সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫ | ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কর্মবিরতি চলছে ঢামেকের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক সাজ্জাদ হোসেনকে মারধরের ঘটনার বিচার দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি চলছে। এতে বিপাকে পড়তে হচ্ছে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের।

শুক্রবার (১২ আগস্ট) ঢামেকে গিয়ে দেখা যায়, রোগীর চাপ ছিল অন্যান্য দিনের মতোই। ভর্তি থাকা রোগীও ছিল উল্লেখযোগ্য সংখ্যায়। তবে ছিলেন না ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কেউই। এতে ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসাসেবা। এখন একমাত্র ভরসা সরকারি চিকিৎসক তাও তুলনামূলক কম।

এ বিষয়ে ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হক জানান, ইন্টার্ন চিকিৎসকরা না থাকায় কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। তবে রোগীদের যাতে সমস্যা না হয় আমরা সেই ব্যবস্থা নিয়েছি। রোগীদের সেবা অব্যাহত আছে।

ইন্টার্ন চিকিৎসককে মারধরের ঘটনায় কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা ইন্টার্ন চিকিৎসক, প্রশাসন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আলোচনা করছি। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, মারধরের ঘটনার ৪৮ ঘণ্টা পরও দোষীদের শনাক্ত না করতে পারায় বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) দুপুর ১২টা থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। এ নিয়ে তারা আগামীকাল (শনিবার) পুলিশ প্রধানের কাছে স্মারকলিপি দেওয়ার কথা রয়েছে।

এর আগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি ডা. মহিউদ্দিন জিলানী ও সাধারণ সম্পাদক ডা. মারুফ উল আহসান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় ছাত্র ৮ আগস্ট রাত ৯টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে বিনা কারণে সাজ্জাদ হোসেনের ওপর বর্বরোচিত হামলা চালায়।

এ প্রসঙ্গে ডা. মহিউদ্দিন বলেন, ঘটনার ৪৮ ঘণ্টা হয়ে গেল। এখনো প্রশাসন কাউকে শনাক্ত করতে পারেনি। এজন্য আমরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি ঘোষণা করলাম। দোষীদের শনাক্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের আগ পর্যন্ত আমাদের কর্মবিরতি চলবে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

‘আ.লীগ কর্মীদের তওবা করে অন্য দলে যোগ দেয়া উচিত’

সাবেক যুগ্ম সদস্য সচিব রাফে সালমান রিফাত। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ কর্মীদের তওবা পড়ে অন্য দলে যোগ দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে জাতীয় নাগরিক কমিটির সাবেক যুগ্ম সদস্য সচিব রাফে সালমান রিফাত। তবে এর আগে মন-মগজকে ফ্যাসিবাদমুক্ত করতে বলেছেন তিনি।

আজ সোমবার নিজের ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এ পরামর্শ দেন তিনি।

এছাড়াও শেখ হাসিনা ফ্যাসিবাদের মাধ্যমে মূলত নিজের তিনটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরে সাবেক এই নেতা।

সেগুলো হলো- দল আওয়ামীলীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী চেতনা, ব্যক্তি শেখ মুজিবর রহমানের ইমেজ।
রাফে বলেন, ২৪ এর অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এই তিনটা ইন্সটিটিউট বলা চলে ধ্বংসস্তুপ হয়ে গেছে। এই কথা খোদ আওয়ামী সমর্থকেরাও বলেন বা স্বীকার করেন। আওয়ামী লীগের সমর্থক গোষ্ঠী এই সর্বাত্মক ধ্বংসের জন্য শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিট্রেড ফিল করেন।

অনেকে খুব কুৎসিত গালিগালাজও করেন যে, তাদেরকে ধ্বংসস্তুপের মধ্যে রেখে হাসিনা ভারতে পালিয়ে গেছে। শুধু পালিয়েই যায় নাই, সেখানে বসে তাদের জীবনকে আরো দুর্বিষহ করে তোলার জন্য নানা মাত্রিক ষড়যন্ত্র চালিয়ে গেছে গত সাত মাস একের পর এক।

ভারতে বসে শেখ হাসিনা অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে বিপুল পরিমাণ টাকা ঢালছে বলে মন্তব্য করেন ঢাবি শিবিরের সাবেক এই সভাপতি। তিনি বলেন,যার সর্বশেষ সংযোজন - টাকা দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েনসারদেরকে কিনে 'আগেই ভালো ছিলাম' ক্যাম্পেইন চালানো।
আবার শুনতেছি ২৫ মার্চ তারা হোয়াইট হাউজের সামনে মানববন্ধনের প্ল্যান করেছে। অ্যাবসার্ড।
রাফে বলেছেন, আওয়ামী লীগের সমর্থক গোষ্ঠী ভাইবোনেরা, প্লিজ, নোংরা এই মহিলার ষড়যন্ত্রে ইন্সটিগেটেড হইয়েন না। আপনারা নতুন এই বাংলাদেশে মর্যাদার সাথে বসবাস করতে চাইলে ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনা আর তার ফ্যাসিবাদের দোসরদের পরিত্যাগ করুন। আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধ, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলব।

আওয়ামীলীগের যারা কোনো ফৌজদারি অপরাধে জড়িত নন, আওয়ামী লীগের নামে এবং মতাদর্শে আপনারা আর রাজনীতি করতে পারবেন না। করলে জনরোষের মুখে পড়বেন। রাষ্ট্র যদি আপনাদের রিহ্যাবিলিটেট করতে চায়, তবুও জনগণ নিজেই আপনাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।
আপনারা বিএনপি, এনসিপি, জামায়াত, এবি পার্টি বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দলে যোগ দিন। আওয়ামী লীগের ভোটার আছে এটা আমরা জানি। আমরা তাদেরকে বাইরে রেখে দেশের উন্নয়ন করতে পারব না। আপনারা আপনাদের মন-মগজকে ফ্যাসিবাদমুক্ত করুন, তওবা পড়ে ভিন্ন কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দিন।

Header Ad
Header Ad

যারা আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটাচ্ছে, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। ছবি: সংগৃহীত

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, যারা সংঘবদ্ধভাবে মব পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে, যারা চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি করছে, যারা ধর্ষণ, নারী ও শিশু নির্যাতনসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাচ্ছে, তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে, বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

সোমবার (১০ মার্চ) ভোরে রাজধানীর তেজগাঁও, ধানমন্ডি, শাহবাগ ও নিউমার্কেট থানা পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি। এ সময় বিভিন্ন অপরাধ ও আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নকারী কার্যক্রম রোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আরও কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।

মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, রমজানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সরকার বদ্ধপরিকর। এ লক্ষ্যে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে প্রায় শতাধিক তল্লাশিচৌকি বসানো হয়েছে ও অপরাধপ্রবণ এলাকায় টহল সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এসব চেকপোস্ট এবং টহল দলের রাত্রিকালীন কার্যক্রম মনিটরিং করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নিয়মিত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, যারা সংঘবদ্ধভাবে মব পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে, যারা চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি করছে, যারা ধর্ষণ, নারী ও শিশু নির্যাতনসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাচ্ছে, তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে, বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (জনসংযোগ) ফয়সল হাসান জানান, থানাগুলো পরিদর্শনকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা থানার অভ্যর্থনা কক্ষ, হাজতখানাসহ আনুষঙ্গিক স্থাপনা ঘুরে দেখেন। ডিউটি অফিসারসহ কর্তব্যরত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন ও প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। এ সময় তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের দায়িত্ব পালনে আরও তৎপর, সজাগ ও সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন।

পথিমধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে স্থাপিত কয়েকটি চেকপোস্ট পরিদর্শন করেন এবং দায়িত্বরতদের সঙ্গে কথা বলেন। একইসঙ্গে তিনি যৌথ বাহিনীর কয়েকটি টহল দলের কার্যক্রমও মনিটরিং করেন।

Header Ad
Header Ad

গ্যারি বেকারের বিয়ে তত্ত্ব

একা থাকার অভ্যাস বাড়ছে শিক্ষিত নারীদের, কমছে বিয়ের আগ্রহ

ছবি: সংগৃহীত

অসংখ্য শিক্ষিত নারীদের মধ্যে বাড়ছে একা থাকার অভ্যাস। হঠাৎ একা থাকা কিংবা বিয়ে করার হার কমছে কেন? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ গ্যারি বেকারের বিয়ের তত্ত্ব গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।

বেকার তার তত্ত্বে বিয়েকে একটি ‌‘বাজার’ হিসেবে দেখিয়েছিলেন যেখানে মানুষ নিজেদের লাভ-ক্ষতির হিসাব করে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। তারা দেখে বিয়ের মাধ্যমে তাদের আর্থিক স্থিতিশীলতা, সঙ্গ এবং সন্তান পালনের সুযোগ কতটা বৃদ্ধি পাবে। যদি ক্ষতির চেয়ে বিয়েতে লাভ বেশি হয় তবে তারা বিয়েতে আগ্রহী হয়।

একজন আদর্শ নারীর উদাহরণ হলো- তরুণ, শিক্ষিত এবং উপার্জনক্ষম। তবে পুরুষের তুলনায় তার উপার্জন বেশি হওয়া চলবে না। এই ধাঁচ ‘ডক্টর বউ’ নামে পরিচিত। তবে পাকিস্তানের স্বাধীন ও উচ্চশিক্ষিত নারীরা যারা হয়তো দেশের বাইরে থাকেন এবং পুরুষদের চেয়ে বেশি উপার্জনক্ষম, বেকারের তত্ত্বকে মানতে নারাজ। পুরোনো প্রথাগত ধারণা অনুযায়ী- নারীরা ঘরের কাজ সামলাবে আর পুরুষেরা বাইরের কাজে পারদর্শী হবে। কিন্তু যদি নারী নিজেই উভয় ক্ষেত্রেই দক্ষ হন, তখন বিয়ের প্রথাগত অর্থনৈতিক লাভের ধারণা আর কাজ করে না।

এই পরিস্থিতিতে একজন স্বাধীন নারীর কাছে প্রশ্ন জাগে, বিয়ে কি আদৌ প্রয়োজনীয়? তার জন্য বিয়ে লাভজনক হতে পারে কেবল সঙ্গীর আকাঙ্ক্ষা। মানুষ সামাজিক প্রাণী এবং একাকীত্বের থেকে সঙ্গের প্রয়োজন অনেক সময় বেশি গুরুত্ব পায় তার কাছে। কিন্তু যদি শুধুই সঙ্গ পাওয়া বিয়ের মূল উদ্দেশ্য হয়, তাহলে সঠিক সঙ্গী খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায় অনেক ক্ষেত্রে। বেকারের তত্ত্ব প্রাসঙ্গিক এখানেই যে, নারীরা সাধারণত তাদের সমপর্যায়ের বা তাদের চেয়ে উচ্চতর স্তরের সঙ্গী খোঁজেন। যদি একজন নারী স্নাতক ডিগ্রিধারী হন তবে তার জন্য সমান শিক্ষিত বা কর্মজীবী সঙ্গী খোঁজাই যুক্তিযুক্ত হয়ে ওঠে।

বেকার এই প্রক্রিয়াকে ‘‘পজিটিভ অ্যাসারটেটিভ মেটিং’’ বলে অভিহিত করেছেন, যেখানে সমপর্যায়ের মানুষরা একে অপরের সঙ্গে বিয়ে করেন। পাকিস্তানের এক গবেষণায় দেখা গেছে, শিক্ষিত নারীরা এখন সঙ্গী নির্বাচনে তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও মূল্যবোধকে বেশি গুরুত্ব দেন। অন্যদিকে, “প্রসপেক্ট থিওরি” অনুসারে, নারীরা বিয়ের সম্ভাব্য ঝুঁকি এবং ক্ষতিগুলির ওপর বেশি গুরুত্ব দেন। বিশেষ করে আর্থিকভাবে স্বাধীন নারীরা অনেক সময় সম্পর্কের ঝুঁকি এড়িয়ে চলেন, কারণ তাঁদের কাছে একাকীত্ব অনেক নিরাপদ ও আরামদায়ক মনে হয়।

বিখ্যাত মার্কিন ম্যাগাজিন ‘The Atlantic-এ ‘The People Who Quit Dating’ শিরোনামের একটি আলোচিত প্রবন্ধে বলা হয়েছে যে অনেকেই সঙ্গীর সন্ধান ছেড়ে দিয়েছেন। তবে অর্থনীতির দৃষ্টিকোণ থেকে, এটি কোনও 'ক্ষতি' নয়, বরং একটি “অনিশ্চয়তা”। সঠিক সময়ে সঠিক সঙ্গী খুঁজে পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করাই বুদ্ধিমানের কাজ। তবে শেষ পর্যন্ত, মানুষের সিদ্ধান্ত একটাই- সেই সঙ্গীকে বেছে নেওয়া, যিনি জীবনে মূল্যবোধ যোগ করবেন, যাতে জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আসে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘আ.লীগ কর্মীদের তওবা করে অন্য দলে যোগ দেয়া উচিত’
যারা আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটাচ্ছে, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
একা থাকার অভ্যাস বাড়ছে শিক্ষিত নারীদের, কমছে বিয়ের আগ্রহ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি নেতা রফিকুল হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ : গভীর রাতে শুনানি, ৪ আসামির রিমান্ড মঞ্জুর  
অনলাইন ব্যবসায়ীদের জন্য ৯ নির্দেশনা হাইকোর্টের  
বনানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পোশাকশ্রমিকের মৃত্যু, সড়ক অবরোধ  
কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য দুঃসংবাদ দিলো ইউটিউব  
কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে মসজিদের ইমাম গ্রেপ্তার
ধর্ষণ-নিপীড়ন: আজ সারা দেশে ছাত্রদলের মানববন্ধন  
কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি  
সমন্বয়ক পরিচয়ে আ’লীগ নেতার বাড়ী দখলের অভিযোগে সেই মিস্টি গ্রেফতার
রংপুরে মশাল মিছিল: ধর্ষণের একমাত্র শাস্তি ফাঁসি কার্যকরের দাবি
সাবেক ৬৪ সচিবের আমলনামা যাচাই করবে সরকার  
আছিয়ার ধর্ষকের মৃত্যুদন্ডের দাবিতে উত্তাল কুবি
কুয়েতকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিরোপা জয় করল ভারত
বায়ুত্যাগের শব্দ শুনে আ. লীগ নেতাকে ধরল পুলিশ
কাল থেকে ঢাকায় শুরু হচ্ছে ইউরোপের নয়টি দেশের ভিসা প্রসেসিং
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মাস শেষের আগেই বেতন পাবেন সরকারি কর্মচারীরা