মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ডাক, মুক্তিযুদ্ধ ও জনযুদ্ধ প্রসঙ্গ

২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ মূলত ছিল জনযুদ্ধ। সামরিক বাহিনীর পাশাপাশি এই যুদ্ধে ব্যাপকভাবে গণমানুষ অংশগ্রহণ করেন। এদেশের সাধারণ মানুষ লড়াই করেছেন মুক্তির জন্য, স্বাধীনতার জন্য। কেউ লড়েছেন অস্ত্র হাতে, কেউ অস্ত্র ছাড়া, অন্য কোনোভাবে। পাকিস্তান দখলদার বাহিনিকে হটিয়ে দেশ স্বাধীন করতে এদেশের শিশু, কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী, বয়স্কজন যুদ্ধ প্রাণপণ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ মানুষের অবদান- আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ। তাঁদের বুদ্ধিমত্তা, কৌশল, মৃত্যুঝুঁকি আর বুকভরা দেশপ্রেম বাস্তবিকই অহংকার করার মতো। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য যিনি সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জেলের নির্মম নির্যাতন সহ্য করেছেন কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তানিদের সঙ্গে আপোশ করেননি। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরা জানতাম না বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানি মিলিটারিরা ধরে নিয়ে গিয়ে মেরে ফেলেছে না বাঁচিয়ে রেখেছে। তবু আমরা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে যুদ্ধ চালিয়ে গেছি। দেশ স্বাধীন করেছি। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। সেখানে আমাদের পিছু হটবার কোনো কারণই থাকতে পারে না। আমরা যুদ্ধে জয়লাভ করেছি। দেশ স্বাধীন হয়েছে। স্বাধীন বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেশের অবস্থা হয়ে পড়েছিল নাজুক। সদ্য স্বাধীন দেশ। চারদিকে ধ্বংসস্তূপ। যুদ্ধ যা করে তা হচ্ছে আলগা টাকা বাতাসে ছড়িয়ে দেয়। আমাদের দেশে বাতাসে আলগা টাকা উড়ে বেড়াতে থাকল। সবাই অস্ত্র জমা দিলো না। মানুষ হয়ে পড়ল অস্থির। সুবিধাবাদীরা শুরু করল ডাকাতি, লুটপাট, চুরি, জোচ্চুরি, জোরদখল।

বঙ্গবন্ধু এলোমেলো হয়ে যাওয়া নবজাতক দেশ গোছাতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। দেশের আনাচেকানাচে ছুটতে থাকলেন। সবাইকে আঁকড়ে ধরে আহ্বান জানালেন দেশ গড়ার।

তখন দেশের ভেতরে বাইরে তুমুল অস্থিরতা শুরু হয়ে গেছে। আমেরিকা ওঁৎ পেতেছে যদি তালেগোলে নিজ গোলায় কিছু তুলে নেওয়া যায়। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ভেতর বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা গঠনের উদ্যোগ চলছে, সরকার উৎখাতে গণবাহিনী গঠিত হয়েছে। সকলের তৎপরতা অতি উচ্চকিত। বঙ্গবন্ধুর অতি প্রিয়জন মওলানা ভাসানী সরকার খেদাও আন্দোলনের কথা বলে অনশন শুরু করলেন।

সেসব চলছে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায়। রাজনৈতিক প্রক্রিয়া দেশে স্থিতিশীলতা আনবে। গণতান্ত্রিক দেশে রাজনৈতিক ধারা অব্যাহত থাকা জরুরি। সমালোচনা সংশোধনের পথ।

বঙ্গবন্ধু স্থির, দৃঢ় এবং তেজোময়। তিনি রাজনীতির প্রতি, গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমরা তখন সংবিধানকে সমুন্নত করার কাজ করছি। সেই পথে এগুচ্ছি। সাংবিধানিক পথে গণমানুষের জন্য গড়ে উঠছে স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ।

অকস্মাৎ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশের রাজনীতিকে কয়েক ধাপ, মাত্রা এবং সময়ের হিসেবে কয়েক বছর পিছিয়ে দেওয়া হলো। স্থবির করে দিলো আমাদের প্রগতির পথ। স্বাধীন দেশে আমরা স্বৈরাচারের শৃঙ্খলে আটকা পড়ে গেলাম। স্বাধীন দেশের চেহারা আচমকা বদলে গেল। অরাজনৈতিক এই জঘন্য ঘটনায় বাংলাদেশের অবস্থা হয়ে গেল ছিন্নবিচ্ছিন্ন।

আবেগের বশবর্তী হয়ে কিংবা অন্যের প্ররোচনায় কয়জন সামরিক কর্মকর্তা আর তাদের এদেশীয় ক্ষমতালিপ্সু দোসর ও বিদেশি চক্রান্ত স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনৈতিক পথচলাকে ছিন্নভিন্ন করে ফেলল। গণতন্ত্রকে সামরিক বুটের নিচে ফেলে পিষতে থাকল। নাজুক করে দিলো দেশ।

আমরা হারালাম কৃষক, শ্রমিক, মজুর আর বাংলাদেশের খেটে খাওয়া আপামর মানুষের আপনজনকে। শাহাদতবরণ করলেন বঙ্গবন্ধু।

আত্মীয়স্বজন-সহ সপরিবারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা পৃথিবীর বর্বরোচিত, নৃশংসতম, ন্যাক্কারজনক কুটিল অধ্যায়।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি আনত শ্রদ্ধা, প্রগাঢ় ভালোবাসা এবং বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার দৃপ্ত প্রত্যয়।

জয় বাংলা।

লেখক: কথাসাহিত্যিক।

Header Ad
Header Ad

গণহত্যায় জড়িতদের বিএনপিতে নেওয়া হবেনা: মির্জা ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

যারা সন্ত্রাসী ও গণহত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল তাদের বিএনপিতে নেয়া হবেনা বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১ টায় ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবে শীতবস্ত্র বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব জানান তিনি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, দুর্নীতি ও ফ্যাসিবাদ থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হচ্ছে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করা। জনগণের যে শাসন, সেই শাসনকে স্থাপিত করতে হবে। অর্থাৎ জনগণের যে পার্লামেন্ট, জনগণের নির্বাচিত যে পার্লামেন্ট সেই পার্লামেন্ট দিয়েই দেশ পরিচালনা করতে হবে। এছাড়া অন্য কোন উপায় আছে বলে আমার জানা নেই। গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠানগুলো যদি নির্মাণ করা যায় তাহলে সেটাই হবে সবচেয়ে বড় রক্ষাকবচ।

দেশের বিভিন্ন জেলায় আওয়ামী লীগের নেতাদের বিএনপিতে যোগদান প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা শুধু এতটুকু বলতে পারি নির্দেশ দেওয়া আছে এই মুহুর্তে যারা সন্ত্রাসী, যারা গণহত্যার সঙ্গে জড়িত হয়েছিল, যারা দুর্নীতি করেছে তাদের কাউকে বিএনপিতে নেওয়া হবে না।

এ সময় শীতার্ত মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, শীতে কষ্টে রয়েছে দুস্থ ও অসহায় মানুষেরা। তাই আমি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে শীতার্ত মানুষদের পাশে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।

ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলী, পৌর বিএনপির সভাপতি শরিফুল ইসলাম শরিফ, সাধারণ সম্পাদক তারিক আদনান, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মো. কায়েসসহ জেলা, উপজেলা ও পৌর বিএনপির নেতাকর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পিকে হালদারসহ ৬ সহযোগী

প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদার। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ আড়াই বছরের বন্দিদশা শেষে অবশেষে মুক্ত বাতাসে পা রাখলেন অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদার। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিটে ভারতের কলকাতার আলিপুর প্রেসিডেন্সি কারাগার থেকে তিনি জামিনে মুক্তি পান।

কারাগার থেকে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে পিকে হালদার বলেন, "আমি এখন কিছু বলবো না। পরে সব বলবো।" তিনি স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীদের সামনে হাতজোড় করে জানান, তার আইনজীবীর সঙ্গে আলোচনা করে পরে বিস্তারিত জানাবেন। কারাগারের বাইরে অপেক্ষারত একটি সাদা উবার গাড়িতে উঠে দ্রুত সেখান থেকে চলে যান। তবে তিনি কোথায় গেছেন, তা জানাননি।

এর আগে গত শুক্রবার কলকাতার নগর দায়রা আদালত শর্তসাপেক্ষে পিকে হালদারের জামিন মঞ্জুর করেন। তাকে ১০ লাখ রুপির ব্যক্তিগত বন্ডে মুক্তি দেওয়া হয়। মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৯ জানুয়ারি।

২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পিকে হালদারসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করেছিল ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। তাদের বিরুদ্ধে অর্থপাচার আইনে মামলা দায়ের করা হয়, যা এখনও কলকাতার নগর দায়রা আদালতে বিচারাধীন।

Header Ad
Header Ad

প্রেমিকাকে বিয়ে করছেন অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস

জেফ বেজোস ও তার প্রেমিকা লরেন সানচেজ। ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের একেবারে শেষে চোখ ধাঁধানো ব্যয়বহুল বিয়ে করছেন বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ধনী ব্যক্তি জেফ বেজোস। দীর্ঘ ৮ বছরের প্রেমিকা, বান্ধবী লরেন সানচেজকে বিয়ে করছেন এ ধনকুবের। বেজোস ও সানচেজের আলোচিত এই বিয়েতে খরচ ধরা হয়েছে ৬০০ মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি)। এমন নানা জল্পনা এখন বিভিন্ন গণমাধ্যমে ঠাঁই পেয়েছে।

লরেন সানচেজ পেশায় একজন সাংবাদিক, উপস্থাপক, অভিনেত্রী ও একজন হেলিকপ্টার পাইলট। ডেইলি বিস্ট-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্যবসায়ী জেফ আর সাংবাদিক লরেনের বিয়ে হতে চলেছে এ সপ্তাহের শেষ নাগাদ অর্থাৎ বড়দিনের পরপরই।

জেফ বেজোস ও তার প্রেমিকা লরেন সানচেজ। ছবি: সংগৃহীত

প্রতিবেদনে বলা হয়, আসন্ন বিয়ে ও বড় দিন উদযাপন নিয়ে এরইমধ্যে বিশেষ গোপনীয়তা বজায় রেখেছেন বেজোস ও সানচেজ জুটি। বিয়ের তারিখ প্রকাশের আগে একাধিকবার নানা গুঞ্জন উঠেছিল এ জুটিকে নিয়ে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, অ্যাসপেনে ৬০ বছরের বেজোস আর ৫৫ বছরের সানচেজ বিবাহ-পূর্ব (প্রি–ওয়েডিং) কিছু আয়োজনে অংশ নেন। আগামী শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) তাদের বিয়ের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, হলিউডের অভিনেতা-পরিচালক কেভিন কস্টনারের ১৬০ একরের ডানবার র‍্যাঞ্চে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী বেজোসের বিয়ের আসর বসছে। এই আয়োজনে খরচ হবে ৬০ কোটি ডলার। বিয়ের আসর বসবে যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের অ্যাসপেন শহরে। আমন্ত্রিত অতিথির সংখ্যা প্রকাশ পেয়েছে ১৮০ জন। যাদের মধ্যে রয়েছেন মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস, জর্ডনের রানি কুইন রানিয়া এবং হলিউডের রোমান্টিক সিনেমা ‘টাইটানিক’-র নায়ক লিওনার্দো ডিকাপ্রিও।

ধারণা করা হচ্ছে, ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানির ছোট ছেলের বিলাসবহুল বিয়ের পর অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের বিয়ে তাক লাগিয়ে দেবে বিশ্ব অঙ্গন।

মার্কিন গণমাধ্যমগুলো বলছে, লরেনের জন্যই ২০১৯ সালের মাঝামাঝিতে স্ত্রী ম্যাকেনজি স্কটের সঙ্গে ২৫ বছরের সংসারের ইতি টানেন জেফ। তাদের এই বিচ্ছেদ বিশ্বজুড়ে তুমুল আলোচিত হয়। কেননা, এখন পর্যন্ত জেফ বেজোস ও ম্যাকেনজিরটাই বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিবাহবিচ্ছেদ।

ওই বিচ্ছেদের আপসরফা হয়েছিল প্রায় ৩ হাজার ৬০০ কোটি ডলারে। যার পুরোটাই ছিল অ্যামাজনের শেয়ার। ২০১৯ সালে ভারতের যে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিল, এটি ঠিক তার অর্ধেক।

বিচ্ছেদের সময় বেজোস ছিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী। আর বিচ্ছেদের পর বেজোসের কাছ থেকে পাওয়া সম্পদের সুবাদে ম্যাকেনজি বিশ্বের অন্যতম ধনী নারীর কাতারে চলে আসেন।

তবে সানচেজকে বিয়ের গুঞ্জন অস্বীকার করেছেন বেজোস। এক্স বার্তায় তিনি বলেন, ‘পুরো বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।’ অ্যামাজনের প্রধান আরও বলেন, ‘আপনি যা পড়েছেন, তা মোটেও বিশ্বাস করবেন না, বিশেষ করে এটা আগের চেয়ে আজ আরও বেশি সত্য।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গণহত্যায় জড়িতদের বিএনপিতে নেওয়া হবেনা: মির্জা ফখরুল
কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পিকে হালদারসহ ৬ সহযোগী
প্রেমিকাকে বিয়ে করছেন অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস
পদ্মা সেতু ও নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলার পুনরায় তদন্ত করবে দুদক
বড় পরিবর্তন আসছে আইইএলটিএস পরীক্ষায়, ২৫ জানুয়ারি থেকে কার্যকর
বেনাপোল দিয়ে দেশে ফিরল ভারতে পাচার হওয়া ২৬ বাংলাদেশি
আওয়ামী লীগ এই দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: শফিকুর রহমান
বাংলাদেশিদের জন্য চালু হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা
এস আলম গ্রুপের ৬ কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের বিক্ষোভ
বিমানবন্দরে বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক আটক
উদ্বোধনের দিনেই বগি সেটে সমস্যা, শিডিউল বিপর্যয়ে ‘রুপসী বাংলা এক্সপ্রেস’
গাইবান্ধায় জনস্বাস্থ্যের নির্বাহী প্রকৌশলীর যোগসাজশে নিরাপদ পানির নামে ৪ কোটির অধিক টাকা ভাগাভাগি
১৭ বছর পর কারামুক্ত হয়ে যা বললেন বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম পিন্টু
শেখ হাসিনাকে ফেরত আনলে বিচারটা ভালোভাবে করা যাবে: তাজুল ইসলাম
‘আমি এখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য না, আমি একজন উপদেষ্টা’
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের সাথে রেফারি এসোসিয়েশনের সদস্যদের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবিতে পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি আহ্বান, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ নেই
‘দেশে দুটি দেশপ্রেমিক শক্তি আছে, একটি সেনাবাহিনী আরেকটি জামায়াত’
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা
ঢাকা মহানগর, জবি, পলিটেকনিক ও পাঁচটি কলেজে ছাত্রদলের কমিটি