রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কেজরিওয়াল কোনো বিকল্প নন

ভারতের সীমান্তবর্তী রাজ্য পাঞ্জাবে আম আদমি পার্টি (আপ) জেতায় দুই ধরনের লোক খুশি। এক রকম হচ্ছে–যাক বাবা পরিবারবাদী মা-ভাই-বোনের দল কংগ্রেসের হাত থেকে পাঞ্জাবিরা এই যাত্রায় মুক্তি পেল! কারণ, মা সোনিয়া ক্যাপ্টেনকে ইস্তফা দিতে বলেছিলেন। আর রাহুল মুখ্যমন্ত্রী করেছিলেন চান্নিকে। আরেকদল মনে করেছেন, দিল্লি হোক কি পাঞ্জাব, বিজেপিকে কেজরিওয়ালের দল আপই ঠেকাতে পারবে। তাদের মতে, পশ্চিমবঙ্গের দিদি নয়, কংগ্রেসের বিকল্প হচ্ছে আপ। উদাহরণ স্বরূপ এরা বলছেন, গোয়াতেও আপ দুটি আসন পেয়েছে। কিন্তু তৃণমূল কোটি কোটি টাকা খরচ করেও একটি আসন জিতেনি। ফাল্গুনের দুপুরের কড়া রোদে কলকাতায় আপ মিছিল করেছে। এটা বাঙালিদের একাংশের কাছেও একটা বড় খবর।

স্থানীয় সূত্রে এমনটাও জানা গেছে যে, পশ্চিমবঙ্গের মালদহ ও মুর্শিদাবাদের মুসলিমরা সব আপে নাম লেখাবে বলছে। কারণ কংগ্রেস তো হাওয়া হয়ে গেছে। বিকল্প তো দরকার। তারা মমতায় বিশ্বাসী নন। মমতা বিজেপির সঙ্গে বারেবারে ঘর বেঁধেছেন। বিজেপির দুই সাবেক মন্ত্রী শত্রুঘ্ন সিনহা ও বাবুল সুপ্রিয়কে সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের আসানসোল আর বালিগঞ্জ কেন্দ্রে প্রার্থী করেছেন মমতা। তার থেকে বাবা আপই ভালো!

সত্যিই বিজেপির বিকল্প দরকার বটে। তাই আন্না হাজারের আন্দোলনকে মূলধন করে দল গঠনের দুই বছরের মধ্যেই একে একে প্রতিষ্ঠাতা সদস্য যোগেন্দ্র যাদব, প্রশান্ত ভূষণ কুমার বিশ্বাসদের অপমান করে তাড়িয়ে দিয়ে গোটা দলটা আত্মসাৎ করা ইন্ডিয়ান রেভিনিউ সার্ভিসের প্রাক্তন অফিসার কমনম্যান কেজরিওয়াল তাদের কাছে বিকল্প মুখ।

পাঠকের নিশ্চয়ই মনে আছে দিল্লির বিধানসভা জিতে কেজরিওয়াল প্রথম ছুটে গিয়েছিলেন হনুমান মন্দিরে পূজা দিতে। এরপরে দিল্লির দাঙ্গায় তার সরকারের নিষ্ক্রিয় ভূমিকা নিয়েও অনেক প্রশ্ন তুলেছেন। কিন্তু কেজরিওয়াল স্পিক-টি-নট। বেনারসের মন্দিরে দাঁড়িয়ে আগেই কাশির মন্দিরে পুজো দিয়েছিলেন। গোয়ায় জিতলে বিনে পয়সায় তীর্থ যাত্রার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। অরবিন্দ কেজরিওয়াল নামে অতি উচ্চাকাঙ্ক্ষী লোকটি এইসবই করেন। কারণ তিনি আরেকটি নরেন্দ্র মোদি হতে চান। তিনি আসলে তো আরএসএসের প্ল্যান-বি। যদি কোনো কারণে বিজেপি ব্যর্থ হয়, কেজরিওয়াল আছেন।

জেনে রাখুন, অরবিন্দ কেজরিওয়াল সত্যি সত্যিই আরএসএসের এজেন্ট। তিনি, তার পরিবার জনসংঘ পরিবার, এটিও সত্যি। মনে রাখতে হবে এই জনসংঘই আজকের বিজেপি। বিজেপি আদভানির মতো নরেন্দ্র মোদিও জনসংঘ করতেন। সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা যায়, এই কেজরিওয়াল ছোটবেলা থেকেই আরএসএসের খুব কাছের ছিলেন। এমনকি যখন খড়গপুর আইআইটিতে পড়াকালিন সময়ে এবং তার পরবর্তীকালেও আর এসএস করতেন। পরে লোকপাল বিল নিয়ে আরএসএসের খাস লোক আন্না হাজারের সঙ্গে একমঞ্চে যোগ দেন। সঙ্গে ছিলেন বাবা রামদেব, কিরণ বেদি প্রমুখ। তারা সকলেই মোদি ঘনিষ্ঠ হিসেবে নানাভাবে লাভবান হয়েছেন। সবাই তা জানেন।

খুশি হিন্দুদের এক বড় অংশের মানুষও। যারা মনে করেন দেশের সবচেয়ে বড় বিপদের নাম পাকিস্তান। মুসলিম মানেই দেশদ্রোহী। তাদের বিশ্বাস করা উচিত নয়। উত্তর প্রদেশে ২০ শতাংশ মুসলমান বাস করেন। বিজেপি তাদের দলের পৌনে চার শ সদস্যের মধ্যে একজন মুসলমানকেও তাদের দলের প্রার্থী করেনি। তারা আরও মনে করে চা-ওয়ালার পুত্র নরেন্দ্র দামোদাস মোদি যা করেন, দেশের মানুষের ভালোর জন্যই করেন। মহাত্মাগান্ধী আর জওহরলাল নেহরুর কংগ্রেস দেশের সর্বনাশ করেছে। না হলে দেশ কোথায় এগিয়ে যেত। চীনই শুধু নয়, আমেরিকাকে ছাড়িয়ে যেত। তারা আরও মনে করে নেহেরু, ইন্দিরা রাজীবের উত্তরাধিকারি রাহুল আসলে একটা ‘পাপ্পু’। ওর বোনটিও একটা ক্ষমতালোভি। গান্ধী পরিবার মুক্ত ভারত গড়তে তাই বিজেপিকেই ভোট দেওয়া উচিত। যাতে যোগীর মতে ‘ইটলি কা ভাই-বেহেন’ দেশ থেকে পাকাপাকিভাবে বিদেশ চলে যায়। কিন্তু এর পরিণামের কথা অন্ধ মোদি ভোটার, যাদের দেশের ভক্ত মনে করা হয়, তারা কখনও ভাবতে চায় না।

মোদির এই বিপুল জয়ে সবচেয়ে লাভবান হবে কে? বিজেপির সবচেয়ে বড় বন্ধু, অর্থের জোগানদাতা গৌতম আদানি। আগামী দুই বছরের জন্য তার সামনে খুলে গেল সম্পদ লুটের বিপুল ভান্ডার। এর আগেই মোদির আশীর্বাদে ১১টি জলবন্দর এবং ৮টি স্থলবন্দর পেয়েছেন গৌতম আদানি। এবার সরকারি তেল কোম্পানির দিকে হাত বাড়িয়েছেন। ইন্ডিয়ান অয়েল আদানির সঙ্গে যৌথ ব্যবসার জন্য চুক্তি সই করেছে। এবার বিক্রি হবে পেট্রোলিয়াম, সেখানেও আদানি অন্যতম দাবিদার। হয় আদানি নয়তো মুকেশ আম্বানি পেট্রোলিয়াম কিনে নিবে। ফলে তেলের দামের উপর তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। তারা নিজেদের ইচ্ছেমতো দাম বাড়াবে।

ইতিমধ্যে ট্রাক্টরসহ কৃষি সরঞ্জাম কেনার জন্য চাষিদের স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া যে ঋণ দেয়, তা আদানি ক্যাপিটালের মাধ্যমে দেওয়ার জন্য। এসবিআইয়ের সঙ্গে আদানি ক্যাপিটালের চুক্তি হয়েছে। লক্ষাধিক এসবিআই কর্মচারী আর গ্রামের প্রত্যন্ত প্রান্তে এসবিআইয়ের শত শত শাখা কাজ করতে পারছে না, মাত্র কয়েক হাজার আদানি ক্যাপিটালের কর্মী সেই কাজ সহজে করবেন–কি অদ্ভুত যুক্তি। আসলে এই ঋণের জন্য চাষীরা প্রত্যক্ষভাবে আদানির কাছে নিজেদের বন্ধক রাখবে। ব্যাংকের টাকা কৃষকদের ঋণ দিয়ে মাঝখানে গৌতম আদানি কমিশন খাবেন। কি দারুণ কৌশল! আর এসবের বিনিময়ে ২০২৪ সালের আগে বিজেপির ভান্ডার আরও ভরে উঠবে হাজার হাজার কোটি টাকায় কেনা ইলেকটোরাল বন্ডের মাধ্যমে।

লেখক: ভারতের সিনিয়র সাংবাদিক

এসএ/

Header Ad

আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত

ঋষভ পান্ত। ছবি: সংগৃহীত

আইপিএলের মেগা নিলামে শুরুতে রেকর্ড গড়ে বিক্রি হয়েছিলেন শ্রেয়াস আইয়ার। তাকে ২৬.৭৫ কোটি রুপিতে কিনেছিল পাঞ্জাব কিংস। কিন্তু সেই রেকর্ডও টেকেনি বেশিক্ষণ। আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হয়েছেন ঋষভ পান্ত। তাকে ২৭ কোচটি রুপিতে দলে ভিড়িয়েছে লখনৌ সুপার জায়ান্টস।

রোববার (২৪ নভেম্বর) সৌদি আরবের দ্বিতীয় বৃহত্তর শহর জেদ্দায় অনুষ্ঠিত হয়েছে এবারের মেগা নিলাম। আর যেখানে ২৭ কোটি রুপিতে পান্থকে দলে নিয়েছে লখনৌ সুপার জায়ান্ট। সেই সঙ্গে আইপিএলের ইতিহাসের সবচেয়ে দাবি খেলোয়াড় হলেন পান্থ।

২ কোটি রুপি ভিত্তি মূল্যতে নিলামে উঠে ছিলেন পান্থ। শুরুতে তাকে নিয়ে বেঙ্গালুরুর সঙ্গে লড়াই করতে থাকেন লখনৌ। এই দুই দলের লড়াইয়ে লখনৌ বিজয়ী হলেও, দ্বিতীয় ধাপে পান্থকে দলে নিতে মাঠে নামে সানারাইজার্স হায়দরাবাদ। এখানেও শেষ পর্যন্ত জয়ী হয়েছে লখনৌ।

কিন্তু তার জন্য দলটিকে খরচ করতে হয়েছে ২৭ কোটি রুপি। যা আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ। সুতরাং আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় এখন পান্থ।

গত আসরের নিলামে মিচেল স্টার্ককে ২৪ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে দলে ভিড়িয়ে রেকর্ড গড়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কিন্তু এবারে ২৬ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে শ্রেয়াস আইয়ারকে দলে নিয়ে সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে পাঞ্জাব কিংস। এর একজন পরেই নিলামে ওঠা পান্থের নাম। সেখানেই জাতীয় দলের সতীর্থকে পিছনে ফেলেছেন তিনি।

Header Ad

আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরে পুলিশের দায়ের করা আরো এক মামলায় খালাস পেয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৩২ জন। রবিবার (২৪ নভেম্বর) গাজীপুর জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মো. বাহউদ্দিন কাজী দীর্ঘ শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুর সদর উপজেলার তৎকালীন হোতাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ি আওতাধীন মনিপুরের খাসপাড়া এলাকায় ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসে একটি পার্কিং করা বাসে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘোষণায় ওই এলাকার মোতালেব মেম্বারকে প্রধান আসামি করে ১৮ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৪০ থেকে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা (বিস্ফোরক) আইনে জয়দেবপুর থানা পুলিশ এস আই দিলীপ চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে ১০১(১)১৫ নম্বর মামলাটি দায়ের করেন।

পরে একই বছরের আগস্টে এস আই এমদাদুল হক তদন্ত করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং সাবেক মেয়র ও প্রতিমন্ত্রী মৃত অধ্যাপক এমএ মান্নানের ছেলে মনজুরুল করিম রনিকে সংযুক্ত করে ৩২ জনের নামে আদালতে চার্জশিট দাখিল করলে আদালত তা গ্রহণ করেন। মামলাটি দীর্ঘ শুনানি শেষে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় আজ রোববার আসামিদের ওই মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

আদালতে শুনানিকালে রাষ্ট্রপক্ষের কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না এবং বিবাদী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন ড. সহিদুজ্জামান, মেহেদী হাসান এলিস, আনোয়ার হোসেন, নাসির উদ্দিন, শফিকুল আলম মিলুসহ বিপুলসংখ্যক আইনজীবী।

এর আগে গত বুধবার শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে মন্তব্যের অভিযোগে করা মানহানি মামলা থেকে খালাস পান তারেক রহমান।

Header Ad

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গত এক সপ্তাহে প্রায় ২০ হাজার প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। আবাসন, শ্রম এবং সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে এই অভিযান চালানো হয়, যা সৌদির সরকার এবং স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়েছে।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সৌদি আরবের বার্তাসংস্থা সৌদি গেজেট।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে সৌদি আরবের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মোট ১৯ হাজার ৬৯৬ জন অবৈধ বাসিন্দাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে শনিবার সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা দিয়েছে। গত ১৪ নভেম্বর থেকে ২০ নভেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থার সহযোগিতায় নিরাপত্তা বাহিনীর পরিচালিত যৌথ নিরাপত্তা অভিযানের সময় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

সৌদি গেজেট বলছে, যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের মধ্যে ১১ হাজার ৩৩৬ জন রেসিডেন্সি আইন লঙ্ঘনকারী, ৫ হাজার ১৭৬ জন সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনকারী এবং ৩ হাজার ১৮৪ জন শ্রম আইন লঙ্ঘনকারী রয়েছেন। এছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করার সময় ১ হাজার ৫৪৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। তাদের মধ্যে ৩২ শতাংশ ইয়েমেনি নাগরিক, ৬৫ শতাংশ ইথিওপিয়ান নাগরিক এবং তিন শতাংশ অন্যান্য জাতীয়তার।

মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে অবৈধভাবে প্রবেশে সহায়তার চেষ্টাকারী ব্যক্তির ১৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রয়েছে। সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে বারবার সতর্ক করে দিয়ে আসছে।

সৌদি কর্তৃপক্ষ আইনলঙ্ঘনকারীদের বিষয়ে তথ্য দিতে সরকারি হেল্প লাইন নম্বর চালু করেছে। দেশটির মক্কা, রিয়াদ এবং পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের বাসিন্দারা ৯১১ এবং অন্যান্য অঞ্চলের বাসিন্দারা ৯৯৯ ও ৯৯৬ নম্বরে কল করে আইনলঙ্ঘনকারীদের তথ্য দিতে পারেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার