বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দোষী সাব্যস্ত হলে শেখ হাসিনাকে ফেরত আনা হবে: আইন উপদেষ্টা

আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর, যদি তিনি দোষী সাব্যস্ত হন, তবে ভারতের সঙ্গে প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় তাকে ফেরত আনা হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। সোমবার সন্ধ্যায় সচিবালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, সাধারণত কাউকে দোষী সাব্যস্ত করা হলে প্রত্যর্পণের বিষয়টি সামনে আসে। ভারতের সঙ্গে চুক্তির ফলে তাকে ফেরত আনা তুলনামূলক সহজ হবে। তাই দোষী সাব্যস্ত হলে অবশ্যই শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে।

এদিকে, গত জুলাই ও আগস্টের গণহত্যার বিচার শুরুর লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করেছে। এ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন হাইকোর্টের বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদার। ট্রাইব্যুনালের অন্যান্য সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানিয়েছেন, বিচারক নিয়োগে কিছুটা দেরি হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শের কারণে। তবে বর্তমানে হাইকোর্টের দুজন বিচারপতি এবং একজন অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজকে নিয়ে ট্রাইব্যুনাল গঠনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।

তদন্ত সংস্থাও ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে এবং তারা ইতিবাচক তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছে বলে জানান আইন উপদেষ্টা। গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত গণহত্যার দায়ে ১,০০০ এরও বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়েছে এবং হাজার হাজার ছাত্র-জনতাকে আহত করা হয়েছে। এসব অপরাধের বিচার শিগগিরই শুরু হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

গণহত্যার মূল অভিযুক্তদের বিষয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, আমরা বিশ্বাস করি যারা এই নৃশংসতার জন্য দায়ী, তারা অনেকেই এখনও আত্মগোপনে আছেন বা পালিয়ে গেছেন। তবে যারা গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাদের বিচারে কোনো সমস্যা নেই। পলাতকদের বিচার নিশ্চিত করতে আমাদের আইন ব্যবস্থা পূর্ণ প্রস্তুত রয়েছে। দোষী সাব্যস্ত হলে বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় সংশ্লিষ্ট দেশগুলো থেকে পালিয়ে থাকা অপরাধীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে। আর যেসব দেশের সঙ্গে আমাদের চুক্তি নেই, আন্তর্জাতিক বিধান মেনে তাদের ফিরিয়ে আনার জন্য যা যা করা সম্ভব তা করা হবে।

Header Ad
Header Ad

গুম-খুনে জড়িত ২০ কর্মকর্তার পাসপোর্ট স্থগিত, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রতীকী ছবি

গুমের সঙ্গে জড়িত ২০ সেনা ও পুলিশ কর্মকর্তার পাসপোর্ট স্থগিতের নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে তাদের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) এসব তথ্য জানা গেছে। রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. কামরুজ্জামানের সই করা একটি প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ দেওয়া হয়।

এতে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) অতিরিক্ত আইজিপিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, গুমের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগের ভিত্তিতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত কার্যক্রম চলছে।

ওই ২০ কর্মকর্তা হলেন, র‌্যাবের সাবেক ডিজি মোখলেছুর রহমান, চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ও বেনজীর আহমেদ, র‌্যাবের সাবেক এডিজি জিয়াউল আহসান (বর্তমানে গ্রেপ্তার) ও কর্নেল তোফায়েল মোস্তুফা সারোয়ার, র‌্যাব-৭ এর সাবেক সিও লে. কর্নেল মেফতা উদ্দিন আহমেদ, র‌্যাবের সাবেক সিও অতিরিক্ত ডিআইজি খন্দকার লুৎফুল কবির (র‌্যাব-৪) ও শাহাবুদ্দিন খান (র‌্যাব-১০), র‌্যাবের সাবেক পরিচালক লে. কর্নেল মাহাবুব আলম, র‌্যাব-১১-এর সাবেক সিও লে. কর্নেল কামরুল হাসান, র‌্যাব-১-এর সাবেক সিও লে. কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সিটিটিসির প্রধান পলাতক এসবি প্রধান মনিরুল ইসলাম ও ডিআইজি মো. আসাদুজ্জামান, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাবেক (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ, ডিএমপির সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার শেখ মোহাম্মদ মারুফ হাসান, ডিবির সাবেক ডিসি মশিউর রহমান, সিটিটিসির সাবেক এডিসি তৌহিদুল ইসলাম, ডিজিএফআইয়ের সাবেক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবু তাহের মোহাম্মদ ইব্রাহিম, মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, মাহাবুবুর রহমান সিদ্দিক।

Header Ad
Header Ad

ভাইরাল ভিডিওটি ছিল ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’, ব্যবহৃত হয়েছে ডামি অস্ত্র

ছবি: সংগৃহীত

সুসজ্জিত মঞ্চের চিত্রনাট্যের দৃশ্যায়ন নয়, একেবারে যেন বাস্তব ঘটনার মতোই মনে হবে। ইসলামিক স্টেট (আইএস) নামে একটি জঙ্গি সংগঠনের পোশাকসাদৃশ্য বস্ত্র দুজনের শরীরে। সেইসাথে হাতে রাইফেল নিয়ে স্লোগান।

ভিডিওতে দেখা গেছে, সুসজ্জিত মঞ্চে হাঁটু গেড়ে বসা গুটিকয়েক মানুষ। সবার পরনে সাদা পায়জামা, মাথায় টুপি। মঞ্চটির একটি কোণে সুসজ্জিত ডায়াস। ডায়াসের দু’পাশে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস) এর পোশাক সদৃশ্য পরিধান পরে দুই ব্যক্তি ‘অস্ত্র’ হাতে দাঁড়িয়ে। প্রায় একই ধরনের সাদা পোশাক পরিহিত আরেকজন ডায়াসে আরবি ভাষায় বক্তব্য দিচ্ছেন। বক্তব্যের মাঝে মাঝে ‘আল্লাহ আকবর’ স্লোগান দিচ্ছেন উপস্থিত দর্শনার্থীরাও।

ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের অনুকরণে দেওয়া ৫ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের বক্তব্যের ভিডিওটি বুধবার রাতে ‘ডা. ইলিশ নজরুল’ নামে একটি ফেইসবুক আইডি থেকে ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে যায়।

তবে ভিডিওটির ব্যানারে দেখা যাচ্ছে, যশোরের রাজারহাটে জামিয়া ইসলামীয়া মাদরাসার বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মুফতী লুৎফুর রহমান ফারুকী। যশোর জামিয়া ইসলামীয়া মাদরাসার প্রিন্সিপাল ও শিক্ষা সচিব জানিয়েছেন, মাদরাসার বার্ষিক আঞ্জুমানের (প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান) সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী মানুষের লড়াই-সংগ্রামের বিষয়টি অভিনয় করে উপস্থাপন করেছেন। এটি শুধুমাত্র অভিনয়, কোনোভাবেই এর সঙ্গে বাস্তবিক কিছু নেই।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, যশোর শহরতলীর রাজারহাট বিহারি কলোনি এলাকায় ২০১২ সালে যশোর জামিয়া ইসলামীয়া মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠিত হয়। কওমি মাদরাসা হিসেবে এখানে প্রায় ৫০০ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করেন। এখান থেকে মূলত হাফেজ, মাওলানা ও মুফতি ডিগ্রি প্রদান করা হয়।

মাদরাসার শিক্ষা সচিব মাকফুর রহমান বলেন, এই মাদরাসায় প্রতি বছর শিক্ষার্থীদের নিয়ে বার্ষিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। সেখানে যারা উপস্থিত বক্তৃতা, হামদ-নাত, গজল ও অভিনয়ে ভালো করে, তাদের পুরস্কৃত করা হয়। গত ১৭ ডিসেম্বর এই মাদরাসা প্রাঙ্গণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ছাত্ররা ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে অভিনয় করে দেখান।

মুখ ঢাকা ‘সশস্ত্র গার্ড’ হিসেবে দাঁড়িয়ে থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, তাদের হাতে থাকা অস্ত্রগুলো কাঠ ও শোলা দিয়ে তৈরি। আসলে এটি অভিনয় ছাড়া কিছু নয়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাদরাসার প্রিন্সিপাল মুফতি লুৎফুর রহমান ফারুকী বলেন, ১৬ ডিসেম্বর এই মাদরাসা প্রাঙ্গণে আজীবন সদস্যদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই মঞ্চেই বার্ষিক আঞ্জুমানের আয়োজন করা হয়। আঞ্জুমানে শিক্ষার্থীদের প্রতিভা বিকাশ হয়। এতে যারা ভালো করে, তাদের পুরস্কৃত করা হয়। বিষয়টি কোনো খারাপ উদ্দেশ্যে করা হয়নি।

