রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাংলাদেশের পঞ্চাশ বছরের উন্নয়ন বিস্ময়কর

আমরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকী যেমন উদযাপন করছি একইসাথে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছি। আমি খুব সহজভাবে যদি বলি, বাংলাদেশের পঞ্চাশ বছরের উন্নয়ন বিস্ময়কর। বাহাত্তর সালে অর্থনীতির আকার ছিল আট বিলিয়ন ডলার সেটি এসে দাঁড়িয়েছে চারশ ষোল বিলিয়ন ডলার। খুব স্বাভাবিক হিসেবে যদি ধরি, অর্থনীতি ব্যাপকভাবে প্রসারিত হয়েছে। একইসাথে বাহাত্তর সালে আমাদের দারিদ্রের হার ছিল আশি শতাংশের বেশি। সেটি এখন কোভিডের আগে দিয়ে বিশ শতাংশে নেমে এসেছে। কোভিডের কারণে এটি হয়তো সামান্য বেড়েছে, কিন্তু আমি মনে করি সেটি সাময়িকভাবে বেড়েছে। বিশের কাছাকাছিও যদি থাকে, তবুও আমি মনে করি দারিদ্রের বিচারেও কিন্তু আমাদের সফলতা কম না। বাহাত্তর সালে বিদ্যুৎ মাত্র আট দশমাংশ মানুষের ঘরে গিয়েছিল, এখন প্রায় শতভাগ মানুষের কাছে বিদ্যুৎ যাচ্ছে এই পঞ্চাশ বছরে। বাহাত্তর সালে আমাদের গড় আয়ু ছিল সাতচল্লিশ। সেটি এখন তিয়াত্তর বছর। খাদ্যে আমরা মাথাপিছু চাল উৎপাদন করতাম একশ চল্লিশ কিলোগ্রাম। এখন আমরা সেটি উৎপাদন করি প্রায় আড়াইশ কিলোগ্রাম। আমরা মাত্র ছয়টি ডিম উৎপাদন করতাম মাথাপিছু, এখন আমরা একশ'র উপরে মাথাপিছু ডিম উৎপাদন করছি। কাজেই একথা নিশ্চয় বলতে পারি যে, অংকের বিচারেও বাংলাদেশের অর্থনীতির ব্যপক প্রসার ঘটেছে। দারিদ্র নিরসনেও বাংলাদেশের সাফল্য মোটেও কম না।

এতকিছুর পরেও চ্যালেঞ্জিং বিষয় যেটি, যে চ্যালেঞ্জটি রয়ে গেছে সেটি হল, বৈষম্য। অর্থাৎ অর্থনৈতিক বৈষম্য বেশ বেড়েছে। বেড়ে যাবার একটি বড় কারণ হল, কতিপয় ধনি তারা অনেকবেশি ধনী হয়ে গেছে। সেই কারণে সম্পদের একটি বড় হিস্যা তারা পাচ্ছে। তারমানে এটিও নয় যে, যারা পিরামিডের নীচের দিকে আছে তারা না খেয়ে আছে। সেটিও ঠিক না। তাদেরও চাপ আছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে তাদের উপর যথেষ্ট চাপ আছে। জিনিসপত্রের দাম তাদের জন্য ধরা ছোয়ার বাইরে চলে গেছে। তা স্বত্তেও আমি বলব, পশ্চিমবঙ্গের সাথেও যদি মিলিয়ে দেখি, যারা একেবারেই গরীব মানুষ, থাকার মতো ঘর নাই, একখণ্ড জমি নাই, এরকম মানুষ পশ্চিমবাংলায় অনেক আছেন, কিন্তু সেই তুলনায় আমাদের এখানে কম। পায়ে একজোড়া জুতো নেই, এরকম মানুষ পশ্চিম বাংলায় আছে কিন্তু আমাদের এখানে অনেক কম। তারা হয়তো খুব ভাল নেই, কিন্তু তারা দুই বেলা খেয়ে পরে বেচে আছে। স্বাধীনতার পরে আমরা দেখেছি মানুষ না খেয়ে মারা গেছে, বলব না যে তারা না খেয়ে মারা গেছেন, অনেক রকম সামাজিক অপ্রাপ্তি ছিল, সেটি অনেকটাই কেটে গেছে। কিন্তু শাসন ব্যবস্থায় বিশেষ করে দুর্নীতি কারসাজি ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয়ে, বঙ্গবন্ধু আসলে যেভাবে দেখতে চেয়েছিলেন, সেটি আমরা এখনও অর্জন করতে পারিনি। দুর্নীতি এখনও ব্যাপক আছে। কতিপয় মানুষের কাছে এখনও সেবা পৌঁছায়নি। যদিও সাম্প্রতিককালে ডিজিটাল সুবিধার কারণে কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছে। কিন্তু এখনও অনেকটা পথ আমাদের হাটতে হবে সেই স্বস্তিময় শাসন ব্যবস্থার দিকে।

এক্ষেত্রে যে বিষয়টি না বললেই নয়, তা হল, নারীর ক্ষমতায়ন। আগে মেয়েরা ঘরের বাইরে যেতো না, এখন চল্লিশ শতাংশ মেয়েরা আনুষ্ঠানিক কাজের সাথে যুক্ত। উন্নয়নের ধারার মধ্যে একটি ধারা হল, ম্যনুফেকচারিং খাত অর্থাৎ শিল্পখাত। বিশেষ করে গার্মেন্টস, চামড়াসহ অনেকগুলি অবকাঠামোগত খাতের উন্নয়ন হয়েছে। রপ্তানি খাতে নারীর অংশগ্রহণ উল্লেখ করার মত। ৩৮ থেকে ৪০ শতাংশ নারী এখন আনুষ্ঠানিক কাজে যুক্ত। এর প্রভাব কিন্তু সারা বাংলাদেশেই পড়েছে। নারীর এই অর্থনৈতিক সক্ষমতা বাড়ার কারণে সমাজের ভিতরেও কিন্তু এর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।


আরেকটি খাত যেটি পঞ্চাশবছরে অনেক বেড়েছে তা হল প্রবাসী আয়। প্রবাসী আয় বাহাত্তর তিয়াত্তর সালে ছিলই না, গতবছর আমরা পচিশ বিলিয়ন ডলার পেয়েছি। এবছরও সম্ভবত বাইশ বিলিয়ন বা তার বেশিই পাব। এই যে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশ থেকে আসছে, সেটি কিন্তু সাধারণ ঘরের ছেলেমেয়রা আনছে। গ্রামে গঞ্জে তার প্রভাব পড়ছে। গ্রাম বাংলা বদলে গেছে। গ্রামে আগের মত খোরপোষের কৃষি নাই। মডার্ন কৃষি, ডাইভারসিফাইড কৃষি, কৃষির পাশাপাশি অকৃষি খাত। গ্রামে এখন নানা ধরণের কর্মকাণ্ড হচ্ছে। গ্রামেও এখন কমিউনিটি হাউজ হচ্ছে। কফিশপ হচ্ছে। গ্রাম বাংলাও বদলে যাচ্ছে। শহরের অনেক সেবা গ্রামেও যাচ্ছে। মায়েদের সেবা, শিশু সেবা, প্রসুতি সেবাসহ নারীর উন্নয়নে ব্যাপক পরিবর্তন হচ্ছে। প্রাথমিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে তার সুফল কিন্তু গ্রাম বাংলাও পাচ্ছে। এমন কিছু অসুখ বিসুখ আছে যেগুলি সামাল দেওয়া গরিব মানুষের পক্ষে সম্ভব না। এছাড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যে ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষনীয়। শিক্ষার প্রসার ঘটেছে। গরিব মানুষের সন্তানেরাও পড়ালেখা শিখছে। হয়তো গুণগত মানে এখনও আরও উন্নয়ন দরকার। তবে চেষ্টা তো হচ্ছে। শিশু বৃত্তি, মায়েদের আর্থিক সাহায্য প্রদানসহ অনেক কর্মসূচি গৃহীত হয়েছে।

রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, প্রাথমিক শিক্ষা হচ্ছে গ্রামের মেঠোপথ। সেই মেঠোপথের বেশ উন্নয়ন হয়েছে। সেই মেঠোপথ ধরেই আমরা সড়ক মহাসড়কে যাই। এখন সেই মহাসড়কে শহরের অনেক স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটির ছেলেমেয়রা আসছে। আশা করি খুব ভাল সাড়া পাওয়া যাবে।

 

লেখক: সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

 

Header Ad

আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত

ঋষভ পান্ত। ছবি: সংগৃহীত

আইপিএলের মেগা নিলামে শুরুতে রেকর্ড গড়ে বিক্রি হয়েছিলেন শ্রেয়াস আইয়ার। তাকে ২৬.৭৫ কোটি রুপিতে কিনেছিল পাঞ্জাব কিংস। কিন্তু সেই রেকর্ডও টেকেনি বেশিক্ষণ। আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হয়েছেন ঋষভ পান্ত। তাকে ২৭ কোচটি রুপিতে দলে ভিড়িয়েছে লখনৌ সুপার জায়ান্টস।

রোববার (২৪ নভেম্বর) সৌদি আরবের দ্বিতীয় বৃহত্তর শহর জেদ্দায় অনুষ্ঠিত হয়েছে এবারের মেগা নিলাম। আর যেখানে ২৭ কোটি রুপিতে পান্থকে দলে নিয়েছে লখনৌ সুপার জায়ান্ট। সেই সঙ্গে আইপিএলের ইতিহাসের সবচেয়ে দাবি খেলোয়াড় হলেন পান্থ।

২ কোটি রুপি ভিত্তি মূল্যতে নিলামে উঠে ছিলেন পান্থ। শুরুতে তাকে নিয়ে বেঙ্গালুরুর সঙ্গে লড়াই করতে থাকেন লখনৌ। এই দুই দলের লড়াইয়ে লখনৌ বিজয়ী হলেও, দ্বিতীয় ধাপে পান্থকে দলে নিতে মাঠে নামে সানারাইজার্স হায়দরাবাদ। এখানেও শেষ পর্যন্ত জয়ী হয়েছে লখনৌ।

কিন্তু তার জন্য দলটিকে খরচ করতে হয়েছে ২৭ কোটি রুপি। যা আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ। সুতরাং আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় এখন পান্থ।

গত আসরের নিলামে মিচেল স্টার্ককে ২৪ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে দলে ভিড়িয়ে রেকর্ড গড়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কিন্তু এবারে ২৬ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে শ্রেয়াস আইয়ারকে দলে নিয়ে সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে পাঞ্জাব কিংস। এর একজন পরেই নিলামে ওঠা পান্থের নাম। সেখানেই জাতীয় দলের সতীর্থকে পিছনে ফেলেছেন তিনি।

Header Ad

আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরে পুলিশের দায়ের করা আরো এক মামলায় খালাস পেয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৩২ জন। রবিবার (২৪ নভেম্বর) গাজীপুর জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মো. বাহউদ্দিন কাজী দীর্ঘ শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুর সদর উপজেলার তৎকালীন হোতাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ি আওতাধীন মনিপুরের খাসপাড়া এলাকায় ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসে একটি পার্কিং করা বাসে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘোষণায় ওই এলাকার মোতালেব মেম্বারকে প্রধান আসামি করে ১৮ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৪০ থেকে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা (বিস্ফোরক) আইনে জয়দেবপুর থানা পুলিশ এস আই দিলীপ চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে ১০১(১)১৫ নম্বর মামলাটি দায়ের করেন।

পরে একই বছরের আগস্টে এস আই এমদাদুল হক তদন্ত করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং সাবেক মেয়র ও প্রতিমন্ত্রী মৃত অধ্যাপক এমএ মান্নানের ছেলে মনজুরুল করিম রনিকে সংযুক্ত করে ৩২ জনের নামে আদালতে চার্জশিট দাখিল করলে আদালত তা গ্রহণ করেন। মামলাটি দীর্ঘ শুনানি শেষে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় আজ রোববার আসামিদের ওই মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

আদালতে শুনানিকালে রাষ্ট্রপক্ষের কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না এবং বিবাদী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন ড. সহিদুজ্জামান, মেহেদী হাসান এলিস, আনোয়ার হোসেন, নাসির উদ্দিন, শফিকুল আলম মিলুসহ বিপুলসংখ্যক আইনজীবী।

এর আগে গত বুধবার শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে মন্তব্যের অভিযোগে করা মানহানি মামলা থেকে খালাস পান তারেক রহমান।

Header Ad

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গত এক সপ্তাহে প্রায় ২০ হাজার প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। আবাসন, শ্রম এবং সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে এই অভিযান চালানো হয়, যা সৌদির সরকার এবং স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়েছে।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সৌদি আরবের বার্তাসংস্থা সৌদি গেজেট।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে সৌদি আরবের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মোট ১৯ হাজার ৬৯৬ জন অবৈধ বাসিন্দাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে শনিবার সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা দিয়েছে। গত ১৪ নভেম্বর থেকে ২০ নভেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থার সহযোগিতায় নিরাপত্তা বাহিনীর পরিচালিত যৌথ নিরাপত্তা অভিযানের সময় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

সৌদি গেজেট বলছে, যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের মধ্যে ১১ হাজার ৩৩৬ জন রেসিডেন্সি আইন লঙ্ঘনকারী, ৫ হাজার ১৭৬ জন সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনকারী এবং ৩ হাজার ১৮৪ জন শ্রম আইন লঙ্ঘনকারী রয়েছেন। এছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করার সময় ১ হাজার ৫৪৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। তাদের মধ্যে ৩২ শতাংশ ইয়েমেনি নাগরিক, ৬৫ শতাংশ ইথিওপিয়ান নাগরিক এবং তিন শতাংশ অন্যান্য জাতীয়তার।

মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে অবৈধভাবে প্রবেশে সহায়তার চেষ্টাকারী ব্যক্তির ১৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রয়েছে। সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে বারবার সতর্ক করে দিয়ে আসছে।

সৌদি কর্তৃপক্ষ আইনলঙ্ঘনকারীদের বিষয়ে তথ্য দিতে সরকারি হেল্প লাইন নম্বর চালু করেছে। দেশটির মক্কা, রিয়াদ এবং পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের বাসিন্দারা ৯১১ এবং অন্যান্য অঞ্চলের বাসিন্দারা ৯৯৯ ও ৯৯৬ নম্বরে কল করে আইনলঙ্ঘনকারীদের তথ্য দিতে পারেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার