রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব ১৪

দ্য ফার্স্ট ম্যান

৬. পরিবার

মা বললেন, আহা, তুই এখানে থাকলে কী যে ভালো লাগে! তবে সন্ধ্যা আসলে দেখবি, আমার আর এত একা লাগছে না। শীতের সময় আগে আগে অন্ধকার নেমে আসে। যদি পড়াশোনাটা জানতাম! এত অল্প আলোতে সেলাই করতেও পারি না। চোখ ব্যথা করে। এতিয়েনে এখানে না থাকলে আমি শুয়ে শুয়ে খাওয়ার সময় হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে থাকি। অনেক লম্বা সময়, প্রায় দুঘণ্টা। খোকাখুকুরা আমার এখানে থাকলে ওদের সাথে কথাবার্তা বলে সময় কাটাতে পারতাম। কিন্তু ওরা এসে বেশিক্ষণ থাকে না; চলে যায়। আমি খুব বেশি বুড়িয়ে গেছি। হতে পারে বুড়ো মানুষদের গায়ের গন্ধও খারাপ হয়ে যায়। তাই হয়তো আমার অবস্থা এমন, একা।

একটার পর একটা ছোট ছোট বাক্যে কথাগুলো এমনভাবে বললেন যেন তার বহুদিন আটকে থাকা চিন্তাগুলো বাইরে ছেড়ে দিয়ে হালকা হলেন। তারপর যেন তার চিন্তার যোগান শেষ হয়ে গেছে এমনভাবে আবার নীরব হয়ে গেলেন: ঠোট দুটো চেপে রাখা, শান্ত বিষণ্ন দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন খাবার ঘরের বন্ধ ঝাঁপের দিকে। ওখানে রাস্তা থেকে রুদ্ধ আলো এসে পড়ছে। সেই একই জায়গায় একই নিরানন্দময় চেয়ারে বসে আছেন তিনি। আর তার ছেলে রুমের মাঝখানে রাখা টেবিলের চারপাশে ঘুরছে যেভাবে সে ছোটবেলায় ঘুরত।

জ্যাক আরেক চক্কর ঘোরার সময় মা তার দিকে তাকালেন।

– সলফেরিনো, খুব সুন্দর না?

– হ্যাঁ, একেবারে নিষ্কলঙ্ক। তবে তুমি শেষবার যেরকম দেখেছিলে হয়তো সেরকম নেই। বদলে যেতেই পারে।

– হ্যাঁ, সবকিছুই বদলে যায়।

– ডাক্তার তোমাকে শুভেচ্ছা পাঠিয়েছেন। ওনার কথা তোমার মনে আছে, মা?

– না, সে কতকাল আগের কথা।

– বাবার কথাও কেউ মনে রাখেনি।

– আমরা বেশিদিন ছিলাম না। আর তোর বাবা খুব মুখচাপা ছিল।

– মা। জ্যাকের কথায় তিনি না হেসে বরং মৃদু, শূন্য দৃষ্টিতে তাকালেন। জ্যাক আবার বলল, আমার মনে হয়, তুমি আর বাবা আলজিয়ার্সে বেশি দিন এক সাথে থাকোনি।

– না, না।

– আমার কথাটা বুঝতে পেরেছ, মা? তিনি বুঝতে পারেননি বলেই মনে হলো জ্যাকের। কেমন ভয়ার্ত চাহনি তার চোখে যেন ক্ষমা চাওয়ার ভঙ্গিতে আছেন। জ্যাক প্রশ্নটা আবারও জিজ্ঞেস করল, তোমরা আলজিয়ার্সে একসাথে বেশি দিন থাকোনি, না?

– না, মা বললেন।

– তাহলে বাবা পিরেত্তের শিরোচ্ছেদের ঘটনা দেখতে গেলেন কখন? কথাটা বলার সঙ্গে জ্যাক নিজের হাত দিয়ে ঘাড়ের কাছে ইঙ্গিত করল যাতে মা তার কথা ভালো করে বুঝতে পারেন।

– হ্যাঁ, সে রাত তিনটের সময় উঠে পড়ল বারবারুসে যাওয়ার জন্য।

– তাহলে তুমি তখন আলজিয়ার্সে?

– হ্যাঁ।

– কোন সময়ের কথা এটা?

– জানি না। সে তখন রিকমের কাজ করত।

– তার মানে তুমি সলফেরিনোতে যাওয়ার আগে?

