বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মন্তব্য প্রতিবেদন

ডিসেম্বরেই সরকার উৎখাতে সক্রিয় একটি মহল

১০ ডিসেম্বর নিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি যখন পাল্টাপাল্টি অবস্থানে অনড়, তখন রাজনীতির অন্ধরমহলে চলছে অন্য খেলা। সেই খেলা অপরাজনীতি আর উগ্রপন্থীদের কূটকৌশলের খেলা। শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশের কথা নিশ্চয়ই সবার মনে আছে। সেই খেলায় হেফাজত ছিল সামনের সারির খেলোয়াড়। আর নেপথ্যে ছিল বিএনপি এবং পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই।

অভিযোগ আছে, শেখ হাসিনার সরকার উৎখাতের জন্য মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ এবং পশ্চিমা শক্তির একটি অংশ বিপুল অর্থ বিনিয়োগ করে। সেই অর্থ আইএসআই-এর মাধ্যমে বাংলাদেশে আসে। বিপুল অর্থ বিলিয়ে সরকারবিরোধী গোষ্ঠীকে সংগঠিত করা হয়। এদের নেতৃত্ব দেন উগ্রপন্থী ভাবধারার রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা। এদের নেতৃত্বে এবং হেফাজতের উদ্যোগে শাপলা চত্বরে মহাসমাবেশের আয়োজন করা হয়। সেই একই পথ ধরে সরকারবিরোধী একটি বড় অংশ নেপথ্যে কাজ করছে।

এবারও শেখ হাসিনা সরকার উৎখাতের জন্য মধ্যপ্রাচ্য ও পশ্চিমা শক্তির একটি অংশ বিপুল পরিমাণ অর্থ লগ্নি করেছে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উদযাপনের পরেই ঢাকায় তারা লাখ লাখ মানুষ জড়ো করার পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিভিন্ন জেলা থেকে লোক জড়ো করা হচ্ছে রাজধানী ঢাকা এবং এর আশপাশের এলাকায়। ঢাকার হোটেলগুলোতে পুলিশ হানা দিতে পারে- এই আশঙ্কায় অনেকেই আত্মীয়-স্বজনের বাসায় উঠছেন।

দেশের অভ্যন্তরে ও বাইরে কর্মরত বিভিন্ন গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, আগামী ১৮ থেকে ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে কুচক্রীরা এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায় যা সামাল দেওয়ার ক্ষমতা সরকারের নেই। এক্ষেত্রে তারা নেপালের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে চায়। ২০০৮ সালে নেপালের রাজনৈতিক দলগুলো রাজা জ্ঞানেন্দ্রকে আন্দোলনের মাধ্যমে উৎখাত করে। সব রাজনৈতিক দলের লাখ লাখ নেতা-কর্মী কাঠমান্ডুর আশপাশে অবস্থান নেয়। একটি নির্দিষ্ট দিনে তারা কাঠমান্ডুর রাজপথে দাঁড়িয়ে যায়। এতে রাজধানী অচল হয়ে পড়ে। টানা আন্দোলনের মুখে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন রাজা জ্ঞানেন্দ্র। ঠিক এমন একটি কৌশল নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে একটি কুচক্রীমহল। তারা ঢাকাকে অচল করতে লাখ লাখ মানুষকে রাজপথে জড়ো করার কৌশল নিয়েছে।

একটি আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সূত্র বলছে, শেখ হাসিনা সরকারকে উৎখাত করতে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে একমঞ্চে আনতে সক্রিয় রয়েছে কয়েকটি বিদেশি দূতাবাস। তারা বিভিন্ন সময় বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের নামে সরকার উৎখাতের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের বিষয় নিয়ে আলোচনা করছেন। উৎসাহ জোগাচ্ছেন। অর্থ বিনিয়োগ করছেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত গোয়েন্দা তথ্য সরকারের হাতে এসেছে। বিরোধীদের অপকৌশল জানতে পেরে সরকার কঠোর মনোভাব নিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে সরকার বিএনপি মহাসচিবসহ বেশ কয়েকজন নেতা ও শতাধিক কর্মীকে আটক করেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আরও বেশ কিছু নেতা-কর্মী আটক হতে পারেন বলে জানা গেছে।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নির্বাচনের মাধ্যমেই আবার ক্ষমতায় আসতে চায়। তবে অনেকেই মনে করেন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় আসা কঠিন হবে। এটা আওয়ামী লীগ ভালো করেই জানে। সেজন্যই তারা আওয়ামী মনোভাবাপন্ন লোকদের সমন্বয়ে একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে। এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে না। তারা চায়, আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা হোক। সরকারের সহযোগিতা ছাড়া সেটা সম্ভব নয়। সরকারের পক্ষ থেকেও স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, দেশে আর কোনোদিন তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসবে না। তাহলে কি বিএনপিকে ছাড়াই আগামী নির্বাচন হবে? এটা কি আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী মেনে নেবে?

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায়। তারা এ বিষয় নিয়ে সরকারের সঙ্গেও কথা বলেছেন। তারা বারবার একই কথা বলছেন যে, বিএনপিকে যেকোনো মূল্যে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হোক। সেজন্য যদি সরকারকে কিছু ছাড় দিতে হয় তাহলেও তা করতে বলছেন কয়েকজন রাষ্ট্রদূত ও দূতাবাসের প্রতিনিধিরা। তারা একরকম অবস্থান নিয়ে আছেন। তবে তারা চীন এবং ভারত কী অবস্থান নেয় সেটা দেখার জন্যও অপেক্ষা করছেন। বিএনপিকে নির্বাচনে রাখার ব্যাপারে ভারত ও চীন যদি ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারে তাহলে সরকারের উপর বড় ধরনের চাপ তৈরি হবে। সরকার তখন বিকল্প পথ খুঁজতে বাধ্য হবে।

সরকারের উচ্চপর্যায়ের একটি সূত্র জানায়, নির্বাচনে আনার জন্য বিএনপিকে বড় কোনো ছাড় তারা দেবে না। ক্ষমতাসীন দল মনে করছে, আন্তর্জাতিক শক্তি নিশ্চয় এই দেশে উগ্রপন্থী-জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীকে উৎসাহিত করবে না। সঙ্গত কারণেই আওয়ামী লীগ তাদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে। শেখ হাসিনা সরকার শক্ত হাতে জঙ্গিদের দমন করেছে। বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন দমনে ভারত সরকারকে সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে। তা ছাড়া দেশে তেমন কোনো সাম্প্রদায়িক শক্তির আস্ফালন দেখা যায়নি। এ ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার সরকার এগিয়ে রয়েছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সরকারের অনড় অবস্থান কতদিন ধরে রাখতে পারবেন তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। সরকারের ভেতরের একটি অংশ সরকারকে ফাঁদে ফেলতে বিরোধী শক্তির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখে চলেছে এবং নানা কূটকৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে। এখনই সতর্ক না হলে সরকার যে কোনো মুহূর্তে বিপদে পড়তে পারে।

নিশ্চয় সরকার এ ব্যাপারে সজাগ থাকবে এবং রাজনীতিকে সঠিক নেতৃত্ব ও রাজনীতি দিয়েই মোকাবিলা করবে।

এসজি

Header Ad
Header Ad

এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  

ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর। ছবিঃ সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রাজধানীর আদাবর থানায় দায়েরকৃত রুবেল হত্যা মামলায় ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম. এ আজহারুল ইসলামের আদালত গ্রেফতার দেখানোর এ আদেশ দেন।

এদিন সকালে আসামিদের আদালতে হাজির করে উক্ত মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। পরে সে আবেদন মঞ্জুর করেন বিচারক।। সোয়া ৯ টার পর তাদের এজলাসে তোলা হয়। তিন জনের মধ্যে সামনে ছিলেন শাহজাহান ওমর।

এই সময় সাংবাদিকরা তাদের ছবি তুলতে গেলে। তখন শাহজাহান ওমর বলেন, ‘এই ফটো তোলোস কেন?’ পরে তাদের এজলাসে নিয়ে যাওয়া হয়।

সেখানে অনেকটাই স্বাভাবিক ছিলেন শাহজাহান ওমর। আইনজীবী-পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সময় পার করেন। কখনও হেসেছেন। আইনজীবীদের কাছে মামলার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। জানতে চান তিনি এজাহারনামীয় আসামি কি না।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৫ আগস্ট রুবেলসহ কয়েকশ ছাত্র-জনতা সকাল ১১টার দিকে আদাবর থানাধীন রিংরোড এলাকায় প্রতিবাদী মিছিল বের করে। এসময় পুলিশ, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, তাঁতীলীগ, কৃষকলীগ, মৎস্যজীবী লীগের নেতাকর্মীরা গুলি চালায়। এতে রুবেল গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।

এ ঘটনায় ২২ আগস্ট আদাবর থানায় হত্যা মামলা করেন রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম।

Header Ad
Header Ad

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  

প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবিঃ সংগৃহীত

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক এবং গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

বুধবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

পোস্টে তিনি লিখেছেন, সংবাদ মাধ্যমটি (বিবিসি বাংলা) যখন শেখ হাসিনার বিষয়ে লেখে, তখন তার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পটভূটি বাদ দেয়। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর উনি ভারতে চলে গেছেন এমন শব্দ ব্যবহার করতে তারা অধিকতর পছন্দ করে। বাস্তবতা হচ্ছে শেখ হাসিনা অসংখ্য শিশু হত্যা, নজিরবিহীন সহিংসতা, লুণ্ঠন, দুর্নীতি, বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং তিন হাজারের বেশি মানুষকে গুম করে ভারতে পালিয়ে গেছেন।

তিনি লেখেন, গত সপ্তাহে শেখ হাসিনাকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে সংস্থাটি বলছে, শেখ হাসিনা তার দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনামলে হত্যা এবং গুমের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনে এই গুরুত্বপূর্ণ অংশের কিছুই উল্লেখ ছিল না। তারা বিপ্লবের পরে গণগ্রেপ্তার নিয়ে কথা বলতে বেশি পছন্দ করে।

শফিকুল আলম লেখেন, কোনো গণগ্রেপ্তার হয়েছে? কতজনকে গত ছয় মাসে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? আমরা জানতাম যে ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর পুলিশ বিএনপির সমাবেশকে জোরপূর্বক ছত্রভঙ্গ করেছিল। তারপর কমপক্ষে ২৫ হাজার জনকে গ্রেপ্তার করেছিল।

প্রেস সচিব আরও লিখেছেন, মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনাকে একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে। গতকাল তারা একটি সংবাদ প্রকাশ করেছে। সেখানে তারা বলেছে যে, হাসিনা নয়াদিল্লি থেকে ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলবেন। প্রকৃতপক্ষে, এটি ‘বাংলার কসাইয়ের’ জন্য একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম! এটি কি কখনো নির্বাসিত বিএনপি নেতা তারেক রহমানকে একই রকম প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে? হাসিনার স্বৈরশাসনের আমলে তারেক রহমান লন্ডনে কীভাবে সময় কাটাচ্ছিলেন সে সম্পর্কে লিখেছিল? এটি কি তার সাক্ষাৎকার নিয়েছিল?

Header Ad
Header Ad

কুয়াকাটা পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরন ও

পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  

বাংলাভিশন টেলিভিশনের সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম মিরন। ছবিঃ সংগৃহীত

বাংলাভিশন টেলিভিশনের পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলা প্রতিনিধি ও কুয়াকাটা পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরনকে বেধড়ক কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে।

মিরনের শরীরে অসংখ্য কোপের চিহ্ন রয়েছে। তার এক হাতের রগ কেটে দেওয়া হয়েছে, অন্য হাতের কব্জি ঝুলে গেছে। মাথা, কপাল ও পেটে গুরুতর আঘাতের ক্ষতচিহ্ন দেখা গেছে।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে কুয়াকাটা পৌরসভায় নিজ বাসার সামনে সশস্ত্র দুর্বৃত্তরা এ হামলা চালায়।

মুমূর্ষু অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য মিরনকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। মিরনের পরিবার জানায়, তিনি ঢাকা থেকে রাতে কুয়াকাটা ফিরেছিলেন। কুয়াকাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসায় ফেরার পথে বাসার সামনে পৌঁছামাত্র দুর্বৃত্তরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তাকে জখম করে। চিৎকার দিয়ে মিরন মাটিতে লুটিয়ে পড়লে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করেন।

মিরনের শরীরে অসংখ্য কোপের চিহ্ন রয়েছে। এক হাতে রগ কেটে দেয়া হয়েছে, অন্য হাতের কব্জি ঝুলে গেছে। মাথা, কপাল ও পেটে গুরুতর আঘাতের ক্ষতচিহ্ন দেখা গেছে।

মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তরিকুল ইসলাম জানান, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন  
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার  
জাবিতে পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের ঘোষণা  
মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান
ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  
জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
নগদের সাবেক চেয়ারম্যান-এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে ৬৪৫ কোটি টাকা জালিয়াতির মামলা
৮ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে নতুন মার্কিন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
ক্যাম্পাসের মসজিদে কোরআন পুড়িয়েছে রাবি ছাত্র, জানা গেল পরিচয়
মার্কিন ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন আটক
পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়ন
বৃহস্পতিবার থেকে রাজধানীতে ২১ কোম্পানির বাস চলবে টিকিট-কাউন্টার ভিত্তিতে