রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫ | ২৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

আমরা ফেল করলে গণতন্ত্র ফেল করবে: প্রধান বিচারপতি

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, ‘আমরা ফেল করলে আইনের শাসন ফেল করবে। আইনের শাসন ফেল করলে গণতন্ত্র ফেল করবে। গণতন্ত্র ফেল করলে রাষ্ট্র অকার্যকর হয়ে যাবে।’

দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে বিচারক ও আইনজীবীদের সচেষ্ট হওয়ার প্রতি গুরুত্বারোপ করে এসব কথা বলেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৮ জুলাই) খুলনা বিভাগীয় আইনজীবী সমিতির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সুপ্রিম কোর্ট বার অডিটোরিয়াম আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান বিচারপতি বলেন, অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, নানা কারণে বর্তমানে বিচার ব্যবস্থায় দীর্ঘসূত্রিতা বেড়েছে। আমাদের সচেতনতা, কর্মনিষ্ঠায় মামলা জট হ্রাস পাচ্ছে। হাজার হাজার বিচারপ্রার্থী ন্যায়বিচার পেয়ে দ্রুত বাড়ি ফিরতে পারে।

হাইকোর্ট বিভাগের বেঞ্চ পুনর্গঠনের বিষয়ে তিনি বলেন, বেঞ্চ গঠন করতে গেলে আমাকে অনেক কিছু মনে রাখতে হয়। এখনো কজলিস্টে আশির দশকের ৯০ দশকের মামলা তালিকায় আসে। এরপর ২০০০ সালের পর থেকে পর্যায়ক্রমে মামলা তালিকায় আসে।

অনেক মামলা আছে যেটা ৪০ বছর পর্যন্ত পেন্ডিং আছে। মানুষ বিচারের আশায় আদালতে কত দিন ঘুরবে! এভাবে ঘুরতে ঘুরতে যদি এক সময় মানুষের বিচারের উপর অনাস্থা প্রকাশ করে বলে এই দেশে বিচার নাই। তাহলে এটাকে কি অন্যায় বলা হবে?

বেঞ্চ গঠন করতে গিয়ে আমার মনে রাখতে হয়, যেই লোক বিচার পেতে বছর বছর আদালতর বারান্দায় ঘুরছে তাদের কিভাবে বাড়ি ফেরানো যায়। বেঞ্চ গঠনের সময় এটা আমার মনে রাখতে হয়। করোনার সময় অনেক বিচারপতি অসুস্থ হয়ে পড়ায় বেঞ্চ গঠনের বেগ পেতে হয়েছে বলেও তিনি জানান।

প্রধান বিচারপতি বলেন, আশা করি আমরা কিছু দিনের ভেতরেই নতুন বিচারক পাব। তখন হাইকোর্ট বিভাগে বেঞ্চের সংখ্যা আরও বাড়বে। মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য যেভাবে বেঞ্চ গঠন করলে ভালো হয়, সেটাই আমি করার চেষ্টা করি।

তিনি বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টে আইনজীবীদের বসার জায়গা সংকটের পাশাপাশি আমি মনে করি যারা গ্রামগঞ্জ থেকে সাধারণ মানুষ বিচারের আশায় উচ্চ আদালতে আসে, তাদেরও বসার জায়গা করার দরকার। এ জন্য আমি যখন শপথ নিই, তখন প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার প্রার্থীদের জন্য সব আদালত এলাকায় বসার জায়গা করার জন্য শেড নির্মানের অনুরোধ করি। তিনি তাৎক্ষণিক রাজি হয়ে যান।'

এখন কথা হলো টাকা তো আমার হাতে থাকে না। আলাদিনের চেরাগ পেলে আমি সাথে সাথে আপনাদের দাবি পূরণ করে দিতাম।

তারপরও কথা হলো আমাদের প্রধান সমস্যা হলো জায়গার। আমাদের এখন যতটুকু জায়গা আছে তার মধ্যে আগামী ১০০ বছরের প্ল্যান করতে হবে। প্রতিটি ইঞ্চি জায়গাই গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য আমাদের প্ল্যান করে এগোতে হবে।

আইনজীবীদের ভবন দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, আপনাদের দুঃখ কষ্ট আমি বুঝি। এজন্য আপনাদের জন্য যতটুকু আমার করার আছে সেটুকু করব।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের দুই বিচারক বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান ও বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এম. আমীর-উল ইসলাম ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোমতাজ উদ্দিন ফকির প্রমুখ।

এমএ/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন

ছবি: সংগৃহীত

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের সদস্য বা তার সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

রোববার (৯ মার্চ) প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এতে জানানো হয়, নৌবাহিনীর ৩টি, বিমানবাহিনীর ৩টি, সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের ১টি এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১টিসহ মোট ৮টি সংস্থা, প্রতিষ্ঠান এবং স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

যেসব স্থাপনার নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো-

১. চট্টগ্রাম নিউ মুরিংয়ের বানৌজা বঙ্গবন্ধুর নাম পরিবর্তন করে বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ;

২. ঢাকার খিলক্ষেত নামাপাড়ায় বানৌজা শেখ মুজিবের নাম পরিবর্তন করে বানৌজা ঢাকা;

৩. কক্সবাজারের পেকুয়ায় বানৌজা শেখ হাসিনার নাম পরিবর্তন করে বানৌজা পেকুয়া;

৪. ঢাকা সেনানিবাসের কুর্মিটোলায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি, বঙ্গবন্ধু–এর নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বীর উত্তম একে খন্দকার।

৫. ঢাকা সেনানিবাসের কুর্মিটোলায় বিমানবাহিনীর বঙ্গবন্ধু অ্যারোনটিক্যাল সেন্টারের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ অ্যারোনটিক্যাল সেন্টার।

৬. যশোরের বিএএফ একাডেমিতে বিএএফএ বঙ্গবন্ধু কমপ্লেক্সের নাম পরিবর্তন করে বিএএফএ কমপ্লেক্স।

৭. ঢাকার মিরপুর সেনানিবাসে সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের শেখ হাসিনা কমপ্লেক্সের নাম পরিবর্তন করে ডিএসসিএসসি কমপ্লেক্স।

৮. ঢাকার শের-ই-বাংলা নগরে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণভবন কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের নাম পরিবর্তন করে প্রতিরক্ষা জাদুঘর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

কৃষি গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ

কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে জিপিএ পদ্ধতির কারণে তৈরি হওয়া বৈষম্য দূর করার দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি জমা দিয়েছেন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা।

রবিবার (৯ মার্চ) দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়ার কাছে শিক্ষার্থীরা এই স্মারকলিপি প্রদান করেন।

স্মারকলিপিতে ভর্তিচ্ছুরা জানান, কৃষি গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ পদ্ধতির কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে বৈষম্য তৈরি হয়েছে, তা দূর করার জন্য আমাদের এ উদ্যোগ। করোনা মহামারির পর বিভিন্ন ব্যাচের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আসায় তাদের জিপিএ নির্ধারণের পদ্ধতিতেও পার্থক্য দেখা গেছে। ২০২২ ব্যাচ যেখানে ৫০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে, সেখানে ২০২৩ ব্যাচ সম্পূর্ণ ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নেয়, আর ২০২৪ ব্যাচের কিছু বিষয়ের নম্বর এসএসসি থেকে নেওয়া হয়েছে, ফলে তাদের জিপিএ তুলনামূলক বেশি হয়েছে। এতে আগের ব্যাচগুলোর তুলনায় ২০২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বিশেষ সুবিধা পাবে, যা অন্যদের প্রতি অবিচার।

এছাড়া, বোর্ডভিত্তিক প্রশ্নপত্রের মানের পার্থক্যের কারণে শিক্ষার্থীদের নম্বরে তারতম্য থাকে, কিন্তু গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় সবাইকে একই নিয়মে জিপিএ নম্বর দেওয়া হয়, যা কিছু শিক্ষার্থীর প্রতি বৈষম্যমূলক। অনেক শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করলেও তাদের এসএসসি ও এইচএসসি নম্বর কম থাকার কারণে পিছিয়ে পড়ে এবং মেধাতালিকায় স্থান পায় না। চতুর্থ বিষয় গণনার অসঙ্গতির কারণেও কিছু শিক্ষার্থী অন্যদের তুলনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়।'

তারা আরও জানান, এই সমস্যার সমাধানে ভর্তি পরীক্ষার মেধাতালিকা শুধুমাত্র পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে তৈরি করা উচিত। যদি জিপিএ নম্বর যুক্ত করতেই হয়, তাহলে তা সর্বোচ্চ ১০ বা ২০ নম্বরে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত এবং ঢাবি, চবি, জাবির মতো গ্রেড পয়েন্টের ভিত্তিতে নম্বর নির্ধারণ করা যেতে পারে। শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণে এই বৈষম্য দূর করে একটি ন্যায়সঙ্গত ভর্তি প্রক্রিয়া চালু করার জন্য উপাচার্যের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

এসময় ময়মনসিংহের নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থী কাওসার জানান, একই ভর্তি পরীক্ষায় কেউ ৬৮ নম্বর পেয়ে সুযোগ পাচ্ছে, অথচ কেউ ৭২ নম্বর পেয়েও বঞ্চিত হচ্ছে। তার অন্যতম কারণ জিপিএ গ্রেড সিস্টেমের পরিবর্তে নাম্বার সিস্টেমের ব্যবহার। আমরা ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা চাই, কৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা গ্রেড সিস্টেম অনুসরণ করেই মূল্যায়িত হোক।

Header Ad
Header Ad

ঈদযাত্রার ট্রেনের আগাম টিকিট ১৪ মার্চ থেকে, শতভাগ অনলাইনে

ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে আগামী ১৪ মার্চ থেকে। যাত্রীদের দুর্ভোগ কমাতে এবারও শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন রোববার (৯ মার্চ) বিদ্যুৎ ভবনে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এ তথ্য জানান।

নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী, আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি হবে:

১৪ মার্চ → ২৪ মার্চের টিকিট
১৫ মার্চ → ২৫ মার্চের টিকিট
১৬ মার্চ → ২৬ মার্চের টিকিট
১৭ মার্চ → ২৭ মার্চের টিকিট
১৮ মার্চ → ২৮ মার্চের টিকিট
১৯ মার্চ → ২৯ মার্চের টিকিট
২০ মার্চ → ৩০ মার্চের টিকিট

চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে ৩১ মার্চ, ১ ও ২ এপ্রিলের টিকিট বিক্রির বিষয়েও পরবর্তীতে জানানো হবে।

যাত্রার আগের দিন ২৫% টিকিট সংশ্লিষ্ট স্টেশন থেকে সংগ্রহ করা যাবে। একজন যাত্রী একবারই টিকিট কিনতে পারবেন এবং সর্বোচ্চ ৪টি আসন নিতে পারবেন। কেনা টিকিট রিফান্ডযোগ্য নয়, অর্থাৎ ফেরত দেওয়া যাবে না।

এই সিদ্ধান্ত জানাতে আয়োজিত সভায় উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয় ও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব এহসানুল হকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।

অনলাইনে টিকিট বুকিং সুবিধার কারণে এবারও যাত্রীদের স্টেশনে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়ানোর ভোগান্তি থেকে মুক্তি মিলবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন
কৃষি গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ
ঈদযাত্রার ট্রেনের আগাম টিকিট ১৪ মার্চ থেকে, শতভাগ অনলাইনে
ছাত্রদলের কর্মসূচির প্রশংসা করলেন শিবির সভাপতি
আমার কাছে শাকিবই শাহরুখ খান: অপু বিশ্বাস
মব জাস্টিস যেখানে, গ্রেপ্তার সেখানেই: তথ্য উপদেষ্টা
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন সাবেক এমপি’র বাসা দখল করা ‘সমন্বয়ক’
ধর্ষণ মামলার তদন্ত ১৫ দিনে, বিচার শেষ করতে হবে ৯০ দিনের মধ্যে: আইন উপদেষ্টা
ধর্ষণ প্রতিরোধে নারীদের কারাতে শেখার আহ্বান চিত্রনায়ক রুবেলের
সারা দেশে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের তালিকা প্রস্তুত করছে পুলিশ
আদালতে তোলার সময় ‘ধর্ষক’কে গণধোলাই
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার শেষ করার নির্দেশ
ধর্ষণ-নিপীড়ন ইস্যুতে ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা, গ্রেপ্তার শিক্ষক বললেন ‘শয়তানের প্ররোচনায়’
বনশ্রীতে স্বর্ণ ডাকাতি মামলায় গ্রেপ্তার আমিনুল ছাত্রলীগের নেতা
সাবেক এমপির বাড়িকে পাগলাগারদ বানানো হলো না ‘সমন্বয়কের’(ভিডিও)
ধর্ষণের শিকার শিশুটির সব ছবি অপসারণ করতে হাইকোর্টের নির্দেশ
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে দেখতে সিএমএইচে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
কুমিল্লায় বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যা
রাজু ভাস্কর্যকে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ ঘোষনা, ধর্ষকের প্রকাশ্যে শাস্তিসহ ২ দাবি