বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

নিজের অনুপ্রেরণা নিজের মাঝেই খুজুন

ছবি সংগৃহিত

অমুক খুব ভালো মোটিভেশনাল কথা বলে, তোমার এতো হতাশা যখন, তার কথাগুলো শুনে দেখো কাজে লাগবে। নিশ্চয়ই অনুপ্রেরণা পাবে। এই কথা আমরা প্রায়ই শুনি। মানুষের মোটিভেশনাল কথা, লেকচার শুনে আমরা মোটিভেট হই ঠিকই, কিন্তু তার স্থায়ীত্ব খুব অল্প সময়ের জন্য থাকে। যখন শুনি তখন হয়তো উজ্জীবিত হই, চোখ জ্বলজ্বল করে ওঠে। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই আবার সেই আগের মত বিষন্নতা ছেয়ে ধরে।

জীবনে সবচেয়ে যে জিনিসটা বেশি দরকার তা হল সেল্ফ মোটিভেশন ও আত্মনিয়ন্ত্রণ। নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ না থাকলে কোনো মোটিভেশনই আপনার কাজে লাগবে না। নিজের নিয়ন্ত্রণ নিজের কাছেই।

সহজ কথায়, মোটিভেশন হচ্ছে এমন এক উৎস যা আপনার মন-মানসিকতাকে আপনার লহ্ম্য অর্জনে প্রস্তুত করবে। সঠিক মোটিভেশন আপনাকে এমন একটি অবস্থানে নিয়ে যেতে পারে যা আপনি কল্পনাও করেননি ।

তাই প্রতিনিয়ত নিজেকে মোটিভেট রাখতে কিছু উপায় আমাদের অবশ্যই জানা প্রয়োজন । তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই উপায়গুলো।

লক্ষ্য নির্ধারণ করুন

ছোটবেলা থেকে কেউ যখন জানতে চাইতো বা পরীক্ষার খাতায় লিখতে বলা হতো যে তোমার জীবনের লক্ষ্য কি, তাহলে অকপটে বলে ফেলতাম ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পাইলট হতে চাই। কিন্তু এগুলোই তো শুধু জীবনের লক্ষ্য হতে পারে না। মন ভালো পথে যেটাই চাইবে সেটাকেই গুরুত্ব দিতে হবে। মনে রাখতে হবে আমরা সবাই বিজয়ী। তাই কেন হেরে যাবো? আপনি যদি হার না মানেন, আপনাকে হারানোর হ্মমতা কারো নেই।

জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। বাস্তবের চেয়ে বড় স্বপ্ন দেখুন।

সঞ্চয়ী হোন

ধরুন আপনি একটি ব্যবসা শুরু করলেন, কিছুদিন পর দেখা যাবে ব্যবসার জন্য যে টাকাটা আপনার দরকার সেটা আর জোগাড় করতে পারছেন না। এমন অবস্থায় আপনি কাজ করার অনুপ্রেরণা হারাবেন আর কাজ করতেও ইচ্ছা করবে না। তাই অবশ্যই প্রতিমাসে আপনার উপার্জন থেকে কিছু টাকা সঞ্চয় করুন। সঞ্চয় থাকতে আপনি আত্নবিশ্বাস হারাবেন না কখনোই। নিজেকে সবসময় মোটিভেট রাখতে সঞ্চয়ী হওয়া জরুরি।

ঋণ এড়িয়ে চলুন

নিঃসন্দেহে যেসব মানুষ অনেক বেশি ঋণ নিয়ে থাকেন তারা হতাশায় ভোগেন বেশি। কারণ তাদের উপার্জনের সিংহ ভাগই চলে যায় ঋণ পরিশোধ করতে। তাই খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া কখনোই ঋণ নেবেন না।

ইতিবাচক মানুষের সঙ্গে থাকুন

আপনাকে দিয়ে কিছু হবে না, আপনি জীবনে কিছু অর্জন করতে পারবেন না- এই ধরনের কথা বলা মানুষগুলো থেকে সর্বদা দূরে থাকবেন। এরা আপনার মনোবল একেবারে ভেঙে দেবে। এই ধরনের নেতিবাচক কথা বলা মানুষের থেকে সব সময় দূরত্ব বজায় রাখুন। ইতিবাচক চিন্তার মানুষ বেস্ট মোটিভেটর হয়।যখনই আপনার মনে কোন নেতিবাচক চিন্তা আসবে, এমন একজন ইতিবাচক চিন্তা-ভাবনার মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন যে আপনার আত্নবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলবে । তাই সবসময় চেষ্টা করুন ইতিবাচক মানুষের সঙ্গে থাকতে।

নিজেকে সম্মান করতে শিখুন

আমাদের সবারই একটা সমস্যা আছে- নিজেকে অন্যের সঙ্গে তুলনা করি। অমুকের রেজাল্ট আমার থেকে ভালো, ও তাহলে ভালো চাকরি পাবে, বাসা থেকেও বলে সবার সবটা ভালো হচ্ছে তাহলে আপনার কেন হচ্ছে না। এই কথাগুলো আমরা শুনি প্রতিনিয়ত। তখন নিজেই অন্যের সঙ্গে তুলনায় বসি। এটা কখনোই করা উচিত না। এই ধরনের চিন্তা-ভাবনা আপনার আত্নবিশ্বাস কমিয়ে দিবে । যখনই মনে করবেন আপনার আত্নবিশ্বাস কমে যাচ্ছে আপনার আগের অর্জনগুলোর কথা ভাবুন, ভাবুন সেগুলো অর্জন করতে কতটা কষ্ট আপনি করেছেন। কতগুলো রাত আপনি জেগেছেন। এতে হারানো আত্নবিশ্বাস আবার ফিরে পাবেন।

ভুল থেকে শিক্ষা নিন

ভুল আমাদের জীবনের খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়। জেনে বা না জেনে কমবেশি ভুল আমরা সবাই করি। এটা খারাপ কিছু নয়, স্বাভাবিক। কিন্তু সমস্যাটি তখনই হয় যখন আমরা ওই ভুল থেকে শিক্ষা না নিই। পৃথিবীতে যত সফল মানুষ আছেন বা ছিলেন সবার মধ্যে একটা মিল আছে। সেটা হচ্ছে ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া। পৃথিবীতে কোনো মানুষই পুরোপুরি সঠিক না। ভুল মানুষ করবেই। যারা সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে তারাই সফলতার দিকে এগোবে।

নিজের উদ্দেশ্য ঠিক রাখুন

যখন কোনো কাজ করছেন সেটার উদ্দেশ্য ঠিক আছে কিনা তা অবশ্যই যাচাই করে দেখবেন। ভুল ব্যক্তির মোটিভেশন আপনাকে অনেক বড় বিপদেও ফেলতে পারে। তাই আপনি ঠিক পথে এগোচ্ছেন নাকি ভুল হচ্ছে কোথাও তা যাচাই করুন। আপনার কাজের উদ্দেশ্য আপনাকে সবসময় মোটিভেট থাকতে সাহায্য করবে।

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা আর নয়

সবসময় অতিরিক্ত চিন্তা করলে নেতিবাচক দিকগুলোই সামনে আসবে। আমরা সবাই জানি যে ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত কিন্তু এর মানে শুধু এই না যে আমরা যা চাচ্ছি ভবিষ্যতে তার চেয়ে খারাপ কিছুই অপেক্ষা করছে। আগামীকাল কি হবে সেটা ভেবে আজকের দিনটা নষ্ট করবেন না।

সুখী থাকতে শিখুন

সমস্যা সবার জীবনেই থাকে কিন্তু তার মানে এই না সেই সমস্যার কথা ভেবে হতাশ হতে হবে। হতাশা, দুশ্চিন্তা কখনোই সমস্যার সমাধান নয়। যত বেশি সমস্যা নিয়ে ভাববেন, নিরাশ হবেন। একবার ব্যর্থ হলেই জীবন কিন্তু শেষ হয়ে যায়নি। এই চিন্তাটাই আমরা করি না। তাই যা হয়েছে সেটা কে মেনে নিন।

প্রতিদিনের পরিকল্পনা করুন

আপনার মোটিভেশন কে ধরে রাখতে প্রতিদিনের পরিকল্পনা করুন। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার পাশাপাশি প্রতিদিনের পরিকল্পনা আপনার লক্ষ্য অর্জনে বেশি সহায়ক হবে। রাতে ঘুমানোর

 

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন