বুধবার, ২৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৪ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

স্বপ্ন কখনো মরে না

স্বপ্ন কখনো মরে না। স্বপ্ন বেঁচে থাকে। স্বপ্ন মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে। কোনো স্বপ্নবাজ মানুষ জীবনে ব্যর্থ হয়েছে তার কোনো নজির নেই। যে কোনো সফল উদ্যোগের পেছনেই কিন্তু অনেক ব্যর্থতা থাকে। থাকে অনেক ঘাত-প্রতিঘাত, শ্রম-ঘাম। সফলতা আপনা থেকেই ধরা দেয়নি। তাকে ধরতে হলে অদম্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হয়। সেই চেষ্টার পেছনে থাকে স্বপ্ন। স্বপ্নই মানুষকে সফলতার দিকে ধাবিত করে। কেউই একবারে হিমালয়ের চূড়ায় উঠতে পারে না। হিমালয়ের চূড়ায় আরোহন করতে হলে অনেক বাধা-বিপত্তি পেরুতে হয়। পর্বতারোহীকে প্রথমে ছোটো ছোটো পাহাড়ে উঠে নিজেকে তৈরি করতে হয়। নিজের মানসিক শক্তি, শারীরিক শক্তি বাড়াতে হয়। অনেক সময় দেখা যায়, হিমালয়ে আরোহন করতে গিয়ে বৈরি আবহাওয়ার কবলে পড়তে হয়। তখন তিনি কি করেন? হতাশ হয়ে হিমালয়ে আরোহনের চেষ্টা বাদ দেন? তাহলে তো কখনোই তার হিমালয় জয় করা সম্ভব হবে না।


অন্যভাবে যদি বলি; দেশের বড় বড় ব্যবসায়ীরা শুরুতেই কি বড় ছিল? আমাদের দেশে খুব কম সংখ্যক বড় ব্যবসায়ী আছেন, যারা বাপ-দাদার রেখে যাওয়া ব্যবসার হাল ধরেছেন। বেশির ভাগই প্রথম জেনারেশনের ব্যবসায়ী। এ প্রসঙ্গে একটা উদাহরণ দিই। একবার এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর সঙ্গে কথা হলো। তাঁর উত্থানের পেছনের গল্প বলছিলেন। তিনি পড়ালেখা শেষ করে শুরুতে চাকরিতে যোগ দিলেন। কিন্তু তাতে তিনি উৎসাহবোধ করছিলেন না। ব্যবসা তাকে চুম্বকের মতো টানছিল। তিনি ব্যবসা করবেন বলে মনস্থির করলেন। কিন্তু ব্যবসার জন্য যে পূঁজি দরকার তা তাঁর ছিল না। তারপরও তিনি দমলেন না। খুব অল্প পূঁজি নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেন। তিনি ফ্রান্স থেকে চামড়া আমদানির একজন এজেন্ট ছিলেন। সফলতা কিছুতেই ধরা দিচ্ছিল না। তিনিও হাল ছাড়লেন না। ধৈর্য ধরতে লাগলেন। আস্তে আস্তে তার তিনি সফলতার মুখ দেখলেন। তাঁর পূঁজি বাড়তে থাকল। তিনি এক পর্যায়ে ওরিয়েন্ট ট্যানারী কিনে নিলেন। দিনে দিনে সেই ব্যবসা প্রসার লাভ করতে থাকল। তিনি ধীরে ধীরে এগিয়ে গেলেন। সফলতা তাকে ধরা দিল। তিনি দেশের একজন খ্যাতিমান ব্যবসায়ী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেন।

সরকারের একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা বা সচিব হওয়ার জন্য তাকে কিন্তু অনেক কঠিন পথ পাড়ি দিতে হয়। একজন সেকশন অফিসার থেকে নিজেকে তিলতিল করে গড়ে তুলতে হয়। উঁচু পদে যাওয়ার পথটি সরলসোজা কোনো পথ নয়। সেখানে থাকে অনেক কষ্ট, অবহেলা, অবজ্ঞা আর বেদনার নানা কাহিনি। আমরা সেগুলো দেখি না। দেখতে পাই না। কেউ সচিব কিংবা রাষ্ট্রদূত হলে বাহবা দিই। আমাদের সামনে উঠে আসেন একজন সফল মানুষ। কিন্তু তার সফলতার পেছনে যে কত শ্রম ঘাম মেধা ক্ষয় করতে হয়েছে তা দেখি না।

যে কোনো কাজে সফল হওয়ার জন্য চাই ধৈর্য। ধৈর্য না ধরতে পারলে সফলতা তাকে ধরা দেবে না। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনও তার বান্দাকে সবুর করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সবুরে মেওয়া ফলে। কিন্তু আমরা এই সবুরটুকু করতে চাই না। অতি অল্পতেই বিপুল টাকার মালিক হতে চাই। ধনী হতে চাই। শুধু তাই নয়, অতি দ্রুত যেকোনো উপায়ে বড়লোক হতে চাই। এই প্রবণতা আমাদের নীতি-নৈতিকতাকে ধুলোয় মিশিয়ে দিচ্ছে।

ছোটবেলায় আমরা আদর্শলিপিতে পড়েছি, লেখাপড়া করে যে, গাড়ি ঘোড়ায় চড়ে সে। কিন্তু এখন আমাদের অবস্থাটা এমন যে, লেখাপড়া না করেই গাড়ি ঘোড়ায় চড়তে চাই। এই মানসিকতার কারণেই আমরা যে কোনো উপায়ের ধান্দা করি। আবার শুধু লেখাপড়া করলেও হবে না। স্বপ্নও দেখতে হবে। বড় হওয়ার স্বপ্ন। যে স্বপ্ন আপনাকে সারাক্ষণ পেছন থেকে তাড়িয়ে বেড়াবে। ছাত্র অবস্থা থেকেই নিজেকে তৈরি করতে হবে। বর্তমান সময়ের উপযোগী করে তুলতে হবে। পাঠ্য বইয়ের মধ্যেই নিজেকে ডুবিয়ে রাখলে হবে না। সৃজনশীল বইও পড়তে হবে। নিজেকে সৃজনশীল করে তুলতে হবে। ভবিষ্যত পরিকল্পনার ছক এঁকেই এগোতে হবে। তাহলেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। মনে রাখতে হবে, স্বপ্ন কখনো মরে না।

 

লেখক: প্রধান সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ ও সাহিত্যিক।
mostofakamalbd@yahoo.com

 

 

Header Ad
Header Ad

আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা রেলের আন্দোলনে: নেতৃত্বে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাব্বানির শ্বশুর

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফদের বিশেষ সুবিধা পুনর্বহালের দাবিতে সোমবার (২৭ জানুয়ারি) মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া কর্মবিরতির ফলে সারাদেশে রেল চলাচল কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। রানিং স্টাফদের মধ্যে ট্রেনচালক, গার্ড, সহকারী চালক এবং টিটিই অন্তর্ভুক্ত, যারা ট্রেন পরিচালনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত। এই কর্মীদের সংখ্যা প্রায় দুই হাজার। তাদের দাবি, ব্রিটিশ আমল থেকে চলে আসা মাইলেজসহ অন্যান্য অর্থনৈতিক সুবিধাগুলো পুনরায় কার্যকর করতে হবে।

এই আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা এবিএম শফিকুল আলম ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানির শ্বশুর। তিনি বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক। তার রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, কারণ তিনি আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। ২০২১ সালে তিনি তার ফেসবুকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া পৌরসভার মেয়র নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে ভোট চেয়েছিলেন। এছাড়া তার সাম্প্রতিক পোস্টগুলোতেও আওয়ামী লীগ সমর্থনের ইঙ্গিত পাওয়া যায়।

আন্দোলনের পেছনে রানিং স্টাফদের দাবি, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তে তাদের অনেক সুবিধা বাতিল করা হলেও কিছু সুবিধা পুনর্বহাল করা হয়েছিল। তবে এখন তারা দাবি করছেন, এসব সুবিধা পুরোপুরি ফিরিয়ে দেওয়া হোক। ২০২২ সালে এমনই এক কর্মবিরতির মাধ্যমে তাদের কিছু দাবি মেনে নেওয়া হয়েছিল। তবে বর্তমানে তারা পূর্বের সুবিধাগুলো সম্পূর্ণভাবে কার্যকরের বিষয়ে অনড় অবস্থানে রয়েছেন।

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অর্থ মন্ত্রণালয় অন্য কোনো সরকারি কর্মচারীদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা অনুমোদন করেনি। তাই রানিং স্টাফদের জন্য এটি চালু রাখার বিষয়ে আপত্তি রয়েছে। একই সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়ে এমন আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হচ্ছে।

এদিকে, এই আন্দোলনের ফলে যাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় দেশের পরিবহন খাতেও অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। রেল কর্তৃপক্ষ আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা চালাচ্ছে, তবে মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুর পর্যন্ত কোনো সুরাহা হয়নি। রানিং স্টাফ ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মজিবুর রহমান জানিয়েছেন, তারা গত ১৭ বছর ধরে এই দাবিতে আন্দোলন করছেন এবং বর্তমান আন্দোলন তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত চলবে।

Header Ad
Header Ad

বেরোবিতে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত

ছবি: সংগৃহীত

রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে একটি সেমিনারের আয়োজন করেছে।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের গ্যালারিরুমে “দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা: কী চাই এবং কেনো-কর্তৃত্ববাদ, ফ্যাসিবাদ না গণতন্ত্র” শীর্ষক এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

সেমিনারে মূল বক্তা ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সমাজ-রাজনীতি বিশ্লেষক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। সেমিনারের সঞ্চালনা করেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী গোলাম মোস্তফা কামাল।

কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান দক্ষিণ এশিয়ার গণতান্ত্রিক অগ্রগতি তুলে ধরে বলেন, “মালদ্বীপ, পাকিস্তান এবং ভারতে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে। বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা বিফল হয়েছে। মালদ্বীপ রাজতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রের পথে এগিয়েছে। তবে ভারতবর্ষের মানুষ শাসনকে ভয় পায়, যা ফ্যাসিবাদের জন্ম দেয়।”

তিনি আরও বলেন, “গত ১৫ বছর ধরে শিক্ষক, ছাত্র, গণমাধ্যমসহ অনেকে সরকারের তোষামোদ করেছেন। এতে শাসকের কার্যক্রমের সমালোচনা কম হয়েছে, যা ফ্যাসিবাদের বিকাশে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশে গত তিনটি নির্বাচন জনগণের মূল্যায়ন ছিল না।”

সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী রেজুয়ান হোসেন, সহকারী অধ্যাপক মোছা. রাজিয়া সুলতানা ও মো. সাইফুল ইসলাম, প্রভাষক মুনমুন আক্তার এবং জামিলুর রহমান।

এ সেমিনারটি দক্ষিণ এশিয়ার বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতে গোমূত্রের পর এবার চীনে বিক্রি হচ্ছে বাঘমূত্র!

ছবি: সংগৃহীত

ভারতে গোমূত্র নিয়ে ব্যাপক চর্চার পর এবার চীনে শুরু হয়েছে বাঘমূত্র বিক্রি। বাঘমূত্রকে বাতজনিত রোগের কার্যকরী ওষুধ হিসেবে দাবি করছে চীনের সিচুয়ানের একটি চিড়িয়াখানা।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

চীনের সিচুয়ান প্রদেশের ইয়ান বিফেংশিয়া ওয়াইল্ডলাইফ জু নামে একটি চিড়িয়াখানা বোতলজাত বাঘমূত্র বিক্রি করছে। ২৫০ মিলিলিটারের প্রতিটি বোতলের দাম ধরা হয়েছে ৫০ ইউয়ান (প্রায় ৮৪৭ টাকা)।

ওই চিড়িয়াখানা দাবি করেছে, বাঘমূত্র বাতজনিত রোগ বা রিউম্যাটিজম সারাতে সহায়ক। ব্যবহারের জন্য মূত্রের সঙ্গে সামান্য হোয়াইট ওয়াইন এবং আদাকুচি মিশিয়ে ব্যথার জায়গায় প্রয়োগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, কেউ চাইলে মূত্র পান করেও ব্যথা কমাতে পারেন বলে দাবি করা হচ্ছে। তবে বাঘমূত্র সেবনের পর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

চিড়িয়াখানার এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বাঘেরা যে বেসিনে প্রস্রাব করে, সেখান থেকে মূত্র সংগ্রহ করা হয়। তবে এটি খুব সীমিত পরিমাণে বিক্রি হয়। প্রতিদিন মাত্র দুই বোতল বাঘমূত্র বিক্রির অনুমতি দেওয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ভারতের মতো চীনের এই ঘটনা নিয়েও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষত, বাঘমূত্রের ওষুধ হিসেবে কার্যকারিতা নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি এবং কৌতূহল দুটোই লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা রেলের আন্দোলনে: নেতৃত্বে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাব্বানির শ্বশুর
বেরোবিতে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত
ভারতে গোমূত্রের পর এবার চীনে বিক্রি হচ্ছে বাঘমূত্র!
ব্রাজিল বাংলাদেশে নির্বাচন দেখতে চায়: আমীর খসরু
ছাত্র আন্দোলনের মুখে সার্বিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আইনি লড়াইয়ে নয়নতারার বিপক্ষে ধানুশের বড় জয়
দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জামায়াতের নিয়ন্ত্রণে চলছে: রিজভী
জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হলে ৫ আগস্টের মতো পরিণতি হবে: তারেক রহমান
ধূমপানে ক্ষতিগ্রস্ত ফুসফুসকে রক্ষা করতে চান? জেনে নিন উপায়
৩৩৭ জনকে নিয়োগ দেবে বন অধিদপ্তর, আবেদন অনলাইনে
নবাবগঞ্জে বিদেশি পিস্তল, গুলি ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার, আটক ১
সব ইবতেদায়ী মাদরাসা জাতীয়করণের সিদ্ধান্ত
টাঙ্গাইলে দুই গ্রামের বিরোধের জেরে হামলা, বাবা-ছেলেসহ আহত ৩
ট্রেন ধর্মঘটে বেনাপোল স্টেশন ফাঁকা
দেশে ফিরেই গ্রেপ্তার সাদ্দাম হোসেন
বিএনপির সাবেক এমপি আব্দুল মোমেন তালুকদার মারা গেছেন
ভারতে লাড্ডু বিতরণের সময় ভেঙে পড়ল ৬৫ ফুট উঁচু মঞ্চ, নিহত ৭
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে দিনে লাখ টাকার সিগারেট বিক্রি!
‘জবাই করা লাশ উদ্ধারসহ দাফন কাফন কাজে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করেছে আসামিরা’
প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে