সোমবার, ২৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৩ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

স্বপ্ন কখনো মরে না

স্বপ্ন কখনো মরে না। স্বপ্ন বেঁচে থাকে। স্বপ্ন মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে। কোনো স্বপ্নবাজ মানুষ জীবনে ব্যর্থ হয়েছে তার কোনো নজির নেই। যে কোনো সফল উদ্যোগের পেছনেই কিন্তু অনেক ব্যর্থতা থাকে। থাকে অনেক ঘাত-প্রতিঘাত, শ্রম-ঘাম। সফলতা আপনা থেকেই ধরা দেয়নি। তাকে ধরতে হলে অদম্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হয়। সেই চেষ্টার পেছনে থাকে স্বপ্ন। স্বপ্নই মানুষকে সফলতার দিকে ধাবিত করে। কেউই একবারে হিমালয়ের চূড়ায় উঠতে পারে না। হিমালয়ের চূড়ায় আরোহন করতে হলে অনেক বাধা-বিপত্তি পেরুতে হয়। পর্বতারোহীকে প্রথমে ছোটো ছোটো পাহাড়ে উঠে নিজেকে তৈরি করতে হয়। নিজের মানসিক শক্তি, শারীরিক শক্তি বাড়াতে হয়। অনেক সময় দেখা যায়, হিমালয়ে আরোহন করতে গিয়ে বৈরি আবহাওয়ার কবলে পড়তে হয়। তখন তিনি কি করেন? হতাশ হয়ে হিমালয়ে আরোহনের চেষ্টা বাদ দেন? তাহলে তো কখনোই তার হিমালয় জয় করা সম্ভব হবে না।


অন্যভাবে যদি বলি; দেশের বড় বড় ব্যবসায়ীরা শুরুতেই কি বড় ছিল? আমাদের দেশে খুব কম সংখ্যক বড় ব্যবসায়ী আছেন, যারা বাপ-দাদার রেখে যাওয়া ব্যবসার হাল ধরেছেন। বেশির ভাগই প্রথম জেনারেশনের ব্যবসায়ী। এ প্রসঙ্গে একটা উদাহরণ দিই। একবার এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর সঙ্গে কথা হলো। তাঁর উত্থানের পেছনের গল্প বলছিলেন। তিনি পড়ালেখা শেষ করে শুরুতে চাকরিতে যোগ দিলেন। কিন্তু তাতে তিনি উৎসাহবোধ করছিলেন না। ব্যবসা তাকে চুম্বকের মতো টানছিল। তিনি ব্যবসা করবেন বলে মনস্থির করলেন। কিন্তু ব্যবসার জন্য যে পূঁজি দরকার তা তাঁর ছিল না। তারপরও তিনি দমলেন না। খুব অল্প পূঁজি নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেন। তিনি ফ্রান্স থেকে চামড়া আমদানির একজন এজেন্ট ছিলেন। সফলতা কিছুতেই ধরা দিচ্ছিল না। তিনিও হাল ছাড়লেন না। ধৈর্য ধরতে লাগলেন। আস্তে আস্তে তার তিনি সফলতার মুখ দেখলেন। তাঁর পূঁজি বাড়তে থাকল। তিনি এক পর্যায়ে ওরিয়েন্ট ট্যানারী কিনে নিলেন। দিনে দিনে সেই ব্যবসা প্রসার লাভ করতে থাকল। তিনি ধীরে ধীরে এগিয়ে গেলেন। সফলতা তাকে ধরা দিল। তিনি দেশের একজন খ্যাতিমান ব্যবসায়ী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেন।

সরকারের একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা বা সচিব হওয়ার জন্য তাকে কিন্তু অনেক কঠিন পথ পাড়ি দিতে হয়। একজন সেকশন অফিসার থেকে নিজেকে তিলতিল করে গড়ে তুলতে হয়। উঁচু পদে যাওয়ার পথটি সরলসোজা কোনো পথ নয়। সেখানে থাকে অনেক কষ্ট, অবহেলা, অবজ্ঞা আর বেদনার নানা কাহিনি। আমরা সেগুলো দেখি না। দেখতে পাই না। কেউ সচিব কিংবা রাষ্ট্রদূত হলে বাহবা দিই। আমাদের সামনে উঠে আসেন একজন সফল মানুষ। কিন্তু তার সফলতার পেছনে যে কত শ্রম ঘাম মেধা ক্ষয় করতে হয়েছে তা দেখি না।

যে কোনো কাজে সফল হওয়ার জন্য চাই ধৈর্য। ধৈর্য না ধরতে পারলে সফলতা তাকে ধরা দেবে না। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনও তার বান্দাকে সবুর করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সবুরে মেওয়া ফলে। কিন্তু আমরা এই সবুরটুকু করতে চাই না। অতি অল্পতেই বিপুল টাকার মালিক হতে চাই। ধনী হতে চাই। শুধু তাই নয়, অতি দ্রুত যেকোনো উপায়ে বড়লোক হতে চাই। এই প্রবণতা আমাদের নীতি-নৈতিকতাকে ধুলোয় মিশিয়ে দিচ্ছে।

ছোটবেলায় আমরা আদর্শলিপিতে পড়েছি, লেখাপড়া করে যে, গাড়ি ঘোড়ায় চড়ে সে। কিন্তু এখন আমাদের অবস্থাটা এমন যে, লেখাপড়া না করেই গাড়ি ঘোড়ায় চড়তে চাই। এই মানসিকতার কারণেই আমরা যে কোনো উপায়ের ধান্দা করি। আবার শুধু লেখাপড়া করলেও হবে না। স্বপ্নও দেখতে হবে। বড় হওয়ার স্বপ্ন। যে স্বপ্ন আপনাকে সারাক্ষণ পেছন থেকে তাড়িয়ে বেড়াবে। ছাত্র অবস্থা থেকেই নিজেকে তৈরি করতে হবে। বর্তমান সময়ের উপযোগী করে তুলতে হবে। পাঠ্য বইয়ের মধ্যেই নিজেকে ডুবিয়ে রাখলে হবে না। সৃজনশীল বইও পড়তে হবে। নিজেকে সৃজনশীল করে তুলতে হবে। ভবিষ্যত পরিকল্পনার ছক এঁকেই এগোতে হবে। তাহলেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। মনে রাখতে হবে, স্বপ্ন কখনো মরে না।

 

লেখক: প্রধান সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ ও সাহিত্যিক।
mostofakamalbd@yahoo.com

 

 

Header Ad
Header Ad

রাফিনিয়া-ইয়ামালের নৈপুণ্যে দুর্দান্ত জয় পেল বার্সেলোনা

ছবি: সংগৃহীত

বার্সেলোনা চলতি লা লিগা মৌসুমে দুর্দান্ত শুরু করলেও কিছু সময় ছন্দ হারিয়ে শীর্ষস্থান থেকে সরে যায়। তবে, সম্প্রতি টানা চার ম্যাচ জয়হীন থাকার পর রাফিনিয়া ও ইয়ামালের নৈপুণ্যে বড় জয় পেয়ে ছন্দে ফিরেছে কাতালান ক্লাবটি।

২৬ জানুয়ারি, রোববার, বার্সেলোনা তাদের ঘরের মাঠে ভালেন্সিয়াকে ৭-১ গোলের বিশাল ব্যবধানে পরাজিত করেছে। ম্যাচের শুরুতেই তৃতীয় মিনিটে লামিনে ইয়ামালের অসাধারণ পাস থেকে গোল করে বার্সেলোনাকে এগিয়ে দেন ফ্রেঙ্কি ডি ইয়ং। কিছুক্ষণ পর, ৮ম মিনিটে আলেহান্দ্রো বাল্দের ক্রসে সুনিপুণ গোল করেন তরেস, যিনি তার সাবেক ক্লাবের বিপক্ষে গোল উদযাপন করেননি।

অল্প সময়ের মধ্যে ২-০ গোলের লিড নিয়ে বার্সেলোনা ভ্যালেন্সিয়ার রক্ষণে আরও চাপ সৃষ্টি করে। ১৪তম মিনিটে ইয়ামালের ব্যাকহিল থেকে রাফিনিয়াকে বল পান, এবং ডি-বক্সের বাইরে থেকে নিখুঁত শটে গোল করে দলের তৃতীয় গোলটি করেন তিনি। এটি ছিল তার চলতি মৌসুমের ১২তম গোল।

২৪তম মিনিটে পাউ কুবার্সির পাসে দলের চতুর্থ গোলটি করেন লোপেস, যার পরে ভিএআরের মাধ্যমে গোলটি নিশ্চিত করা হয়। বিরতির ঠিক আগে, রাফিনিয়ার একটি শক্তিশালী শট ক্রসবারে লেগে ফিরে আসলে, লোপেস দ্বিতীয়বার সুযোগ পেয়ে গোল করে বার্সেলোনাকে ৫-০ ব্যবধানে এগিয়ে নিয়ে যান।

দ্বিতীয়ার্ধে, ৫৯তম মিনিটে হুগো দুরো ভ্যালেন্সিয়ার জন্য একটি সম্মানজনক গোল করেন, কিন্তু পরবর্তীতে ৬৬তম মিনিটে লেভানডোভস্কি বার্সেলোনার ব্যবধান আবার ৫ গোল করে বাড়িয়ে দেন। ম্যাচের ৭৫তম মিনিটে, তোরেসের শট ভ্যালেন্সিয়ার গোলরক্ষক ঠেকালেও ফিরতি বল সিজার টারেগা নিজ জালে পাঠিয়ে দেন, ফলে ৭-১ ব্যবধানে জয় নিশ্চিত হয় বার্সেলোনার।

এই জয়ে ২১ ম্যাচে ১৩ জয় ও ৩ ড্রয়ে বার্সেলোনা ৪২ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে ফিরেছে। ৪৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ এবং ৪৫ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদ। অন্যদিকে, ১৬ পয়েন্ট নিয়ে ১৯ নম্বরে রয়েছে ভালেন্সিয়া।

Header Ad
Header Ad

পুলিশের শতকরা ৮০ জনের হৃদয়ে ছাত্রলীগ: আসিফ নজরুল

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, বর্তমান পুলিশের শতকরা ৮০ জনই আওয়ামী আমলের, যাদের হৃদয়ে ছাত্রলীগ। তারাই এ সরকারের জন্য কাজ করছে না।

রোববার (২৬ জানুয়ারি) জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে চারটি বইয়ে প্রকাশনা অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি প্রসঙ্গে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আইন উপদেষ্টা বলেন, বিপ্লব পরবর্তী কিছু সমস্যা থাকে। তা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে সরকার। গণঅভ্যুত্থান নিয়ে সকলের মধ্যে যে ঐক্য ছিল, সেই ঐক্য আগামীতেও অব্যাহত থাকবে বলেও আশাপ্রকাশ করেন আসিফ নজরুল।

এর আগে, সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এক পোস্টে বিএনপির সঙ্গে গণঅভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয় বলে মন্তব্য করেন আইন উপদেষ্টা। তিনি বলেন, বিএনপির সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয়। এটি গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও তাদের দোসরদের কতটা উৎসাহিত এবং বেপরোয়া করে তুলতে পারে তার কিছুটা প্রমাণ আমরা গত কয়েক দিনে পেয়েছি।

আইন উপদেষ্টা বলেন, তিনি যতটা জানেন এবং বিশ্বাস করেন— বিএনপি কোনো ষড়যন্ত্রে জড়িত নয় এবং তারা ১/১১ ধরনের কিছু করতে চাচ্ছে না, ছাত্রনেতারা সরকারের অংশ হিসেবে কোনো নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করতে যাচ্ছে না বা এতে যোগ দিচ্ছে না, জুলাই ঘোষণাপত্র একটি রাজনৈতিক দলিল হবে এবং ছাত্রনেতারা গণঅভ্যুত্থানের শক্তির মতামত সঠিকভাবে প্রতিফলিত করার জন্য চেষ্টা করছেন এবং বিএনপি এবং ছাত্রনেতারা এমনকি নির্বাচন কেন্দ্রিক বৃহত্তর সমঝোতার ব্যাপারে আগ্রহী, তবে সেটি আলোচনা সাপেক্ষে। এর অর্থ হলো, বিরোধের কোনো কারণ নেই, বরং সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

আসিফ নজরুল আরও বলেন, গণহত্যায় জড়িতদের হাতে রয়েছে লুটপাট করা বিপুল পরিমাণ টাকা, অনেক সুবিধাবাদী গোষ্ঠী, শক্তিশালী প্রচারণা নেটওয়ার্ক এবং শক্তিশালী আন্তর্জাতিক সমর্থন। তাদের বিরুদ্ধে যদি কিছু করতে হয়, তবে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ছাত্রদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমাদের মধ্যে ভিন্নমত থাকবে, তবে তা যেন দেশের শত্রুদের জন্য উৎসাহের কারণ না হয়।

Header Ad
Header Ad

৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মামুন আহমেদের পদত্যাগ এবং শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার বিচারের দাবিতে সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা।

রোববার (২৬ জানুয়ারি) শেষ রাতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন বিশ্ববিদ্যালয় রূপান্তর আন্দোলনের সংগঠক আব্দুর রহমান।

তিনি বলেন, বিচারের আগে কোনো ধরনের পরীক্ষা হবে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি স্বৈরাচারী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে ৭ কলেজকে ঢাবির অধিভুক্তি থেকে বাতিল করে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন করে আসছিলাম।

তিনি বলেন, চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকেই স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার দাবি ছিল আমাদের। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তা করেনি। উল্টো ধারণক্ষমতার চেয়েও বেশি শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা এসব নিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছি। সবশেষ বিশ্ববিদ্যালয় প্রো-ভিসি (শিক্ষা) আমাদের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করেছেন। এর প্রতিবাদে গণতন্ত্র ও মুক্তি তোরণের নিচে অবস্থানকালে ঢাবি শিক্ষার্থী ও পুলিশ সম্মিলিতভাবে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়।

৭ কলেজকে নিয়ে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা করতে হবে, এমন দাবি জানিয়ে আব্দুর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার বিচার করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রো-ভিসি মামুন আহমেদের বিচার করতে হবে।

তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে সোমবার সকাল ৯টা থেকে ঢাকা শহর অবরোধ করা হবে। সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ ক্যাম্পাস এলাকায় অবরোধ কর্মসূচি পালন করবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাফিনিয়া-ইয়ামালের নৈপুণ্যে দুর্দান্ত জয় পেল বার্সেলোনা
পুলিশের শতকরা ৮০ জনের হৃদয়ে ছাত্রলীগ: আসিফ নজরুল
৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি
ছাদের কার্নিসে ঝুলে থাকা শিক্ষার্থীকে গুলি, সেই এসআই চঞ্চল গ্রেপ্তার
সাত কলেজের সব পরীক্ষা স্থগিত
আজ পবিত্র শবে মেরাজ
মধ্যরাতে ঢাবি ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ৮
সাবেক দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান গ্রেপ্তার
রয়্যাল এনফিল্ড কিনে না দেয়ায় ট্রেনের নিচে ঝাঁপ কিশোরের!
রংপুরের টানা দ্বিতীয় হার, রাজশাহীর নাটকীয় জয়
সায়েন্সল্যাব ও টেকনিক্যাল মোড় অবরোধ করেছেন সাত কলেজ শিক্ষার্থীরা
আসাদুজ্জামান খান কামাল বাংলাদেশের কসাই: প্রেস সচিব
পুলিশের সংখ্যা পর্যাপ্ত, কিন্তু মনোবলের ঘাটতি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে আসছে স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট
মালয়েশিয়া-থাইল্যান্ড যাচ্ছেন বাংলাদেশি রোগীরা, কলকাতার হাসপাতাল ব্যবসায় ধস
২৫ দিনে এলো ২০৪৪৭ কোটি টাকার প্রবাসী আয়
বেতন-ভাতায় না পোষালে অন্য পেশায় চলে যান: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
অ্যাডভোকেট তপন বিহারী নাগ ট্রাস্ট বৃত্তি পেলেন কুবির ৩০ শিক্ষার্থী
নির্বাচনের কথা বললে উপদেষ্টাদের মুখ কালো হয়ে যায়: মেজর হাফিজ
পদ্মশ্রী পাচ্ছেন সংগীতশিল্পী অরিজিৎ সিং