– হ্যাঁ।

তিনি হ্যাঁ বললেন। কিন্তু সেটা না-ও হতে পারে। কারণ পেছনের দিকে যেতে হলে তাকে মেঘাচ্ছন্ন স্মৃতির ভেতর দিয়ে যেতে হবে। কাজেই কোনো কিছুই নিশ্চিত নয়। বলতে গেলে, দরিদ্র মানুষদের স্মৃতি ধনী লোকদের স্মৃতির মতো অতোটা পুষ্ট নয়। তাদের ফাঁকা জায়গাগুলোতে সীমানাচিহ্নের সংখ্যা খুবই কম। কারণ যেখানে তাদের বসবাস তার বাইরে খুব একটা তারা যায় না; তাদের ধূসর এবং বৈশিষ্ট্যহীন সারা জীবনে উল্লেখ করার মতো কম ঘটনাই থাকে। অবশ্য তাদের মতে, তাদের হৃদয়ের স্মৃতি থাকে এবং সেটাই নিশ্চয়তা দিতে পারে। তবে দুঃখ আর শ্রমের ফলে হৃদয়ও ক্ষয়ে যায়। ক্লান্তির চাপে সবকিছু ভুলে যায় তাড়াতাড়িই। অতীতের বিষয় আর ঘটনার স্মৃতিচারণ হলো ধনীদের জন্য। দরিদ্রদের জন্য স্মৃতি শুধু তাদের মৃত্যুর দিকে যাওয়ার পথের ওপরে কতিপয় দুর্বল চিহ্ন রেখে যায়। আর টিকে থাকার জন্য খুব বেশি স্মৃতি ধরে রাখার দরকারও নেই।

ঘণ্টার পর ঘণ্টা শুধু ধাবমান দিনের নিবিড় সান্নিধ্য রক্ষা করে যেতে হবে যেমন জ্যাকের মা করেছেন; সেটাও ছোটবেলার অসুস্থতার জন্য কিছুটা প্রয়োজনের খাতিরে। তার নানির মতে, এ প্রতিক্রিয়াটা হয়েছিল টাইফয়েডের জন্য। কিন্তু টাইফয়েডের তো এরকম প্রতিক্রিয়া রেখে যাওয়ার কথা নয়। সেটা সম্ভবত ছিল টাইফাস, নাকি অন্য কিছু? এখানেও আবার অস্পষ্টতা। সেই অসুস্থতার কারণে তিনি বধির হয়েছেন এবং কথা বলতে সমস্যা হয়েছে। সবার চেয়ে হতভাগ্যরাও যেসব বিষয়ে শিক্ষালাভ করেছে সেসব বিষয় থেকেও তিনি বঞ্চিত হয়েছেন। সুতরাং সবকিছু থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার বিষয়টাও তার ওপরে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর জীবনকে মোকাবেলা করার এটাই তার একমাত্র উপায়।

তা ছাড়া তার আর কী-ই বা করার ছিল? তার মতো অবস্থানে থাকলে অন্য যে কোনো মানুষেরই কি বিকল্প কোনো উপায় থাকত? জ্যাক চাইছে, যে মানুষটা চল্লিশ বছর আগে মৃত্যুবরণ করেছেন তার মা যেন তার কথা আবেগাপ্লুত হয়ে বর্ণনা করেন। কারণ তিনি তো ওই মানুষটার সঙ্গে আপাতত পাঁচ বছরের জীবনের অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। নাকি নেননি? ওই রকম আবেগী বর্ণনা তিনি দিতে পারেন না। অবশ্য জ্যাক জানে না, তার মা তার বাবাকে গভীর আবেগের সঙ্গে ভালোবেসেছেন কি না; ভালোবাসুন আর না-ই বাসুন, সে বিষয়ে মাকে সরসরি জিজ্ঞেস করতে গেলে জ্যাক নিজেও মায়ের মতোই নীরব আর জড়তাচ্ছন্ন হয়ে যায়।

বাবা মায়ের মাঝে কেমন সম্পর্ক ছিল সেটা জ্যাক মন থেকেই জানতে চায় না। কাজেই মায়ের কাছ থেকে স্বাভাবিকভাবে যা জানা যায় তার ওপর ভরসা করে অন্য চেষ্টা আপাতত সে বাদ দিয়ে দেয়। এমনকি একটা ঘটনা বা পরিস্থিতি তার শিশু মনের ওপর ছাপ ফেলেছে এবং সারা জীবন, তার স্বপ্নেও তাকে তাড়া করেছে–সেটা হলো একজন কুখ্যাত অপরাধীর ফাঁসির সময় উপস্থিত থাকার জন্য তার বাবার রাত তিনটের সময় ঘুম থেকে উঠে পড়া। তবে ওই ঘটনার কথাও সে শুনেছিল নানির কাছ থেকে।

আলজিয়ার্সের খুব কাছের একটা খামারে দিনমজুরের কাজ করত পিরেত্তে। সে তার মনিবদের এবং তিনটা শিশুকে হাতুরি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছিল তাদের বাড়িতে। ছেলেবেলায় একদিন জ্যাক জিজ্ঞেস করেছিল, ডাকাতি করতে গিয়ে খুন করেছে? তার এতিয়েনে মামা বলেছিল, হ্যাঁ। কিন্তু নানি বলেছিলেন, না ডাকাতি করার জন্য নয়। তবে তিনি এর চেয়ে বেশি আর কোনো ব্যাখ্যা দেননি। বিভৎস অবস্থার লাশগুলো তারা দেখেছিল। ঘরের ছাদ পর্যন্ত সবখানে ছোপ ছোপ রক্তের দাগ। একটা বিছানার নিচে সবচেয়ে ছোট শিশুটা কিছুক্ষণ জীবিত ছিল এবং তার রক্তে ভেজা আঙুলে লিখে গিয়েছিল, পিরেত্তে দায়ী। পরে সেও মারা গিয়েছিল। খুনিকে বিমূঢ় অবস্থায় খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল গ্রামের দিকে। ভয়ার্ত গণদাবি উঠল তার ফাঁসির পক্ষে এবং তাৎক্ষণিকভাবেই মঞ্জুরও হয়ে গেল। তাকে ফাঁসি দেওয়া হল বারবারুসের জেলখানার সামনে বেশ কিছু লোকের উপস্থিতিতে। জ্যাকের বাবা ওই ফাঁসি কার্যকরের সময় উপস্থিত থাকার জন্য রাত তিনটের সময় ঘুম থেকে উঠেছিলেন।

নানির মতে, ওই ফাঁসির দৃশ্যের প্রতিক্রিয়া তার বাবার মনের ওপর কঠিন চাপ তৈরি করেছিল। তবে কী ঘটেছিল সে কথা তারা আর জানতে পারেনি। আপাতদৃশ্যে ফাঁসি কার্যকরের ঘটনা স্বাভাবিকভাবেই সম্পন্ন হয়েছিল। তবে জ্যাকের বাবা সে রাতে বাড়ি ফিরেছিলেন ক্রুদ্ধ অবস্থায়। বিছানায় গিয়ে বেশ কয়েক বার উঠে এসে বমি করেছিলেন। তারপর আবার ঘুমাতে গিয়েছিলেন। সে রাতে কী দেখেছিলেন সে ব্যাপারে আর কিছু বলতে চাননি।

(চলবে)

এসএ/

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৩

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১২

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১১

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১০

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৯

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৮

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৭

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৬

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৫

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৪

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরায় সেলফি তোলার সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক তরুণ ও এক তরুণী প্রাণ হারিয়েছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উত্তরা পূর্ব থানার ৮ নম্বর সেক্টরের শেষ প্রান্তের রেলক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তরুণ-তরুণী রেললাইন দিয়ে হাঁটছিলেন এবং সেলফি তুলছিলেন। এ সময় ঢাকাগামী ও টঙ্গীগামী দুটি ট্রেন একযোগে রেলক্রসিং অতিক্রম করছিল। এ সময় টঙ্গীগামী ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তরুণী মারা যান।

গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণটিকে প্রথমে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই রাত ৮টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, উত্তরা থেকে আহত অবস্থায় এক তরুণকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে রেলওয়ে থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

তবে দুর্ঘটনায় নিহতদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের আমিনবাজার এলাকায় জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। রাত ৮টার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ না থাকায় এইসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিদ্যুৎনির্ভর সব ধরনের কাজকর্মও ব্যাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে দেশে বড় ধরনের একটি গ্রিড বিপর্যয় ঘটেছিল। সেবার ভারত থেকে আসা বিদ্যুৎ সরবরাহ কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ হয়ে পড়ায় সারাদেশ প্রায় ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল।

Header Ad
Header Ad

আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন দিবস, উৎসব এবং সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আবারও ছুটি কাটানোর সুযোগ পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা। মে মাসে দুই দফায় টানা তিনদিন করে মোট ছয়দিনের ছুটির সুযোগ আসছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুসারে, আগামী ১ মে (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকবে। এরপর ২ ও ৩ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় সরকারি কর্মচারীরা টানা তিনদিনের ছুটি উপভোগ করতে পারবেন।

এছাড়া, আগামী ১১ মে (রবিবার) বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি রয়েছে। এর আগে ৯ ও ১০ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আবারও টানা তিনদিন ছুটি মিলবে।

এর আগে গত মার্চ-এপ্রিল মাসে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি চাকরিজীবীরা টানা নয়দিন ছুটি কাটানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। সরকার ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদের ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশে আরও একটি অতিরিক্ত ছুটি যুক্ত করেছিল।

ছুটির বিধিমালা অনুযায়ী, দুই ছুটির মাঝে নৈমিত্তিক ছুটি নেওয়ার নিয়ম নেই। তবে অর্জিত ছুটি বা পূর্বনির্ধারিত ঐচ্ছিক ছুটি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী তিনদিনের ঐচ্ছিক ছুটি অনুমোদন নিয়ে ভোগ করার নিয়মও চালু আছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের
নওগাঁর রাণীনগর ও আত্রাই বাসীর গলার কাঁটা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ অবশেষে সংস্কার
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ ট্রাকের চালক-হেলপার গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তোহা গ্রেপ্তার
নাটকীয়তা শেষে রাতে ফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল-বার্সা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলেন বাবা
গরমে লোডশেডিং নিয়ে সুখবর দিলেন জ্বালানি উপদেষ্টা
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত: সৌরভ গাঙ্গুলি
র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি
৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক