শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

নিজের অনুপ্রেরণা নিজের মাঝেই খুজুন

ছবি সংগৃহিত

অমুক খুব ভালো মোটিভেশনাল কথা বলে, তোমার এতো হতাশা যখন, তার কথাগুলো শুনে দেখো কাজে লাগবে। নিশ্চয়ই অনুপ্রেরণা পাবে। এই কথা আমরা প্রায়ই শুনি। মানুষের মোটিভেশনাল কথা, লেকচার শুনে আমরা মোটিভেট হই ঠিকই, কিন্তু তার স্থায়ীত্ব খুব অল্প সময়ের জন্য থাকে। যখন শুনি তখন হয়তো উজ্জীবিত হই, চোখ জ্বলজ্বল করে ওঠে। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই আবার সেই আগের মত বিষন্নতা ছেয়ে ধরে।

জীবনে সবচেয়ে যে জিনিসটা বেশি দরকার তা হল সেল্ফ মোটিভেশন ও আত্মনিয়ন্ত্রণ। নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ না থাকলে কোনো মোটিভেশনই আপনার কাজে লাগবে না। নিজের নিয়ন্ত্রণ নিজের কাছেই।

সহজ কথায়, মোটিভেশন হচ্ছে এমন এক উৎস যা আপনার মন-মানসিকতাকে আপনার লহ্ম্য অর্জনে প্রস্তুত করবে। সঠিক মোটিভেশন আপনাকে এমন একটি অবস্থানে নিয়ে যেতে পারে যা আপনি কল্পনাও করেননি ।

তাই প্রতিনিয়ত নিজেকে মোটিভেট রাখতে কিছু উপায় আমাদের অবশ্যই জানা প্রয়োজন । তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই উপায়গুলো।

লক্ষ্য নির্ধারণ করুন

ছোটবেলা থেকে কেউ যখন জানতে চাইতো বা পরীক্ষার খাতায় লিখতে বলা হতো যে তোমার জীবনের লক্ষ্য কি, তাহলে অকপটে বলে ফেলতাম ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পাইলট হতে চাই। কিন্তু এগুলোই তো শুধু জীবনের লক্ষ্য হতে পারে না। মন ভালো পথে যেটাই চাইবে সেটাকেই গুরুত্ব দিতে হবে। মনে রাখতে হবে আমরা সবাই বিজয়ী। তাই কেন হেরে যাবো? আপনি যদি হার না মানেন, আপনাকে হারানোর হ্মমতা কারো নেই।

জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। বাস্তবের চেয়ে বড় স্বপ্ন দেখুন।

সঞ্চয়ী হোন

ধরুন আপনি একটি ব্যবসা শুরু করলেন, কিছুদিন পর দেখা যাবে ব্যবসার জন্য যে টাকাটা আপনার দরকার সেটা আর জোগাড় করতে পারছেন না। এমন অবস্থায় আপনি কাজ করার অনুপ্রেরণা হারাবেন আর কাজ করতেও ইচ্ছা করবে না। তাই অবশ্যই প্রতিমাসে আপনার উপার্জন থেকে কিছু টাকা সঞ্চয় করুন। সঞ্চয় থাকতে আপনি আত্নবিশ্বাস হারাবেন না কখনোই। নিজেকে সবসময় মোটিভেট রাখতে সঞ্চয়ী হওয়া জরুরি।

ঋণ এড়িয়ে চলুন

নিঃসন্দেহে যেসব মানুষ অনেক বেশি ঋণ নিয়ে থাকেন তারা হতাশায় ভোগেন বেশি। কারণ তাদের উপার্জনের সিংহ ভাগই চলে যায় ঋণ পরিশোধ করতে। তাই খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া কখনোই ঋণ নেবেন না।

ইতিবাচক মানুষের সঙ্গে থাকুন

আপনাকে দিয়ে কিছু হবে না, আপনি জীবনে কিছু অর্জন করতে পারবেন না- এই ধরনের কথা বলা মানুষগুলো থেকে সর্বদা দূরে থাকবেন। এরা আপনার মনোবল একেবারে ভেঙে দেবে। এই ধরনের নেতিবাচক কথা বলা মানুষের থেকে সব সময় দূরত্ব বজায় রাখুন। ইতিবাচক চিন্তার মানুষ বেস্ট মোটিভেটর হয়।যখনই আপনার মনে কোন নেতিবাচক চিন্তা আসবে, এমন একজন ইতিবাচক চিন্তা-ভাবনার মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন যে আপনার আত্নবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলবে । তাই সবসময় চেষ্টা করুন ইতিবাচক মানুষের সঙ্গে থাকতে।

নিজেকে সম্মান করতে শিখুন

আমাদের সবারই একটা সমস্যা আছে- নিজেকে অন্যের সঙ্গে তুলনা করি। অমুকের রেজাল্ট আমার থেকে ভালো, ও তাহলে ভালো চাকরি পাবে, বাসা থেকেও বলে সবার সবটা ভালো হচ্ছে তাহলে আপনার কেন হচ্ছে না। এই কথাগুলো আমরা শুনি প্রতিনিয়ত। তখন নিজেই অন্যের সঙ্গে তুলনায় বসি। এটা কখনোই করা উচিত না। এই ধরনের চিন্তা-ভাবনা আপনার আত্নবিশ্বাস কমিয়ে দিবে । যখনই মনে করবেন আপনার আত্নবিশ্বাস কমে যাচ্ছে আপনার আগের অর্জনগুলোর কথা ভাবুন, ভাবুন সেগুলো অর্জন করতে কতটা কষ্ট আপনি করেছেন। কতগুলো রাত আপনি জেগেছেন। এতে হারানো আত্নবিশ্বাস আবার ফিরে পাবেন।

ভুল থেকে শিক্ষা নিন

ভুল আমাদের জীবনের খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়। জেনে বা না জেনে কমবেশি ভুল আমরা সবাই করি। এটা খারাপ কিছু নয়, স্বাভাবিক। কিন্তু সমস্যাটি তখনই হয় যখন আমরা ওই ভুল থেকে শিক্ষা না নিই। পৃথিবীতে যত সফল মানুষ আছেন বা ছিলেন সবার মধ্যে একটা মিল আছে। সেটা হচ্ছে ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া। পৃথিবীতে কোনো মানুষই পুরোপুরি সঠিক না। ভুল মানুষ করবেই। যারা সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে তারাই সফলতার দিকে এগোবে।

নিজের উদ্দেশ্য ঠিক রাখুন

যখন কোনো কাজ করছেন সেটার উদ্দেশ্য ঠিক আছে কিনা তা অবশ্যই যাচাই করে দেখবেন। ভুল ব্যক্তির মোটিভেশন আপনাকে অনেক বড় বিপদেও ফেলতে পারে। তাই আপনি ঠিক পথে এগোচ্ছেন নাকি ভুল হচ্ছে কোথাও তা যাচাই করুন। আপনার কাজের উদ্দেশ্য আপনাকে সবসময় মোটিভেট থাকতে সাহায্য করবে।

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা আর নয়

সবসময় অতিরিক্ত চিন্তা করলে নেতিবাচক দিকগুলোই সামনে আসবে। আমরা সবাই জানি যে ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত কিন্তু এর মানে শুধু এই না যে আমরা যা চাচ্ছি ভবিষ্যতে তার চেয়ে খারাপ কিছুই অপেক্ষা করছে। আগামীকাল কি হবে সেটা ভেবে আজকের দিনটা নষ্ট করবেন না।

সুখী থাকতে শিখুন

সমস্যা সবার জীবনেই থাকে কিন্তু তার মানে এই না সেই সমস্যার কথা ভেবে হতাশ হতে হবে। হতাশা, দুশ্চিন্তা কখনোই সমস্যার সমাধান নয়। যত বেশি সমস্যা নিয়ে ভাববেন, নিরাশ হবেন। একবার ব্যর্থ হলেই জীবন কিন্তু শেষ হয়ে যায়নি। এই চিন্তাটাই আমরা করি না। তাই যা হয়েছে সেটা কে মেনে নিন।

প্রতিদিনের পরিকল্পনা করুন

আপনার মোটিভেশন কে ধরে রাখতে প্রতিদিনের পরিকল্পনা করুন। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার পাশাপাশি প্রতিদিনের পরিকল্পনা আপনার লক্ষ্য অর্জনে বেশি সহায়ক হবে। রাতে ঘুমানোর

 

Header Ad
Header Ad

ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি

ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি। ছবি: সংগৃহীত

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে শুধু টাকা-পয়সা নয়, দান করা হয়ে থাকে মানুষদের না বলা গল্প, ব্যক্তিগত প্রার্থনা, আর কিছু অসমাপ্ত স্বপ্নের চিরকুটও। এবার এমনই একটি চিরকুট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে একজন সাধারণ নাগরিক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রাখার জন্য আকুতি জানিয়েছেন আল্লাহর দরবারে।

সেখানে নাম পরিচয়হীন অজ্ঞাত এক ব্যক্তির দেওয়া চিরকুটে লেখা- ‘ড. ইউনূস স্যারকে আরও ৫ বছর চাই- সাধারণ জনগণ। আল্লাহ তুমি সহজ করে দাও।’

শনিবার (১২ এপ্রিল) সকাল ৭টার দিকে কিশোরগঞ্জের বিখ্যাত পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্স খোলা হয়।

অন্যান্যবারের মতো এবারও কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে চলে এই কার্যক্রম। সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসার, এপিপিএন—সব বাহিনীই ছিল সতর্ক অবস্থানে। গণনার জন্য যুক্ত হন প্রায় চার শতাধিক শিক্ষক, ছাত্র ও মসজিদ কর্তৃপক্ষ।

মসজিদ কমিটি জানায়, ৪ মাস ১২ দিন পর দানবাক্স খোলা হলো, আর এবার বের হয়েছে ২৮ বস্তা টাকা! সেই সঙ্গে উঠে এসেছে নানা ধরণের চিঠি ও আকুতি—যার মধ্যে ড. ইউনূসকে ঘিরে সাধারণের চাওয়া মিশে গেছে ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান জানান, মসজিদের দোতলায় বসে গণনার কাজ এখনো চলছে।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসার ইমামকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিলো ইসরায়েল

ছবি: সংগৃহীত

জুমার খুতবায় গাজার রক্তক্ষয়ী বাস্তবতা তুলে ধরেছিলেন আল-আকসা মসজিদের ইমাম শেখ মুহম্মদ সেলিম। শান্তির আহ্বান জানিয়েছিলেন, নৃশংসতার বিরুদ্ধে তুলেছিলেন কণ্ঠ। আর তাতেই চটেছে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ। ইমামকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে দেওয়া হয়েছে সাত দিনের নিষেধাজ্ঞা—এই সময় তিনি পবিত্র আল-আকসা চত্বরে প্রবেশ করতে পারবেন না, প্রবেশ করলেই গ্রেপ্তার।

সূত্রের বরাত দিয়ে তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তাসংস্থা আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজে খুৎবা দেওয়ার সময় গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর নির্মম সামরিক অভিযান ও অব্যাহত গোলাবর্ষণের নিন্দা জানান শেখ মুহম্মদ সেলিম, পাশপাশি অভিযান বন্ধের জন্য ইসরায়েলকে আহ্বানও জানান।

নামাজ শেষে বের হয়ে যাওয়ার সময় আল আকসার একটি ফটক থেকে শেখ মুহম্মদ সেলিমকে আটক করে ইসরায়েলি পুলিশ, তারপর তাকে পূর্ব জেরুজালেমের একটি থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর ছেড়ে দেওয়া হয় এবং সেই সঙ্গে দেওয়া হয় ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা।

আল-আকসা মসজিদ রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে ইসলামিক এনডৌমেন্ট ডিপার্টমেন্ট নামের একটি দপ্তর। ইসরায়েলের সরকারের অধীন এই দপ্তরের এক কর্মকর্তা আনাদোলু এজেন্সিকে জানিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আরও বাড়তে পারে।

এর আগে আল আকসার আরেক ইমাম শেখ একরিমা সাবরিকে মসজিদ চত্বরে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ইসরায়েল। একরিমা সাবরি’র অপরাধ— তিনি আল আকসার নিয়ন্ত্রণ ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ক্ষমতাসীন ফাতাহ সরকারের হাতে ন্যাস্ত করার পক্ষে জনমত গঠন করা শুরু করেছিলেন।

Header Ad
Header Ad

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের নববর্ষের আনন্দ শোভাযাত্রার প্রস্তুতির অংশ হিসেবে নির্মিত 'ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব' ও 'শান্তির পায়রা' আগুনে পুড়ে যাওয়ার ঘটনায় উত্তাল হয়ে উঠেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম।

শনিবার (১২ এপ্রিল) ভোররাতে ঘটে যাওয়া এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে নিজের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন নির্মাতা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, হাসিনার দোসররা গতকাল ভোর রাতে চারুকলায় ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে। এই দুঃসাহস যারা দেখিয়েছে—সফট আওয়ামী লীগ হোক বা আওয়ামী বি টিম হোক—তাদের প্রত্যেককেই আইনের আওতায় আসতে হবে, দ্রুত।

তিনি বলেন, এবারের শোভাযাত্রা থামানোর চেষ্টা যারা করছে, তারা যে পক্ষেই থাকুক না কেন, তাদের শুধু আইনের আওতায় আনা হবে না, শোভাযাত্রাটি আরও বেশি তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলার প্রত্যয়ও প্রকাশ করা হয়েছে।

স্ট্যাটাসে ফারুকী আরও লেখেন, হাসিনার দোসররা কালকে রাতের ঘটনার মাধ্যমে জানিয়ে দিয়ে গেলো—বাংলাদেশের মানুষ এক হয়ে উৎসব করুক, তারা এটা চায় না। আমরা এখন আরও বেশি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, এবং আরও বেশি সংখ্যায় অংশ নেব।

চারুকলার এবারের শোভাযাত্রা নিয়ে বিভিন্নমতের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, 'গত কিছুদিন জুলাই আন্দোলনের পক্ষের অনেকেই বলেছিলেন, এবারের শোভাযাত্রা সবচেয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ভিন্ন রকমের হচ্ছে। এখানে ফ্যাসিবাদের ওই বিকট মুখ না রাখাই ভালো। আমরাও সব রকম মত নিয়েই ভাবছিলাম, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মত জানার চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু কালকের ঘটনার পর এই দানবের উপস্থিতি আরো অবশ্যাম্ভাবী হয়ে উঠল।'

স্ট্যাটাসের শেষে ফারুকী লেখেন, 'জুলাই চলমান।'

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
আল-আকসার ইমামকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিলো ইসরায়েল
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী
১০ জনের পরিবারের সবাইকে হত্যা করল ইসরায়েল
পিএসএল না খেলেই দেশে ফিরছেন লিটন
পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে জমেছে ৮০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা
ভারী বর্ষণ-বজ্রপাতে ভারত ও নেপালে প্রায় ১০০ জনের প্রাণহানি
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, গণনা চলছে
অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের
স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
মার্চ ফর গাজা: প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী, আসছে মানুষ-জনসমুদ্রের অপেক্ষা
চারুকলায় আগুন, নববর্ষের দুদিন আগে পুড়ে গেল ‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’
কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত