বুধবার, ২৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৪ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জীবন অনেক সুন্দর

মহান সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীকে অনেক সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন। পৃথিবী সৃষ্টির পর মানবজাতি সৃষ্টি করেছেন। সৃষ্টি করেছেন আঠারো হাজার প্রজাতি। এরমধ্যে মানুষকে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন। সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন। সেই মানুষ নিজেরাই নিজেদের সম্মানহানি করে। পারস্পরিক রেষারেষি, দ্বন্দ্ব, সংঘাতের কারণে জীবন হয়ে ওঠে অতিষ্ট। এরা জীবনের মানে বোঝে না। জীবনকে ভালোবাসতে জানে না। জীবনকে উপলব্ধিও করতে পারে না। এরা জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলে। তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে। এরা হতাশাবাদী। এদের কোনো আশা নেই। এদের কাছে জীবনের মানে কষ্টের দিনলিপি।

আসলেই কি তাই? আশাবাদীরা কি বলেন? জীবন নিয়ে তাদের অভিজ্ঞতা কি রকম? আশাবাদীরা বলেন, জীবন অনেক সুন্দর। জীবনকে সুন্দরভাবে সাজানোর জন্য যা যা করা দরকার তা করতে হবে। তাহলেই জীবন সৌন্দর্যময় হয়ে উঠবে। একটা গাছ পরিচর্যা করলে যেমন সজিব সতেজ হয়ে ওঠে, তেমনি মানুষের জীবন। একে যত্ম নিতে হয়। পরিচর্যা করতে হয়। তাহলেই জীবন তার সঠিক পথ খুঁজে পায়।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আমাদের মতো পশ্চাৎপদ দেশে জীবনকে আনন্দময় করে তুলবেন কিভাবে? সংসার চালানোই যেখানে দায়, সেখানে সুখের সন্ধান কোথায় পাবে? চাকরি যেখানে সোনার হরিণ সেখানে জীবনকে আনন্দময় করে তোলা কিভাবে সম্ভব? তার মানে আমাদের প্রত্যেকের একটাই মিশন, লেখাপড়া শেষ করে একটা চাকরি করব। নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তের এটাই হচ্ছে একমাত্র আশা। এটাই তারা স্বপ্ন দেখে। মা-বাবাও প্রতীক্ষায় থাকেন, কবে ছেলে একটা চাকরি পাবে? কিন্তু খুব কম মানুষই আছেন যারা লেখাপড়া শেষ করে কৃষক হবেন, ব্যবসায়ী হবেন, কিংবা উদ্যোক্তা হবেন তা ভাবেন না। তাহলে পরিবর্তন আসবে কি করে? শুধুমাত্র চাকরির পেছনে না ছুটে আমরা যদি জীবনটাকে ভিন্নভাবে সাজাতে চাই!

আমাদের দেশের উন্নয়নের অন্যতম শক্তি একজন কৃষক। সেই কৃষক যদি হয় শিক্ষিত, তাহলে তিনি কতভাবে সমাজে প্রভাব ফেলতে পারেন। তার চিন্তাশক্তি দিয়ে কৃষি খাতকে এগিয়ে নিতে পারেন। একজন উদ্যোক্তা গ্রামে বসেও নিজেকে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারেন। অনেক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারেন। সবাইকে কেন চাকরি করতে হবে? চাকরি করলেই যে জীবন আনন্দময় হবে তার কি কোনো গ্যারান্টি আছে? যার আবিষ্কারের নেশা সে কেন চাকরির চিন্তা করে সময় নষ্ট করবে?

জীবন নিয়ে একটু ভিন্নভাবে চিন্তা করা যায়। অতিরিক্ত চাপ নিয়ে জীবনকে কঠিন করে তোলার কোনো মানে নেই। জীবনকে সহজ করে তুলতে পারলেই সবকিছু সহজ হয়ে যাবে। সহজ সরল পথে হাঁটুন। সহজ ভাবনা ভাবুন। সামনে সংকট আসতে পারে ভেবে বর্তমানের হাসি বন্ধ রাখা কি ঠিক? বর্তমানের আনন্দকে উপভোগ করুন। প্রাণ খুলে হাসুন। হাসতে গিয়ে মুখ চেপে রাখা যাবে না। নিজেকেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতে হবে। নিজেকে গড়ে তোলা বা তৈরি হওয়ার জন্য খুব যত্নশীল হতে হবে। পরিচর্যা করতে হবে। সময়ের মূল্য দিতে হবে। আপনি যদি ইতিবাচক ভাবনা ভাবেন তাহলে দেখবেন আপনার মানসিক জোর অনেক বেড়ে যাবে। আর নেতিবাচক ভাবনা বেশি ভাবলে মানসিক জোর কমে যায়। মানসিক জোর কমে গেলে দুশ্চিন্তা মাথায় ভর করে।

দুশ্চিন্তা, হতাশাও কিন্তু এক ধরনের সংক্রামক ব্যাধি। একজনের থেকে আরেকজনে ছড়িয়ে পড়ে। হতাশা থেকে মানুষ আত্মহত্যা পর্যন্ত করে। যারা আত্মহত্যা করে তাদের মতো অভাগা আর নেই। এরা চরম হতাশাবাদীদের দলে। এরা যদি জীবনকে উপলব্ধি করতে পারত তাহলে কখনো আত্মহত্যার কথা ভাবত না। জীবন থেকে হতাশা নামক শব্দ চিরদিনের জন্য বিদায় করতে হবে। মনে রাখতে হবে, জীবন অনেক সুন্দর। জীবনকে সুন্দর রাখার জন্য নিজেকে সময় দিন। নিজেকে নিয়ে একটু ভাবুন।

লেখক: প্রধান সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ ও সাহিত্যিক।

আরও পড়ুন>>>

ইচ্ছাশক্তিই মহাশক্তি

স্বপ্ন কখনো মরে না

আরএ/

Header Ad
Header Ad

আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা রেলের আন্দোলনে: নেতৃত্বে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাব্বানির শ্বশুর

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফদের বিশেষ সুবিধা পুনর্বহালের দাবিতে সোমবার (২৭ জানুয়ারি) মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া কর্মবিরতির ফলে সারাদেশে রেল চলাচল কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। রানিং স্টাফদের মধ্যে ট্রেনচালক, গার্ড, সহকারী চালক এবং টিটিই অন্তর্ভুক্ত, যারা ট্রেন পরিচালনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত। এই কর্মীদের সংখ্যা প্রায় দুই হাজার। তাদের দাবি, ব্রিটিশ আমল থেকে চলে আসা মাইলেজসহ অন্যান্য অর্থনৈতিক সুবিধাগুলো পুনরায় কার্যকর করতে হবে।

এই আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা এবিএম শফিকুল আলম ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানির শ্বশুর। তিনি বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক। তার রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, কারণ তিনি আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। ২০২১ সালে তিনি তার ফেসবুকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া পৌরসভার মেয়র নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে ভোট চেয়েছিলেন। এছাড়া তার সাম্প্রতিক পোস্টগুলোতেও আওয়ামী লীগ সমর্থনের ইঙ্গিত পাওয়া যায়।

আন্দোলনের পেছনে রানিং স্টাফদের দাবি, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তে তাদের অনেক সুবিধা বাতিল করা হলেও কিছু সুবিধা পুনর্বহাল করা হয়েছিল। তবে এখন তারা দাবি করছেন, এসব সুবিধা পুরোপুরি ফিরিয়ে দেওয়া হোক। ২০২২ সালে এমনই এক কর্মবিরতির মাধ্যমে তাদের কিছু দাবি মেনে নেওয়া হয়েছিল। তবে বর্তমানে তারা পূর্বের সুবিধাগুলো সম্পূর্ণভাবে কার্যকরের বিষয়ে অনড় অবস্থানে রয়েছেন।

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অর্থ মন্ত্রণালয় অন্য কোনো সরকারি কর্মচারীদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা অনুমোদন করেনি। তাই রানিং স্টাফদের জন্য এটি চালু রাখার বিষয়ে আপত্তি রয়েছে। একই সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়ে এমন আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হচ্ছে।

এদিকে, এই আন্দোলনের ফলে যাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় দেশের পরিবহন খাতেও অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। রেল কর্তৃপক্ষ আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা চালাচ্ছে, তবে মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুর পর্যন্ত কোনো সুরাহা হয়নি। রানিং স্টাফ ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মজিবুর রহমান জানিয়েছেন, তারা গত ১৭ বছর ধরে এই দাবিতে আন্দোলন করছেন এবং বর্তমান আন্দোলন তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত চলবে।

Header Ad
Header Ad

বেরোবিতে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত

ছবি: সংগৃহীত

রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে একটি সেমিনারের আয়োজন করেছে।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের গ্যালারিরুমে “দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা: কী চাই এবং কেনো-কর্তৃত্ববাদ, ফ্যাসিবাদ না গণতন্ত্র” শীর্ষক এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

সেমিনারে মূল বক্তা ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সমাজ-রাজনীতি বিশ্লেষক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। সেমিনারের সঞ্চালনা করেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী গোলাম মোস্তফা কামাল।

কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান দক্ষিণ এশিয়ার গণতান্ত্রিক অগ্রগতি তুলে ধরে বলেন, “মালদ্বীপ, পাকিস্তান এবং ভারতে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে। বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা বিফল হয়েছে। মালদ্বীপ রাজতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রের পথে এগিয়েছে। তবে ভারতবর্ষের মানুষ শাসনকে ভয় পায়, যা ফ্যাসিবাদের জন্ম দেয়।”

তিনি আরও বলেন, “গত ১৫ বছর ধরে শিক্ষক, ছাত্র, গণমাধ্যমসহ অনেকে সরকারের তোষামোদ করেছেন। এতে শাসকের কার্যক্রমের সমালোচনা কম হয়েছে, যা ফ্যাসিবাদের বিকাশে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশে গত তিনটি নির্বাচন জনগণের মূল্যায়ন ছিল না।”

সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী রেজুয়ান হোসেন, সহকারী অধ্যাপক মোছা. রাজিয়া সুলতানা ও মো. সাইফুল ইসলাম, প্রভাষক মুনমুন আক্তার এবং জামিলুর রহমান।

এ সেমিনারটি দক্ষিণ এশিয়ার বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতে গোমূত্রের পর এবার চীনে বিক্রি হচ্ছে বাঘমূত্র!

ছবি: সংগৃহীত

ভারতে গোমূত্র নিয়ে ব্যাপক চর্চার পর এবার চীনে শুরু হয়েছে বাঘমূত্র বিক্রি। বাঘমূত্রকে বাতজনিত রোগের কার্যকরী ওষুধ হিসেবে দাবি করছে চীনের সিচুয়ানের একটি চিড়িয়াখানা।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

চীনের সিচুয়ান প্রদেশের ইয়ান বিফেংশিয়া ওয়াইল্ডলাইফ জু নামে একটি চিড়িয়াখানা বোতলজাত বাঘমূত্র বিক্রি করছে। ২৫০ মিলিলিটারের প্রতিটি বোতলের দাম ধরা হয়েছে ৫০ ইউয়ান (প্রায় ৮৪৭ টাকা)।

ওই চিড়িয়াখানা দাবি করেছে, বাঘমূত্র বাতজনিত রোগ বা রিউম্যাটিজম সারাতে সহায়ক। ব্যবহারের জন্য মূত্রের সঙ্গে সামান্য হোয়াইট ওয়াইন এবং আদাকুচি মিশিয়ে ব্যথার জায়গায় প্রয়োগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, কেউ চাইলে মূত্র পান করেও ব্যথা কমাতে পারেন বলে দাবি করা হচ্ছে। তবে বাঘমূত্র সেবনের পর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

চিড়িয়াখানার এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বাঘেরা যে বেসিনে প্রস্রাব করে, সেখান থেকে মূত্র সংগ্রহ করা হয়। তবে এটি খুব সীমিত পরিমাণে বিক্রি হয়। প্রতিদিন মাত্র দুই বোতল বাঘমূত্র বিক্রির অনুমতি দেওয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ভারতের মতো চীনের এই ঘটনা নিয়েও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষত, বাঘমূত্রের ওষুধ হিসেবে কার্যকারিতা নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি এবং কৌতূহল দুটোই লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা রেলের আন্দোলনে: নেতৃত্বে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাব্বানির শ্বশুর
বেরোবিতে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত
ভারতে গোমূত্রের পর এবার চীনে বিক্রি হচ্ছে বাঘমূত্র!
ব্রাজিল বাংলাদেশে নির্বাচন দেখতে চায়: আমীর খসরু
ছাত্র আন্দোলনের মুখে সার্বিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আইনি লড়াইয়ে নয়নতারার বিপক্ষে ধানুশের বড় জয়
দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জামায়াতের নিয়ন্ত্রণে চলছে: রিজভী
জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হলে ৫ আগস্টের মতো পরিণতি হবে: তারেক রহমান
ধূমপানে ক্ষতিগ্রস্ত ফুসফুসকে রক্ষা করতে চান? জেনে নিন উপায়
৩৩৭ জনকে নিয়োগ দেবে বন অধিদপ্তর, আবেদন অনলাইনে
নবাবগঞ্জে বিদেশি পিস্তল, গুলি ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার, আটক ১
সব ইবতেদায়ী মাদরাসা জাতীয়করণের সিদ্ধান্ত
টাঙ্গাইলে দুই গ্রামের বিরোধের জেরে হামলা, বাবা-ছেলেসহ আহত ৩
ট্রেন ধর্মঘটে বেনাপোল স্টেশন ফাঁকা
দেশে ফিরেই গ্রেপ্তার সাদ্দাম হোসেন
বিএনপির সাবেক এমপি আব্দুল মোমেন তালুকদার মারা গেছেন
ভারতে লাড্ডু বিতরণের সময় ভেঙে পড়ল ৬৫ ফুট উঁচু মঞ্চ, নিহত ৭
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে দিনে লাখ টাকার সিগারেট বিক্রি!
‘জবাই করা লাশ উদ্ধারসহ দাফন কাফন কাজে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করেছে আসামিরা’
প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে