচ দাম বেড়ে গেছে। সত্যি কথা হলো, আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ম্যানুপুলেশনের কোনো শাস্তি নেই। কোনো প্রতিকার নেই। এ অবস্থা থেকে বেড়িয়ে না এলে আমরা উন্নয়নশীল দেশে পৌঁছে যাব–এগুলো আমার কাছে মনে হয় অনেকটা ফাঁকা বুলি ছাড়া কিছু নয়। জনগণের জীবন যাত্রার মান যদি উন্নত না হয়, তাহলে এসব কথা অর্থহীন। আমাদের জীবনে নৈতিকতার বড় অভাব।

এসব বলয় থেকে বেড়িয়ে আসা উচিত। আর তা করতে বাজারের উপর সচেতনভাবে নজরদাড়ি বাড়াতে হবে। পর্যাপ্ত মজুদ থাকতে হবে। এখন সরবরাহ কিন্তু কম না, কিন্তু দাম বেড়ে যাচ্ছে। সরকার অনেক কিছুই করার কথা বলবে, তা বেশিরভাগ সময়ই হয় অর্থহীন। এ অচলাবস্থা দূর করতে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ইম্পোরটেড প্রডাক্টের দাম কতটুকু বেড়েছে সেই অনুপাতে বাজারে দাম বেড়েছে কি না সেগুলো কঠোরভাবে মনিটরিং করতে হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে যদি ৫ ডলার বাড়ে, বাংলাদেশের বাজারে বাড়বে ২০ ডলারের মতো। শুধু বাজার নিয়ন্ত্রণ করে সমাধান সম্ভব নয়। প্রশাসনিকভাবে কঠোর আইনি পদক্ষেপ নেওয়া ছাড়া মূল্যস্ফীতি কমানোর কোনো বিকল্প নেই।

লেখক: সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

এসএ/

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ জটিল রাজনৈতিক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বাংলাদেশ বর্তমানে এক জটিল রাজনৈতিক সময় পার করছে। এই সময়ে বাংলাদেশের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন পূরণে রাজনৈতিক কাঠামো এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে গণতন্ত্রের উপযোগী করতে হবে।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর খামারবাড়ি কৃষি ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন, জাতীয় সংলাপ ২০২৪’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, “গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠায় আমাদের বারবার বলতে হচ্ছে, ‘এটা করতে হবে, ওটা করতে হবে।’ কারণ, গণতন্ত্র চর্চা ছাড়া গড়ে ওঠে না। ১৯৭১ সালের সংগ্রাম এবং পরবর্তী গণতান্ত্রিক লড়াইগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের এগোতে হবে।”

তিনি অভিযোগ করেন, “২০১২ সাল থেকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রামে বিএনপি সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। আমাদের হাজারো নেতাকর্মী মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হয়েছেন, গুম হয়েছেন এবং হত্যা করা হয়েছে। তবুও আমরা থেমে নেই। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আমরা এখনও সোচ্চার।”

সংস্কার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, “আমরা প্রথম থেকেই সংস্কারের পক্ষে। আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তোলা হয় যে ‘বিএনপি সংস্কার চায় না,’ তা সম্পূর্ণ ভুল। আমরা দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার চাই এবং একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে চাই।”

তিনি আরও বলেন, “গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নির্বাচনই হচ্ছে মূল দরজা। ১৯৯৬ সালের কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত তিনটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন তারই উদাহরণ।”

তৃণমূল থেকে রাজনীতিতে উঠে আসার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে তিনি বলেন, “আমি কোনো রাজনৈতিক তাত্ত্বিক নই। আমি মাঠ পর্যায়ে কাজ করে তৃণমূলের মানুষের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক তৈরি করেছি। জনগণকে বাদ দিয়ে কোনো উন্নয়ন বা পরিবর্তন সম্ভব নয়।”

অতীতের সংগ্রামের গুরুত্ব তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, “আমাদের ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং তারপরে গণতান্ত্রিক লড়াইগুলোর আত্মত্যাগের কথা ভুলে গেলে চলবে না। সেই ঐতিহাসিক আন্দোলনের চেতনা ধারণ করেই আমাদের ভবিষ্যতের পথ রচনা করতে হবে।”

তিনি জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, “গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণের সঙ্গেই সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে। জনগণই সব পরিবর্তনের মূল শক্তি।”

Header Ad
Header Ad

সংবিধান সংস্কারে রাজনৈতিক দলের সংকল্প জরুরি: অধ্যাপক আলী রীয়াজ

সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। ছবি: সংগৃহীত

সংবিধান সংস্কার কাজ এগিয়ে নিতে রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গীকার ও সংকল্প অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ‘ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন’ শীর্ষক সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।

আলী রীয়াজ বলেন, "বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হলে জনগণ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা, নাগরিক অধিকার এবং ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণের দাবি মেনে ঐক্যমত তৈরি করতে হবে।"

তিনি আরও বলেন, "শুধু আইন বা নিয়ম-কানুন সংস্কার যথেষ্ট নয়। ভালো সংবিধান প্রণয়ন করলেই সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত হবে না। এজন্য রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে সংস্কারকাজ এগিয়ে নেয়ার দৃঢ় সংকল্প থাকতে হবে।"

এই সংলাপে তিনি রাজনৈতিক ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে বলেন, জনগণের চাহিদা অনুযায়ী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সংস্কার সাধনে দলগুলোর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Header Ad
Header Ad

চলতি বছরের বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক হচ্ছে না

ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও ভারতের বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠকটি বাতিল হয়েছে। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিএসএফের এক কর্মকর্তা ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসকে এই তথ্য জানিয়েছেন।

প্রতি বছর দুইবার করে স্বরাষ্ট্র, প্রতিরক্ষা, মাদক বিরোধীসহ অন্যান্য সংস্থার কর্মকর্তাদের নিয়ে দুই বাহিনীর প্রধান বৈঠক করেন। বিএসএফ এবং বিজিবি (তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস) এর ডিজিদের মধ্যে ১৯৭৫ সালের ২ ডিসেম্বর প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এর ১৯৯৩ সালে দিল্লি ও ঢাকায় দ্বিবার্ষিক বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এবারের বৈঠকটি হওয়ার কথা ছিল দিল্লিতে।

বাতিল করা বৈঠকটি একটি রুটিন বৈঠক হলেও এবার তা অধিক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কেননা, ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে চলে যাওয়ার পর বিজিবি-বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ে আর কোনও বৈঠক হয়নি।

নভেম্বরে এই বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। তবে বাংলাদেশ এটি পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ জানালে নতুন করে আর কোনও তারিখ নির্ধারণ করা হয়নি। ডিসেম্বরে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হওয়ার আশা করা হচ্ছিলো। তবে এ মাসেও তা না হওয়ায় ২০২৪ সালে বৈঠক হওয়ার আর কোনও সম্ভাবনা নেই।

এ বিষয়ে বিএসএফের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘নতুন তারিখ এখনও ঠিক করা হয়নি। তাই চলতি বছর বৈঠকটি আর হচ্ছে না। গত মাসে বৈঠক স্থগিতের পর ডিসেম্বরে এর আয়োজন নিয়ে আলোচনা হলেও তা ফলপ্রসু হয়নি।’

তিনি বলেন, ‘সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের সদস্যদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে সমস্যা রয়েছে। তবে সেগুলো ছোট বিষয়। যে বিষয়গুলোর সমাধান করা সম্ভব নয় সেগুলো দুই বাহিনীর প্রধানের বৈঠকে তোলা হবে। তবে এই মুহূর্তে তাদের বৈঠক না হওয়াটাকে আমরা বড় করে দেখছি না। কেননা, মধ্যম সারির কর্মকর্তাদের মধ্যে নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ জটিল রাজনৈতিক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
সংবিধান সংস্কারে রাজনৈতিক দলের সংকল্প জরুরি: অধ্যাপক আলী রীয়াজ
চলতি বছরের বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক হচ্ছে না
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে নিহত সবাই একই পরিবারের
ইউসুফ (আঃ)- এর সমাধিতে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
ইন্টারপোলের রেড নোটিশে ৬৩ বাংলাদেশি: অপরাধীদের ধরতে আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজমীর বরখাস্তের আদেশ বাতিল
মাহফিলে আজহারী উঠবেন রাতে, দুপুরেই ভরে গেছে ময়দান
ইসরায়েলি হামলায় অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন ডব্লিউএইচও প্রধান
থাইল্যান্ডে নিখোঁজ হওয়া বাংলাদেশিকে পাওয়া গেল থাই নারীর সঙ্গে হোটেলে  
হাসিনার দোসররা সচিবালয়ে পরিকল্পিতভাবে অগ্নিকাণ্ড করেছে: শাকিল উজ্জামান
ভারতে ইসকন মন্দিরে চিন্ময়ের আইনজীবীর বৈঠক
ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর নির্ধারিত হওয়া উচিত: ড. মুহাম্মদ ইউনূস  
নির্বাচনে অংশ নিতে খালেদা জিয়ার আইনগত কোনো বাধা নাই
বাসের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল প্রাইভেটকার, নিহত ৫  
পাঁচ সাংবাদিক বরখাস্তের জন্য সরকার দায়ী নয়: প্রেস সচিব শফিকুল আলম
জাহাজে ছেলে খুন, পুত্রশোকে বাবার মৃত্যু
ক্রীড়া উপদেষ্টা আপাতত ক্রীড়া পরিষদে অস্থায়ী অফিস করবেন
সংস্কারবিহীন নির্বাচন সম্ভব নয়: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
পানির ট্যাংকে লুকিয়েও রক্ষা পেলেন না আ’লীগ নেত্রী