যশোর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ভিডিওটি ফেসবুকে দেখেছি। মাদরাসার ছাত্রদের একটি প্রতিযোগিতার অংশ এটি। তারা ডামি অস্ত্র ব্যবহার করে অভিনয় করেছেন।

এ ব্যাপারে যশোরের জেলা প্রশাসক আজহারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, জামেয়া ইসলামিয়া মাদরাসায় কালো কাপড়ে মুখ আবৃত করে বক্তৃতার ভিডিওটি ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’র দৃশ্য। যে বন্দুক হাতে দুজনকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে সেটি সোলা আর ককশিট দিয়ে বানানো। এরসাথে জঙ্গি কার্যক্রমের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

তিনি আরও বলেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদন্ত করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে। আয়োজকদের সাথে আমাদের কথা হয়েছে। এতে আমরা নিশ্চিত হয়েছি ঘটনাটি গুরুতর কিছু না। তারপরও এ ধরনের বিষয়ে সতর্ক হওয়ার জন্য আমরা মাদরাসা কর্তৃপক্ষকে বলেছি। তারা দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে ৫ কর্মকর্তা নিয়োগ

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিকসহ পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে ৫ সদস্যর একটি দল গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দুদকের ঊর্ধ্বতন সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

দুদকের উপ-পরিচালক মো. সালাহউদ্দিনের নেতৃত্বে অনুসন্ধান দলের অন্য সদস্যরা হলেন- উপ-পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান, সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া, এস এম রাশেদুল হাসান এবং এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর।

এর আগে, শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের কথা মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) জানিয়েছিলেন দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন।

দুদক সূত্র জানিয়েছে, আশ্রায়ণ প্রকল্প, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বেজা ও বেপজার বিভিন্ন প্রকল্পসহসহ ৯টি প্রকল্পে অন্তত ৮০ হাজার কোটি টাকারও বেশি অর্থ লুটপাট করা হয়ছে। এসব অর্থ আত্মসাৎ ও দেশের বাইরে পাচারের অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ যাচাই-বাছাই শেষে কমিশনের বৈঠকে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এর আগে গত ১৫ ডিসেম্বর ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিকের মালয়েশিয়ার ব্যাংকের মাধ্যমে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র (আরএনপিপি) থেকে ৫০০ কোটি ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা) লোপাটের অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গুম-খুনে জড়িত ২০ কর্মকর্তার পাসপোর্ট স্থগিত, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ভাইরাল ভিডিওটি ছিল ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’, ব্যবহৃত হয়েছে ডামি অস্ত্র
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে ৫ কর্মকর্তা নিয়োগ
৫ বছর পর চালু হচ্ছে রংপুর চিনিকল, এলাকায় খুশির বন্যা
মোদির বিতর্কিত পোস্ট: যে বার্তা দিলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ভারত থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
তনুর গ্রাফিতির ওপর পোস্টার সাঁটালেন মেহজাবীন, সমালোচনার ঝড়
ফ্যাসিস্ট সরকার দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: তারেক রহমান
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে কত?
তাবলিগ ইস্যুতে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী
নির্বাচনের জন্য ৬ মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয়: সালাহউদ্দিন আহমেদ
এনটিএমসির সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউলের দুর্নীতির অনুসন্ধানে দুদক
দিনাজপুরে অর্ধকোটি টাকার নিষিদ্ধ ট্যাবলেটসহ আটক ২
রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান
শামা ওবায়েদকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, কনটেন্ট ক্রিয়েটর ইলিয়াসের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল
প্রধান উপদেষ্টা মিসরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন
সাকিবকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ
এবার ভারতীয় পণ্যে উচ্চ শুল্ক আরোপে ট্রাম্পের হুমকি
কড়াইল বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের দুই বছর আজ