রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫ | ২৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ভোটে অর্থ-শক্তি বন্ধে বুদ্ধি চান সিইসি

ভোটে অর্থ-শক্তির একটা বড় খেলা হয়ে থাকে বলে মনে করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।

তিনি বলেন, ‘ভোটে বিত্তবানরা এগিয়ে থাকে, এটা মাঠের বাস্তবতা। অর্থ-শক্তিকে আমরা কীভাবে সামাল দেব? আপনারা আমাকে একটা বুদ্ধি দেন। দেশে অর্থ বেড়েছে। আমাদের সকলের বাড়িতে বস্তা বস্তা টাকা। বস্তা বস্তা অর্থ আমরা নির্বাচনে ব্যয় করি। এই অর্থ নিয়ন্ত্রণ করব কীভাবে? যেটা প্রকাশ্যে হয় তার কিছুটা নির্বাচন কমিশনে দেখানো হয় যে, ৫ লক্ষ টাকা খরচ করেছে। তার বাহিরে গিয়ে যদি আমি গোপনে ৫ কোটি টাকা খরচ করি, কিভাবে আপনি আমাকে ধরবেন বা আমি আপনাকে ধরব। এগুলো সম্ভব? এ জন্য সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।

মঙ্গলবার (২৬ জুলাই) জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ও বিকল্পধারা বাংলাদেশের সঙ্গে সংলাপে সিইসি এ কথা বলেন।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, একটি অপসংস্কৃতি হয়ে গেছে। পয়সা ঢালছি। মাস্তান হায়ার করছি। প্রফেশনাল কিলারও হায়ার করতে খুব বেশি পয়সা লাগবে না। এই সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে আমাদের সকলকে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। অর্থ-শক্তি, পেশিশক্তির ব্যাপারে আমরা এখনই কিছু বলতে পারব না। মাঠে আপনাদের থাকতে হবে। তথ্যগুলো পাঠালে আমরা কিন্তু সাহায্য করব।

ইভিএম প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, লাঠি দিয়ে হকি স্টিক দিয়ে ইভিএম মেশিনটা ভেঙ্গে ফেলতে পারবেন। কিন্তু এখানে ভোটের নড়চড় হবে না। একজন লোক যদি ১০০টা করে (ব্যালটে), পাঁচজন লোক যদি ৫০০টা করে ভোট দেয়। ভোট দিলে পাঁচজন কিন্তু ভোট কাউন্ট হলো ৫০০। ভোটের হার তো অনেক বেশি। কিন্তু সেটি কি ৫০০ ভোট নাকি ৫ ভোট। পাঁচজন যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করল সেটি ৫০০ জনের পক্ষে। বিভিন্ন ধরনের সমস্যা আছে। আমি যেটা বলতে চাচ্ছি। সমস্যাগুলো বুঝে নিয়ে আমরা কীভাবে একটু ব্যালেন্স করে একটি অর্থবহ যতদূর সম্ভব নিরপেক্ষ, যতদূর সম্ভব দুর্নীতিমুক্ত একটি নির্বাচন করা যায়।

ইসির উপর আস্থা রাখার জন্য রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে সিইসি বলেন, আমাদের উপর একটু আস্থা রাখুন। আস্থা রাখতে গিয়ে চোখ বন্ধ করে রাখলে হবে না। আপনাদের নজরদারি থাকতে হবে। আমরা কি আসলেই সাধু পুরুষ, না ভেতরে ভেতরে অসাধু। সেই জিনিসটা আপনারা যদি নজরদারি না রাখেন, তাহলে আপনারাও আপনাদের দায়িত্ব পালন করলেন না। কঠোর নজরদারিতে আমাদেরকে রাখতে হবে। অনেকগুলো টেলিফোন থাকবে সে সময়। ক্যামেরা দিয়ে হয়তো আমরা অনেকগুলো সেন্টার ওয়াচ করতে পারব। আমরা প্রতিশ্রুতি যে দিচ্ছি তার কিছু মূল্য থাকা উচিত। একেবারে যে আমরা ডিগবাজি খেয়ে যাবো তা তো নয়। সেটি হওয়ার কথা নয়।

সিইসি আরও বলেন, ১৮ সালের যে নির্বাচনের কথা বলেছেন, না ওভাবে নির্বাচন হবে এটি আপনারা আশা করেন না। আমরা সেটি জানিও না, দেখিওনি। নির্বাচন আইন অনুযায়ী হবে। সময় দেওয়া হবে। ভোটাররা যাবেন। ভোট দিতে থাকবেন। আমরা আমাদের সর্বশক্তি দিয়ে আমাদের অংশের দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করব। পাশাপাশি আপনাদের (রাজনৈতিক দল) অনুরোধ থাকবে, আপনারাও কিছু দায়িত্ব নেবেন। দায়িত্ব নিয়ে অর্থশক্তি, পেশিশক্তি, ভোটকেন্দ্রের শৃঙ্খলা রক্ষার চেষ্টা করবেন। আমরা দায়িত্বটা শেয়ার করব।

তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনটাকে যদি বাঁচিয়ে রাখা না যায় তাহলে পলিটিক্স উধাও হয়ে যাবে। পলিটিক্স থাকবে না।’ যেটা থাকববে ওটাকে পলেটিক্স ও বলা যাবে না, গণতন্ত্রও বলা যাবে না।

তিনি বলেন, ‘পলিটিক্স থেকে গণতন্ত্রের জন্ম। অনেক আগে যখন ক্ষমতা নিয়ে তারপর আস্তে আস্তে উনারাই সৃষ্টি করলেন একটা গণতান্ত্রিক পদ্ধতি নির্বাচনের।সেই নির্বাচনটাকে যদি বাচিঁয়ে রাখা না যায় তাহলে পলিটিক্স উধাও হয়ে যাবে। পলিটিক্স থাকবে না। ওটাকে পলিটিক্স ও বলা যাবে না, গণতন্ত্র ও বলা যাবে না। তখন অন্য কোন তন্ত্রে আপনারা চলে যান সেটা ভিন্ন কথা।’

ইসির সফলতা পরিমাপ করা যাবে না উল্লখ করে তিনি বলেন, ‘আমি ফেল করলাম, পুরোপুরি সফল হলাম, না আংশিক সফল হলাম, না পুরোপুরি ব্যর্থ হলাম এটা নির্ভর করবে জনগন কীভাবে পারসিউ করে। কোন বাটখারা দিয়ে সেটা মাপ করা যাবে না।’

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, অংশগ্রহণমূলক হলেই যে অবিচার বা ভোট চুরি হবে না তা না। অংশগ্রহণমূলক হলে একটা জিনিস হয় একটা ভারসাম্য তৈরি হয়। যদি বড় দলগুলো থাকে তাদের যে কর্মীরা সমর্থকরা তারাই আমার কাজটাক সহজ করে দেয়। এই ভারসাম্য সৃষ্টি করে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপদ্ধতি ঠিক করতে ভোটের দেড় বছর আগেই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করছে ইসি। এ লক্ষ্যে ৩৯টি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। তবে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে অনড় থাকা বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি সমমনা দল ইসির এ সংলাপ বর্জন করেছে।

অষ্টম দিনে এসে ২৮টি দলের সঙ্গে সংলাপ হওয়ার কথা থাকলেও সর্বশেষ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ‘না’ করে দেওয়ায় মঙ্গলবার পর্যন্ত সংলাপে অংশ নেওয়া দলের সংখ্যা দাঁড়াবে ২১টি। এরপর আরও ১১ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপে বসার কথা রয়েছে, যা চলবে এ মাসের শেষ দিন পর্যন্ত।

এসএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন

ছবি: সংগৃহীত

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের সদস্য বা তার সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

রোববার (৯ মার্চ) প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এতে জানানো হয়, নৌবাহিনীর ৩টি, বিমানবাহিনীর ৩টি, সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের ১টি এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১টিসহ মোট ৮টি সংস্থা, প্রতিষ্ঠান এবং স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

যেসব স্থাপনার নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো-

১. চট্টগ্রাম নিউ মুরিংয়ের বানৌজা বঙ্গবন্ধুর নাম পরিবর্তন করে বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ;

২. ঢাকার খিলক্ষেত নামাপাড়ায় বানৌজা শেখ মুজিবের নাম পরিবর্তন করে বানৌজা ঢাকা;

৩. কক্সবাজারের পেকুয়ায় বানৌজা শেখ হাসিনার নাম পরিবর্তন করে বানৌজা পেকুয়া;

৪. ঢাকা সেনানিবাসের কুর্মিটোলায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি, বঙ্গবন্ধু–এর নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বীর উত্তম একে খন্দকার।

৫. ঢাকা সেনানিবাসের কুর্মিটোলায় বিমানবাহিনীর বঙ্গবন্ধু অ্যারোনটিক্যাল সেন্টারের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ অ্যারোনটিক্যাল সেন্টার।

৬. যশোরের বিএএফ একাডেমিতে বিএএফএ বঙ্গবন্ধু কমপ্লেক্সের নাম পরিবর্তন করে বিএএফএ কমপ্লেক্স।

৭. ঢাকার মিরপুর সেনানিবাসে সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের শেখ হাসিনা কমপ্লেক্সের নাম পরিবর্তন করে ডিএসসিএসসি কমপ্লেক্স।

৮. ঢাকার শের-ই-বাংলা নগরে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণভবন কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের নাম পরিবর্তন করে প্রতিরক্ষা জাদুঘর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

কৃষি গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ

কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে জিপিএ পদ্ধতির কারণে তৈরি হওয়া বৈষম্য দূর করার দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি জমা দিয়েছেন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা।

রবিবার (৯ মার্চ) দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়ার কাছে শিক্ষার্থীরা এই স্মারকলিপি প্রদান করেন।

স্মারকলিপিতে ভর্তিচ্ছুরা জানান, কৃষি গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ পদ্ধতির কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে বৈষম্য তৈরি হয়েছে, তা দূর করার জন্য আমাদের এ উদ্যোগ। করোনা মহামারির পর বিভিন্ন ব্যাচের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আসায় তাদের জিপিএ নির্ধারণের পদ্ধতিতেও পার্থক্য দেখা গেছে। ২০২২ ব্যাচ যেখানে ৫০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে, সেখানে ২০২৩ ব্যাচ সম্পূর্ণ ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নেয়, আর ২০২৪ ব্যাচের কিছু বিষয়ের নম্বর এসএসসি থেকে নেওয়া হয়েছে, ফলে তাদের জিপিএ তুলনামূলক বেশি হয়েছে। এতে আগের ব্যাচগুলোর তুলনায় ২০২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বিশেষ সুবিধা পাবে, যা অন্যদের প্রতি অবিচার।

এছাড়া, বোর্ডভিত্তিক প্রশ্নপত্রের মানের পার্থক্যের কারণে শিক্ষার্থীদের নম্বরে তারতম্য থাকে, কিন্তু গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় সবাইকে একই নিয়মে জিপিএ নম্বর দেওয়া হয়, যা কিছু শিক্ষার্থীর প্রতি বৈষম্যমূলক। অনেক শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করলেও তাদের এসএসসি ও এইচএসসি নম্বর কম থাকার কারণে পিছিয়ে পড়ে এবং মেধাতালিকায় স্থান পায় না। চতুর্থ বিষয় গণনার অসঙ্গতির কারণেও কিছু শিক্ষার্থী অন্যদের তুলনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়।'

তারা আরও জানান, এই সমস্যার সমাধানে ভর্তি পরীক্ষার মেধাতালিকা শুধুমাত্র পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে তৈরি করা উচিত। যদি জিপিএ নম্বর যুক্ত করতেই হয়, তাহলে তা সর্বোচ্চ ১০ বা ২০ নম্বরে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত এবং ঢাবি, চবি, জাবির মতো গ্রেড পয়েন্টের ভিত্তিতে নম্বর নির্ধারণ করা যেতে পারে। শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণে এই বৈষম্য দূর করে একটি ন্যায়সঙ্গত ভর্তি প্রক্রিয়া চালু করার জন্য উপাচার্যের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

এসময় ময়মনসিংহের নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থী কাওসার জানান, একই ভর্তি পরীক্ষায় কেউ ৬৮ নম্বর পেয়ে সুযোগ পাচ্ছে, অথচ কেউ ৭২ নম্বর পেয়েও বঞ্চিত হচ্ছে। তার অন্যতম কারণ জিপিএ গ্রেড সিস্টেমের পরিবর্তে নাম্বার সিস্টেমের ব্যবহার। আমরা ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা চাই, কৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা গ্রেড সিস্টেম অনুসরণ করেই মূল্যায়িত হোক।

Header Ad
Header Ad

ঈদযাত্রার ট্রেনের আগাম টিকিট ১৪ মার্চ থেকে, শতভাগ অনলাইনে

ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে আগামী ১৪ মার্চ থেকে। যাত্রীদের দুর্ভোগ কমাতে এবারও শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন রোববার (৯ মার্চ) বিদ্যুৎ ভবনে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এ তথ্য জানান।

নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী, আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি হবে:

১৪ মার্চ → ২৪ মার্চের টিকিট
১৫ মার্চ → ২৫ মার্চের টিকিট
১৬ মার্চ → ২৬ মার্চের টিকিট
১৭ মার্চ → ২৭ মার্চের টিকিট
১৮ মার্চ → ২৮ মার্চের টিকিট
১৯ মার্চ → ২৯ মার্চের টিকিট
২০ মার্চ → ৩০ মার্চের টিকিট

চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে ৩১ মার্চ, ১ ও ২ এপ্রিলের টিকিট বিক্রির বিষয়েও পরবর্তীতে জানানো হবে।

যাত্রার আগের দিন ২৫% টিকিট সংশ্লিষ্ট স্টেশন থেকে সংগ্রহ করা যাবে। একজন যাত্রী একবারই টিকিট কিনতে পারবেন এবং সর্বোচ্চ ৪টি আসন নিতে পারবেন। কেনা টিকিট রিফান্ডযোগ্য নয়, অর্থাৎ ফেরত দেওয়া যাবে না।

এই সিদ্ধান্ত জানাতে আয়োজিত সভায় উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয় ও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব এহসানুল হকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।

অনলাইনে টিকিট বুকিং সুবিধার কারণে এবারও যাত্রীদের স্টেশনে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়ানোর ভোগান্তি থেকে মুক্তি মিলবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন
কৃষি গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ
ঈদযাত্রার ট্রেনের আগাম টিকিট ১৪ মার্চ থেকে, শতভাগ অনলাইনে
ছাত্রদলের কর্মসূচির প্রশংসা করলেন শিবির সভাপতি
আমার কাছে শাকিবই শাহরুখ খান: অপু বিশ্বাস
মব জাস্টিস যেখানে, গ্রেপ্তার সেখানেই: তথ্য উপদেষ্টা
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন সাবেক এমপি’র বাসা দখল করা ‘সমন্বয়ক’
ধর্ষণ মামলার তদন্ত ১৫ দিনে, বিচার শেষ করতে হবে ৯০ দিনের মধ্যে: আইন উপদেষ্টা
ধর্ষণ প্রতিরোধে নারীদের কারাতে শেখার আহ্বান চিত্রনায়ক রুবেলের
সারা দেশে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের তালিকা প্রস্তুত করছে পুলিশ
আদালতে তোলার সময় ‘ধর্ষক’কে গণধোলাই
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার শেষ করার নির্দেশ
ধর্ষণ-নিপীড়ন ইস্যুতে ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা, গ্রেপ্তার শিক্ষক বললেন ‘শয়তানের প্ররোচনায়’
বনশ্রীতে স্বর্ণ ডাকাতি মামলায় গ্রেপ্তার আমিনুল ছাত্রলীগের নেতা
সাবেক এমপির বাড়িকে পাগলাগারদ বানানো হলো না ‘সমন্বয়কের’(ভিডিও)
ধর্ষণের শিকার শিশুটির সব ছবি অপসারণ করতে হাইকোর্টের নির্দেশ
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে দেখতে সিএমএইচে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
কুমিল্লায় বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যা
রাজু ভাস্কর্যকে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ ঘোষনা, ধর্ষকের প্রকাশ্যে শাস্তিসহ ২ দাবি