সোমবার, ২৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৩ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জীবন অনেক সুন্দর

মহান সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীকে অনেক সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন। পৃথিবী সৃষ্টির পর মানবজাতি সৃষ্টি করেছেন। সৃষ্টি করেছেন আঠারো হাজার প্রজাতি। এরমধ্যে মানুষকে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন। সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন। সেই মানুষ নিজেরাই নিজেদের সম্মানহানি করে। পারস্পরিক রেষারেষি, দ্বন্দ্ব, সংঘাতের কারণে জীবন হয়ে ওঠে অতিষ্ট। এরা জীবনের মানে বোঝে না। জীবনকে ভালোবাসতে জানে না। জীবনকে উপলব্ধিও করতে পারে না। এরা জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলে। তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে। এরা হতাশাবাদী। এদের কোনো আশা নেই। এদের কাছে জীবনের মানে কষ্টের দিনলিপি।

আসলেই কি তাই? আশাবাদীরা কি বলেন? জীবন নিয়ে তাদের অভিজ্ঞতা কি রকম? আশাবাদীরা বলেন, জীবন অনেক সুন্দর। জীবনকে সুন্দরভাবে সাজানোর জন্য যা যা করা দরকার তা করতে হবে। তাহলেই জীবন সৌন্দর্যময় হয়ে উঠবে। একটা গাছ পরিচর্যা করলে যেমন সজিব সতেজ হয়ে ওঠে, তেমনি মানুষের জীবন। একে যত্ম নিতে হয়। পরিচর্যা করতে হয়। তাহলেই জীবন তার সঠিক পথ খুঁজে পায়।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আমাদের মতো পশ্চাৎপদ দেশে জীবনকে আনন্দময় করে তুলবেন কিভাবে? সংসার চালানোই যেখানে দায়, সেখানে সুখের সন্ধান কোথায় পাবে? চাকরি যেখানে সোনার হরিণ সেখানে জীবনকে আনন্দময় করে তোলা কিভাবে সম্ভব? তার মানে আমাদের প্রত্যেকের একটাই মিশন, লেখাপড়া শেষ করে একটা চাকরি করব। নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তের এটাই হচ্ছে একমাত্র আশা। এটাই তারা স্বপ্ন দেখে। মা-বাবাও প্রতীক্ষায় থাকেন, কবে ছেলে একটা চাকরি পাবে? কিন্তু খুব কম মানুষই আছেন যারা লেখাপড়া শেষ করে কৃষক হবেন, ব্যবসায়ী হবেন, কিংবা উদ্যোক্তা হবেন তা ভাবেন না। তাহলে পরিবর্তন আসবে কি করে? শুধুমাত্র চাকরির পেছনে না ছুটে আমরা যদি জীবনটাকে ভিন্নভাবে সাজাতে চাই!

আমাদের দেশের উন্নয়নের অন্যতম শক্তি একজন কৃষক। সেই কৃষক যদি হয় শিক্ষিত, তাহলে তিনি কতভাবে সমাজে প্রভাব ফেলতে পারেন। তার চিন্তাশক্তি দিয়ে কৃষি খাতকে এগিয়ে নিতে পারেন। একজন উদ্যোক্তা গ্রামে বসেও নিজেকে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারেন। অনেক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারেন। সবাইকে কেন চাকরি করতে হবে? চাকরি করলেই যে জীবন আনন্দময় হবে তার কি কোনো গ্যারান্টি আছে? যার আবিষ্কারের নেশা সে কেন চাকরির চিন্তা করে সময় নষ্ট করবে?

জীবন নিয়ে একটু ভিন্নভাবে চিন্তা করা যায়। অতিরিক্ত চাপ নিয়ে জীবনকে কঠিন করে তোলার কোনো মানে নেই। জীবনকে সহজ করে তুলতে পারলেই সবকিছু সহজ হয়ে যাবে। সহজ সরল পথে হাঁটুন। সহজ ভাবনা ভাবুন। সামনে সংকট আসতে পারে ভেবে বর্তমানের হাসি বন্ধ রাখা কি ঠিক? বর্তমানের আনন্দকে উপভোগ করুন। প্রাণ খুলে হাসুন। হাসতে গিয়ে মুখ চেপে রাখা যাবে না। নিজেকেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতে হবে। নিজেকে গড়ে তোলা বা তৈরি হওয়ার জন্য খুব যত্নশীল হতে হবে। পরিচর্যা করতে হবে। সময়ের মূল্য দিতে হবে। আপনি যদি ইতিবাচক ভাবনা ভাবেন তাহলে দেখবেন আপনার মানসিক জোর অনেক বেড়ে যাবে। আর নেতিবাচক ভাবনা বেশি ভাবলে মানসিক জোর কমে যায়। মানসিক জোর কমে গেলে দুশ্চিন্তা মাথায় ভর করে।

দুশ্চিন্তা, হতাশাও কিন্তু এক ধরনের সংক্রামক ব্যাধি। একজনের থেকে আরেকজনে ছড়িয়ে পড়ে। হতাশা থেকে মানুষ আত্মহত্যা পর্যন্ত করে। যারা আত্মহত্যা করে তাদের মতো অভাগা আর নেই। এরা চরম হতাশাবাদীদের দলে। এরা যদি জীবনকে উপলব্ধি করতে পারত তাহলে কখনো আত্মহত্যার কথা ভাবত না। জীবন থেকে হতাশা নামক শব্দ চিরদিনের জন্য বিদায় করতে হবে। মনে রাখতে হবে, জীবন অনেক সুন্দর। জীবনকে সুন্দর রাখার জন্য নিজেকে সময় দিন। নিজেকে নিয়ে একটু ভাবুন।

লেখক: প্রধান সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ ও সাহিত্যিক।

আরও পড়ুন>>>

ইচ্ছাশক্তিই মহাশক্তি

স্বপ্ন কখনো মরে না

আরএ/

Header Ad
Header Ad

পুলিশের শতকরা ৮০ জনের হৃদয়ে ছাত্রলীগ: আসিফ নজরুল

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, বর্তমান পুলিশের শতকরা ৮০ জনই আওয়ামী আমলের, যাদের হৃদয়ে ছাত্রলীগ। তারাই এ সরকারের জন্য কাজ করছে না।

রোববার (২৬ জানুয়ারি) জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে চারটি বইয়ে প্রকাশনা অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি প্রসঙ্গে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আইন উপদেষ্টা বলেন, বিপ্লব পরবর্তী কিছু সমস্যা থাকে। তা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে সরকার। গণঅভ্যুত্থান নিয়ে সকলের মধ্যে যে ঐক্য ছিল, সেই ঐক্য আগামীতেও অব্যাহত থাকবে বলেও আশাপ্রকাশ করেন আসিফ নজরুল।

এর আগে, সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এক পোস্টে বিএনপির সঙ্গে গণঅভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয় বলে মন্তব্য করেন আইন উপদেষ্টা। তিনি বলেন, বিএনপির সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয়। এটি গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও তাদের দোসরদের কতটা উৎসাহিত এবং বেপরোয়া করে তুলতে পারে তার কিছুটা প্রমাণ আমরা গত কয়েক দিনে পেয়েছি।

আইন উপদেষ্টা বলেন, তিনি যতটা জানেন এবং বিশ্বাস করেন— বিএনপি কোনো ষড়যন্ত্রে জড়িত নয় এবং তারা ১/১১ ধরনের কিছু করতে চাচ্ছে না, ছাত্রনেতারা সরকারের অংশ হিসেবে কোনো নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করতে যাচ্ছে না বা এতে যোগ দিচ্ছে না, জুলাই ঘোষণাপত্র একটি রাজনৈতিক দলিল হবে এবং ছাত্রনেতারা গণঅভ্যুত্থানের শক্তির মতামত সঠিকভাবে প্রতিফলিত করার জন্য চেষ্টা করছেন এবং বিএনপি এবং ছাত্রনেতারা এমনকি নির্বাচন কেন্দ্রিক বৃহত্তর সমঝোতার ব্যাপারে আগ্রহী, তবে সেটি আলোচনা সাপেক্ষে। এর অর্থ হলো, বিরোধের কোনো কারণ নেই, বরং সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

আসিফ নজরুল আরও বলেন, গণহত্যায় জড়িতদের হাতে রয়েছে লুটপাট করা বিপুল পরিমাণ টাকা, অনেক সুবিধাবাদী গোষ্ঠী, শক্তিশালী প্রচারণা নেটওয়ার্ক এবং শক্তিশালী আন্তর্জাতিক সমর্থন। তাদের বিরুদ্ধে যদি কিছু করতে হয়, তবে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ছাত্রদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমাদের মধ্যে ভিন্নমত থাকবে, তবে তা যেন দেশের শত্রুদের জন্য উৎসাহের কারণ না হয়।

Header Ad
Header Ad

৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মামুন আহমেদের পদত্যাগ এবং শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার বিচারের দাবিতে সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা।

রোববার (২৬ জানুয়ারি) শেষ রাতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন বিশ্ববিদ্যালয় রূপান্তর আন্দোলনের সংগঠক আব্দুর রহমান।

তিনি বলেন, বিচারের আগে কোনো ধরনের পরীক্ষা হবে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি স্বৈরাচারী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে ৭ কলেজকে ঢাবির অধিভুক্তি থেকে বাতিল করে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন করে আসছিলাম।

তিনি বলেন, চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকেই স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার দাবি ছিল আমাদের। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তা করেনি। উল্টো ধারণক্ষমতার চেয়েও বেশি শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা এসব নিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছি। সবশেষ বিশ্ববিদ্যালয় প্রো-ভিসি (শিক্ষা) আমাদের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করেছেন। এর প্রতিবাদে গণতন্ত্র ও মুক্তি তোরণের নিচে অবস্থানকালে ঢাবি শিক্ষার্থী ও পুলিশ সম্মিলিতভাবে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়।

৭ কলেজকে নিয়ে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা করতে হবে, এমন দাবি জানিয়ে আব্দুর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার বিচার করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রো-ভিসি মামুন আহমেদের বিচার করতে হবে।

তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে সোমবার সকাল ৯টা থেকে ঢাকা শহর অবরোধ করা হবে। সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ ক্যাম্পাস এলাকায় অবরোধ কর্মসূচি পালন করবেন।

Header Ad
Header Ad

ছাদের কার্নিসে ঝুলে থাকা শিক্ষার্থীকে গুলি, সেই এসআই চঞ্চল গ্রেপ্তার

শিক্ষার্থীকে গুলি করা পুলিশের সেই উপপরিদর্শক (এসআই) চঞ্চল সরকার। ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের সময় ছাদের কার্নিসে ঝুলে থাকা শিক্ষার্থীকে গুলি করা পুলিশের সেই উপপরিদর্শক (এসআই) চঞ্চল সরকারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আলোচিত এই হত্যাকাণ্ডের হোতাকে খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা থেকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা থেকে আসা পুলিশের একটি বিশেষ ইউনিট।

রোববার (২৬ জানুয়ারি) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল তানভীর হাসান জোহার নেতৃত্বে একটি টিম দীঘিনালায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে।

দীঘিনালা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকারিয়া এসআই চঞ্চল সরকারকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি করেছেন। তিনি জানান, রাত সাড়ে ৯টার দিকে দীঘিনালা থানা থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ তাকে আটক করে। আটকের পর রাতেই তাকে ঢাকার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

জুলাই আন্দোলনে মৃত্যুর ভয়ে ৪ তলার কার্নিশে ঝুলে থাকা কিশোরকে ঠাণ্ডা মাথায় খুব কাছ থেকে কয়েক রাউন্ড গুলি করে হত্যা করে দুই পুলিশ।

রামপুরা-বনশ্রীর মেরাদিয়া বাজারে অবস্থিত রামপুরা থানার পার্শ্ববর্তী নির্মাণাধীন বিল্ডিং-এ পুলিশের গুলিতে টিকতে না পেরে কিশোর ছেলেটি থানার পাশেই মেইনরোড সংলগ্ন একটি নির্মাণাধীন ৪তলা ভবনে উঠে যায়। সবাই চলে যেতে পারলেও এই কিশোর ওই ভবনে আটকা পড়ে যায়। ৪ তলার ছাদের সাইড দিয়ে নেমে সে নিজেকে লুকানোর চেষ্টা করে। কিন্তু তাকে দেখেই দুই পুলিশ রিভলভার দিয়ে পর পর ছয় রাউন্ড গুলি করে ওই কিশোরের মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর গত ৭ নভেম্বর এসআই চঞ্চল সরকার দীঘিনালা থানায় যোগদান করেন। আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পুলিশের শতকরা ৮০ জনের হৃদয়ে ছাত্রলীগ: আসিফ নজরুল
৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি
ছাদের কার্নিসে ঝুলে থাকা শিক্ষার্থীকে গুলি, সেই এসআই চঞ্চল গ্রেপ্তার
সাত কলেজের সব পরীক্ষা স্থগিত
আজ পবিত্র শবে মেরাজ
মধ্যরাতে ঢাবি ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ৮
সাবেক দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান গ্রেপ্তার
রয়্যাল এনফিল্ড কিনে না দেয়ায় ট্রেনের নিচে ঝাঁপ কিশোরের!
রংপুরের টানা দ্বিতীয় হার, রাজশাহীর নাটকীয় জয়
সায়েন্সল্যাব ও টেকনিক্যাল মোড় অবরোধ করেছেন সাত কলেজ শিক্ষার্থীরা
আসাদুজ্জামান খান কামাল বাংলাদেশের কসাই: প্রেস সচিব
পুলিশের সংখ্যা পর্যাপ্ত, কিন্তু মনোবলের ঘাটতি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে আসছে স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট
মালয়েশিয়া-থাইল্যান্ড যাচ্ছেন বাংলাদেশি রোগীরা, কলকাতার হাসপাতাল ব্যবসায় ধস
২৫ দিনে এলো ২০৪৪৭ কোটি টাকার প্রবাসী আয়
বেতন-ভাতায় না পোষালে অন্য পেশায় চলে যান: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
অ্যাডভোকেট তপন বিহারী নাগ ট্রাস্ট বৃত্তি পেলেন কুবির ৩০ শিক্ষার্থী
নির্বাচনের কথা বললে উপদেষ্টাদের মুখ কালো হয়ে যায়: মেজর হাফিজ
পদ্মশ্রী পাচ্ছেন সংগীতশিল্পী অরিজিৎ সিং
‘মাকে খুশি করতে’ শিক্ষার্থী সেজে রাবিতে ক্লাস, চার মাস পর আটক