বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জয় হোক নারীর, জয় হোক মানবতার

আজ ৮ই মার্চ, সারা বিশ্বে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন করছি আমরা।

আমরা অনেক দিবসের বিশেষ প্রয়োজনীয়তা বা তারতম্য কতটা বুঝে করি, কতটা আনুষ্ঠানিকতায় পরিণত হয়েছে, আমাদের বোধ হয় সময় হয়েছে এটা বিশ্লেষণ করে দেখার। ১৮৫৭ সালের ৮ই মার্চে নিউইয়র্ক শহরে পোষাকশিল্পের নারী শ্রমিকরা কাজের ঘণ্টা কমানো এবং মজুরি বৃদ্ধির আন্দোলনে নামে। পরে ১৯০৯ সালে আমেরিকার সমাজতান্ত্রিক নারী সংগঠন ভোটের অধিকার, মজুরি বৃদ্ধি ও কর্মঘণ্টা নিয়ে আন্দোলন শুরু করে। সেই থেকে শুরু।

দ্বিতীয়টি ছিল আন্তর্জাতিক সমাজতান্ত্রিক সংগঠনগুলোর একটি আন্তর্জাতিক মঞ্চ। সেই সম্মেলনে জার্মান নেত্রী ক্লারা জেটকিন প্রস্তাব করেন যে ৮ই মার্চ হবে আন্তর্জাতিক নারী দিবস। তখন থেকেই শুরু এই দিবসটির উদযাপন, ঠিক যেভাবে ১ মে হচ্ছে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস। একই চিন্তা থেকেই নারীদের জন্য আলাদা একটি দিন ধার্য করা হয়। তখন কেবল এই সমাজতান্ত্রিক দেশগুলো এবং প্রগতিশীল চেতনায় উদ্বুদ্ধ সংগঠনগুলো এই দিবসটি পালন করত।

জাতিসংঘ ১৯৭৫ সালকে আন্তর্জাতিক নারীবর্ষ ঘোষণা করে এবং মেক্সিকোতে প্রথম আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। পরে জাতিসংঘ এটিকে দশক হিসেবে গ্রহণ করে ১৯৮৫ সালের নাইরোবি সম্মেলনে। এর পরের দশকে ১৯৯৫ সালে বেইজিংএ বিশাল আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলনের মাধ্যমে গোটা বিশ্ব এই দিবসটি পালন করে।

পৃথিবীর অর্ধেক জনগণ নারী, তাহলে এদের জন্য আলাদা দিবসের প্রয়োজনীয়তা কেন? পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যাবস্থায় যেখানে নারীদেরকে সমান মর্যাদা, সমানাধিকার, সমান দৃষ্টিভংগীতে দেখার বিষয়টি এখনও অনেক দূরের, সেক্ষেত্রে এই ধরনের সম্মেলন অনুষ্ঠান, নীতি নির্ধারন, এবং আন্তর্জাতিক সনদ গঠন এখন অবশ্যই প্রয়োজন। এটা আমাদের, অর্থাৎ গোটা সমাজ ও রাষ্ট্রের ব্যর্থতা।

একটি দিনে আমরা আমাদের অবস্থা বিশ্লেষণ করে গোটা বছরের কর্মকাণ্ড ও কর্মসূচী মূল্যায়ন করছি, কোথায় দুর্বলতা আছে, আর কী আমাদের প্রয়োজন এই মুহূর্তে, আমরা এখনও পরিষ্কার নই, তাই এই বিষয়গুলোকে সামনে নিয়ে আসার প্রয়োজনীয়তা এখনও রয়েছে।

বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে গেছে আমাদের স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে; আমাদের গড় আয়ু, নারীদের গড় আয়ু, যাদেরকে বলে উন্নত দেশ, তাদের সমান পর্যায়ে এসেছে। মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহার কমেছে, নারীদের কর্মসুযোগ এবং কর্মক্ষেত্রও অনেক বেড়েছে। এখন যেমন কলকারখানায় নারী শ্রমিকদের দেখা যায়, এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে এতে পোষাকশিল্পে নারীদের বড় অবদান রয়েছে, তেমনি গ্রামে ক্ষেত খামারে নারী কৃষি শ্রমিকদের সংখ্যাও বেড়েছে। যে পেশাগুলোকে মনে করা হতো পুরুষদের, সেসব ক্ষেত্রেও এখন নারীরা সমানভাবে কাজ করছে, নারীদের জন্য সব দ্বার খুলে গেছে। তারপরও কথা রয়ে যায়, বাড়ির কাজ এখনো নারীদেরই দায়িত্ব হিসেবে রয়ে গেছে এবং জাতীয়ভাবে এটার অর্থনৈতিক কোনো মূল্য ধরা হয় না যখন একটি দেশের গড় জাতীয় আয় ঠিক করা হয়।

প্রতিক্ষেত্রেই দেখা যায় নারী শ্রমিক পুরুষ শ্রমিকের তুলনায় কম মজুরী পায়। যদিও আমাদের সংবিধানে পরিষ্কারভাবে বলা আছে, নারী এবং পুরুষের কোনও বৈষম্য নেই। নারী বাইরে কাজ করলেও বাড়ীর সব কাজ যেহেতু নারীকেই সামাল দিতে হয়, তাই ধরে নেয়া হয় যে নারী কর্মক্ষেত্র থেকে আগে চলে যাবে, ফলে সে কম কাজ করবে। বাস্তবে যদিও দেখা যায়, নারীরা কম ফাঁকি দেয় এবং পুরুষের তুলনায় কোনও অংশেই কম কাজ করে না। এই বৈষম্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গী পুরুষতান্ত্রিক সমাজ থেকে সৃষ্ট। এরই ফল আমরা দেখি ভয়াবহভাবে নারীর শরীরের উপর আক্রমণ, নির্যাতন, যৌন হয়রানী, ধর্ষণ এবং পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে একটি বৈষম্যমূলক অবস্থানের মধ্যে দিয়ে।

তাই আমাদের আজকের দিনের ডাক হচ্ছে-এই পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গীর পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী। এই পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত পুরুষ কখনোই অন্যকে সম্মান করতে শিখবে না। তাই সকল ক্ষেত্রের ভিন্নতা–তা সে সামাজিক, অর্থনৈতিক, জাতিগত, লিঙ্গীয়, ধর্মীয় বা যে কোনও ভিন্নতাই হোক না কেন--সকলকে মানুষ হিসেবে মর্যাদা ও সম্মান দেখাতেই হবে।

এই হোক আমাদের আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২২ এর অঙ্গীকার।

জয় হোক নারীর।। জয় হোক মানবতার।।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত