রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫ | ২৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

পোশাক নিয়ে হেনস্তা: মামলা প্রত্যাহার করে নিলো ঢাবির সেই ছাত্রী

ঢাবির গ্রন্থাগারের সহকারী বুক বাইন্ডার মোস্তফা আসিফ অর্ণবকে জামিনের পর ফুল দিয়ে বরণ করা হয়। ছবি: সংগৃহীত

পরনের পোশাক নিয়ে হেনস্তার অভিযোগের মামলা তুলে নেওয়ার আবেদন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সেই ছাত্রী। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) তিনি শাহবাগ থানায় এ আবেদন করেন।

শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদ মনসুর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ওই শিক্ষার্থী মামলা প্রত্যাহারের একটি আবেদন করেছেন। তবে মামলা প্রত্যাহার করার ক্ষমতা একমাত্র আদালতের।

মামলা প্রত্যাহারের বিষয়ে ওই শিক্ষার্থীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ করে গণমাধ্যমকে বলেন, “আমি আর কী করতে পারি, এটি সবকিছুর পর ‘তৌহিদি জনতা’ই তো।”

এদিকে ‘হত্যা ও ধর্ষণের’ হুমকি পাওয়ায় মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন বলে গণমাধ্যমে জানিয়েছেন ঢাবির সেই ছাত্রী। এ ছাড়া মামলা তুলে নিতে ওই ছাত্রীকে ‘অনুরোধ বা চাপ প্রয়োগের’ অভিযোগ উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের বিরুদ্ধেও। ঘটনার তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি করা হয়েছে।

প্রক্টরের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন একটি তথ্য ছড়িয়েছে যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ মামলা প্রত্যাহার করতে ওই শিক্ষার্থীকেই অনুরোধ বা চাপ প্রয়োগ করেছেন। ছড়িয়ে পড়া তথ্যটি ভুল, অসত্য ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে ছড়ানো হচ্ছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও প্রক্টরিয়াল বডি বুধবার (৫ মার্চ) থেকে শিক্ষার্থীর বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে হেনস্তাকারীকে তাৎক্ষণিক থানায় পাঠিয়েছে, মামলা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে।

গত বুধবার দুপুরে জাতীয় জাদুঘরের সামনে ওই ছাত্রী হেনস্তার শিকার হওয়ার অভিযোগে শাহবাগ থানায় মামলা করেন। এজাহারে বলা হয়, তিনি হেঁটে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যাচ্ছিলেন। রাজু ভাস্কর্যের সামনে পৌঁছালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারের সহকারী বুক বাইন্ডার মোস্তফা আসিফ অর্ণব তাকে থামিয়ে ‘পর্দা’ করেননি কেন বলে প্রশ্ন করেন। ‘ওড়না ঠিক নাই’ কেন বলাসহ ‘কুরুচিপূর্ণ’ কথা বলে তাকে ‘যৌনপীড়ন’ করেন। ওই শিক্ষার্থী প্রক্টরকে ফোন করলে অর্ণব দৌড়ে পালিয়ে যান। পরে অর্ণবের ছবিসহ বিষয়টি ফেসবুকে পোস্ট করেন ওই ছাত্রী। ওই ছবি দেখে অর্ণবকে শনাক্ত করা হয় এবং তাকে প্রক্টর অফিসে ডেকে নেওয়া হয়। পরে ওই ছাত্রী মামলা করেন এবং অর্ণবকে শাহবাগ থানায় সোপর্দ করা হয়।

অর্ণবের মুক্তির দাবিতে বুধবার মাঝরাতের পর শাহবাগ থানায় জড়ো হন একদল ব্যক্তি, যারা নিজেদের ‘তৌহিদী জনতা’ দাবি করেন। মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত তারা সেখানেই অবস্থানের ঘোষণা দেন। তারাই গতকাল বৃহস্পতিবার অর্ণবকে জামিনের পর ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নেন।

Header Ad
Header Ad

মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি, ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড দাবি  

ছবিঃ সংগৃহীত

মাগুরায় আট বছরের শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তির (মৃত্যুদণ্ড) দাবিতে মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেছেন ছাত্রীরা।

শনিবার (৮ মার্চ) দিনগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি সুফিয়া কামাল হল থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বের হন তারা। ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘দফা এক দাবি এক, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা।

ক্যাম্পাসে মিছিল বের হলে পরে এতে অন্য হলগুলোর নারী শিক্ষার্থীরা যোগ দেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত রাত একটার দিকে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে জড়ো হয়ে তাদের বিক্ষোভ করতে দেখা গেছে।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ছাত্রীরা বলেন, দেশে শিশু থেকে বৃদ্ধা কেউই ধর্ষকদের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না। ধর্ষকদের গ্রেফতার করার পর তাদের বিচার হয় কি না, তা আমরা জানতে পারি না। দেখা যায় ধর্ষকরা জামিন পেয়ে বাইরে অবাধে চলাফেরা করে। ধর্ষকদের শাস্তি সংবিধানে লিপিবদ্ধ থাকলেও তা বাস্তবায়ন হতে দেখি না। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে আইন সংশোধনসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।

এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বেগম রোকেয়া হলের সামনে থেকে শিক্ষার্থীরা মশাল মিছিল বের করেন। মিছিলটি রোকেয়া হলের সামনে থেকে ভিসি চত্বর প্রদক্ষিণ করে ফের রোকেয়া হলের সামনে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় ভারত: রাজনাথ সিং

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত সবসময় সুসম্পর্ক রক্ষা করতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। তিনি বলেন, ভারত সবসময় প্রতিবেশীদের সঙ্গে শক্তিশালী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় এবং বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়।

শনিবার (৮ মার্চ) দেশটির বার্তা সংস্থা ইন্দো-এশীয় নিউজ সার্ভিসকে (আইএএনএস) দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেন তিনি।

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ভারত সর্বদা তার প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় এবং বাংলাদেশও আমাদের প্রতিবেশী দেশ। আমরা সর্বদা আমাদের প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করি। কারণ (সাবেক প্রধানমন্ত্রী) অটল বিহারী বাজপেয়ী বলতেন, আমরা আমাদের বন্ধুদের পরিবর্তন করতে পারি; প্রতিবেশীদের নয়। সুতরাং, আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সংঘটিত গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। এরপর ৮ আগস্ট ক্ষমতায় আসে ড. মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে একাধিকবার উদ্বেগ জানিয়েছে নয়াদিল্লি। সবশেষ শুক্রবারও (৭ মার্চ) বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল।

নয়াদিল্লিতে সাপ্তাহিক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, আমরা স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং প্রগতিশীল বাংলাদেশ সমর্থন করি; যেখানে সব সমস্যার সমাধান গণতান্ত্রিক উপায়ে এবং অন্তর্ভুক্তি ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে সমাধান করা হবে।

বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে রণধীর জয়সওয়াল বলেন, গুরুতর অপরাধের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত সহিংস উগ্রপন্থীদের মুক্তি আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিকে আরও তীব্র করে তুলেছে।

শুক্রবারের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের ‘হিন্দুসহ সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতা’র অভিযোগের বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই মুখপাত্র বলেন, ভারত আশা করছে, বাংলাদেশ কোনও ধরনের পার্থক্য না করেই হত্যাকাণ্ড, অগ্নিসংযোগ ও সহিংসতার সঙ্গে জড়িত সকল অপরাধীর বিরুদ্ধে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করবে এবং তাদের বিচারের আওতায় আনবে।

জয়সওয়াল বলেন, আমরা বারবার গুরুত্ব দিয়ে বলেছি যে, হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের পাশাপাশি তাদের সম্পত্তি এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান রক্ষা করা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব।

এর আগে, গত মাসে ওমানে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠক করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বৈঠকে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে সতর্ক করেন ভারতের এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

Header Ad
Header Ad

পিলখানা হত্যাকাণ্ড: শেখ হাসিনাসহ ১৫ জনকে ডেকেছে তদন্ত কমিশন

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য শেখ হাসিনাসহ ১৫ জনকে ডেকেছে তদন্ত কমিশন। ছবি: সংগৃহীত

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তরে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ভারতে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৫ জনকে ডেকেছে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন।

শনিবার (৮ মার্চ) এ বিষয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে কমিশন। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, ঘটনাটির সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট ১৫ জন ব্যক্তিকে সাক্ষ্য প্রদানের জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য যাদের ডাকা হয়েছে, তারা হলেন- সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারেক আহমেদ সিদ্দিক, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপস, গোপালগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, জামালপুর-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মির্জা আজম, ঢাকা-৮ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিম, ৪৪ রাইফেল ব্যাটালিয়নের তৎকালীন অধিনায়ক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ শামসুল আলম, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) লেফটেনেন্ট জেনারেল (অব.) মোল্লা ফজলে আকবর, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) মঈন উ আহমেদ, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ, র‌্যাবের সাবেক মহাপারিচালক (ডিজি) হাসান মাহমুদ খন্দকার, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা আব্দুল কাহার আকন্দ, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজি) নূর মোহাম্মদ ও সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাক্ষ্যগ্রহণ কার্যক্রম ৩১ মার্চের মধ্যে সম্পন্ন করার পরিকল্পনা রয়েছে। এ জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের ৭ দিনের মধ্যে সাক্ষীদেরকে তাদের সুবিধামতো সময়সূচি লিখিতভাবে কমিশনকে জানাতে হবে। সাক্ষীরা ফোন, ইমেইল বা চিঠির মাধ্যমে সময়সূচি কমিশনের কাছে পাঠাতে পারবেন।

বিজ্ঞপ্তিতে সতর্ক করে বলা হয়েছে, কোনও সাক্ষী যদি অসহযোগিতা করেন, তবে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন থেকে আইন অনুযায়ী কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, পদ্ধতিতে সাক্ষ্য দিতে সাক্ষীরা জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে, অথবা অনলাইনে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সাক্ষ্য দিতে পারবেন। সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য আগ্রহী ব্যক্তিরা মোবাইল: +৮৮০১৭১৪০২৬৮০ বা ইমেইল: commission@bdr-commission.org  এর মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারবেন।

এ ছাড়া কমিশনের কার্যালয় বিআরআইসিএম ভবন, সপ্তম তলা, (সায়েন্স ল্যাবরেটরি) ড. কুদরত-ই-খুদা রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৫ এসেও সাক্ষী দিতে পারবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি, ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড দাবি  
বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় ভারত: রাজনাথ সিং
পিলখানা হত্যাকাণ্ড: শেখ হাসিনাসহ ১৫ জনকে ডেকেছে তদন্ত কমিশন
ভারতে ঘুরতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার ইসরায়েলি নারী, একজনের মরদেহ মিলল লেকে
নারী দিবসে জ্যাকলিনের চমক! এই প্রথম বাংলা গান গাইলেন অভিনেত্রী (ভিডিও)
ঈদে যেভাবে মিলবে টানা ৯ দিনের ছুটি
কুমিল্লায় হত্যা মামলায় যুব মহিলা লীগ নেত্রী বিথি গ্রেপ্তার
ভারতের শেয়ারবাজারে ট্রিলিয়ন ডলারের ধস, মধ্যবিত্তের মাথায় হাত
টাঙ্গাইলে মৃতপ্রায় গরু জবাই করে মাংস বিক্রি, কসাইকে জরিমানা
মুম্বাইয়ের সম্পত্তি বিক্রি, তবে কি বলিউড থেকে বিদায় নিচ্ছেন প্রিয়াঙ্কা?
মুশফিককে বিদায়ী সংবর্ধনা দেবে বিসিবি
ইফতার মাহফিল স্থগিত করলো বিএনপি
আমুর কোটিপতি এপিএস আজাদের অবৈধ সম্পদের সন্ধানে দুদক
বনশ্রীতে স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার ৬
চুয়েটে মাদক সেবনকালে দুই আবাসিক হলের ১৩ শিক্ষার্থী আটক
জুলাই অভ্যুত্থানে ১১ নারী শহীদ হয়েছেন: উপ‌দেষ্টা আসিফ মাহমুদ
সাতক্ষীরায় পুকুরে মাছ ধরায় চাচার লাঠির আঘাতে ভাইপোর মৃত্যু
আজম খানের স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্তিতে যা বললেন মেয়ে অরণী খান
বেসরকারি নিরাপত্তাকর্মীরা পাচ্ছেন গ্রেফতারের ক্ষমতা  
নারীর রমজান ও রোজার বিধান