শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪ | ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হলেও সংকট: সিইসি

নির্বাচনকালীন স্বরাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে ন্যস্ত করার দাবি তুলেছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। তার জবাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ন্যস্ত করলেও আমি নিতে পারব কি না সন্দেহ আছে, কারণ ক্যাবিনেট কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী গঠন হয়। সংবিধান সংশোধন করে আইন কানুন সংশোধন করে যদি আমাদের উপর ন্যস্ত করা হয় তাহলে বৈধভাবে নেওয়া যাবে, অন্যথায় অবৈধভাবে আমরা নিতে পারব বা নেব সেটা আমরা আশ্বাস দিতে পারছি না। নির্বাচন কমিশন, নির্বাচন কমিশনই। নির্বাচন কমিশন কোনো মন্ত্রণালয় নয়। আমি কিন্তু নির্বাচন কমিশনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বা প্রতিরক্ষামন্ত্রী বা ওই ধরনের মন্ত্রী হয়ে গেলে সেটা আরেকটা সংকট সৃষ্টি করতে পারে।

সোমবার (২৫ জুলাই) দুপুরে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সঙ্গে সংলাপ শেষে এসব কথা বলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, দেশে যে সংবিধান ও আইন আছে, তার আলোকে আমরা সবকিছু করব। আমরা কখনোই বলিনি যে নির্বাচন হবে না। আপনারা (রাজনৈতিক নেতারা) যাই বলুন আমরা সব দলকে সব সময় আহ্বান জানাব আপনারা নির্বাচনে আসেন, নির্বাচন করেন এবং আপনারা নির্বাচনে না এলে নির্বাচন করব না এ কথা নির্বাচন কমিশন কখনোই বলেনি। ধারাবাহিকভাবে সবাইকে ডাকব। যেহেতু আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি, নির্বাচনে বিশ্বাস করি এটা হচ্ছে বহুদলীয় গণতন্ত্র। এটা যদি বিলেতের মতো দুই দলীয় গণতন্ত্র হতো বা তিন দলীয় গণতন্ত্র হতো তাহলে একটা ভিন্ন প্রসঙ্গ হয়তো থাকত।

দলগুলোর কাছেই রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান চান সিইসি

ওয়ার্কারস পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশাকে উদ্দেশ করে বলেন, আপনি তিনবার জাতীয় সংসদে নির্বাচিত সংসদ সদস্য। এ সময় বাদশা বলেন, তিনবার ফেল করেছি। জবাবে সিইসি বলেন, সেটাও কিন্তু অভিজ্ঞতা। আগে আমরা বলতাম বিএ ফেল একটা ডিগ্রি। অনেক আগে লেখা হতো বিএ ফেল এটাও একটা ডিগ্রি। তিনবার ফেল করলেও সেটাও একটা বড় ডিগ্রি। ‌

সিইসি বলেন, আপনারা ভোটে ধনী-গরিবের বৈষম্যের কথা বলেছেন। গরিবের কথা বলেছেন, যারা নির্বাচনে দাঁড়াতে পারেন না এবং বিত্তবান এটা এখন গ্রাউন্ড রিয়েলিটি। এত বড় একটা বাস্তবতা সত্ত্বেও সেটা নির্বাচন কমিশনের পক্ষে এটাকে ওভারকাম করা কঠিন বরং আপনারা যদি পলিটিক্যালি বিষয়টা হ্যান্ডেল করতে পারতেন তাহলে ভালো হতো।

সিইসি বলেন, আপনার সঙ্গে একমত। বিত্তের একটা শক্তি এখনো আছে, অর্থের শক্তি আছে। আপনারা বলছেন ২০ লাখ টাকা খরচ, বাইরে খরচ হচ্ছে ২০ কোটি টাকা সেটা তো আমরা চোখে দেখি না। আমি চোখে দেখি না, জানি না কিন্তু অনেকে বলেন বলে সেটা বিশ্বাস করি। সেটা হচ্ছে গ্রাউন্ড রিয়েলিটি ইন পলিটিক্স।

দেশের বাইরে থেকেই কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলের সমর্থন এলে ইসি কী করতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, দেশের বাইরে থেকে কোনো দলের সমর্থন যদি আসে, আমরা কিছুই বলতে পারব না। দেশের বাইরে থেকে কোনো হুমকি-ধমকি সেটা পলিটিক্যালি আপনারা ফেস করবেন। নির্বাচন কমিশনের ক্ষেত্রে কোনো কিছু করার নেই। এটা আসার কথাও নয়। ‌ অন্য কোনো দেশ আমাদের দেশকে বা আমাদের কোনো রাজনৈতিক দলকে সমর্থন দেবে বা ধমক দেবে এটা আমার কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয় না, হলেও পলিটিক্যালই আপনাদের মাঠে ফেস করতে হবে।

নির্বাচনকালীন কয়েকটি মন্ত্রণালয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে আনার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। তার জবাবে সিইসি বলেন, নির্বাচন কমিশনের ওপর চার-পাঁচটা মন্ত্রণালয় আমাদের উপর ন্যস্ত করলে এমনকি সেটা সাংবিধানিকভাবে ন্যস্ত করলেও আমি যে নিতে পারব তাতে আমার সন্দেহ আছে। কারণ ক্যাবিনেট কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী গঠন হয়। সংবিধান সংশোধন করে আইন কানুন সংশোধন করে যদি আমাদের উপর ন্যস্ত করা হয় তাহলে বৈধভাবে নেওয়া যাবে অন্যথায় অবৈধভাবে যে আমরা নিতে পারব বা নেব সেটা আমরা আশ্বাস দিতে পারছি না।

তিনি বলেন, কারণ ক্যাবিনেট কীভাবে গঠন হবে সেটা আমাদের সংবিধানের ৫৪, ৫৬ অনুচ্ছেদে আছে। নির্বাচন কমিশন নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন কোনো মন্ত্রণালয় না। আমি কিন্তু নির্বাচন কমিশনের হোম মিনিস্টার বা ডিফেন্স মিনিস্টার বা ওই ধরনের মিনিস্টার হয়ে যাব সেটা আর একটা সংকট সৃষ্টি করতে পারে। সেটা তবুও আপনাদের বিষয়গুলো আমরা চেষ্টা করব আমাদের যে আইনকানুন আছে সেগুলোর পর্যাপ্ত ক্ষমতা আইনে আমাদের দেওয়া আছে। হয়তো সেই ক্ষমতাগুলো অতীতে সঠিকভাবে ব্যবহৃত হয়নি এটা আমাদের ধারণা। সেই বিধিবিধানগুলো যাতে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারি সেই নজরদারিটা আপনারা আমাদের উপর করতে পারেন। যে ক্ষমতা আছে সেই ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও আমরা এটা করলাম না কেন সেটা জিজ্ঞেস করতে পারেন। আমাদের মধ্যে যেন জবাবদিহি-পেশাদারিত্ব একটা দায়িত্ব বোধ গড়ে ওঠে এবং আমরা আমাদের, নির্বাচন অনুষ্ঠানের সব দল ও অংশীজনের আন্তরিক কমিটমেন্ট প্রয়োজন।

তিনি বলেন, যদি সৌহার্দ্য ও অনুকূল পরিবেশ বাইরে না থাকে তাহলে নির্বাচন অনুষ্ঠান করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। সরকারের সহায়তা অবশ্যই নিতে হবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সে সময় সরকারের ওপর থাকলেও আমাদের কমান্ড আমাদের উপর যে কর্তৃত্ব দেওয়া হয়েছে সেই কর্তৃত্বটা আপনারা জানেন বিধিবদ্ধভাবে প্রয়োগ করতে পারি, আমরা সেই চেষ্টা অবশ্যই করব। জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা একটা কঠিন কাজ। এটা এককভাবে নির্বাচন কমিশন এর পক্ষে সুচারুর গ্রুপে করা সম্ভব হবে না। আপনি আপনার দল ও সব দল নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করলে আমরা একটা সফলতার স্বপ্ন দেখতে পারি।

এসএম/এসএন

 

Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় সেনা অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী মিল্টন অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার

চুয়াডাঙ্গায় সেনা অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী মিল্টন অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার শীর্ষ সন্ত্রাসী সেলিম মাহফুজ মিল্টনকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। এ সময় তার কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। মিল্টন দর্শনা পৌর যুবদল নেতা ছিলেন।

জানা গেছে, মিল্টন এর বিরুদ্ধে স্বর্ণ/মাদক চোরাকারবারি, অবৈধ অস্ত্র, অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। গত ২৭ নভেম্বর ( বুধবার) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চুয়াডাঙ্গা আর্মি ক্যাম্পের একটি টহল দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে সেলিম মাহফুজ মিল্টনকে দর্শনা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরবর্তীতে তার বাড়িতে তল্লাশি অভিযান পরিচালনা করে চাইনিজ কুড়াল, রামদা, চাপাতিসহ বিভিন্ন প্রকার দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে।

গ্রেপ্তারকৃত মিল্টনকে প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য দর্শনা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট পরবর্তী সময় মিল্টন দর্শনায় ত্রাস হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। তার গ্রেপ্তারে এলাকায় স্বস্তি ফেলে এসেছে। চুয়াডাঙ্গা আর্মি ক্যাম্প বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন।

Header Ad

সরকার পতনের পর থেকে অনুপস্থিত কুবি কর্মকর্তা, তদন্ত কমিটি গঠন

মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ বিশ্ববিদ্যালয়ে আসছেন না। কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মোঃ মজিবুর রহমান মজুমদার।

রেজিস্ট্রার দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ০৬ আগস্ট থেকে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত প্রায় ১০০ দিনের মত নিজ কর্মস্থলে বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত রেজিস্ট্রার দপ্তরের সেকশন অফিসার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ। অনুপস্থিত থাকার জবাব চেয়ে গত ২৩ অক্টোবর কর্মক্ষেত্রে যোগদানের জন্য নোটিশ দেওয়া হয় তাকে। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে নোটিশের জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলেও মাজেদ জবাব দেননি। পরবর্তীতে গত ০৩ নভেম্বর কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কোনো জবাব না পেয়ে গত ২৭ নভেম্বর তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

কমিটিতে আহ্বায়ক হিসেবে আছেন রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সৈয়দুর রহমান, সদস্য হিসেবে আছেন ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আহসান উল্যাহ এবং সদস্য সচিব হিসেবে আছেন অর্থ ও হিসাব দপ্তরের উপ-পরিচালক এস. এম. মাহমুদুল হক।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৮ মে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হন মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ। কমিটির পাওয়ার আগেও পরে অসংখ্য ছাত্রছাত্রীদের মারধরের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সংগঠনের কাজে হস্তক্ষেপ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিক্ষকদের কটূক্তি, টেন্ডারবাজি, উপাচার্যের গাড়ি রোধসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। সেই সাথে ২০১৬ সালে কাজী নজরুল ইসলাম হল শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ সাইফুল্লাহর হত্যার মামলায় এজাহারেও রয়েছে তার নাম। গত ৫ আগস্টের পর সর্বশেষ গত ১৩ আগস্ট শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দেখা যায় তাকে। তবে এয়ারপোর্ট পুলিশের তৎপরতায় তিনি দেশ ছেড়ে পালাতে পারেননি বলে জানা গেছে। কিন্তু এখন কোথায় আছেন এসব বিষয়ে কোন তথ্য জানা যায়নি।

এই ব্যাপারে মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদের নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।

তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সৈয়দুর রহমান বলেন, 'গতকাল তদন্ত কমিটি সম্পর্কে জানতে পেয়েছি। ইতিমধ্যে সদস্য সচিবকে দায়িত্ব দিয়েছি অভিযুক্তের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য। সম্ভাব্য আগামী রবিবার কমিটির সবাই মিলে মিটিং করা হবে।'

এ বিষয়ে রেজিস্ট্রার মো: মজিবুর রহমান মুজদার বলেন, 'এর আগে তাকে কর্মস্থলে যোগদানের জন্য চিঠি দেওয়া হয়। কিন্তু এরপরও কর্মস্থলে যোগদান না দেওয়ায় তাকে কারণ দরশানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার পরও কোন জবাব না আসায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।'

Header Ad

জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমে হেফাজতের বিক্ষোভ

জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমে হেফাজতের বিক্ষোভ। ছবি: সংগৃহীত

ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনসাসনেস বা ইসকন নিষিদ্ধের দাবি এবং চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের হত্যার প্রতিবাদে আজ শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ ডেকেছে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) জামিয়া রাহমিয়া আরাবিয়া মোহাম্মদপুরে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর সভাপতি মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব।

এ সময় মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা মহিউদ্দিন রাব্বানী, মাওলানা নাজমুল হাসান কাসেমী, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী, মাওলানা জালালুদ্দীন, মুফতি বশিরুল্লাহ, মুফতি মুনির হুসাইন কাসেমী, মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারী, মাওলানা লোকমান মাজহারী, মাওলানা মহিউদ্দিন মাসুম, মাওলানা জুবায়ের আহমাদ, মুফতি আজহারুল ইসলাম, মাওলানা ফয়সাল আহমদ, মাওলানা এনামুল হক মুসা, মুফতী কামাল উদ্দীন, মাওলানা আফসার মাহমুদ, মাওলানা আব্দুল মালেক, মাওলানা শরিফ উল্লাহ, মুফতী আমিনুল ইসলাম কাসেমী, মাওলানা সানাউল্লাহ খান, মাওলানা শরিফ হোসাইন, মাওলানা বশিরুল হাসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, গত ২৫ নভেম্বর রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। পরে ২৬ নভেম্বর তাকে চট্টগ্রামের আদালতে তোলা হয়। আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

আদালতে পাঠানোর পথে তাকে বহনকারী প্রিজন ভ্যান আটকে দেয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীরা। তাদের সরিয়ে দিয়ে চিন্ময় কৃষ্ণকে কারাগারে নেয়ার পথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় তরুণ আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নিহত হন।

আইনজীবী হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ কর্মসূচি চলমান। এসব কর্মসূচি থেকে ইসকনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চুয়াডাঙ্গায় সেনা অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী মিল্টন অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার
সরকার পতনের পর থেকে অনুপস্থিত কুবি কর্মকর্তা, তদন্ত কমিটি গঠন
জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমে হেফাজতের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪২ ফিলিস্তিনি
যুগ্মসচিব নিশাত রাসুলকে ওএসডি
সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু
আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা ভাববেন: ড. ইউনূস
দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান
রেলের নতুন মহাপরিচালক হলেন আফজাল হোসেন
২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
বিচারককে ডিম ছুড়ে মারা আইনজীবীদের সনদ বাতিল হবে: খোকন
নাম থেকে ‘বচ্চন’ উপাধি ফেলে দিলেন ঐশ্বরিয়া, তবে কি বিচ্ছেদ চূড়ান্ত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পক্ষে নেই বিএনপি: মাহমুদুর রহমান মান্না
সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথমবার সংসদে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, নিলেন শপথ
ইউক্রেনকে লক্ষ্য করে ১৮৮ মিসাইল-ড্রোন ছুড়ল রাশিয়া
৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, ক্যাডার পদ ৩ হাজার ৪৮৭
রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের